তরুণ আফিফের ব্যাটে বাংলাদেশের জয়ের হাসি



স্পোর্টস এডিটর, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
আফিফের ব্যাটে ম্যাচ জেতানো ইনিংস

আফিফের ব্যাটে ম্যাচ জেতানো ইনিংস

  • Font increase
  • Font Decrease

২৯ রানে ৪ উইকেট। সাকিব আল হাসানও আউট। খানিকবাদে ৬০ রানে নেই ৬ উইকেট। সাব্বির রহমানও মাথা নিচু করে ফিরছেন।

পুরো ম্যাচে তখন জিম্বাবুয়ের দাপট। কড়া নিয়ন্ত্রণ। কিন্তু এমন ম্যাচও জিতে নিলো বাংলাদেশ ৩ উইকেটে। দলকে জেতালো মাত্র সপ্তম উইকেট জুটি। আফিফ হোসেন ও মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের ৪৬ বলে ৮২ রানের জুটি বাংলাদেশকে এনে দিল অনেক স্বস্তির এক জয়। টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারে নিজের দ্বিতীয় ম্যাচ খেলতে নেমেই ম্যাচ জয়ী ইনিংস খেললেন উনিশের এই তরুণ! ২৪ বলে তার হাফসেঞ্চুরির ইনিংস জানিয়ে দিলো এই ছেলে জাতীয় দলে অনেকদিন খেলার জন্যই এসেছে।

শুরুর ছয় অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান মাত্র ৬০ রানে ফিরে যাওয়ার পর এই ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েছিলো বাংলাদেশ। তরুণ আফিফের ব্যাট দলকে নতুন করে পথ দেখালো। একপাশে সিনিয়র সদস্য মোসাদ্দেক এবং অন্যপ্রান্তে আফিফ-এই দুই ব্যাটসম্যান বাংলাদেশকে জেতালেন।

 শেষ ওভারে জয় থেকে দল যখন মাত্র ৩ রান দুরে তখনই আফিফ আউট হলেন। শেষ ওভারে বাকি কাজটুকু সুসম্পন্ন করে দিলেন সাইফুদ্দিন।

টি-টুয়েন্টি দলে নতুন খেলোয়াড়দের সুযোগ দেয়ার সময় যে এসেছে সেটা এই ম্যাচে আফিফের ব্যাটিংই জানান দিলো।  

জিম্বাবুয়ের ইনিংসে ব্যাট হাতে এই ম্যাচের নায়ক ছিলেন রায়ান বার্ল। মেরে কেটে ব্যাট চালিয়ে ক্যারিয়ারের প্রথম হাফসেঞ্চুরি হাঁকান মিডলঅর্ডার এই ব্যাটসম্যান। শুধু ব্যাটিং কেন? বোলিং এবং ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত জিম্বাবুয়ের মিডলঅর্ডার এই ব্যাটসম্যান।
 
রানের স্বাস্থ্যটা হঠাৎ ফুলিয়ে নেয় জিম্বাবুয়ে শেষের ৮ ওভারে। এই সময় তারা যোগ করে ৮০ রান। এর মধ্যে আবার এক ওভারেই আসে ৩০ রান! সাকিবের শেষ ওভার থেকে রায়ান বার্ল ছক্কা চারের ঝড় বইয়ে দেন। তিন ছক্কা ও তিন বাউন্ডারিতে আসা এই ৩০ রানের ওভারই জিম্বাবুয়েকে পৌছে দিলো অনেক দুরে। ওভারটা শুরু করেছিলেন বার্ল ছক্কা দিয়ে। পুরো ওভারের রানের পর্যায়ক্রম এমন ৬+৪+৪+৬+৪+৬!

টি-টুয়েন্টিতে এক ওভারে সাকিবের এটাই সর্বোচ্চ রান খরচ। খুরুচে ওভারের বাংলাদেশি রেকর্ডটা মাত্র এক রানের জন্য ছুঁতে পারেননি সাকিব। রেকর্ডটা মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের। ২০১৭ সালের অক্টোবরে পচেফস্ট্রুমে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটসম্যান ডেভিড মিলার পেসার সাইফুদ্দিনের বলে পাঁচ ছক্কায় ৩১ রান তুলেছিলেন।

তবে সাকিবের খরুচে বোলিংয়ের এই দিনে বোলার চমক দেখান তাইজুল ইসলাম। ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টুয়েন্টি খেলতে নেমে নিজের প্রথম বলেই উইকেট পাওয়ার কৃতিত্ব দেখান এই বাঁহাতি স্পিনার। আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এই নজির তৈরি করলেন তাইজুল।

তবে সাকিব বা তাইজুল কেউ নন, এই ম্যাচে আলোচনায় থাকলে আরেক বাঁহাতি-আফিফ হোসেন।

বিকেএসপির এই তরুণের ২৭ বলে ৫২ রানের ইনিংস বাংলাদেশকে এই ম্যাচ জেতালো এবং সেই সঙ্গে জানিয়ে দিল-আগামী দিনের তারকার আগমন!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে: ১৪৪/৫ (১৮ ওভারে, মাসাকাদজা ৩৪, বার্ল ৫৭*, মুতুমবদজি ২৭*, তাইজুল ১/২৬, সাইফুদ্দিন ১/২৬, মুস্তাফিজুর ১/৩১, মোসাদ্দেক ১/১০, সাকিব ০/৪৯)। বাংলাদেশ: ১৪৮/৭ (১৭.৪ ওভারে, লিটন ১৯, সৌম্য ৪, সাকিব ১, মুশফিক ০, মাহমুদউল্লাহ ১৪, সাব্বির ১৫, মোসাদ্দেক ৩০*, আফিফ ৫২, সাইফুদ্দিন ৬*, জারভিস ২/৩১, মাদজিভা ২/২৫, চাতারা ২/৩২)। ফল: বাংলাদেশ ৩ উইকেটে জয়ী। ম্যাচসেরা: আফিফ হোসেন।

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;