বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে বদল হচ্ছে না



এম. এম. কায়সার, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট দল, ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ বিশ্বকাপ ক্রিকেট দল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পাকিস্তান ক্রিকেট দল তাদের বিশ্বকাপ দলে তিনটি বদল এনেছে। নতুন করে বিশ্বকাপের জন্য চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করেছে তারা। সেই নতুন তালিকা তারা ২৩ মে’র মধ্যে আইসিসি’র কাছে জমা দেবে।

সেই তারিখের পরও বিশ্বকাপের দলগুলো তাদের দলে বদল আনতে পারে, তবে সেক্ষেত্রে আইসিসি’র অনুমতির প্রয়োজন হবে। তখন আইসিসি’র টেকনিক্যাল কমিটির কাছে খেলোয়াড় পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে হবে। তারা সেটা বিবেচনায় নিলে খেলোয়াড় বদল করতে পারবে দলগুলো।

তো বাংলাদেশও কি তাদের চূড়ান্ত বিশ্বকাপ দলের খেলোয়াড়দের তালিকা আইসিসি’র কাছে পাঠিয়ে দিয়েছে?

এই প্রশ্নের উত্তরে বিসিবি’র পরিচালক ও টিম অপারেশন্স কমিটির চেয়ারম্যান আকরাম খান বার্তা২৪.কমকে বলেন, নতুন করে খেলোয়াড় তালিকা পাঠানোর কিছু নেই। আমরা তো আইসিসি’র কাছে দল আগেই দিয়ে দিয়েছি। হ্যাঁ, সেই দলে যদি আমরা কোনো বদল আনতে চাই, তাহলেই কেবল নতুন তালিকা করতে হবে। তখন নতুন করে সেই সংশোধিত তালিকা আইসিসির কাছে পাঠানোর প্রয়োজন হবে। তবে আমরা বিশ্বকাপ দলে কোনো পরিবর্তন করছি না। যে দলটা আমরা আগে দিয়েছিলাম, সেটাই থাকছে। সেই দলটাই বিশ্বকাপে খেলছে।

আকরাম খান নিশ্চিত করলেন, বিশ্বকাপে খেলার জন্য গত ১৮ এপ্রিল দুপুরে বিসিবি যে ১৫ জন ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা করেছিল, সেই ১৫ জনের দলে আপাতত কোনো বদলের সম্ভাবনা নেই।

হ্যাঁ, আইসিসি’র ২৩ মে’র একটা ডেটলাইন আছে। তবে সেই ডেটলাইনের বহু আগেই বিশ্বকাপের সবগুলো দল তাদের দল ঘোষণা করেছে। এখন ২৩ মে’র আগে কোনো দল যদি তাদের সেই পূর্বঘোষিত দলে বদল আনে শুধু তারাই তখন নতুন তালিকাটা আইসিসি’র কাছে পাঠাবে। যেসব দল তাদের প্রথম ঘোষিত দলে কোনো বদল আনছে না তাদের নতুন করে ২৩ মে’র মধ্যে আইসিসি’র কাছে আবার তালিকা পাঠানোর কিছু নেই। তারা তো তালিকা আগেই পাঠিয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশ তাদের প্রথম ঘোষিত বিশ্বকাপের দলে কোনো বদল আনেনি এবং আর আনতে যাচ্ছে না, তাই নতুন করে ২৩ মে’র মধ্যে বাংলাদেশেরও তালিকা পাঠানোর কিছু নেই।

পরিষ্কার?

বিশ্বকাপ চলাকালেও যে কোনো দল তাদের খেলোয়াড় বদল করতে পারবে। তবে সেজন্য তাদের যথাযথ ক্রিকেটীয় যুক্তি দেখাতে হবে। কোনো খেলোয়াড় আহত হলে অথবা পারিবারিক প্রয়োজনে কাউকে দেশে ফিরে যেতে হলে তার রিপ্লেসমেন্টের জন্য তখন আইসিসির টেকনিক্যাল কমিটির কাছে আবেদন করতে হবে। সেই কমিটি আবেদন গ্রহণ করে অনুমতি দিলে সংশ্লিষ্ট দল নতুন খেলোয়াড়কে বিশ্বকাপে অন্তর্ভূক্ত করতে পারবে।

বাংলাদেশের ঘোষিত বিশ্বকাপ দলে একটা বদলের ইঙ্গিত মিলেছিল আয়ারল্যান্ড সফরের সময়। পেসার তাসকিন আহমেদকে বিশ্বকাপে চেয়েছিলেন কোচ স্টিভ রোডস। কোচের সেই চাওয়ায় বিশ্বকাপ দলে আবু জায়েদ রাহীর জায়গা টলে গিয়েছিল। কিন্তু কোনো ম্যাচে না খেলিয়ে আবু জায়েদ রাহীকে তো আর বাদ দেওয়া যায় না। তাই টিম ম্যানেজমেন্ট রাহীকে আয়ারল্যান্ডে দু’টি ওয়ানডে ম্যাচে খেলার সুযোগ দেয়। রাহী প্রথম ম্যাচে উইকেট শূন্য ছিলেন। কিন্তু ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ওয়ানডেতেই পাঁচ উইকেট শিকার করে ম্যাচ সেরা!

