‘দিবস দিয়ে তো আর পেটে ভাত জুটবে না’



মানজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, খুলনা, বার্তা২৪.কম
মহান মে দিবসেও কাজ করছেন খুলনার শ্রমিকরা, ছবি: মানজারুল ইসলাম

মহান মে দিবসেও কাজ করছেন খুলনার শ্রমিকরা, ছবি: মানজারুল ইসলাম

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ (১ মে) মহান মে দিবস। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের এ দিনটি সারা বিশ্বের শ্রমিক শ্রেণির কাছে গুরুত্বপূর্ণ। বহির্বিশ্বের মতো বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হচ্ছে নানা আয়োজনে। কিন্তু যাদের অধিকার আদায়ের জন্য এ দিনটিকে পালন করা হয় তারাই জানে না এ দিবসটি সম্পর্কে।

খুলনার অধিকাংশ শ্রমিক বলছেন, আজো ন্যায্য অধিকার পাননি তারা। অনেকেই জানেই না আজ মহান মে দিবস। তারা বলছেন, বছরের অন্যান্য দিনের মতোই আজকের দিনেরও কাজ করে যেতে হয়।  শ্রমিকদের ভাষায় ‘দিবস দিয়ে তো আর পেটে ভাত জুটবে না।’

খুলনা মহানগরী ঘুরে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, মে দিবসটি সম্পর্কে জানে না এখানকার অধিকাংশ শ্রমিক। ৩০নং ওয়ার্ডের তুষ মিলের নারী শ্রমিক আফিয়া বেগম বার্তা২৪.কমকে বলেন, মে দিবস আবার কি? সারাবছরই সকাল থেকে সন্ধ্যা আমাদের কাজ করতে হয়। দিবস দিয়ে তো আর পেটে ভাত জুটবেনা। আমাদের কাজ তো আর কেউ করবে না।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/01/1556696139889.jpg

শেখপাড়ার মিলন কর্মকার বলেন, মে দিবসের কথা জানিনা। সারাদিন কাজ করেও ঠিকমতো টাকা পাইনা। আমাদের তো কেউ কখনো খোঁজও নেয়না। একই কথা জানালেন সাত রাস্তার মোড়ে কাজের জন্য অপেক্ষমাণ নারী শ্রমিক শাহানুর বানু।

তিনি বলেন, সকালে কয়জন লোক আইছিল। আমাগো কইলো কোনো অনুষ্ঠানে নিয়ে যাবে। দুপুরে খিচুড়ি খাওয়াবে আর দুইশ টাহা দেবে। আমাগো কয়জন গেছে। আমি যাইনি। কাম করলি পাঁশশ(পাঁচশ) টাহা পাবানি। ওই অনুষ্ঠানে গিলি তো আর ইনকাম হবেনানে।

৩১ নং ওয়ার্ডের  গ্রিল মেকানিক হাবিব শেখ বলেন, এই মে দিবস এলেই র‌্যালি আলোচনায় যাওয়ার জন্য ডাক পড়ে। ওখানে গিয়ে কোনো লাভ হয়না। পাঁচ বছর আগেও যে মজুরি পেতাম, এখনো তাই পাই। কাজ করতে হয় ১২ ঘণ্টারও বেশী। এই দিবস দিয়ে কি করব।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/01/1556695330872.jpg

কাস্টমস ঘাটে জাহাজ থেকে কয়লা উত্তোলনকালে শ্রমিক সোহরাব আলী বলেন, এক বস্তা কয়লা উঠাইতে ৫ টাকার মত পাই আর এক ঝুড়ি আড়াই টাকা। এর কোনো বেশ কম নাই। মে দিবস হল আমাদের পিকনিক। আমরা মে দিবসে দল বেধে পার্কের আলোচনায় যাই। ওইখান থেকে ফিরে দুপুরে সবাই মিলে খাই দাই করি। যার মনে চায় কাজ করে, আর যার ইচ্ছা সে পিকনিক করে। এছাড়া আর কিছু বুঝি না।

নির্মাণ শ্রমিক আবুল মিয়া বলেন, প্রতিবছর মে দিবস আসে আবার যায়। শ্রমিকদের ভাগ্য পরিবর্তন হয়না। আমরা যেসব দিক দিয়ে বঞ্চিত, তা কখনোই পাইনা। না বাড়ে মজুরি, না কমে কাজের সময়।

উল্লেখ্য, ১৮৮৬ সালের এ দিনে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিকরা ৮ ঘণ্টা কাজ, ৮ ঘণ্টা বিশ্রাম ও ৮ ঘণ্টা বিনোদনের দাবিতে রাজপথে নেমেছিলেন। সে আন্দোলনে শ্রমিকরা জীবনও উৎসর্গ করেছিলেন। শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য শ্রমিকদের আত্মত্যাগের এই দিনকে তখন থেকেই সারা বিশ্বে মে দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘শ্রমিক মালিক ঐক্যগড়ি উন্নয়নের শপথ করি’।

 

   

এক গরুর দাম এক কোটি টাকা!



