জনবল সংকটে খুলনা পরিবেশ অধিদফতর



মানাজারুল ইসলাম, স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
খুলনা পরিবেশ অধিদফতর, ছবি: বার্তা২৪

খুলনা পরিবেশ অধিদফতর, ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

জনবল সংকটে ধুঁকছে খুলনা পরিবেশ অধিদফতরের কার্যালয়। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে পরিবেশ অধিদফতরের কার্যক্রম। জনবল সংকটে ব্যাহত হচ্ছে শিল্প-কলকারখানা মনিটরিং। খুলনায় গড়ে উঠছে অবৈধ প্রতিষ্ঠান।

প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এ দফতরে কর্মকর্তা-কর্মচারী সংকটে ব্যাহত হচ্ছে সার্বিক কার্যক্রম। বর্তমানে অধিদফতরে ৫৮ পদের বিপরীতে ২০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী দায়িত্ব পালন করছেন। বাকি ৩৮ টি পদ শূন্য থাকায় ভেস্তে যাচ্ছে তদারকি কার্যক্রম। যে কারণে খুলনা নগরের অবৈধ কলকারখানা ও পরিবেশের জন্য হুমকি স্বরূপ এমন প্রতিষ্ঠান নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না। একদিকে নিত্যনতুন অবৈধ প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে আবার কর্তৃপক্ষকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে নিয়মিত।

পরিবেশ অধিদফতরের তথ্য মতে, পরিবেশ অধিদফতর খুলনার উপ-পরিচালকের চারটি পদের তিনটিই শূন্য। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের পদ শূন্য। সহকারী পরিচালকের ৬টি পদের বিপরীতে আছেন মাত্র দুজন। হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তার দায়িত্বে যিনি থাকার কথা তিনি প্রেষণে সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ে কর্মরত আছেন। পরিদর্শকের ৭টি পদের বিপরীতে মাত্র ১জন দায়িত্ব পালন করছেন।

কেমিস্ট ৩ পদের বিপরীতে আছেন মাত্র একজন। সহকারী বায়োকেমিস্ট্রি দুজনের বিপরীতে দায়িত্বে আছেন একজন। জ্যৈষ্ঠ টেকনিশিয়ানের একটি পদ সেটিও শূন্য। ড্রাফট ম্যানের একটি পদ সেটি শূন্য। উচ্চমান সহকারী একটি পদে যার থাকার কথা তিনি যশোর জেলা পরিবেশ অধিদফতরের কার্যালয়ে প্রেষণে কর্মরত। অফিস সহকারীর দুটি পদই শূন্য। ডেটা এন্ট্রি অপারেটর ৩টি পদের বিপরীতে আছেন ২জন, আরেকজন কুষ্টিয়া জেলা পরিবেশ অধিদফতর কার্যালয়ে প্রেষণে দায়িত্বরত।

ক্যাশিয়ারের একটি পদে যার থাকার কথা তিনি বাগেরহাট জেলা পরিবেশ অধিদফতর কার্যালয়ে প্রেষণে দায়িত্বরত। স্টোরকিপারের ১ টি পদ সেটি শূন্য, নমুনা সংগ্রহকারী ৪টি পদের বিপরীতে দুজন কর্মরত- বাকি একজন সাতক্ষীরা ও একজন বরিশাল পরিবেশ অধিদফতর কার্যালয়ে প্রেষণে কর্মরত। প্রসেস সার্ভারের ১টি পদ সেটি শূন্য। ল্যাব এটেনডেন্ট দুজনের বিপরীতে একটি শূন্য। অফিস সহায়ক তিনটি পদই শূন্য। অফিস সহায়ক (আউটসোর্সিং) দুটি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন একজন। নিরাপত্তাকর্মী দুটি পদের বিপরীতে একজন কর্মরত। পরিচ্ছন্নতা কর্মীর একটি পদ সেটি শূন্য। সাঁট লিপিকার পদটিতে একজন আছেন। গাড়িচালক আছেন দুজন আছেন। পরিচালক ও জ্যৈষ্ঠ কেমিস্টের পদে দুজন দায়িত্ব পালন করছেন।

পরিবেশ অধিদফতরের পরিচালক হাবিবুল হক খান বার্তা২৪.কম কে বলেন, 'আমাদের এখানে জনবল ঘাটতি আছে। খুলনা মহানগরসহ ৯ উপজেলায় পরিবেশ বিরোধী অনেক কাজ হলেও তা আমরা ঠিকভাবে তদারকি করতে পারি না। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের অভাবে অভিযান পরিচালনা সম্ভব হয়না। অভিযান করতে হলে জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেটদের উপরে ভরসা করতে হয়। তারাও প্রশাসনের বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত থাকে। যে কারণে পরিবেশ অধিদফতরের নিয়মিত কার্যক্রম ব্যাহত হয়।'

