শতভাগ বিদ্যুৎ পৌঁছাবে তো?



শরিফুল ইসলাম, ডিস্টিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
নড়াইলের তিনটি উপজেলার কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব হয়নি । ছবি: সংগৃহীত

নড়াইলের তিনটি উপজেলার কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব হয়নি । ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকার ঘোষিত ২০১৮ সালের মধ্যে সারা দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়িত করার উদ্যোগ সফল হবে কিনা তা নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ২০১৮ সালের আর মাত্র বাকি আছে ২ মাস। এখনো নড়াইলের তিনটি উপজেলার কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ ভাগ এলাকায় বিদ্যুৎ পৌঁছানো সম্ভব হয়নি বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মনিরামপুর-২ যশোরের অধীনে নড়াইল জেলার বিভিন্ন উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়ে থাকে।

জানা গেছে, নড়াইল সদর উপজেলার ১৩ ভাগ মানুষ এখনো বিদ্যুতের আওতায় আসেনি। লোহাগড়া উপজেলায় ১৯ ভাগ এবং কালিয়া উপজেলায় ৩৫ ভাগ মানুষ এখনো বিদ্যুতের আওতায় আসেনি।

কালিয়া উপজেলার কাঞ্চনপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘সরকার কয়েছিল এ বছর সারা দেশে কারেন্ট দেবে। বছর তো শেষ হতে গেল, আমাগে গ্রামে কারেন্ট তো এখনো আসল না।’

পটকেলবাড়ি গ্রামের রহিমা বেগম বলেন, ‘আমাদের ছেলে-মেয়েদের এখনো কেরোসিনের তেল দিয়ে বাতি জ্বালিয়ে পড়ালেখা করতে হয়।’

লোহাগড়া উপজেলার বাড়িভাঙ্গা গ্রামের মনিরুল ইসলাম ও হালনা গ্রামের দাউদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের এসব গ্রামের অধিকাংশ এলাকায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি।’

সদর উপজেলার ননীখির গ্রামের সুজিত বিশ্বাস বলেন, ‘আমরা শহরতলিতে বসবাস করলেও আমাদের গ্রামে এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছায়নি। এটা আমাদের জন্য অনেক কষ্টের বিষয়। অনেক দূরের এলাকার মানুষ বিদ্যুৎ পেলেও আমরা শহরের পাশে থেকে পাই না।’

নড়াইল পল্লী বিদ্যুতের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) দিলিপ কুমার বাইন বার্তা২৪.কমকে জানান, সদর উপজেলায় মোট ৮৭ দশমিক ৮৬ ভাগ মানুষ বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। বাকি ১৩ ভাগ মানুষ এখনো বিদ্যুতের আওতায় আসেনি। এই উপজেলায় মোট গ্রাহক রয়েছে প্রায় ৪১ হাজার ৬৮০ জন। এখানে ১৬ মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। শীতের কারণে বর্তমানে চাহিদা কম রয়েছে।

লোহাগড়া পল্লী বিদ্যুতের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) মো. শরিফুল ইসলাম বার্তা২৪.কমকে জানান, ওই উপজেলায় মোট ৮১ দশমিক ৬৪ ভাগ মানুষ বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। বাকি ১৯ ভাগ মানুষ এখনো বিদ্যুতের আওতায় আসেনি। এই উপজেলায় মোট গ্রাহক রয়েছে প্রায় ৪২ হাজার ৩৬৬ জন। এখানে ১২ মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। শীতের কারণে বর্তমানে চাহিদা কম রয়েছে।

কালিয়া পল্লী বিদ্যুতের অ্যাসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার (এজিএম) মো. রুবেল হোসেন বার্তা২৪.কমকে জানান, উপজেলায় মোট ৬৫ ভাগ মানুষ বিদ্যুতের আওতায় এসেছে। বাকি ৩৫ ভাগ মানুষ এখনো বিদ্যুতের আওতায় আসেনি। এই উপজেলায় মোট গ্রাহক রয়েছে প্রায় ৪০ হাজার। এখানে সাড়ে ৬ মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে।

ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন ক. লি. নড়াইলের নির্বাহী প্রকৌশলী শাহেদ আলী বার্তা২৪.কমকে বলেন, ‘আমাদের অধীনে ব্যক্তি ও বাণিজ্যিক গ্রাহক রয়েছে প্রায় ১৪ হাজার। এখানে গরমের সময় ৭ মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুতের চাহিদা থাকে। বর্তমানে ৪ মেগা ওয়ার্ড বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে। পৌর এলাকায় ৯৮ ভাগ বিদ্যুতায়িত হয়েছে।’

নড়াইল-১ আসনের সংসদ সদস্য কবিরুল হক মুক্তি দাবি করে বলেন, ‘আমার নির্বাচনী এলাকায় (কালিয়া উপজেলা ও সদরের একাংশ) ৮০ থেকে ৮৫ ভাগ অংশে বিদ্যুতের সংযোগ সম্প্রসারণ করা হয়েছে। কিছু এলাকায় কাজ চলছে। তবে এ বছরে সম্ভব না হলেও আগামী বছরের প্রথম দিকেই তা সম্পন্ন হবে।’

নড়াইল-২ (লোহাগড়া উপজেলা ও সদরের একাংশ) আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট শেখ হাফিজুর রহমানের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলেও তা সম্ভব হয়নি।

   

পাবনায় ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনি জব্দ, আটক ২৩



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে চোরাইপথে আনা ২৪২ মেট্রিকটন ভারতীয় চিনিসহ ১২টি ট্রাক জব্দ করেছে পাবনা জেলা পুলিশ। এ সময় ট্রাকচালক ও হেলপারসহ ২৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের বিশেষ অভিযানে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে একটি চক্র অবৈধভাবে আমদানিকৃত ভারতীয় চিনি দেশে এনে বিভিন্ন জেলায় বিক্রি করছিল। এমন খবরের ভিত্তিতে মাঠে নামে পুলিশ। পরে কাজিরহাট ঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়। এসময় তারা মালামালের বৈধ কাগজপত্র দেখাতে পারেননি। এরপর এগুলো জব্ধ করা হয় এবং ২৩ জনকে আটক করা হয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম আরও জানান, এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন। তদন্তের পর এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হবে।

;

জিআই স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা



শরীফ ইকবাল রাসেল, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নরসিংদী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই (জিওগ্রাফিক্যাল ইনডিকেশন) পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে। এই স্বীকৃতি পাওয়ায় খুশি চাষিরা। এতে নরসিংদীর অবস্থানকে আরও উপরে নিয়ে গেছে বলে জানালেন জেলা প্রশাসক।

কোনো দেশের নির্দিষ্ট ভূখণ্ডের মাটি, পানি, আবহাওয়ার প্রেক্ষাপটে সেখানকার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি কোনো একটি পণ্য উৎপাদনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখলে সেটিকে সেই দেশের জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়।

দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে জিআই এর স্বীকৃতি খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এবার সেই জিআই পণ্যের তালিকায় নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা। গত ৮ ফেব্রুয়ারি শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিষ্ঠান পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদফতর নরসিংদীর অমৃত সাগর কলার ভৌগোলিক নির্দেশক বা জিআই পণ্যের স্বীকৃতি প্রদান করে। জিআই সনদপত্রটি ১১ ফেব্রুয়ারি সরকার প্রধানের হাতে তুলে দেয়া হয়। এই স্বীকৃতিতে খুশি কলাচাষিরা।

নরসিংদী কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের সূত্রে জানা যায়, নরসিংদীতে দোআঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটি থাকায় এখানে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ বেশি হয়। অমৃত সাগর কলা স্থানীয় বাজারের চাহিদা পুরণ করে আশপাশের জেলা ও রাজধানীতে সরবরাহ করা হয়।

শুধু তাই নয়, দেশের বাইরেও রফতানি হচ্ছে এই সাগর কলা। এরই প্রেক্ষিতে ই-কমার্স ডেভেলপমেন্ট সেন্টারের সহযোগিতায় নরসিংদীর লটকন ও অমৃত সাগর কলাকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই বাছাই শেষে সাগর কলাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে কর্তৃপক্ষ।

নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. বদিউল আলম জানান, জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ায় বাণিজ্যিকভাবে অমৃত সাগর কলা দেশে ও দেশের বাইরে রফতানিতে ব্যাপক সাড়া ফেলবে।

জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর জেলায় ৫৮০ হেক্টর জমিতে অমৃত সাগর কলার চাষাবাদ করা হয়েছে। এই স্বীকৃতিতে আগামী বছর এর চাষাবাদ আরও বাড়বে বেলে আশাবাদ সচেতন মহলের।

;

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসছেন ব্যারিস্টার সুমন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজবাড়ী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে রাজবাড়ী আসবেন দেশের আলোড়ন সৃষ্টিকারী ব্যক্তিত্ব হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য, ক্রীড়া সংগঠক ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন। সবকিছু ঠিক থাকলে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় রাজবাড়ীর বালিয়াকান্দি উপজেলার বহরপুর ইউনিয়নের বহরপুর রেলস্টেশন সংলগ্ন ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে খেলবেন তিনি ও তার দল।

বালিয়াকান্দিতে খেলতে আসার বিষয়টি ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন নিজেই তার ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটি বহরপুরের আয়োজনে এ প্রীতি ফুটবল ম্যাচে ব্যারিস্টার সুমন একাডেমি বনাম মাগুরা জেলা ফুটবল একাদশ অংশগ্রহণ করবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জনপ্রিয় মুখ হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকাল ৩টায় ঐতিহ্যবাহী বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ফুটবল খেলতে আসবেন। খেলার মাঠটি প্রস্তুত করা হয়েছে। আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে সকল প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হয়েছে।

রাজবাড়ীর পুলিশ সুপার জি.এম.আবুল কালাম আজাদ বলেন, বহরপুর রেলওয়ে মাঠে ব্যারিস্টার সুমন তার একাডেমির খেলোয়াড় নিয়ে ফুটবল খেলতে আসবেন। এ খেলায় হাজার হাজার দর্শক হবে। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা রাখা হবে। খেলার মাঠসহ আশপাশের এলাকা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ৪ স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকবে।

বি.এন.বি.এস আন্তঃজেলা ফুটবল টুর্নামেন্ট পরিচালনা কমিটির সভাপতি কাজী শহিদুল ইসলামের (সাহিদ) সভাপতিত্বে খেলায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে রেলমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. জিল্লুল হাকিমের।

এছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন রাজবাড়ী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম শফিকুল মোরশেদ আরুজ,বালিয়াকান্দি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবুল কালাম আজাদ,কালুখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অলিউজ্জামান চৌধুরী টিটু,বালিয়াকান্দির উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ রফিকুল ইসলাম,বালিয়াকান্দি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মোঃ আলমগীর হোসেন, বালিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ হান্নানসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।

;

শ্বশুরবাড়ি বেড়াতে এসে হরিণ শিকারের চেষ্টা, যুবক আটক



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বাগেরহাট
যুবক আটক

যুবক আটক

  • Font increase
  • Font Decrease

সুন্দরবন থেকে হরিণ শিকারের ১৫০ ফুট ফাঁদসহ মো. জুয়েল নামের এক চোরা শিকারিকে আটক করেছে বনবিভাগ।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) ভোরে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ শরণখোলা রেঞ্জের বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ি সংলগ্ন অভয়ারণ্য থেকে তাকে আটক করা হয়। এ সময় অপর দুই শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যায়।

আটক জুয়েল ঢাকার ডেমরা থানার মো. জালালের ছেলে। বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার তাফালবাড়ি এলাকায় তার শ্বশুর মো. মনো হাওলাদারের বাড়িতে এসে সুন্দরবনে হরিণ শিকার করতে গিয়ে আটক হয়েছেন জুয়েল।

সুন্দরবন পূর্ব বিভাগের চরখালী টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মতিউর রহমান জানান, বৃহস্পতিবার ভোরে সুন্দরবনের অভ্যন্তরে নিয়মিত টহলকালে বগি স্টেশনের চরখালী টহল ফাঁড়ির কাছে অভয়ারণ্য থেকে ফাঁদ পেতে অপেক্ষারত অবস্থায় জুয়েল নামে এক চোরা শিকারিকে আটক করা হয়েছে। এ সময় তার সাথে থাকা অপর দুই চোরা শিকারি গহীন বনে পালিয়ে যান। পালিয়ে যাওয়াদের আটকের চেষ্টা চলছে বলে জানায় বনবিভাগ।

এদিকে আটককৃতের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার দুপুরে বাগেরহাট আদালতে পাঠালে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠিয়েছেন।

;