টি-টুয়েন্টিতেও আফগান আগুন, পুড়ল বাংলাদেশ



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
মুজিব উর রহমানের বোলিংয়ে অসহায় সৌম্য সরকার

মুজিব উর রহমানের বোলিংয়ে অসহায় সৌম্য সরকার

  • Font increase
  • Font Decrease

দু’দলের শুরুর হিসেব ছিল প্রায় সমান সমান। আফগানিস্তান প্রথম ১০ ওভারে ৪ উইকেট হারায় ৬০ রানে। বাংলাদেশও তাদের প্রথম ১০ ওভারে তুলে ৫৯ রান। হারায় ৪ উইকেট।

শেষের ১০ ওভারে আফগানিস্তান তুলে ১০৪ রান। আর ম্যাচ জিততে শেষ ১০ ওভারে বাংলাদেশের প্রয়োজন দাঁড়ায় ১০৬ রান। শেষের এই দাবি মেটাতে পারেনি বাংলাদেশ। শেষের এই হিসেবেই ম্যাচ জিতে নিল আফগানিস্তান ২৫ রানে। আফগানিস্তানের ১৬৪ রানের জবাবে বাংলাদেশ থেমে গেল ১৩৯ রানে।

টি-টুয়েন্টিতে এনিয়ে টানা চার ম্যাচের চারটিতে বাংলাদেশকে হারালো আফগানিস্তান। চট্টগ্রামে টেস্ট ম্যাচে বড় হারের পর এবার টি-টুয়েন্টিতেও বাংলাদেশকে হারালো আফগানিস্তান। তিনজাতি টি-টুয়েন্টি সিরিজে টানা দুই ম্যাচ জিতে আফগানিস্তান ফাইনালে এক পা দিয়ে রাখলো।

এই ম্যাচে ব্যাটিং অর্ডারে বড় ধরনের পরিবর্তন নিয়ে নামে বাংলাদেশ। লিটন দাসের সঙ্গে ব্যাটিং ওপেন করতে আসেন মুশফিকুর রহিম। টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মতো ওপেনার হিসেবে নেমেও সুবিধা করতে পারেননি জাতীয় দলের এই উইকেটকিপার। ব্যাট হাতে সাম্প্রতিক সময়টা মোটেও ভালো যাচ্ছে না তার। তাই জায়গা বদলে ওপেনার হিসেবে নামলেন। কিন্তু ফর্মে ফেরা যে হলো না!

লিটন দাসও আরেক ম্যাচ ব্যর্থ। আরেকবার বাজে ভঙ্গিতে আউট। আফগান অফস্পিনার মুজিব উর রহমানের দ্বিতীয় বলেই ছক্কা হাঁকানোর খায়েশ জাগলো তার। খেলতে চাইলেন মিডউইকেট দিয়ে। ক্যাচ উঠলো পয়েন্টে!

 সাকিব আল হাসানও মুজিবের স্পিনে কাটা পড়লেন। ৩০ গজের বৃত্তের বাধা পার করতে পারলেন না। ১৩ বলে ১৫ রান করে ফিরলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

 সৌম্য সরকার ও রানে ফেরার জন্য ‘মুশফিকের ফমূর্লা’ নিলেন। ওপেনিং ছেড়ে তিনি নামলেন মিডলঅর্ডারে। কিন্তু লাভ যে কিছুই হলো না। মুজিবের বলে পরিস্কার এলবি। শূন্য রানে আউট হয়ে সৌম্য অবশ্য দলের একটা উপকার করে গেলেন; বল বেশি নষ্ট করলেন না। একটা বল খেললেন। ওতেই আউট!

