‘রহস্যময়’ ব্যাটিংয়ে সমালোচনার তোপে ভারত



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
এবারের বিশ্বকাপে প্রথম হারের পর মাঠ ছাড়ছেন ধোনি ও কেদার যাদব

এবারের বিশ্বকাপে প্রথম হারের পর মাঠ ছাড়ছেন ধোনি ও কেদার যাদব

  • Font increase
  • Font Decrease

৩৩৮। নিশ্চিতই করেই দুর্দান্ত ব্যাটিং লাইনআপের ভারতীয় দলের জন্য আকাশ ছোঁয়া লক্ষ্য নয়। অথচ কিছুটা সময় লড়লেও শেষে এসে চেষ্টাই করল না দলটি। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের যেন কোন তাগিদই ছিল না ম্যান ইন ব্লু-দের। নতুন জার্সিতে মাঠে নামা মহেন্দ্র সিং ধোনি আর কেদার যাদব বিস্ময়কর ব্যাটিং দিয়ে এখন সমালোচনার তোপে।

ভারতকে ৩১ রানে রানে হারিয়ে বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালের লড়াইয়ে টিকে থাকল ইংল্যান্ড। অন্যদিকে লড়াইটা কঠিন হয়ে গেল বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের। ভারতের ব্যাটিং চমকে দিয়েছে দেশটির গণমাধ্যমকে। ‘বিস্ময় ব্যাটিংয়ে ধিক্কার জুটল ভারতের’- প্রভাবশালী বাংলা দৈনিক আনন্দবাজারের শিরোনাম এটি।

প্রতিবেদনে ধীর গতির ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করা হয়। বিশেষ করে ধোনির খেলা বিস্ময় জাগিয়েছে। যেখানে দলের চাই ৩০ বলে ৬০-এর মতো রান তখন ক্রিজে মহেন্দ্র সিং ধোনি। যাকে ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ‘ফিনিশার’ বলেন অনেকে। সঙ্গী কেদার যাদব। তারপরও কিছুও করতে পারল না দলটি।

এজবাস্টনের ম্যাচ শেষে আনন্দবাজার লিখেছে-রবিবাসরীয় এজবাস্টনে যা দেখা গেল, এই অন্তিম প্রশ্নেরও আগে একটা প্রশ্ন এসে গিয়েছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি— ধোনি এবং কেদার জেতার চেষ্টা করবেন তো? এক-এক সময় এমনই উদ্ভট দেখাচ্ছিল ধোনি এবং কেদারের ব্যাটিং যে, নিজের গায়েই চিমটি কেটে দেখতে ইচ্ছে করছিল, সত্যিই লাইভ ম্যাচ হচ্ছে তো? নাকি কোনও ম্যাচের শুটিং?

প্রত্যেক ওভারে যখন দরকার ১২ বা ১৩ রান করে, তখন তাঁরা খুচরো রান নিয়ে খেলা চালিয়ে যাচ্ছেন। বড় হিট হবে কি, চেষ্টাই তো নেই। শেষের আধঘণ্টা রুদ্ধশ্বাস থ্রিলারের মতো হওয়ার কথা ছিল। হয়ে দাঁড়াল ফ্লপ ছবি। হয়তো বলা হবে, নেট রানরেট ঠিক রাখতে সাবধানি ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন ধোনিরা। কিন্তু পাঁচ উইকেট হাতে নিয়েও এমন ব্যাটিংয়ের যা ব্যাখ্যাই দেওয়া হোক, ক্রিকেট ভক্তদের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়া কঠিন। 

প্রতিবেদনে আরো লেখা হয়েছে-ধোনি এবং কেদার দু’জনে মিলে ৩১ বল খেললেন। তার মধ্যে ৭টা বলে কোনও রান নেই, কুড়িটা এক রান, তিনটে চার এবং একটা ছয়। ভারত শুধু বিস্ময়কর ব্যাটিং করে ম্যাচই হারল না এজবাস্টনে, লক্ষ লক্ষ ভক্তের হৃদয় থেকেও দূরে সরে গেল। ধোনির ব্যাটিং সব চেয়ে অবাক করার মতো। তিনি দলের সিনিয়র ব্যাটসম্যান। কেদারকে তাঁরই পরিচালনা করার কথা। কিন্তু সাউদাম্পটনের ম্যাচের মতোই নিজে খোলসের মধ্যে ঢুকে পড়লেন।  সঙ্গীকেও হাত খুলতে উদ্বুদ্ধ করলেন না। শেষ ওভারে গিয়ে যখন জেতার জন্য ভারতের ৪৬ রান দরকার, প্রথম বলে ছয় মারলেন ধোনি। কিন্তু তত ক্ষণে দর্শকদের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে গিয়েছে। বিদ্রুপাত্মক ধ্বনি ভেসে আসছে ভারতের দুই ব্যাটসম্যানের দিকে। দ্বিতীয় বলে ধোনি আবার এক রান নিতে অস্বীকার করলেন। এ বার দর্শকদের ক্ষোভ আরও ফেটে পড়ল।