অধিদফতরের সহকারী পরিচালক সরদার শরীফুল ইসলাম জানান, ছয়জনের স্থানে দায়িত্বে আছেন ২ জন। খুলনা শহর আর পার্শ্ববর্তী উপজেলা তেরখাদা, রূপসা ও দিঘলিয়া আমার দায়িত্বে। এত বড় জায়গা আমার একার পক্ষে দেখা খুবই কষ্টকর। ফলে অনেক অবৈধ কলকারখানা গড়ে উঠছে। পরিবেশের ক্ষতি হলেও জনবল সংকটের কারণে আমাদের সীমাবদ্ধতা অনেক।

   

একদিন আগেই দুবাই পৌঁছাবে দস্যুমুক্ত এমভি আবদুল্লাহ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
একদিন আগেই দুবাই পৌঁছাবে দস্যুমুক্ত এমভি আবদুল্লাহ

একদিন আগেই দুবাই পৌঁছাবে দস্যুমুক্ত এমভি আবদুল্লাহ

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রত্যাশার একদিন আগেই দস্যুমুক্ত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছার আশা করছেন মালিকপক্ষ। আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যা নাগাদ জাহাজটি বন্দরে নোঙর করবে। এর আগে ২২ এপ্রিল জাহাজটি দুবাইয়ে পৌঁছতে পারে বলে জানিয়েছিল জাহাজটির মালিকপক্ষ কবির গ্রুপ। তবে জাহাজটির বর্তমান অবস্থান অনুযায়ী দ্রুতই দুবাই অভিমুখে এগিয়ে চলায় আগের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছে তারা।

জাহাজটির মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া অ্যাডভাইজর মিজানুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যা নাগাদ এমভি আবদুল্লাহ দুবাইয়ের হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে। সেখানে বার্থিং শেষে আরও ৪-৫ দিনের আনুষ্ঠানিকতা আছে। তারপর ২১ নাবিক জাহাজটি নিয়ে চট্টগ্রামে পৌঁছাবে। দুজন আসবেন উড়োজাহাজে।’

মালিকপক্ষের একটি সূত্র জানিয়েছে, রোববার সন্ধ্যা ছয়টার সময় জাহাজটি হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাতে পারে। তবে সেখানে বন্দরের বর্তমান অবস্থান অনুযায়ী সেখানে বার্থিং ২৪-৩২ ঘণ্টা বিলম্ব হওয়ার সম্ভাবনা আছে। আর জোয়ারের সময় এই বার্থিং হতে পারে। মালিকপক্ষের প্রতিনিধি হিসেবে কেএসআরএম গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মেহেরুল করিম নাবিকদের গ্রহণ করতে দুবাই যাচ্ছেন।

১২ মার্চ মোজাম্বিক থেকে কয়লা নিয়ে দুবাই যাবার পথে সোমালিয়া উপকূল থেকে ৬০০ নটিক্যাল মাইল দূরে জলদস্যুদের কবলে পড়ে ২৩ নাবিকসহ এমভি আবদুল্লাহ।এরপর জাহাজটিকে নিজেদের উপকূলে নিয়ে যায় দস্যুরা। সেখানে প্রায় এক মাস ধরে নাবিকদের জিম্মি করে রাখে তারা। এর ৩৩ দিন পর মুক্তিপণের অর্থ পেয়ে ১৩ মার্চ দিবাগত রাত ৩টার দিকে জলদস্যুরা জাহাজ ছেড়ে চলে যায়। এরপর গন্তব্য দুবাইয়ের উদ্দেশ্যে রওনা হয় জাহাজটি।

সোমালি উপকূল পেরিয়ে এডেন উপসাগর হয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ। দস্যুমুক্ত হওয়ার পর নিরাপদ এলাকায় না পৌঁছানো পর্যন্ত ইইউএনএভিএফওআরের যু্দ্ধজাহাজ এমভি আবদুল্লাহকে পাহারা দিয়ে নিয়ে যায়। এর মধ্যে এডেন উপসাগর পর্যন্ত সাগর নিরাপদ নয়। এডেন উপসাগর পার হওয়ার পর যুদ্ধজাহাজগুলো এমভি আবদুল্লাহকে বিদায় দিয়ে নিজেদের গন্তব্যে ফিরে যায়। অবশ্য জাহাজে নিজস্ব উদ্যোগে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। এমভি আবদুল্লাহর রেলিংয়ের চারপাশে লোহার কাঁটাতার, ডেকে ফায়ার হোস, জাহাজে নিরাপত্তার জন্য সংরক্ষিত এলাকা সিটাডেল, ইমার্জেন্সি ফায়ার পাম্প এবং সাউন্ড সিগন্যাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে।

এছাড়া সমুদ্র পথে নিরাপত্তা ঝুঁকি মূল্যায়নকারী এবং ঝুঁকি হ্রাসে পরামর্শদাতা এমব্রেই গার্ডিয়ান সার্ভিস নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানের সেবা নিয়েছে জাহাজের মালিক পক্ষ এসআর শিপিং। আরব আমিরাতের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছানো পর্যন্ত জাহাজটির চারপাশে কোনো ঝুঁকি থাকলে তা ক্যাপ্টেনকে জানাবে প্রতিষ্ঠানটি। 

;