৩২ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের অবস্থা তখন ত্রাহি। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও সাব্বির রহমান পঞ্চম উইকেট জুটিতে এসে উদ্ধার কাজের চেষ্টা চালান। কিছুটা সফল হলেন তারা। তবে সার্বিকভাবে নয়। এই জুটিতে ৫৮ রান এলো। কিন্তু আস্কিং রান রেট বাড়তে থাকায় বিগ শট খেলার ঝুঁকি নিতে বাধ্য হলেন মাহমুদউল্লাহ। তবে গুলবাদিন নায়েবের যে বলে মাহমুদউল্লাহ উইকেট বিলিয়ে দিয়ে এলেন, সেটা কোন মতেই উইকেট পাওয়ার বল নয়! অর্ধেক পিচে পড়া সেই লং হপ বলে একহাতে মাহমুদউল্লাহ যে শট খেললেন তাতে ক্লান্তির ছাপ স্পষ্ঠ। ৩৯ বলে ৪৪ রান করে আউট মাহমুদুল্লাহ।

সাব্বির রহমান অনেক বল নষ্ট করলেন। বলের চেয়ে কম রান করে ফিরেও এলেন। ২৭ বলে ২৪ রানের তার ইনিংসে বাউন্ডারি সংখ্যা মোটে ১!

১৪.৩ ওভারে ৯৫ রানে ৬ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। উইকেটে জুটি তখন মোসাদ্দেক হোসেন ও আফিফ হোসেন। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে শুক্রবারের ম্যাচে বাংলাদেশকে জেতানো এই জুটি কি আরেকবার চমক দেখাবেন?

প্রতিদিন তো আর শুক্রবারের সুখ মিলে না!

আফিফ ১৪ বলে ১৬ রানে বাউন্ডারি লাইনে ক্যাচ দিয়ে ফিরলেন। ম্যাচ জিততে তখন ওভার প্রতি প্রয়োজন দাঁড়ায় আঠারের মতো রান!

এত বিপুল চাহিদা মেটাতে পারেনি বাংলাদেশ। আফগানিস্তানের কাছে ২৫ রানের হারের এই ম্যাচে আরেকটি বিষয় পরিস্কার; এই আফগান দলের স্পিন খেলতেই পারছে না বাংলাদেশ।
 
স্পিনার মুজিব উর রহমান ১৫ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ক্যারিয়ার সেরা পারফরমেন্স দেখিয়ে ম্যাচ সেরা। রশিদ খানের শিকার ২৩ রানে ২ উইকেট।

   

বিসিবিকে লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে দেবেন মুশতাক



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একজন লেগ স্পিনার কিংবা চায়নাম্যান বোলার না থাকার আক্ষেপটা বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের। জাতীয় দলে নানা সময় লেগ স্পিনারদের সুযোগ দেওয়া হলেও সেই অর্থে কেউই নিজেদের প্রমাণ করে দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠতে পারেননি। তবে এবার সেই আক্ষেপ দূর করতে চায় বিসিবি। আর সে কারণেই প্রথমবারের মতো স্পিন বোলার কোচ হিসেবে পাকিস্তানের কিংবদন্তি লেগ স্পিনার মুশতাক আহমেদকে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি।

সোমবার সেই দায়িত্ব বুঝে নিতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন এই কোচ। পরিচিত হয়েছেন সকলের সঙ্গে। সেই সঙ্গে দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন প্রধান কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহের কাছ থেকেও। তাকে নিয়ে মঙ্গলবার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে বিসিবি। যাতে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন পাকিস্তানের হয়ে ৫২টি টেস্ট ও ১৪৪টি ওয়ানডে খেলে ৩৪৬ উইকেট নেওয়া মুশতাক।

বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পরিবর্তন আনার কথা জানিয়ে মুশতাক বলেন, ‘তরুণ ও অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের সঙ্গে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে চাই আমি। আশা করি, আমরা একটা পার্থক্য তৈরি করতে পারব। এখানকার ক্রিকেটাররা অত্যন্ত প্রতিভাবান। তারা যেকোনো দলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে।’

