একে খন্দকারের ক্ষমা প্রার্থনার পরও প্রশ্ন থেকে যায়: তথ্যমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে প্রচার উপকমিটির সভায় তথ্যমন্ত্রী, ছবি: বার্তা২৪.কম

আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে প্রচার উপকমিটির সভায় তথ্যমন্ত্রী, ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক ও সাবেক মন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার তার লেখা বইয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বিতর্কিত অংশের জন্য জাতির কাছে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়ায় তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক এবং তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। তবে তিনি বলছেন, একটি ঐতিহাসিক সত্যকে তিনি কেন অন্যভাবে উপস্থাপন করেছিলেন, সে প্রশ্নটি থেকেই যায়।

রোববার (২ জুন) রাজধানীর ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রচার উপ-কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

মুক্তিযুদ্ধের উপ-সর্বাধিনায়ক ও সাবেক মন্ত্রী অবসরপ্রাপ্ত এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার (বীর উত্তম) মুক্তিযুদ্ধের সমকালীন ঘটনা নিয়ে ‘১৯৭১: ভেতরে-বাইরে’ নামের একটি বই লিখেন। বইটি ২০১৪ সালে প্রথমা প্রকাশনী থেকে প্রকাশ করা হয়।

তার প্রকাশিত বইটি ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়, বিতর্কিত হয়। সে সময় বইটি নিষিদ্ধেরও দাবি ওঠে।

তিনি দীর্ঘ নীরবতা শেষে গত শনিবার (১ জুন) বিষয়টি নিয়ে জাতির উদ্দেশ্যে ক্ষমা চান।

বইটির একটি অংশে এ কে খন্দকার লিখেন যে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের ঐতিহাসিক সমাবেশে নিজের ভাষণ শেষ করে ‘জয় পাকিস্তান’ বলে স্লোগান দেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

এ কে খন্দকার তার ভুলের জন্য জাতির কাছে ক্ষমা চেয়েছেন বিষয়টি কিভাবে দেখছেন জানতে চাইলে দলের প্রচার সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, 'লেখক তার বক্তব্য যে কোনো সময় প্রত্যাহার করতে পারেন, ভুল স্বীকারও করতে পারে। সেটার জন্য লেখকের স্বাধীনতা আছে। তাকে ধন্যবাদ জানাই যে, তার উপলব্ধি হয়েছে, যে তিনি ভুল বলেছেন।

'তবে এ ক্ষেত্রে একটু দুর্বলতা থেকেই যায়। একজন লেখক কেন অন্যের প্রভাবে প্রভাবিত হয়েছেন। একটি ঐতিহাসিক সত্যকে তিনি কেন অন্যভাবে উপস্থাপন করেছিলেন, সে প্রশ্নটি থেকেই যায়।'

'এর পর তিনি তার স্ত্রীসহ সংবাদ সম্মেলনে এসে তিনি যে জাতির কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেছেন, বঙ্গবন্ধুর আত্মার কাছে ক্ষমা চেয়েছেন এ জন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই।'

সভায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার, আওয়ামী লীগের উপ প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনসহ দলের প্রচার উপ কমিটির সদস্যরা।

   

‘নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করছে বাংলাদেশ পুলিশ’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশ পুলিশের প্রায় দুই লাখ সদস্য আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি রাত দিন ২৪ ঘণ্টা নাগরিক জীবনে সর্বত্র দায়িত্ব পালন করে চলেছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার মো. হাবিবুর রহমান।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে রাজারবাগ পুলিশ অডিটরিয়ামে বাংলাদেশ পুলিশ থিয়েটার অ্যান্ড কালচারাল ক্লাব আয়োজিত বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ এখন বিভিন্ন সামাজিক দায়িত্ব পালন করে থাকে। দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ চলছে, পুলিশ শ্রমজীবী মানুষ ও পথচারী যারা পানি কিনে খেতে পারে না তাদের কথা বিবেচনা করে ডিএমপির ৫০টি থানা এলাকায় বিভিন্ন পয়েন্টে স্থায়ী/অস্থায়ীভাবে সুপেয় খাবার পানির ব্যবস্থা করেছে। সেইসঙ্গে স্যালাইন দেয়া হয়েছে এবং কিছু কিছু জায়গায় ঔষধও দেওয়া হচ্ছে।

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘আমি গর্বের সঙ্গে বলতে চাই, বাংলাদেশ পুলিশের সেবা কেবল আইনশৃঙ্খলার ভেতরেই সীমাবদ্ধ নয়, সেটি তারা জাতিকে দেখিয়েছে। সবার আগে দেখিয়েছে ১৯৭১ এর ২৫ মার্চ রাতে। জাতীয়তার পরীক্ষায় বাংলাদেশ পুলিশ সবার আগে পরীক্ষা দিয়ে ভালো রেজাল্ট করেছিল।

‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে পুলিশ চেয়েছিলেন, আজকের বাংলাদেশের পুলিশ সেই অবস্থানে রয়েছে দাবি করে ডিএমপি কমিশনার বলেন, ‘বিভিন্ন সময় আমরা দেখেছি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বড় বড় সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল। সেটি ২০১৩ সালের ৫ মে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ সেদিন কতটা দক্ষতার সাথে মোকাবিলা করেছিল দেশবাসী তা জানে।’

‘এরপর করোনাকালীন বিশ্বব্যাপী যে অতিমারির সৃষ্টি হয়েছিল সেটিও মোকাবিলা করতে হয়েছে পুলিশকে। বাবা মা সন্তানের লাশ ফেলে চলে গেছে। সেই দায়িত্ব নিয়েছিল পুলিশ। বাড়ি বাড়ি খাবার দিয়েছে পুলিশ, হাসপাতালে নিয়ে গেছে পুলিশ। প্রখর রোদের ভেতর ঢাকা শহরের ট্রাফিক পুলিশ কীভাবে কাজ করে তা আমরা সবাই জানি। মানুষের কথা চিন্তা করে শুধু গরম না আরও যদি কোনো দুর্যোগ বিপর্যয় আসে পুলিশ বসে থাকতে পারে না, পুলিশ তার দায়িত্ব ঠায় দাঁড়িয়ে পালন করে।’

হাবিবুর রহমান বলেন, ‘পুলিশ জীবন বাঁচাতে প্রয়োজন হয়, ঠিক তেমনি জীবন সাঁজাতে সংস্কৃতির প্রয়োজন হয়। জীবন বাঁচাতে এবং সাজাতে সবক্ষেত্রেই পুলিশের সতর্ক অবদান রয়েছে। সেই প্রতিজ্ঞা নিয়েই পুলিশের মাঝে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা।’

বক্তব্য শেষে প্রদীপ জ্বালিয়ে তিন দিনব্যাপী পুলিশ বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪-এর উদ্বোধন করেন ডিএমপি কমিশনার।

;

রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন পানি বিতরণ করছে ফেনী পৌর মেয়র



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশের মতো ফেনীতে বইছে তীব্র তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ সাধারণ মানুষের জনজীবন। এরমধ্যে দিনমজুর, শ্রমজীবী ও রিকশাচালকদের ভোগান্তি চরমে। ফেনীতে তীব্র তাপদাহ থেকে সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে ইতোমধ্যে শহরের ৪টি পয়েন্টে সুপেয় ঠান্ডা পানির ফিল্টার স্থাপন করেছে ফেনী পৌরসভা।

পাশাপাশি ২য় দিনের মতো রিকশাচালকদের মাঝে স্যালাইন, ঠান্ডা পানি ও কোমলজাতীয় পানীয় এবং শরবত বিতরণ করেছে ফেনী পৌরসভার মেয়র নজরুল ইসলাম স্বপন মিয়াজী।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) ফেনী পৌরসভার উদ্যোগে দুপুরে শহরের জিরো পয়েন্ট দোয়েল চত্বরে ২য় দিনে এ কার্যক্রম পরিচালনা করেন তিনি৷

জব্বার মিয়া নামে একজন রিকশা চালক বলেন, আমাদের মেয়র সবসময় আমাদের কথা চিন্তা করে। এ গরমে গাড়ি চালানো খুব কষ্টকর। এরমধ্যে মেয়র স্যালাইন পানি হাতে আমাদের জন্য দাঁড়িয়ে আছেন, একটু ঠান্ডা খেতে পেরেছি।

রবিউল হক নামে একজন ভ্যানচালক বলেন, এ গরমে এমনিতেই আমাদের আয় রোজগার কম। তাও পরিবারের চিন্তা করে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। এরমধ্যে রাস্তায় মেয়র মহোদয় কোক পানি ও সেলাইন দিয়েছে। এটি পেয়ে খুব ভালো লাগছে।

মেয়র স্বপন মিয়াজী বলেন, সারাদেশের ন্যায় ফেনীতে তীব্র গরমে কাবু সব পেশার মানুষ। বিশেষ করে রিকশাচালক ও পথচারীরা কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। তাদের কথা চিন্তা করে শহরের জনগুরুত্বপূর্ণ ৪টি স্থানে সুপেয় বিশুদ্ধ ঠান্ডা পানি ও শুকনো খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। রিকশাচালকরা রোদের মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে। চালকদের দোকান থেকে ঠান্ডা পানি কিনে খাওয়ার সামর্থ্য থাকে না। তাদেরকে ঠান্ডা পানি, স্যালাইন ও কোক দেয়া হয়েছে। যতদিন তাপদাহ থাকবে ততদিন আমাদের এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।

;

