মাহমুদউল্লাহ ফিট না থাকলে খেলবেন মিথুন বা সাব্বির



এম. এম. কায়সার, স্পোর্টস এডিটর, বার্তা২৪.কম, বার্মিংহ্যাম, ইংল্যান্ড থেকে
মাহমুদউল্লাহর জায়গায় দেখা যেতে পারে মিথুন কিংবা সাব্বিরকে

মাহমুদউল্লাহর জায়গায় দেখা যেতে পারে মিথুন কিংবা সাব্বিরকে

  • Font increase
  • Font Decrease

সাউদাম্পটনের হোটেল লিওনার্দো থেকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ দুই হাতে ক্র্যাচে ভর দিয়ে বের হচ্ছেন। এই ছবিটা দেখার সঙ্গে সঙ্গে আরেকটি দুঃশ্চিন্তা-তাহলে ভারতের বিপক্ষে ম্যাচে খেলছেন না মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। পায়ের মাংসপেশির যে চোটে পড়েছেন মাহমুদউল্লাহ, তা থেকে পুরোপুরি সেরে উঠতে সময় লাগবে এক সপ্তাহ থেকে দশদিন।
 
সময়ের এই হিসেব প্রায় নিশ্চিত করে দিচ্ছে চলতি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ের বাকি দুই ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে ছাড়াই একাদশ সাজানোর পরিকল্পনা করতে হচ্ছে বাংলাদেশ দলকে। বাস্তবতাও তাই জানাচ্ছে। যদিও ইনজুরিকে হারিয়ে ভারতের বিপক্ষে ২ জুলাইয়ের ম্যাচে নামতে প্রতিজ্ঞ মাহমুদউল্লাহ।

পায়ের কাফ মাসলের এই চোট থেকে সেরে উঠার মুল চিকিৎসাই হলো-যথাসম্ভব কম নড়াচড়া করতে হবে। খেলা বা অনুশীলন তো অনেক দুরের কথা। আর তাই হাঁটার সময় মাংসপেশিতে যাতে সরাসরি ভর বা ওজন না পড়ে সেজন্যই মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে চিকিৎসক ক্র্যাচ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন।

তবে বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পরের দুই ম্যাচে ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যদি খেলতে নাও পারেন তবুও তার জায়গায় দেশ থেকে নতুন কোনো ক্রিকেটারকে আনার চিন্তা করছে না বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট।

বার্তা২৪কে এই বিষয়টি বুধবার সকালে নিশ্চিত করেছে দলের সঙ্গে থাকা টিম অপারেশন্স চেয়ারম্যান আকরাম খান-‘মাহমুদউল্লাহ পরিস্কার ইনজুরিতে। তবে তাকে ছাড়াই পরের ম্যাচে দল খেলবে কিনা- সেই বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি। মাহমুদউল্লাহ আমাদের দলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার। মিডলঅর্ডারে দলের ব্যাটিংয়ের ভরসার প্রতীক। আর তাই আমরা এই মুহূর্তে তার রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে দেশ থেকে কাউকে আনার কোনো চিন্তা করছি না। নির্বাচকদের কাছ থেকেও তেমন কোনো অনুরোধ আমরা পাইনি।’

আকরাম জানান-‘কোনো কারণে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ যদি পরের ম্যাচে খেলতে না পারে তাহলে রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে তো মোহাম্মদ মিথুন বা সাব্বির রহমান তো আছেই। রিপ্লেসমেন্ট তো দলের সঙ্গেই আছে। নতুন কাউকে ভাবার প্রয়োজন নেই।’

এবারের বিশ্বকাপে শুরুর তিন ম্যাচে একাদশে ছিলেন মোহাম্মদ মিথুন। কিন্তু পারফর্ম করতে না পারায় টন্টনে তার জায়গায় লিটন দাসকে খেলানো হয়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ম্যাচে লিটন দাস অপরাজিত ৯৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলে দলের জয়ে বড় ভুমিকা রাখেন। আর ট্রেন্টব্রিজে মোসাদ্দেক হোসেন কাঁধের চোট নিয়ে না খেলায় একাদশে সুযোগ পান সাব্বির রহমান। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সেই ম্যাচে সাব্বির রহমান গোল্ডেন ডাক মারেন।

ফলাফল?

