বাংলাদেশের জাহাজভাঙা শিল্প নিয়ে বিদেশিদের ধারণা পাল্টাচ্ছে



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
পিএইচপি ফ্যামিলির মালিকানাধীন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহিরুল ইসলাম রিংকু

পিএইচপি ফ্যামিলির মালিকানাধীন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহিরুল ইসলাম রিংকু

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের পুরনো জাহাজভাঙা শিল্প সম্পর্কে বিদেশিদের নেতিবাচক ধারণা দ্রুত পাল্টে যাচ্ছে। আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সর্বোচ্চ পুরনো জাহাজ ক্রেতা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের ইয়ার্ডগুলোর মান উন্নত হচ্ছে। তুরস্কের মতো আধুনিক ব্যবস্থাপনায় জাহাজ কাটা হচ্ছে এখন বাংলাদেশে।

গত ৫ ও ৬ মার্চ হংকংয়ে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক এক কনভেনশনে এ অভিমত তুলে ধরেন বিভিন্ন দেশের বক্তারা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রায় ২৫০ জন পুরনো জাহাজ বিক্রেতা, ক্রেতা প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, ব্যাংক কর্মকর্তা, এনজিও প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও এ সংক্রান্ত বিশেষজ্ঞরা এতে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশ থেকে যোগ দিয়েছিলেন পিএইচপি ফ্যামিলির মালিকানাধীন শিপইয়ার্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জহিরুল ইসলাম রিংকুসহ তিনজন, একজন শিপইয়ার্ড মালিক ছাড়াও এতে যোগ দিয়েছিলেন বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব একেএম শামসুল আরেফিন। ট্রেড উইন্ডস শিপ রিসাইক্লিং ফোরাম- এর উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় এ কনভেনশন হংকংয়ের হায়াত রিজেন্সি হোটেলে।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/13/1552485429202.jpg

কনভেনশনে জাপানের বিশেষজ্ঞ টাকেশি নারোসি, ২০০৯ সালের মে মাসে পাস হওয়া হংকং কনভেনশনের স্বপ্নদ্রষ্টা ইংল্যান্ডের অধিবাসী ড. নিকোস মিকেলিস, তুরস্কের বৃহত্তম ইয়ার্ডের প্রধান ডিমিট্রিজ অ্যাভাভুগলোসহ অন্যান্যরা বাংলাদেশের শিপইয়ার্ডে জাহাজভাঙার আধুনিকায়ন ও অগ্রগতির খবর জেনে প্রশংসা করে বক্তব্য রাখেন।

চট্টগ্রামের বাড়বকুণ্ডে বঙ্গোপসাগরের উপকূলে অবস্থিত শিপইয়ার্ডগুলোর বর্তমান কর্মকাণ্ডের উপর নির্মিত চার মিনিটের একটি ভিডিওগ্রাফি দেখানো হয়। এরপর বক্তব্য দিতে গিয়ে জহিরুল ইসলাম রিংকু প্রশ্নে তুলেছেন, ‘বাংলাদেশের ইয়ার্ডগুলো এখন যেভাবে জাহাজ কাটে তা তুরস্কের মতোই আধুনিক। আমরা এখন আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করেই জাহাজ কাটতে সক্ষম।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/13/1552485453823.jpg

প্রতি বছর এ আন্তর্জাতিক কনভেনশন অনুষ্ঠিত হয় পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে। এর আগের বছর অনুষ্ঠিত হয়েছিলো জার্মানিতে। তার আগের বছর সিঙ্গাপুরে। টাকা তিনটি কনভেনশনে যোগ দিয়ে জনাব জহিরুল ইসলাম রিংকু বিদেশিদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন যে, বাংলাদেশের পরিস্থিতি দ্রুত উন্নতি হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে জনাব রিংকু বলেন, ‘আগে আমাদের সম্পর্কে বিদেশিদের এক ধরনের নীতিবাচক ধারণা ছিল। যুক্তিতর্ক দিয়ে তাদের সে ধারণা ভাঙার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমি আশাবাদী।’