ভারতের ব্যাটিংয়ে হতাশ সৌরভ গাঙ্গুলিও। সাবেক এই অধিনায়ক বলছিলেন, ‘দেখুন, ভারত ৩০০ রানে অল আউট হয়ে গেলে বোধহয় এতটা খারাপ দেখাত না! কিন্তু হাতে পাঁচ উইকেট রয়ে গেল, রান তাড়া করা গেল না, নিশ্চিত করেই অবাক হওয়ার মতো ব্যাপার।’

এভাবে ভারত হেরে যাওয়ায় চাপটা বেড়ে গেল বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের। ইংল্যান্ড ম্যাচটাতে হারলে মাশরাফিদের সেমিতে উঠার সম্ভাবনাটা নিশ্চিত করেই আরো বেড়ে যেতো। কিন্তু ভারত বিনা যুদ্ধে হার মানায় শেষ চার থেকে অনেকটাই দূরে সরে গেল টাইগাররা!

   

‘হকির স্বার্থে’ অঘোষিত ফাইনালে খেলছে মোহামেডান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গ্রীন ডেল্টা প্রিমিয়ার হকি লিগ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার অন্ত নেই। ম্যাচ অফিসিয়ালদের বিভিন্ন সিদ্ধান্তসহ নানা ইস্যুতে বিতর্ক লেগেই রয়েছে। আজ (শুক্রবার) আবাহনী-মোহামেডানের অঘোষিত ফাইনালের আগেও ডালপালা মেলেছে বিতর্ক। তিন হলুদ কার্ড দেখা মোহামেডানের গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় রাসেল মাহমুদ জিমির নিষেধাজ্ঞা নিয়ে সরগরম হকির মাঠ।

জানা গেছে, কোনো খেলোয়াড় দুই হলুদ কার্ড দেখলে বাইলজ অনুযায়ী সেই দলকে নিষেধাজ্ঞার শঙ্কার কথা তার দলকে ফেডারেশনের জানানোর কথা। তবে এক্ষেত্রে হকি ফেডারেশন সেটা না করে বরং তিন হলুদ কার্ড দেখার পর জিমিকে সরাসরি নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। যার ফলে আবাহনীর বিপক্ষে আজ তার মাঠে নামার সুযোগ নেই।

এই বিষয়টি নিয়েই মুখোমুখি অবস্থানে  চলে এসেছিল মোহামেডান এবং হকি ফেডারেশন। আজ আবাহনীর বিরুদ্ধে ম্যাচটি জিতলেই শিরোপা উঠবে সাদাকালোদের হাতে। অথচ এমন একটা ম্যাচ তারা না খেলার হুমকি দিয়েছিল জিমির নিষেধাজ্ঞার ইস্যুতে।

শেহস পর্যন্ত অবশ্য তারা সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে। ‘হকির স্বার্থে’ তারা ম্যাচটি খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে সঙ্গে এও জানিয়ে রেখেছে, ম্যাচ চলাকালে কোনো অনিয়ম হলে তৎক্ষণাৎ মাঠ ছাড়তে পিছপা হবেন না তারা।

উল্লেখ্য, এই ম্যাচের আগে মোহামেডানের পয়েন্ট ১৪ ম্যাচে ৩৫। অন্যদিকে আবাহনীর ৩৪ ও মেরিনার্সের ঝুলিতে ৩৭ পয়েন্ট। মোহামেডানকে আবাহনী হারিয়ে দিলে মেরিনার্সের মতো তাদের পয়েন্টও হবে ৩৭। বাইলজ অনুযায়ী তখন আবাহনী-মেরিনার্স প্লে-অফ ম্যাচের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে শিরোপা। মোহামেডানের জন্য হিসেব সহজ, জিতলেই চ্যাম্পিয়ন। মোহামেডান-আবাহনী ড্র করলে শিরোপা উৎসব করবে মেরিনার্স।