পরের ম্যাচে সাব্বির ফের দ্বাদশ ব্যক্তি!

মাহমুদউল্লাহ’র ইনজুরি এখন সাব্বির ও মিথুনের সামনে ফের বিশ্বকাপের ম্যাচে নামার সুযোগ তৈরি করছে।

সাউদাম্পটনে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ জেতার পর বাংলাদেশ দলের পাঁচদিনের ছুটি। সময়টা উপভোগ করতে অনেক ক্রিকেটার পরিবার পরিজন নিয়ে ইংল্যান্ডে ঘুরছেন। তামিম চলে গেছেন লন্ডনে। সাকিব আল হাসান প্যারিস-সুইজারল্যান্ড। দলের বাকিদের বড় অংশ অবশ্য এখন বার্মিংহ্যামে। মাহমুদল্লাহ রিয়াদও সেখানেই। বাকি সদস্যরা বার্মিংহ্যাম ঘুরে দেখছেন, আর মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে ধর্না দিতে হচ্ছে ফিজিও’র কাছে।

বিশ্বকাপ এখন রিহ্যাবে কাটছে তার!

   

আইপিএলে ধোনির যে রেকর্ড ভাঙলেন রাহুল



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্ণৌয়ের মাঠে গতকাল চেন্নাই সুপার কিংসের মুখোমুখি হয়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টস। যেখানে ৮ উইকেটের বড় জয় তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। লক্ষ্ণৌ ম্যাচ জিতে নিলেও চেন্নাইয়ের প্রাণ ও মধ্যমণি মহেন্দ্র সিং ধোনি বরাবরের মতোই জিতে নিয়েছেন দর্শক এবং সমর্থকদের মন।

মাঠ লক্ষ্ণৌয়ের হলেও গ্যালারির বেশিরভাগ স্থান জুড়েই ছিল হলুদের ছড়াছড়ি। কারণটা খুব স্বাভাবিকভাবেই হলো ‘ধোনি’। কালকের ম্যাচেও তিনি খেলেছেন ৯ বলে ২৮ রানের বিধ্বংসী এক ইনিংস। ধোনি যতক্ষণ ২২ গজে ব্যাট হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন ততক্ষণ গগনবিদারী চিৎকারে পুরো স্টেডিয়াম কাঁপিয়ে রেখেছিলো ধোনির সমর্থকরা।

ঘরের মাঠে লক্ষ্ণৌয়ের এই জয়ের দিন দুর্দান্ত পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ৫৩ বলে ৮২ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। এই ইনিংসের সঙ্গে রাহুল ছুঁয়ে ফেললেন ধোনির অনন্য এক রেকর্ডকেও।

আইপিএল ইতিহাসে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে সবচেয়ে বেশি পঞ্চাশোর্ধ্ব (৫০‍+) ইনিংস খেলার রেকর্ডটি এতদিন ছিল ভারতের বিশ্বকাপজয়ী এবং চেন্নাইয়ের অধিনায়ক ধোনির দখলে। ২৫৭টি ম্যাচে ২৪ বার ন্যূনতম ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার। গতরাতের ৮২ রানের ইনিংসের মাধ্যমে ধোনির রেকর্ডটি নিজের নামে করে নিয়েছেন লোকেশ রাহুল। আইপিএলে উইকেটকিপার–ব্যাটার হিসেবে এটি ছিল তার ২৫তম পঞ্চাশোর্ধ্ব রানের ইনিংস।

তবে রেকর্ড ভাংলেও নিজের সিনিয়র এবং আইডলের প্রতি শ্রদ্ধাবোধটা ঠিকই বজায় রেখেছেন রাহুল। ম্যাচশেষে ধোনির সঙ্গে হাত মেলানোর সময় নিজের মাথা থেকে ক্যাপটা খুলে ফেলে হাতে নেন তিনি। ধোনির প্রতি সম্মান প্রদর্শনের জন্যই মূলত এই কাজটি করেছেন রাহুল। এতে এটাই বোঝা যায় যে ধোনি শুধুমাত্র জনসাধারণের প্রিয় নয়, বরং ভারত দলের খেলোয়াড়দেরও সম্মানের ও পছন্দের ব্যক্তিত্ব।

