ভারতের বোলিং এবং ‘শিকার’ ধরার অপেক্ষায় বাংলাদেশ!



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.বার্মিংহ্যাম, ইংল্যান্ড থেকে
ভারত চ্যালেঞ্জে প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ- ফাইল ছবি

ভারত চ্যালেঞ্জে প্রস্তুত হচ্ছে বাংলাদেশ- ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

-ভারতের বোলিং কেমন?

-টু গুড! মাত্র দুটো শব্দে উত্তর মিললো। ছোট্ট শব্দ। কিন্তু তাতেই জানা গেল, কি দুর্দান্ত প্রভাবী বোলিং নিয়ে ভারত এসেছে এবারের বিশ্বকাপে!

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান বোলার বোলার এখন ভারতের- জাসপ্রিত বুমরা! অদ্ভুত বোলিং অ্যাকশন এবং প্রায় প্রতিটি ডেলিভারি নিখুঁত স্পটে ফেলতে পারার দক্ষতার জন্য ব্যাটসম্যানদের কাছে বুমরা এখনো বিস্ময়!

বিশেষ করে ডেথ ওভারে বুমরাকে এই বিশ্বকাপের সেরা বোলার মানা হচ্ছে। শুধু ডেথ ওভার কেন? শেষের মতো শুরুতে এবং ইনিংসের মাঝেও ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়া ওস্তাদ বোলার বুমরা।

মোহাম্মদ সামি চলতি বিশ্বকাপের এখন পর্যন্ত একমাত্র হ্যাটট্রিক করা বোলার। গতির সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ এবং সুইং- তার বোলিংয়ের মুল অস্ত্র। উইকেট থেকে সামান্য সুবিধা পেলে সামী যে কোনো প্রতিপক্ষের জন্য বিপদজনক বোলার। পিন পয়েন্ট ইয়র্কার দেয়ার পারঙ্গমতা জানেন বেশ।

হার্দিক পান্ডিয়া ভারত একাদশের তৃতীয় পেসার। বলা হচ্ছে কপিল দেবের পর এতো ভালো পেস বোলিং অলরাউন্ডার আর পায়নি ভারত। ম্যাচ পরিস্থিতি অনুযায়ী বোলিংয়ে ভীষণ দক্ষ এই পেসার। ব্যাটে-বলে সমান পারদর্শী।

ভারতীয় বোলিংয়ে দুই স্পিনার- লেগস্পিনার যুবেন্দ্র চাহাল ও বাঁহাতি চায়নাম্যান কুলদ্বীপ যাদব। বিরাট কোহলির ম্যাচ পরিকল্পনা পরিষ্কার। প্রতি ম্যাচেই পাঁচজন বোলারকে পূর্ণমাত্রায় ব্যবহার করার পক্ষে তিনি। পার্টটাইম বোলারকে আক্রমণে ডাকছেন, তাও মাত্র কয়েক ওভারে জন্য। কারণ একটাই- কোহলি বিশ্বাস করেন , যার কাজ তাকে দিয়েই করানো ভালো। এখন পর্যন্ত বিশ্বকাপে বোলাররা ভারত অধিনায়কের সেই আস্থার প্রতিদান দিয়ে চলেছেন।

২ জুলাই বার্মিংহামে ভারতের বিপক্ষে নামার আগে বাংলাদেশ দল তাই শুধু ভারতের ‘বিখ্যাত’ ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েই পরিকল্পনা স্থির করছে, তা না কিন্তু। ওয়ানডে ক্রিকেটে ক্রমশ ‘টু গুড’ হয়ে উঠা ভারতের বোলিংয়ের ‘ফুটো’ কোথায়- সেদিকেও নজর দিচ্ছে বাংলাদেশ। ম্যাচ জিততে হলে ভারতের বোলিংকেও যে শাসনে রাখতে হবে!

দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের শক্তিশালী ফাস্ট বোলিং লাইনআপের বিপক্ষে খেলেছে বাংলাদেশ বুক চিতিয়ে সাহসী ক্রিকেট। তবে এই বিশ্বকাপে ভারতের বোলিংকে বাকিদের চেয়ে একটু সমীহের চোখেও দেখছে বাংলাদেশ। সমীহ রেখেই ‘শিকার’ খোঁজার কাজও শুরু করছে বাংলাদেশ!