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/Mar/13/1552485473322.jpg

বিগত তিন বছরের মতো ২০১৮ সালেও আন্তর্জাতিক বাজার থেকে সর্বোচ্চ ২৩ লাখ ৭৭ হাজার মেট্রিক টন পুরনো জাহাজ কিনেছিল বাংলাদেশ। এরপরের অবস্থান ভারতের,  ২১ লাখ ২২ হাজার টন মেট্রিক টন জাহাজ কেনে প্রতিবেশি দেশটি। তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তান, তাদের কেনা জাহাজ ১১ হাজার মেট্রিক টন। ৬ হাজার মেট্রিক টন কিনে চতুর্থ স্থানে রয়েছে তুরস্ক। জাহাজভাঙা শিল্পের ভারতীয় কনসালট্যান্ট গুজরাটের অধিবাসী ধর্মেশ জানি বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে অন্তত ২০ শতাংশ বেশি খরচ পড়ে ভারতের জাহাজভাঙা শিল্পে। শ্রমিকসহ অন্যান্য খরচ বাংলাদেশের তুলনায় ভারতে বেশি। ফলে দ্রুত বিকশিত হচ্ছে এ শিল্প বাংলাদেশে।’

বাংলাদেশ সরকার বছরে ভ্যাট-ট্যাক্সসহ প্রায় ১০০ কোটি টাকার রাজস্ব পায় পুরনো জাহাজভাঙা শিল্প থেকে।

   

রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেফতার ১৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম
ছবি: ডিএমপি

ছবি: ডিএমপি

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মাদকবিরোধী অভিযান চালিয়ে ১৩ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ। মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকাল ছয়টা পর্যন্ত রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদকদ্রব্য উদ্ধারসহ তাদেরকে আটক করা হয়।

এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৯৭ পিস ইয়াবা, ৬০০ গ্রাম গাঁজা ও ৫৩ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়েছে বলে জা‌নিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অপরাধ ও গোয়েন্দা বিভাগ।

ডিএমপির নিয়মিত মাদকবিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে এ অ‌ভিযান প‌রিচালনা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। সেই সঙ্গে আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১০ টি মামলা রুজু হয়েছে বলেও জানানো হয়।



;

সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান দুঃখজনক: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

  • Font increase
  • Font Decrease

জননিরাপত্তার স্বার্থে সরকারের জারি করা নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচীর অনুষ্ঠান করা ও নেতিবাচক বিবৃতি দেওয়া অনাকাঙ্ক্ষিত ও দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) সচিবালয়ে তার দপ্তর কক্ষে প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, সরকারের নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা পহেলা বৈশাখের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যে নির্দেশনা জারি করেছিল সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর অনুষ্ঠান করা ছিল হঠকারী ও দুঃখজনক। তাদের এই আচরণে সরকার খুবই ব্যথিত ও মর্মাহত।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখে রমনা বটমূলে এবং যশোরের উদীচীর অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় অনেক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে এবং অনেকে পঙ্গু হয়েছে। হলি আর্টিজান, শোলাকিয়া ময়দান ও সিলেটে ঈদের জামাতের জঙ্গি হামলা প্রতিরোধ করতে গিয়ে পুলিশের কয়েকজন সদস্য জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং জনগণের জীবন বাঁচিয়েছেন। প্রতিটি অনুষ্ঠানে সরকার জনগণের জানমালের নিরাপত্তা দিতে সবসময় সতর্ক থাকায় অতীতে মতো বাংলাদেশে কোন জঙ্গি হামলা বা সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটতে পারেনি। এই বিষয়ে সরকার সকলের সহযোগিতা কামনা করে।

তিনি আরও বলেন, ‘১৯৯৩ সালে ১৪০০ বঙ্গাব্দে, বাংলা শতবর্ষ বরণ করার সময় বেগম খালেদা জিয়া সরকার বাধা দিয়েছিল। তাদের বাধা দেয়ার উদ্দেশ্য ছিল নিরাপত্তাজনিত নয় বরং বাঙালির সার্বজনীন, অসাম্প্রদায়িক এই উৎসবকে নিরুৎসাহিত করা। বঙ্গবন্ধু কন্যার নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী সকল সংগঠনসহ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তথা আমরা সকলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করেছিলাম।’

তথ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিরাপত্তা দেওয়া সরকারের কর্তব্য। আশা করব এক্ষেত্রে সবাই সবসময় সহযোগিতা করবেন যাতে আনন্দের অনুষ্ঠান বিষাদে পরিণত না হয়ে যায়।

সরকারি নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে যে অনুষ্ঠান উদীচী করেছে সেখানে যদি কোন দুর্ঘটনা ঘটতো তার দায়-দায়িত্ব কে নিতো এ প্রশ্ন রেখে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা মনে করি নিয়ম বা নির্দেশ না মেনে অনুষ্ঠান যারা করবেন তাদেরকেই সেই দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।’