চট্টগ্রামে রিকশায় লরির ধাক্কা, শিশুর মৃত্যু



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম
সড়ক দুর্ঘটনা

সড়ক দুর্ঘটনা

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীর পতেঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় তাছলিমা হাসান তায়েবা নামের দেড় বছরের এক শিশু নিহত হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে কাঠগড় বাইতুন নূর জামে মসজিদের বিপরীতে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

তাছলিমা হাসান তায়েবা ইপিজেড থানার কাজীর গলি এলাকার মো. হাসানের ছেলে।

পতেঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কবিরুল ইসলাম বলেন, কাঠগড় বাইতুন নূর জামে মসজিদের পাশের সড়ক দিয়ে রিকশা করে হাসান ও তার স্ত্রী তাদের দেড় বছরের কন্যা শিশুকে নিয়ে যাচ্ছিলেন। এ সময় বেপরোয়া গতিতে আসা একটি লরি রিকশাকে ধাক্কা দিলে শিশু তায়েবা মাথায় গুরুতর আঘাত পায়। পরে স্থানীয়রা তায়েবাকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করে।

তায়েবার মরদেহের সুরতহাল প্রস্তুত শেষে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানান ওসি।

;

গোলাপ শাহ মাজারের ফুটপাত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর গোলাপ শাহ মাজারের পাশের ফুটপাতের থেকে অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ওই ব্যক্তির বয়স আনুমানিক ৪০ বছর।

শনিবার (২০ এপ্রিল) বেলা সোয়া ১১টার দিকে অচেতন অবস্থায় অজ্ঞাত ওই ব্যক্তিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আরিফ নেওয়াজ জানান, মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, আশপাশের লোকদের জিজ্ঞেস করে আমরা ওই ব্যক্তির নাম-পরিচয় জানতে পারিনি।প্রযুক্তির সহায়তায় তার নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে।

;

বান্দরবানে রাজ পরিবারের উদ্যো‌গে ‘নদী পূজা’



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বান্দরবান
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

অশুভ শক্তিকে প্রতিরোধ করে সবার সুখ-শান্তি আর মঙ্গল কামনায় পার্বত্য জেলা বান্দরবানে পালিত হচ্ছে নদী পূজা। প্রতিবছর বৈশাখ মাসে মারমা সম্প্রদায়ের সংগ্রাইং উৎসবের পরে বান্দরবান রাজপরিবারের পক্ষ থেকে সাঙ্গু নদীতে এই পূজা উদযাপন করা হয়ে থাকে। আর এর মাধ্যমে পুরাতন বছরকে বিদায় ও নতুনের আহ্বান জানান বৌদ্ধধর্মাবলম্বীরা।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে বান্দরবান বোমাং রাজবাড়ী পরিবারের আয়োজনে বর্ণাঢ্য ধর্মীয় শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি রাজবাড়ী প্রাঙ্গণ থেকে শুরু হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উজানী পাড়া সাঙ্গু নদীর তীরে সবাই সমবেত হন।

শোভাযাত্রায় বান্দরবানের বোমাং সার্কেলের চিফ রাজপুত্র চসিংপ্রু বনির নেতৃত্বে রাজপরিবারের সদস্য, বিভিন্ন মৌজার হেডম্যান ও কারবারি (পাড়া প্রধান) সহ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী ও অনুসারীরা এতে অংশ নেন।

সেই সময় সাঙ্গু নদীর তীরে বটগাছ ও নদীর পানিতে পূজা করেন বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। তখন মিষ্টি জাতীয় খাবারসহ বিভিন্ন রকমের ফল উৎসর্গ করার পাশাপাশি মোমবাতি ও ধুপ জ্বালিয়ে পূজারীরা দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করেন। নদীর ধারে বাঁশের তৈরি মাচাংয়ের ওপরে ফুল বিসর্জন করে দেবতার উদ্দেশে পূজা করা হয়। সবাই নতুন বছরে পৃথিবীতে সুখে-শান্তিতে বসবাসের জন্য বিশেষ প্রার্থনায় মিলিত হন।

জনশ্রুতি আছে যে, পাহাড়ের মানুষজন এক সময় প্রকৃতি পূজারি ছিলেন। তারা ধারণা করতেন অরণ্যে ঘেরা সবুজ বান্দরবানের পাহাড় পরিবেশে অশুভ শক্তি প্রভাব বিস্তার হয়। এতে পাহাড়ের মানুষজন বিভিন্ন সময়ে নানা প্রকার রোগব্যাধিতে, বিপদ আপদে আক্রান্ত হতেন। তাই সেই সময় থেকে পাহাড়ের মানুষজন বিশ্বাস করে আসছে অশুভ শক্তির হাত থেকে রক্ষা পেতে নদী পূজা সবার জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে। আর তাই প্রতিবছরই বৈশাখ মাসে মারমা সম্প্রদায়ের নববর্ষ ও সাংগ্রাই উৎসব শেষে বান্দরবানে বোমাং রাজপরিবারের পক্ষ থেকে এই নদী পূজার আয়োজন করা হয়। আর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা সবাই এই আয়োজনে অংশ নিতে প্রতিবছর বান্দরবানে সাঙ্গু নদীতে সমবেত হয়।

;