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

‘প্রাণিসম্পদে ভরবো দেশ, গড়বো স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্যে ঢাকায় শুরু হয়েছে দুই দিনের প্রাণিসম্পদ মেলা। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পুরোনো বাণিজ্য মেলার মাঠে এ আয়োজন করা হয়েছে। বৃস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এরপর জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয় মেলার গেট। মেলায় প্রবেশ করতে কোনো টিকেট কাটতে হচ্ছে না। যে কেউ চাইলে চলে আসতে পারছেন মেলায়।

এ বছর মেলায় মোট ৪০০ স্টলে গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, উট, ঘোড়া ও নানান জাতের পাখিসহ কয়েক হাজার পোষা প্রাণী প্রদর্শন করা হচ্ছে।

তবে মেলার আকর্ষণ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ভিড় হচ্ছে সাদিক এগ্রোর স্টলের এক কোটি টাকা দামের গরু ‘রোজু’ কে দেখতে।

চলন বলনে নবাবী ভাব রোজুর। গায়ের রঙ সাদার উপর হালকা কালো শেড ছাপ ছাপ। ছোট শিং। নাকে নথ। গলায় সোনার আদলে তৈরি চেইনের লকেট। একটা রাজকীয় ব্যাপার সবসময় লক্ষ্য করা যায় 'রোজুর' মধ্যে।

তাই দামটাও রাজকীয় বললেন সাদিক এগ্রোর পরিচালক যুবায়ের সোবহান। রোজুর ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাইলে তিনি বলেন, রোজু কোনো সাধারণ গরু না। সুদূর আমেরিকা থেকে রোজুকে আনা হয়েছে। এর বয়স এখন দুই থেকে আড়াই বছর। গরুটি আর দশটা ঘরের গরুর মতোই সাধারণ খাবার খায়। হেলে দুলে হাটে। দেখতে সুন্দর তাই মূলত এক কোটি টাকা চাওয়া হচ্ছ। তবে দাম কেউ চাইলে বলতে পারবে বলেও জানায়।

বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায়।

এছাড়া সাদিক এগ্রোর আরেক কর্মকর্তা সৌরভ জানান, মেলা উপলক্ষে প্রায় ২৫ থেকে ৩০টি গরু, ৪টি ছাগল, ৫টি দুম্বা, ৭টি ভুট্টি গরু মেলায় প্রদর্শন করছে। একেকটি দুম্বা ৪ লাখ করে আর ভুট্টি জাতের গরু ২ লাখ ৫০ হাজার থেজে তিন লাখ টাকা দাম চাওয়া হচ্ছে।

;

দুই বাসের প্রতিযোগিতার মাঝে চাপা খেয়ে হাসপাতালে ট্র্যাফিক সদস্য



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বায়িত্ব পালনের সময় তুরাগ পরিবহনের দুটি বাসের প্রতিযোগিতার মাঝখানে চাপা খেয়ে আহত হয়েছেন ট্র্যাফিক ওয়ারী বিভাগের কনস্টেবল মিথুন। এ ঘটনায় বাস দুটিকে আটক করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে দায়িত্ব পালনের সময় এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ওয়ারী বিভাগের ডিসি আশরাফ ইমাম।

তিনি বলেন, দুটি তুরাগ বাসের মাঝখানে চাপা পড়ে কনস্টেবল মিথুনের নাক-মুখ দিয়ে রক্ত পড়তে শুরু করে। তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সিটি স্ক্যানের পর বোঝা যাবে আঘাত কতখানি।

বাস দুটিকে আটক করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

;

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ জনের দাফন সম্পন্ন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঝালকাঠি
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝালকাঠির গাবখান টোলে ট্রাক চাপায় নিহত একই প্রাইভেটকারে থাকা রাজাপুরের একই পরিবারের ছয়জনসহ ৮ জনের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। তাদের মৃত্যুতে চলছে শোকের মাতাম।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় রাজাপুর উপজেলার দক্ষিণ সাউথপুর দাখিল মাদরাসা চত্বরে জানাজা নামাজ সম্পন্ন হয়। জানাজায় হাজারেরও বেশি মানুষ অংশ নেন।

পরে নিহত প্রিন্স, তার স্ত্রী ও সন্তানসহ ৪ জনকে নিজ বাড়ি ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা উত্তর সাউতপুর গ্রামে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়। অপর দুইজনকে তাদের নিজ বাড়ি প্রাঙ্গণে দাফন করা হয়েছে।