আওয়ামী লীগ সরকারের উদ্যোগে যথাযথভাবে পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হয় উল্লেখ করে এ সময় মোহাম্মাদ আলী আরাফাত আরও যোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার পহেলা বৈশাখ উদযাপনের জন্য বাংলা নববর্ষ ভাতা ব্যবস্থা করেছে। তার সরকারের সময়ে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের অঙ্গসংস্থা ইউনেস্কো ২০১৬ সালে বাংলাদেশের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’-কে বিশ্বের গুরুত্বপূর্ণ অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে।

;

২ ঘণ্টা পর মহাখালী-এয়ারপোর্ট সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

পুলিশের হাতে বাস চালককে মারধরের প্রতিবাদে মহাখালী-এয়ারপোর্ট সড়ক অবরোধের প্রায় ২ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা ২৫ মিনিটে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে রাত ৯ টার দিকে সড়ক অবরোধ করেন বিক্ষুব্ধ পরিবহন শ্রমিকরা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকা-ময়মনসিংহ রূটে চলাচলকারী আলম এশিয়া বাসের চালককে সিগনাল দেয় ট্রাফিক সার্জেন্ট। কাগজপত্র ও যাত্রী হয়রানির অভিযোগ এনে বাসের চালককে নামিয়ে পরে মারধর করেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় গাড়ি ভাঙচুর হয় বলেও জানান পরিবহন শ্রমিকরা।

পরে ৯ টার দিকে মহাখালি বাস টার্মিনাল এলাকায় সড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকরা। পুলিশ ও শ্রমিক নেতাদের ঘণ্টা ব্যাপী মিটিং শেষে ১১ টার দিকে অবরোধ তুলে নিলেও কয়েক মিনিট পর দুই দফা দাবি নিয়ে আবারও সড়ক অবরোধ করেন শ্রমিকরা।

বাস চালককে মারধরের অভিযোগের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি তিনি।

এ বিষয়ে বাস মিনিবাস শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ নবী বলেন, শ্রমিককে মারধরের ঘটনা বার বার ঘটে কিন্তু আমরা কোন বিচার পাই না। পুলিশের এমন আচরণে আমরা শঙ্কিত। আমরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বদলির করতে হবে।

;

পুলিশের বিরুদ্ধে বাস চালককে মারধরের অভিযোগ, মহাখালী সড়ক অবরোধ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবিঃ বার্তা২৪.কম

ছবিঃ বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় পুলিশের বিরুদ্ধে বাস শ্রমিককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় প্রায় ২ ঘণ্টা মহাখালী-এয়ারপোর্টে সড়ক অবরোধ করছে পরিবহণ শ্রমিকরা।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে ৮ টার দিকে সড়ক অবরোধের ঘটনা ঘটে।

এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে খিলখেতে মারধরের ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন শ্রমিকরা।

শ্রমিকদের অভিযোগ, সন্ধ্যায় রাজধানীর হাউজ বিল্ডিং এলাকায় ঢাকা ময়মনসিংহ রূটে চলাচলকারী আলম এশিয়া বাসের চালককে ট্রাফিক সার্জেন্ট সিগনাল দেয়। কাগজপত্র ও যাত্রী হয়রানির অভিযোগ এনে বাসের চালককে নামিয়ে মারধর করেন। পরে পুলিশের সহযোগিতায় গাড়ি ভাঙচুর হয় বলেও অভিযোগ করেন পরিবহন শ্রমিকরা।

ঈগল ক্লাসিকের চালক মোজাফফর বলেন, চাঁদার টাকা না পেয়ে কৌশলে চালককে মারধর করেন খিলক্ষেত থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)৷ মাসিক চাঁদা দিয়ে গাড়ি চালাতে হয় আমাদের। না দিলেই এমন বিপত্তি ঘটে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আলম এশিয়ার এক চালক জানান, প্রতিমাসে বাস চালাতে মোটা অংকের চাঁদা দিতে হয় খিলক্ষেত থানায়। এ মাসে চাঁদাটা দেড়িতে দেওয়ায় এমন ঘটনা ঘটেছে।

বাস চালককে মারধরের অভিযোগের বিষয়ে জানতে খিলক্ষেত থানার ওসিকে একাধিকবার কল দিলেও রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে বাস মিনিবাস শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ নবী বলেন, শ্রমিককে মারধরের ঘটনা বারবার ঘটে কিন্তু আমরা কোন বিচার পাই না। পুলিশের এমন আচরণে আমরা শঙ্কিত। আমরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছি। অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যকে বদলির করতে হবে। 

;