এমন পারফর্মারকে কি আর বাদ দেওয়া যায়?

হিসেবটা মূলত সেখানেই বদলে গেল। তাসকিন দেশে ফেরার বিমানে উঠলেন। আবু জায়েদ রাহী চড়লেন লন্ডনের বিমানে, বিশ্বকাপের পথে!

   

প্লে-অফ নিয়ে ধোঁয়াশা, আবাহনী-মেরিনার্স যা বলছে



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

শুক্রবারের আবাহনী-মোহামেডান ম্যাচ দিয়েই প্রিমিয়ার হকির শিরোপার হিসাব নিষ্পত্তি হতে পারত। মোহামেডান জিতলেই শিরোপা যেত তাদের ঘরে। কিন্তু মারামারি, হট্টগোল আর মাঠ ছেড়ে যাওয়ার মতো ঘটনায় সে ম্যাচে ২-৩ ব্যবধানে এগিয়ে থেকেও ‘হারতে’ হয় মোহামেডানকে, জয়ী হয় আবাহনী। তাতে মেরিনার্সের সমান ৩৭ পয়েন্ট হয় আকাশি-হলুদদেরও।

লিগের বাইলজ অনুায়ী, দুই দলের পয়েন্ট সমান হলে প্লে-অফ ম্যাচের মধ্য দিয়ে চ্যাম্পিয়ন বেছে নেয়া হবে। আগামীকাল (রবিবার) সে প্লে-অফ ম্যাচ হওয়ার কথা ছিল। তবে আবাহনী এবং মেরিনার্স কেউই এখন প্লে-অফ ম্যাচটি খেলতে সম্মত নয়।

আবাহনীর যুক্তি, তাদের চারজন খেলোয়াড় বিমানবাহিনীর হয়ে ভারতে প্রীতি ম্যাচ খেলতে যাচ্ছে। মেরিনার্সের দুইজন খেলোয়াড়ও ভারতে যাচ্ছেন, এছাড়া দলটির বিদেশি খেলোয়াড়রাও যার যার দেশে ফিরে গেছেন। এমতাবস্থায় রবিবার (২১ এপ্রিল) এই ম্যাচ খেলা সম্ভব নয় বলে দুই ক্লাবই ফেডারেশনকে জানিয়ে দিয়েছে। ১ মে ভারত থেকে খেলোয়াড়রা ফেরার পর ম্যাচটি খেলতে আপত্তি নেই তাদের।

মেরিনার্সের সাধারণ সম্পাদক হাসান উল্লাহ খান অবশ্য সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘প্লে-অফটি বাতিল করে যৌথ চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করলে আমরা আপত্তি করবো না।’

এদিকে প্লে-অফ ইস্যুতে দুই ক্লাবের চিঠি দিয়ে আজ বৈঠকে বসার কথা ফেডারেশনের। এরপরই জানা যেতে পারে প্রিমিয়ার হকির শিরোপার ফয়সালা কীভাবে হবে।

;

ব্রাদার্সকে ধসিয়ে মোহামেডানের রেকর্ডগড়া জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অবিশ্বাস্য মোহামেডান, উড়ন্ত সুলেমান দিয়াবাতে! ময়মনসিংহের রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া স্টেডিয়ামে ইতিহাস গড়ল মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব। গোপীবাগের ক্লাব ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৮-০ গোলের বিশাল ব্যবধানে হারিয়ে দিয়েছে সাদাকালোরা। একাই পাঁচ গোল করেছেন মোহামেডান অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতে।

ময়মনসিংহে নিজেদের হোম ভেন্যুতে প্রথম বাঁশি থেকেই চলে মোহামেডানের দাপট। প্রথমার্ধেই তিন গোলের লিড পেয়ে যায় তারা। ৩৪ মিনিটে মুজাফফরভের অ্যাসিস্টে প্রথম ব্রাদার্সের জাল উন্মুক্ত করেন শাহরিয়ার ইমন।

প্রথমার্ধের শেষদিকে আরও দুই গোল যোগ করে ম্যাচের অর্ধেকটা বাকি থাকতেই মোহামেডানের জয় নিশ্চিত করে ফেলেন দিয়াবাতে।