দাবদাহে পথচারীদের তৃষ্ণা নিবারণে জেলা প্রশাসনের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চলমান তাপদাহে নিম্ন আয়ের মানুষ ও পথচারীদের তৃষ্ণা নিবারণ, স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং হিটস্ট্রোকে আক্রান্তদের প্রাথমিক চিকিৎসা স্বাস্থ্য সেবা দিতে এক ব্যতিক্রমী উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম।

বর্তমান তাপদাহ পরিস্থিতিতে নরসিংদীর জেলখানা মোড় পৌরসভা মোড়সহ শহরের ৯টি ব্যস্ততম সডকের পাশে বিনামূল্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঠান্ডা সুপেয় পানি ও স্যালাইন বিতরণ বুথ খুলেছে জেলা প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে জেলখানা মোড়ে নরসিংদী পৌরসভা, স্বাস্থ্য বিভাগ ও জনস্বাস্থ্য প্রোকৌশল অধিদপ্তরের সহায়তায় ও জেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত এই বুথের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক ডক্টর বদিউল আলম।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, নরসিংদী পৌর মেয়র আমজাদ হোসেন বাচ্চু, জনস্বাস্থ্য প্রোকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী পরিচালক রেজওয়ান হোসেন, জেলা হাসপাতালের ত্বত্তাবধায়ক ডা. এ এন এম মো. মিজানুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোস্তফা মনোয়ারসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।

জেলা প্রশাসক বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক চলমান দাবদাহে পথচারী ও নিম্ন আয়ের মানুষদের গরম থেকে রক্ষা করতেই এই প্রয়াস নেয়া হয়েছে। যতদিন দাবদাহ অব্যাহত থাকবে ততদিন জেলা প্রশাসনের এই উদ্যোগ অব্যাহত থাকবে। এছাড়া জেলার প্রতিটি উপজেলায় এই কার্ক্রম চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এদিকে তীব্র গরমে একটু প্রশান্তি দিতে জেলা প্রশাসনের এমন আয়োজনে খুশি পথচারী ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা।

;

ময়মনসিংহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় যুবলীগ নেতাসহ নিহত ২



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহে ত্রিশাল ও ফুলপুর উপজেলায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় যুবলীগ নেতাসহ দুইজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন মো: নজরুল ইসলাম দীপক নামে আরও একজন।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক এবং ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের পৃথক পৃথক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহতরা হলেন- ত্রিশাল পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মো. আজহারুল ইসলামের বড় ছেলে মো. শামীম পারভেজ (৩০। তিনি উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ছিল। তবে বর্তমানে তিনি যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয় ছিলেন। অপরদিকে ফুলপুর উপজেলার ইমাদপুর গ্রামের মৃত ইব্রাহীম শেখের ছেলে মো. সুরুজ আলী (৭০) ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন।

ত্রিশাল থানার উপপরিদর্শক (এস.আই) মো: আশরাফুল ইসলাম দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ময়মনসিংহের বাইপাস এলাকায় নিজের ফিসারির পাঙ্গাস মাছ বিক্রি করে প্রাইভেটকারযোগে ময়মনসিংহ থেকে ত্রিশালের নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন যুবলীগ নেতা শামীম ও নজরুল ইসলাম দীপক। এ সময় তাদের বহনকারী প্রাইভেটকারটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশাল উপজেলার নুরুর দোকান নামকস্থানে আসতেই হঠাৎ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পাশের খাদে পড়ে গিয়ে বৈদ্যুতিক খুঁটির সাথে ধাক্কা লাগে। এতে প্রাইভেটকারটিতে আগুন ধরে গেলে যুবলীগ নেতা শামীম পারভেজ (৩৫) ঘটনাস্থলেই মারা যান। এ সময় তার সাথে থাকা মো. নজরুল ইসলাম দীপক নামে আরও একজন গুরুতর আহত হন। গুরুতর আহত নজরুল ইসলাম দীপক ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

তিনি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নিহতের পরিবার বিনা ময়নাতদন্তে মরদেহের আবেদন করলে মরদেহটি হস্তান্তর করা হয়।

অপরদিকে ময়মনসিংহের ফুলপুরে ফজরের নামাজ পড়তে ঘর থেকে বের হয়ে ট্রাক চাপায় মো. সুরুজ আলী (৭০) নামে এক বৃদ্ধ নিহত হয় বলে নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাহাবুবুর রহমান।

তিনি জানান, নিহত সুরুজ আলী ফজরের নামাজ পড়তে বের হয়ে সড়কে আসলে ময়মনসিংহ-শেরপুর মহাসড়কের ইমাদপুর নামকস্থানে ময়মনসিংহ থেকে আসা একটি বেপরোয়া গতির ট্রাক হঠাৎ তাকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যায়।

এ ঘটনায় নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

;