বাংলাদেশ দল ও পাইপলাইনে যথেষ্ট লেগ স্পিনারের ঘাটতি আছে, যা জানা আছে মুশতাকেরও। আর সে কারণেই ঘরোয়া ক্রিকেটে নজর দিয়ে সেখান থেকে নতুন লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে বের করতে চান তিনি। বলেন, ‘আমরা লেগ স্পিনার এবং চায়নাম্যান বোলার খুঁজতে পারি। সাদা বলের ক্রিকেটে মাঝের ওভারগুলোতে উইকেট এনে দেওয়ার মতো বোলার প্রয়োজন আমাদের। আর সেটাই আমি করার চেষ্টা করব।’

;

‘আইপিএলের মতো রানবন্যা দেখা যাবে না বিশ্বকাপে’



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রান তোলার বিচারে চলমান আইপিএল ছাড়িয়ে গেছে অন্যসব আসরগুলোকেও। দলীয় ২০০ রানের সংগ্রহ এখনও যেন অতি সহজ। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তো পারলে টি-টোয়েন্টিতে তিনশ রানও ছুঁয়ে ফেলে। এবারের আইপিএলে ২৮৮ রানের রেকর্ড গড়েছে দলটি। রেকর্ড গড়ছে পাওয়ার প্লেতে ১২৫ রান তুলেও। আর এই আইপিএলে বিশ্বের সব বড় বড় তারকা ক্রিকেটাররা খেলায় ধারণা করা হচ্ছে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ছুটবে রানের ফুলকি।

এবারের আইপিএল শেষ হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানেও কি এমন রানবন্যা দেখা যাবে; ডেভিড ওয়ার্নারের কাছে প্রশ্ন ছিল এমন; তিনি অবশ্য বলছেন ভিন্ন কথা। তার মতো, ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট আইপিএলের মতো হবে না। সেখানে রানবন্যা দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা কম। আর এমন উইকেটে যে একজনকে ধরে খেলতে হয়, সেটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন ওয়ার্নার।

ওয়ার্নার বলেন, ‘সেখানে উইকেট ধীরগতির হতে পারে, কিছুটা টার্ন করতে পারে। সেখানকার উইকেট সাধারণত কিছুটা নিচু ও ধীরগতির হয়। ২০১০ বিশ্বকাপে যখন খেলেছি তখনও, হাই স্কোরিং উইকেট ছিল না। আর এমন উইকেটে অ্যাঙ্করের প্রয়োজন হয়। আমাদের দলে মাইক হাসির মতো একজন ছিল। সে উইকেটে আসত, তার নিজের মতো একটা ইনিংস খেলত। আর তাছাড়া সেখানে ম্যাচগুলোও হবে মূলত দিনের বেলাতে। তাই এটা একটা বড় ভূমিকা রাখবে।’

এবারের আইপিএলটা অবশ্য খুব একটা ভালো কাটছে না ওয়ার্নারের। ৭ ম্যাচে তার রান মোটে ১৬৭। তবে নিজে তেমন একটা পারফর্ম করতে না পারলেও উইকেট নিয়ে খুশি তিনি। বলেন, ‘উইকেট খুবই ভালো। ফ্ল্যাট, কমপ্যাক্ট আর খুব বেশি হাই স্কোরিং। এবং যখন আপনি ছোট বাউন্ডারি পাবেন, আপনি বড় স্কোর দেখতেই পাবেন।’

;

সাকিব-মুস্তাফিজকে ক্যাম্পে না রাখার কারণ জানালেন লিপু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী ৩ মে শুরু হতে যাওয়া সেই সিরিজ সামনে রেখে চট্টগ্রামে তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প করবে বাংলাদেশ দল। আর সেই দলের জন্য ১৭ জনের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। যেই দলে নেই তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান। যা নিয়ে আজ গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। ব্যাখ্যা দিয়েছেন কেন তাদের এই ক্যাম্পে রাখা হয়নি।