;

এক ম্যাচ নিষিদ্ধ আর্জেন্টিনার মার্তিনেজ 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ইউরোপা কনফারেন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগে লিলের বিপক্ষে দুটি হলুদ কার্ড দেখলেও লাল কার্ড দেখতে হয়নি অ্যাস্টন ভিলার বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। নিয়মের মারপ্যাঁচে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দেখতে হলো শাস্তির মুখ। লিলের বিপক্ষে ম্যাচটির টাইব্রেকারে আরও একবার নৈপুণ্য দেখিয়ে দলকে সেমিতে পৌঁছান মার্তিনেজ। তবে আগামী ২ মে কনফারেন্স লিগের সেমির প্রথম লেগের ম্যাচে খেলতে পারবেন না এই আর্জেন্টাইন তারকা গোলরক্ষক। সেমিতে অ্যাস্টন ভিলার প্রতিপক্ষ অলিম্পিয়াকোস। 

মার্তিনেজকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছে ইউরোপীয় ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা উয়েফা। তবে না আগের ম্যাচের জোড়া হলুদ কার্ড বা কোনো আচরণজনিত বিষয়ের জের ধরে নয়, শেষ আটের দুই লেগের ম্যাচ মিলিয়ে মোট তিনটি হলুদ কার্ড দেখায় এই নিষেধাজ্ঞায় পড়তে হচ্ছে মার্তিনেজকে।  

লিলের বিপক্ষে শেষ আটের প্রথম লেগের ম্যাচে ২-১ ব্যবধানে জিতলেও ফিরতি লেগের ম্যাচের ১২০ মিনিটে ঠিক ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকে অ্যাস্টন ভিলা। এতে ৩-৩ ব্যবধানে ড্র হওয়ায় ম্যাচ যায় টাইব্রেকারে। সেখানে আরও একবার পেনাল্টি শ্যুটআউটে নিজেকে প্রমাণ করেন মার্তিনেজ। দুটি শট ঠেকিয়ে দলকে ৪-৩ ব্যবধানে এনে দেন জয়। সেখানেই দেখেন ম্যাচের দ্বিতীয় হলুদ কার্ড।

এতেই প্রশ্ন উঠেছিল কেন লাল কার্ড দেখতে হয়নি মার্তিনেজকে? সেই গেরো অবশ্য ইতিমধ্যেই খুলেছে। উয়েফার নিয়ম অনুযায়ী টাইব্রেকারে হলুদ কার্ড খেলে তা মূল ম্যাচের ৯০ এবং অতিরিক্ত ৩০ মিনিটে কোনো কার্ডের সঙ্গে যোগ হয় না। এতে সে যাত্রায় বেঁচে যান তিনি। তবে আগের লেগের আরও একটি হলুদ কার্ড খাওয়ায় সব মিলিয়ে এবার এক ম্যাচ ডাগ আউটেই কাটাতে হচ্ছে ২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ফাইনালের এই নায়ককে। 

;

টিভিতে যা দেখবেন আজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আইপিএলে আজ দিল্লির মুখোমুখি হায়দরাবাদ। এদিকে এফএ কাপের সেমিতে চেলসির বিপক্ষে নামবে ম্যানচেস্টার সিটি। এছাড়াও টিভিতে যা যা থাকছে।


বাংলাদেশ প্রিমিয়ার ফুটবল

ফর্টিস এফসি–বসুন্ধরা কিংস

বিকেল ৩টা, টি স্পোর্টস

২য় টি–টোয়েন্টি

পাকিস্তান–নিউজিল্যান্ড

রাত ৮টা ৩০ মিনিট, এ স্পোর্টস ও জিও সুপার

আইপিএল

দিল্লি–হায়দরাবাদ 

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস ১, টি স্পোর্টস ও গাজী টিভি