;

‘অদ্ভুত’ কারণে ১১ ম্যাচ নিষিদ্ধ আর্জেন্টাইন গোলকিপার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী গোলকিপার এমিলিয়ানো মার্তিনেজ যখন টাইব্রেকার বীরত্বে প্রশংসিত হচ্ছেন, ঠিক তখনই তার স্বদেশী আরেক গোলকিপার পড়েছেন বড় নিষেধাজ্ঞার খড়গে। তার নাম নাহুয়েল গুজমান। খেলেন মেক্সিকান ক্লাব টাইগ্রেস অব নুভো লিওনে।

হাঁটুর অস্ত্রোপচারের পর পুনর্বাসন প্রক্রিয়া চলছে গুজমানের। তাই দীর্ঘ সময় মাঠের বাইরে রয়েছেন। কিন্তু মাঠের বাইরে থেকেও বড় শাস্তির মুখে পড়তে হলো তাকে। মেক্সিকান ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ প্রতিযোগিতা লিগা এমএক্সে মন্টেরির বিপক্ষে তার দলের ম্যাচ চলাকালের স্ট্যান্ড থেকে বিপক্ষে দলের গোলরক্ষকের দিকে লেজার লাইট তাক করার দায়ে ১১ ম্যাচ নিষিদ্ধ করা হয়েছে ৩৮ বছর বয়সী গুজমানকে।

গতকাল এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে গুজমানের নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি নিশ্চিত করে লিগা এমএক্স কর্তৃপক্ষ।

গত শনিবার সেই ম্যাচটির প্রথমার্ধে মন্টেরি গোলরক্ষক এস্তেবান আন্দ্রাদাসহ অন্যান্য ফুটবলারের দিকেও লেজার লাইট মারেন গুজমান। পরে মন্টেরির স্পোর্টস প্রেসিডেন্ট এমন কাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে তার কাছ কাছ থেকে লেজারটি কেড়ে নেন। পরে অবশ্য এমন কাজের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন গুজমান।

ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত ৩-৩ ড্রয়ে শেষ হয়েছিল। এদিকে নিষেধাজ্ঞা ছাড়াও জরিমানার বিকল্প হিসেবে গুজমানকে কিছু অনির্দিষ্ট সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজের সঙ্গে জড়িত থাকতে হবে।

;

দুই হলুদ কার্ড দেখেও কেন মাঠ ছাড়তে হয়নি মার্তিনেজকে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আর্জেন্টিনার ২০২২ বিশ্বকাপ জয়ের পর উদযাপনে ফ্রান্স এবং দলটির তারকা স্ট্রাইকার কিলিয়ান এমবাপেকে নিয়ে ‘উপহাস’ করেছিলেন বলে আর্জেন্টাইন গোলকিপার এমি মার্তিনেজের বিরুদ্ধে অভিযোগ ফরাসিদের। দেশটির ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন থেকে শুরু করে সাধারণ সমর্থকরাও তার ওপর ক্ষুদ্ধ। অ্যাস্টন ভিলার হয়ে উয়েফা কনফারেন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনাল খেলতে সে ফ্রান্সেই যেতে হয়েছিল মার্তিনেজকে। সেখানেও বিতর্ক পিছু ছাড়েনি তার।

ফরাসি ক্লাব লিলের বিপক্ষে ভিলার ম্যাচ চলাকালে নির্ধারিত সময়ে হলুদ কার্ড দেখেছিলেন মার্তিনেজ। দ্বিতীয় লেগের নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময় শেষে দুই লেগ মিলিয়ে লিল-ভিলা যখন ৩-৩ সমতা ভাঙতে পারেনি, তখন ম্যাচ গড়ায় টাইব্রেকারে।

পেনাল্টি শুটআউটে মার্তিনেজের পাগলাটে আচরণের কথা সবার জানা। সেই ২০২১ কোপা আমেরিকার সেমিফাইনাল থেকে শুরু করে ২০২২ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে নেদারল্যান্ডস বা বিশ্বকাপে ফাইনালে ফ্রান্সের বিপক্ষে মার্তিনেজ টাইব্রেকারে প্রতিপক্ষকে ভড়কে দিয়ে দলকে জয় এনে দিয়েছিলেন।