সাকিব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। বিশ্বকাপের আগে শেষ সিরিজ হিসেবে জিম্বাবুয়ে সিরিজে থাকার কথা ছিল তার। আর সেই সিরিজের আগে প্রস্তুতি ক্যাম্পে যোগ দেবেন না তিনি। তবে ক্যাম্পে না থাকলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগেই দেশে ফিরবেন তিনি। তবে দেশে ফিরলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজে সাকিব খেলবেন কিনা সেটি এখনও নিশ্চিত নয়।

লিপু বলেন, ‘সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার আউটকামটা হচ্ছে, এই মাসের শেষ নাগাদ তিনি বাংলাদেশে আসবেন। আসলে ডিপিএলে একটা দুটো ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা আছে। তারপর আমাদের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ঢুকে যাবেন তিনি। সেখানে কিছু ক্রিকেটিং স্কিল প্র্যাকটিসের সুযোগ থাকবে, ম্যানেজমেন্ট যেভাবে চায়, তিনি যেভাবে চান… তারপরও আমরা চাইব ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ, শেষ দিকে হলেও যেন তিনি খেলার সুযোগ পান।’

এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান। চেন্নাইয়ের হয়ে নিয়মিত থাকছেন একাদশে। তবে মুস্তাফিজকে দেশে ফিরতে হচ্ছে এবার। ক্যাম্পে না থাকলেও তিনি যে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তা নিশ্চিত করেছেন লিপু।

বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে মুস্তাফিজের না খেলার সম্ভাবনা বেশি। দেশে ফেরার পর মেডিক্যাল টিমের সঙ্গে তার কিছু কাজ রয়েছে। এরপর আমরা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করব, কথা বলে দেখব তার সঙ্গে। তবে আমার বিশ্বাস তিনি প্রথম ম্যাচে এভেইলেবল থাকবেন না।’

;

২৩ মিনিটেই ফেডারেশন কাপের সেমিতে পুলিশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৯০ মিনিটের ম্যাচ শেষ মাত্র ২৩ মিনিটেই। ফেডারেশন কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে শেখ জামাল-বসুন্ধরা কিংসের লড়াই আক্ষরিক অর্থেই ছিল এমন। ম্যাচে ২৩ মিনিটেই প্রতিপক্ষের জালে তিন গোল দিয়েছি বাংলাদেশ পুলিশ। যেই গোলের একটিও বাকি সময়ের মধ্যে শোধ দিতে পারেনি শেখ জামাল। আর তাতে ৩-০ গোলের জয়ে সেমিফাইনালে উঠে যায় পুলিশ।

এ জয়ে ফেডারেশন কাপে তৃতীয় দল হিসেবে সেমিফাইনাল নিশ্চিত হলো পুলিশের। এর আগে শেষ চার নিশ্চিত করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও বসুন্ধরা কিংস। চতুর্থ দল হিসেবে শেষ চারের দৌড়ে আছে আবাহনী লিমিটেড ও ফর্টিস এফসি। মঙ্গলবার সেমির টিকিট কাটতে মাঠে নামবে এই দুই দল।

শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে এদিন কিছু বুঝে উঠার আগেই গোল হজম করে বসে শেখ জামাল। ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটের মাথায় পুলিশকে এগিয়ে নেন উজবেকিস্তানের শকিবভ। এরপর পুলিশ দ্বিতীয় দফায় গোল উদযাপন সারে ম্যাচের ৮ মিনিটে। দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন শাহ কাজেম কিরমানি।

এরপর ম্যাচের ২৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের দুর্বল রক্ষণের সুযোগ নিয়ে শেখ জামালকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় আজমত আবদুলেভ। ৩-০ তে পিছিয়ে পড়ে শেখ জামাল। এরপর বাকি সময় চেষ্টা করেও একটি গোল শোধ দিতে পারেনি তারা। বরং একাধিকবার গোল হজম করা থেকে বেঁচেছে দলটি। আর তাতেই শেষ হয়ে গিয়েছে শেখ জামালের ফেডারেশ কাপের যাত্রা।

;