এফএ কাপ (সেমিফাইনাল)

ম্যান সিটি–চেলসি

রাত ১০টা ১৫ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ২

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

লুটন টাউন–ব্রেন্টফোর্ড

রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

উলভারহ্যাম্পটন–আর্সেনাল

রাত ১২টা ৩০ মিনিট, স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১

বুন্দেসলিগা

ইউনিয়ন বার্লিন–বায়ার্ন মিউনিখ

রাত ১০টা ৩০ মিনিট, সনি স্পোর্টস টেন ৫

;

লক্ষ্ণৌয়ের কাছে পাত্তাই পেল না মুস্তাফিজের চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে চেন্নাই সুপার কিংসকে নিয়ে রীতিমত ছেলেখেলা করল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস। চেন্নাইকে ১৭৬ রানে আটকে দিয়ে কুইন্টন ডি কক আর কেএল রাহুলের জোড়া ফিফটিতে এক ওভার এবং ৮ উইকেট হাতে রেখেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় তারা।

লক্ষ্ণৌয়ের একানা স্পোর্টস সিটি স্টেডিয়ামে টসভাগ্য স্বাগতিকদের পক্ষে ছিল। টস জিতে আগে অতিথিদের ব্যাটিংয়ে পাঠান লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক কেএল রাহুল। আইপিএলের চলতি আসরে দুইশ রানকে মামুলি বানিয়ে ফেলেছে বেশ কয়েকটি দল। তবে লম্বা ব্যাটিং লাইনআপ নিয়েও তাদের সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারছে না চেন্নাই। আইপিএলে নিজেদের সপ্তম ম্যাচে এসেও সে 'ম্যাজিক ফিগার' ছোঁয়া হয়নি তাদের।

রবীন্দ্র জাদেজার ৪০ বলে অপরাজিত ৫৭ রানের সঙ্গে রাহানে (৩৬) আর মঈনের (৩০) ছোট দুটি ইনিংসে লড়াকু সংগ্রহ পায় চেন্নাই। শেষদিকে মহেন্দ্র সিং ধোনির ৯ বলে ২৮ রানের জাদুকরী ক্যামিও'র কথা ভুলে গেলে চলবে না। তাতে ২০ ওভারে চেন্নাইয়ের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৬ উইকেটে ১৭৬।

লক্ষ্ণৌয়ের পক্ষে ৩ ওভার বল করে ১৬ রান খরচায় সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন ক্রুনাল পান্ডিয়া।

জবাব দিতে নেমে মুস্তাফিজ-তুষারদের তুলোধুনো করে ওপেনিং জুটিতেই ডি কক-রাহুল মিলে তুলে ফেলেন ১৩৪ রান। ১৫তম ওভারের শেষ বলে মুস্তাফিজ যখন ডি কককে ধোনির ক্যাচ বানিয়ে ফেরান, ম্যাচ তখন লক্ষ্ণৌয়ের করতলে। তাই তো সেই উইকেটের উদযাপনও তেমন হল না বললেই চলে। ফেরার আগে ৫৪ রান করে দিয়ে গেছেন ডি কক।

লক্ষ্ণৌকে জয়ের দোরগোড়ায় রেখে মাতিশা পাতিরানার বলে আউট হয়েছেন ৮২ রান করা লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক রাহুল। বাকি কাজটা নির্ঝঞ্ঝাটে সেরেছেন নিকোলাস পুরান (২৩*) ও মার্কাস স্টয়নিস (৮*)।

বল হাতে আরও একবার চেন্নাইয়ের সবচেয়ে খরুচে বোলার মুস্তাফিজ। একটি উইকেট পেলেও ৪ ওভারে খরচ করেছেন ৪৩ রান।

এই জয়ে লক্ষ্ণৌয়ের পয়েন্ট হয়েছে চেন্নাইয়ের সমান ৮। তবে নেট রানরেটের ব্যবধানে চেন্নাই এখন টেবিলের তিনে, আর লক্ষ্ণৌয়ের অবস্থান ৫ নম্বরে।

;