এছাড়া বাকি ৮ জনের দাফন তাদের নিজ নিজ বাড়িতে সম্পন্ন হয়েছে। ১৪ জনের মৃত্যুতে তাদের এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

কবর খননকারীরা জানান, স্বাধীনের পরে এই প্রথম এই এলাকায় একসঙ্গে একই পরিবারের চারটি কবর খননকাজ করলাম।

নিহতদের স্বজন ও এলাকাবাসীর দাবি, গাবখান সেতু টোল প্লাজার টোল ঘরটি দূরে সরিয়ে নেওয়া হোক অথবা টোল ঘরটি বন্ধ করে দেওয়া হোক এবং এ দুর্ঘটনায় দোষীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে কঠোর বিচারের দাবি জানান।

উল্লেখ্য, বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে খুলনা-ঝালকাঠি মহাসড়কে গাবখান ব্রিজের টোল প্লাজায় টোলের টাকা পরিশোধ করছিল একটি প্রাইভেটকার। ঠিক সেই সময়ে ঝালকাঠি শহরমুখী একটি সিমেন্টবাহী ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সামনে থাকা তিনটি ব্যাটারিচালিত ইজিবাইক ও প্রাইভেট কারকে ধাক্কা দেয়। এতে প্রাইভেট কারসহ অন্য তিনটি ইজিবাইক ভেঙে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। মুহূর্তেই ঝরে যায় নারী শিশুসহ ১৪ জনের তাজা প্রাণ। সেই প্র্রাইভেটকারের চালকসহ ৭ জন আরোহী নিহত হয়।

নিহতরা হলেন- রাজাপুর উপজেলার উত্তর সাউথপুর গ্রামের হাসিবুর রহমান (৩৩), তার স্ত্রী নাহিদা আক্তার সোনিয়া (২৮), তাদের মেয়ে তাকিয়া আক্তার (৩), তাহমিদ রহমান (০১), সোনিয়ার সদ্য বিবাহিতা বোন উপজেলার সাংগর এলাকার নিপা আক্তার (২২) ও তার স্বামী বিমান বাহিনীর সদস্য ইমরান হোসেন (২৩) ও প্রাইভেট চালক উত্তর উত্তমপুর গ্রামের ইব্রাহিম (৩৫)।

 

;

রাজশাহীতে পেনশন স্কিমে রেজিস্ট্রেশন পৌঁছেছে সাড়ে ৯ হাজারে



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম,রাজশাহী
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের সকল নাগরিকের জন্য অবসরকালীন আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছেন। এরই মধ্যে রাজশাহী বিভাগের আট জেলায় সাড়ে ৯ হাজার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহম্মদ হুমায়ুন কবীর এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, দেশের সকল নাগরিকের জন্য অবসরকালীন আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছেন। এ সুবিধা সাধারণ মানুষের হাতে কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে মেলার আয়োজন করা হয়েছে। মেলায় ১২৫টি স্টল থাকবে। এতে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। মেলায় দর্শনার্থীরা সরাসরি পেনশন স্কিমের জন্য রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন। মেলা সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

দেশের প্রথম রাজশাহীতে সর্বজনীন পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ ও রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় যৌথ আয়োজনে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) হাজী মুহম্মদ মুহসীন স্কুল মাঠে এ মেলার উদ্বোধন করবেন প্রধানন্ত্রীর মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া। পরে রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারা প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের সম্মেলন কক্ষে সর্বজনীন পেনশন স্কিম বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত হবে। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখবেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. দেওয়ান মুহাম্মদ হুমায়ূন কবীর। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা। এছাড়া সর্বজনীন পেনশন স্কিমের প্রচারকৌশল বিষয়ে বক্তব্য রাখবেন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক (প্রশাসন) আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি।

সর্বজনীন পেনশন স্কিম সাফল্যমণ্ডিত করার কৌশল নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনা করবেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সলীম উল্লাহ, মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরী অথরিটির এক্সিকিউটিভ ভাইস চেয়ারম্যান ফসিউল্লাহ্ এবং এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর মহাপরিচালক সাইদুর রহমান। কর্মশালায় সূচনা ও সমাপনী বক্তব্য রাখবেন প্রধানন্ত্রীর মুখ্যসচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।

কর্মশালায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, ভাইস চেয়ারম্যান, উপজেলা চেয়ারম্যান, এনজিও এর প্রতিনিধিবৃন্দ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিবৃন্দ, বিভাগের সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, পুলিশ সুপার , জেলা প্রশাসক, বিভাগীয় কর্মকর্তারা অংশ নেবেন।

;