লিলের বিপক্ষেও সেই স্মৃতি ফিরল। নাবিল বেনতালেব নেয়া প্রথম স্পট কিক ঠেকিয়ে দিয়ে লিল সমর্থকদের চুপ থাকার ইশারা করেন মার্তিনেজ। তাতে ম্যাচে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখতে হয় তাকে। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে দুই হলুদ কার্ডের পরও মাঠে থেকে যান মার্তিনেজ, রেফারিকেও তাকে মাঠ ছাড়ার তাড়া দিতে দেখা যায়নি। ফুটবল অনুরাগী থেকে ধারাভাষ্যকাররাও তাতে বিস্মিত হন।

দুই হলুদ কার্ড দেখার পরও মার্তিনেজের মাঠ থেকে বিতাড়িত না হওয়ার কারণ পরে জানা যায়। ফুটবলের আইন প্রণয়নকারী সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন বোর্ড (আইএফএবি) সম্প্রতি দুই হলুদ কার্ডের নিয়মে কিছুটা পরিবর্তন এনেছে। এখন থেকে ম্যাচের নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ে দেখা হলুদ কার্ড পেনাল্টি শুটআউট পর্যন্ত আসবে না। যার মানে দাঁড়াচ্ছে, কোনো খেলোয়াড় বা ম্যানেজার ম্যাচের নির্ধারিত এবং অতিরিক্ত সময়ে হলুদ কার্ড দেখলেও তা টাইব্রেকারে তা ধর্তব্য হবে না। কোনো খেলোয়াড় যদি কেবল টাইব্রেকার চলাকালে দুটি হলুদ কার্ড দেখেন, শুধু তাহলেই তাকে মাঠ ছাড়তে হবে।

এই নিয়মের কারণেই লাল কার্ড থেকে বেঁচে যান মার্তিনেজ। পরে আরও একটি পেনাল্টি ঠেকিয়ে ভিলাকে কনফারেন্স লিগের সেমিফাইনালে পৌঁছে দেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই গোলকিপার।

;

জুভেন্টাস থেকে ১১৩ কোটি টাকা পেতে চলেছেন রোনালদো



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রিয়াল মাদ্রিদের ক্যারিয়ারের লম্বা সময় পার করে ২০১৮ সালে ইতালিয়ান ক্লাব জুভেন্টাসে পাড়ি জমান রোনালদো। সেখানে তিন মৌসুম খেলে ২০২১ সালে ফের ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডে যান এই পর্তুগিজ। বর্তমানে তিনি খেলেন সৌদি আরবে আল নাসরে। ২০২৩ সালে ইউরোপের পাট চুকিয়ে যান সেখানে। তবে বর্তমান ক্লাবের বেত্ন বা নিজের ব্যক্তিগত খাতের অ্যায় ছাড়া দ্রুতই মোটা অঙ্কের টাকা ঢুকতে চলেছে রোনালদোর অ্যাকাউন্টে। 

সাবেক ক্লাব জুভেন্টাস থেকে ৮৩ লাখ পাউন্ড বকেয়া বেতন পাচ্ছেন তিনি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ১১৩ কোটি ৭১ লাখ টাকা। ইতালির এক আদালত রোনালদোর এই অর্থ পরিশোধ করার নির্দেশ দিয়েছে সেরি আর ক্লাবটিকে। 

এই বকেয়ার ঘটনা মূলত ২০২০-২১ মৌসুমে, করোনা মহামারীর সময়ে। সে সময় পুরো বিশ্ব গিয়েছিল থমকে। ব্যক্তিক্রম ঘটেনি ক্রীড়াঙ্গনেও। এতে জুভেন্টাসের থেকে দেরীতে বেতন নেওয়ার বিষয়ে রাজি হয়েছিলেন রোনালদো। তবে পরে সেটি পরিশোধ করেনি ইতালিয়ান ক্লাবটি। যদিও রোনালদো যেই অর্থ পেতে চলেছেন সেটি তার দাবি করা অর্থের প্রায় অর্ধেক। তার মতে, জুভেন্টাস থেকে তিনি পাওয়া ছিল ১ কোটি ৭০ লাখ পাউন্ডেরও বেশি। 

কর এবং অন্যান্য ফি বাদ দেওয়ার পরই এই অর্থ পাবেন রোনালদো। এদিকে বিষয়টি নিয়ে জানিয়েছে জুভেন্টাস ক্লাব কর্তৃপক্ষ। এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা আদালতের এই সিদ্ধান্ত পর্যালোচনা করছে।

;