এই পরিকল্পনা প্রসঙ্গে সৌম্য সরকার বলছিলেন-‘ভারতের বোলিংয়ে তো অবশ্যই কিছুটা পার্থক্য আছে। বিশ্বের নাম্বার ওয়ান বোলার তাদের দলে। ওদের স্পিনাররা বেশ দক্ষ। আর তাই ভারত ম্যাচে আমাদের ঠিক করে নিতে হবে-কাকে রানের জন্য খেলবো, আর কার বলে টিকে থাকবো? দেখতে হবে ম্যাচের দিন কে ভালো ফর্মে আছে। আর কে নেই। মাঠের ক্রিকেটে সব দিন কিন্তু সবার ভালো যায় না। তাই প্রতিপক্ষের বোলারদের মধ্যে থেকে ‘‘শিকার’’ বাছাই করাটা হচ্ছে অনেক বড় ব্যাপার। পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে নেয়ার বিষয়টাও আছে।’

বার্মিংহামে ২ জুলাইয়ের আগে এখানে হওয়া সাম্প্রতিক দুটো ম্যাচের দিকে ভালো দৃষ্টিও রেখেছে বাংলাদেশ। পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচে এখানকার উইকেটে পেসাররা ভালো সুবিধা পেয়েছিলো। ৩০ জুনের ইংল্যান্ড বনাম ভারত ম্যাচও খুঁটিয়ে দেখবে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট।

‘উইকেট রিড’-যে ক্রিকেট ম্যাচ জেতার অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাত্ত!

   

‘সবার আগে দেশ’, মুস্তাফিজ ইস্যুতে সুজনের বার্তা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএল খেলা নিয়ে আলোচনা থামছেই না। আগামী মে মাসে ঘরের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজের জন্য মুস্তাফিজকে ১ মে পর্যন্ত আইপিএলে খেলার অনুমতি দিয়েছে বিসিবি। কিন্তু দেশের ক্রিকেটে এখন হট টপিক হচ্ছে, জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য মুস্তাফিজকে ফিরিয়ে আনা ঠিক নাকি তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়াতেই তার এবং দেশের মঙ্গল, এই প্রশ্ন।

আকরাম খান, জালাল ইউনুসের মধ্যে একচোট কথার লড়াই হয়ে গেছে। জালাল ইউনুসের করা মন্তব্য ‘আইপিএলের খেলোয়াড়দের মুস্তাফিজের কাছ থেকে শেখার আছে’ নিয়ে খিল্লি করেছেন দেশের ক্রিকেটের অন্যতম শীর্ষ কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিন।

এবার মুস্তাফিজের আইপিএল খেলা ইস্যুতে মুখ খুলেছেন খালেদ মাহমুদ সুজনও। জালাল ইউনুসের সুরে সুর মিলিয়ে সুজন বলেছেন, ‘সবার আগে দেশ।’ আইপিএলের মাঝপথে জিম্বাবুয়ে সিরিজ খেলতে মুস্তাফিজকে ফেরানোর পক্ষেই এই সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ।

কেন মুস্তাফিজকে জিম্বাবুয়ে সিরিজে চাই-ই চাই বাংলাদেশের, এই প্রশ্নের জবাবও নিজের মতো করে দিয়েছেন সুজন, ‘মুস্তাফিজ পুরো আইপিএল খেলতে পারলে ভালো লাগত। জাতীয় দলের সিরিজ না থাকলে তো কোনো সমস্যা ছিল না। এখন অনেকে বলতে পারেন, নিউজিল্যান্ডের খেলোয়াড়রা দেশের সিরিজ থাকার পরও আইপিএলে খেলছেন। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে মুস্তাফিজের মতো আমাদের ১০-১২ জন বোলার নেই।’

উল্লেখ্য, শুরুতে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত মুস্তাফিজকে আইপিএলের জন্য ছুটি দিলেও পরে তা একদিন বাড়িয়ে ১ মে পর্যন্ত করেছে বিসিবি। আইপিএলের চলতি মৌসুমে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলছেন মুস্তাফিজ। ৬ ম্যাচ থেকে ১০ উইকেট নিয়ে এখন পর্যন্ত আসরের অন্যতম সেরা উইকেটশিকারি বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার।

;

মুস্তাফিজ ইস্যুতে জালালের ঢাল হলেন সুজন



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান। চেন্নাই সুপার কিংসের একাদশে নিয়মিত খেলছেন, পারফর্মও করছেন। রয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হওয়ার দৌড়ে। তবে আইপিএলের পাঠ এবার চুকাতে হচ্ছে মুস্তাফিজকে। জিম্বাবুয়ে সিরিজ সামনে রেখে আইপিএলের মাঝপথে দেশে ফিরতে হচ্ছে তাকে। যা নিয়েই তৈরি হয়েছে নানা মতভেদ।

মুস্তাফিজের আইপিএল ছেড়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খেলা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বুধবার জালাল ইউনুস বলেন, ‘মুস্তাফিজের আইপিএল খেলে এখন শেখার কিছু নেই। মুস্তাফিজের শেখার প্রক্রিয়া শেষ। বরং তাঁর থেকে শিখতে পারে আইপিএলের অনেক ক্রিকেটার। এতে বাংলাদেশেরও কোনো লাভ হবে না। মুস্তাফিজের কাছাকাছি থেকে অন্যদের লাভ হবে।’

জালালের এমন মন্তব্য অনেকেই সহজভাবে নেননি। যা নিয়ে সংবাদ হয়েছে ভারতীয় গণমাধ্যমেও। দেশের খ্যাতনামা কোচ মোহাম্মদ সালাউদ্দিনের কাছেও বিষয়টি ঠেকেছে হাস্যকর হিসেবে। এ নিয়ে খালেদ মাহমুদ সুজনের ভাবনা কি; বৃহস্পতিবার জানতে চাওয়া হয়েছিল আবাহনীর এই কোচের কাছে। তিনি অবশ্য জালালের ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছেন। বলেছেন উনি হয়তো বিষয়টি সেভাবে বোঝায়নি।

আইপিএলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই, জালালের এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় সুজন বলেন, ‘শেখার সবখানেই আছে। প্রিমিয়ার লিগেও শেখার আছে। আজকের একটা দৃশ্য শেখার হতে পারে। সেটা নিয়ে সংশয় নেই। হয়তোবা উনি (জালাল ইউনুস) এটা সেভাবে বোঝাননি। উনি বলেছেন, মুস্তাফিজ এত বছর ধরে ওখানে খেলছে। আর সে তো এখন আর তানজিম সাকিবের মতো তরুণ না। ও এখন মুস্তাফিজ। মুস্তাফিজ এখন অনেক বড় নাম বিশ্ব ক্রিকেটে। হয়তোবা জালাল ভাই ওই অ্যাঙ্গেল থেকেই বলেছেন যে, মুস্তাফিজের অভিজ্ঞতা যেটা আছে, ভারতের তরুণ পেসাররা ওর থেকে কাটার বা এ রকম জিনিস শিখতে পারে। উনি কথাটা এটাই বলেছেন।’

আইপিএল না খেলে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে কেন মুস্তাফিজ; সেই প্রশ্নের উত্তরে সুজন বলেন, ‘দিন শেষে, সবার আগে দেশ। এটা মাথায় রাখতে হবে। মুস্তাফিজ যদি আইপিএল খেলতে পারত, আমিও খুশি হতাম। দেশের খেলা না থাকলে হয়তো সমস্যা হতো না। অনেকে হয়তো বলবে, নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটাররা আইপিএল খেলছে। কিন্তু আমাদের তো ১০টা মুস্তাফিজ নেই। এটাও চিন্তা করতে হবে।’

;

‘অবিশ্বাস্য জয়ে’ কেইনের উচ্ছ্বাস



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিগ শিরোপা হাতছাড়া হয়ে গেছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছিল বায়ার্ন মিউনিখ। তবে প্রথম লেগে ড্রয়ের পর দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে আর্সেনালকে ১-০  গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শেষ চার নিশ্চিত হয়েছে তাদের। আর্সেনালকে টপকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল নিশ্চিত নিয়ে তৃপ্তি ঝরল বায়ার্ন ফরোয়ার্ড হ্যারি কেইনের কণ্ঠে।

অ্যালিয়াঞ্জ অ্যারেনায় ম্যাচ শেষে টিএনটি স্পোর্টসের সঙ্গে আলাপে কেইন বলেন, ‘অবিশ্বাস্য জয়। কঠিন একটা মৌসুম কাটছে আমাদের। এর মাঝে কখনো কখনো আমাদের অনেক লড়তে হয়েছে, আজকের দিনটা যেমন।’

চলতি মৌসুমে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে আর্সেনাল। প্রিমিয়ার লিগ শিরোপার দৌড়ে ম্যান সিটির চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও দৌড়ে এখন ভালোভাবেই টিকে আছে তারা। চ্যাম্পিয়ন্স লিগেও ভালো কিছুর ইঙ্গিত দিচ্ছিল মিকে আরতেতার দল। ঘরের মাঠে বায়ার্নের বিপক্ষে প্রথম লেগে ২-২ গোলের রোমাঞ্চকর ড্র উপহার দেয় তারা।

তবে বায়ার্নের মাঠে আর কুলিয়ে উঠতে পারেনি তারা। হেরে গেছে ১-০ গোলে। প্রতিপক্ষ হিসেবে যে আর্সেনাল মোটেই সহজ ছিল না, সেটা উঠে এসেছে আর্সেনালের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী টটেনহ্যামের সাবেক ফরোয়ার্ড কেইনের কথায়, ‘আমরা জানতাম ম্যাচটা কঠিন হবে। তবে এটাও জানতাম যে ঘরের মাঠে নিজেদের সমর্থকদের সামনে আমরা ভালো কিছু করতে পারি।’

সেমিফাইনালে বায়ার্নের সামনে চ্যালেঞ্জ এখন আরও বড়। শেষ চারে ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন রিয়াল মাদ্রিদকে মোকাবিলা করতে হবে কেইনদের।

;

ডাক পেয়েও কেন আইপিএলে খেলতে পারেননি শরিফুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলের চলতি আসরে বাংলাদেশ দলের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান। ধোনির সঙ্গে চেন্নাই সুপার কিংস দলে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাই পালন করছেন টাইগার পেসার। প্রথম ম্যাচেই ৪ উইকেট তুলে নিয়ে দেখিয়েছেন নিজের ঝলক। এখন পর্যন্ত মোট ১০টি উইকেট শিকার করেছেন তিনি।

বাংলাদেশের মুস্তাফিজ ছাড়াও আরও এক ক্রিকেটারকে এবার আইপিএলে হয়ত দেখা গেলেও যেতে পারত। তিনি হলেন টাইগার পেসার শরিফুল ইসলাম। আইপিএল থেকে ডাকও পেয়েছিলেন তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত আর খেলা হলো না তার।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে ধারাবাহিক ভাবে ভাল পারফরম্যান্স দেখিয়ে যাচ্ছিলেন শরিফুল। দুর্দান্ত ফর্মে থাকা শরিফুলকে এবারের আইপিএলে লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস তাদের দলে ভেড়াতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু যেতে পারেননি তিনি। কেন আইপিএলে যেতে পারেননি এবার তার কারণ নিজেই জানালেন শরিফুল।

আবাহনীর হয়ে ম্যাচ খেলার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে শরিফুল বলেন, ‘লক্ষ্ণৌ থেকে মেসেজ দিয়েছিল, তারা আমাকে চাচ্ছিল। কিন্তু এনওসির সময়টা খুবই কম ছিল তার জন্য তারা পরে আর রেসপন্স করেনি। যদি বিসিবি পুরো এনওসিটা দিত তাহলে হয়তো যেতে পারতাম। যেহেতু আমাদের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ রয়েছে সেক্ষেত্রে এনওসিটা ওইভাবে চিন্তা করেই দেওয়া হয়েছে।‘

তবে নিজের ছন্দ ধরে রেখে একদিন আইপিএলে খেলার সুযোগ ঠিকই পাবেন এমন প্রত্যাশাও আছে তার, ‘ইনশাআল্লাহ ইচ্ছা তো আছে একদিন সুস্থ থাকলে, যেভাবে সব যাচ্ছে এভাবে গেলে একদিন খেলব আইপিএলে। যদি তখন দেশের কোনো খেলা না থাকে। আশা থাকবে ইচ্ছাও আছে, হয়তো সুযোগ পেলে ভালো কিছু করব ইনশাআল্লাহ।’

;