৪৩ মিনিটে সানডে ইমানুয়েলের বানিয়ে দেয়া বল জালে পাঠিয়ে ম্যাচে প্রথম গোলের দেখা পান দিয়াবাতে। প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে প্রথম গোলের কারিগর মুজাফফরভের অ্যাসিস্টে নিজের দ্বিতীয় ও দলের তৃতীয় গোল করেন মোহামেডান অধিনায়ক।

বিরতির পর কিছুটা আক্রমণাত্মক হয়ে খেলতে চায় ব্রাদার্স। মোহামেডানকে গোল শোধ করার তাড়ায় তেড়েফুঁড়ে খেলতে গিয়ে উল্টো তাদের নিজেদের রক্ষণই অরক্ষিত হয়ে পড়ে। সে সুযোগে ৬৮ মিনিটে নিজের হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন দিয়াবাতে। এর মিনিট চারেক পর পেয়ে যান নিজের চতুর্থ ও দলের পঞ্চম গোলের দেখা।

পাঁচ গোল হজমের পর অভিজ্ঞ ফরোয়ার্ড এলিটা কিংসলেকে মাঠে নামায় ব্রাদার্স। তবে তাতেও কাজ হয়নি। উল্টো মাঠে নামার দুই মিনিটের মধ্যেই জাল খুঁজে পান মোহামেডানের বদলি ফুটবলার জুয়েল মিয়া।

শেষ বাঁশির আগে ৮৭ মিনিটে টনি আগবাজি এবং ৮৯ মিনিটে দিয়াবাতে পঞ্চমবারের মতো ব্রাদার্সের গোলমুখ উন্মুক্ত করলে বিশাল এক জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মোহামেডান।

নিজেদের ইতিহাসে এর আগে কেবল দুইবার ৮ গোলের ব্যবধানে জয় পায় মোহামেডান। ১৯৯৩-৯৪ মৌসুমে এশিয়ান কাপ উইনার্স কাপে নিউ রেডিয়েন্ট ও ১৯৯৬-৯৭ মৌসুমে একই টুর্নামেন্টে ইলেক্ট্রিসিটি দু লাওসকে একই ব্যবধানে হারিয়েছিল তারা। সেই স্মৃতি মনে করিয়ে আবারও প্রতিপক্ষকে ৮-০ গোলে হারানোর উৎসব করল তারা। ট্রান্সফারমার্কেটের তথ্য অনুযায়ী, ঘরোয়া ফুটবলে এখন পর্যন্ত এটাই তাদের রেকর্ড ব্যবধানে জয়ের কীর্তি।

এই জয়ে ১২ ম্যাচ থেকে ২৬ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে মোহামেডান। আর ৩ পয়েন্ট নিয়ে  টেবিলের তলানিতে ধুঁকছে ব্রাদার্স।

;

কানসেলোর মেয়ের মৃত্যু কামনা করলো ক্ষুব্ধ সমর্থকরা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঘরের মাঠে পিএসজির সঙ্গে কোয়ার্টার ফাইনালের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের চলতি আসর থেকে বাদ পড়েছে বার্সেলোনা। এইরকম হতাশাজনক বিদায় মেনে নিতে পারছে না কাতালান ক্লাবটির সমর্থক ও ভক্তরা। বেশ ক্ষুব্ধ হয়েই নিজেদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তারা।

তবে সমর্থকদের তোপের মুখে বেশ বাজেভাবেই পড়তে হয়েছে বার্সার পর্তুগিজ ডিফেন্ডার কানসেলোকে। তার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হামলে পড়েছে বার্সা সমর্থকরা। তাকে আলাদাভাবে এরকম আক্রমণ করার মূল কারণ তিনি আশানুরূপ পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি, গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে করেছেন কিছু ভুলও। তার করা ফাউলের দরুণ পেনাল্টি পায় পিএসজি, যার ফল পেতে হয়েছে পুরো দলকেই।

ইএসপিএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে কানসেলো বলেছেন, ‘লোকেরা যাচ্ছেতাই লিখেছে। ইনস্টাগ্রামে এমনও মন্তব্য দেখেছি যেখানে আমার মেয়ের মৃত্যু কামনা করা হয়েছে। অথচ ওর এখনো জন্মই হয়নি।‘

কানসেলোর প্রেমিকা দানিয়েলা মাসাদো নিজেও একজন অনলাইন ব্লগার। বর্তমানে দ্বিতীয় কন্যাসন্তান জন্ম হওয়ার অপেক্ষায় আছেন কানসেলো দম্পতি। তার প্রোফাইলের কমেন্টেও বেশ আক্রমণাত্মকভাবে ক্ষোভ ঝেড়েছেন বার্সেলোনার ক্ষুব্ধ সমর্থকরা। এ প্রসঙ্গে কানসেলো জানান, ‘তারা আমার সঙ্গী, মেয়ে ও অনাগত সন্তানকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করেছে। পৃথিবীটা বড়ই নিষ্ঠুর। আপনাকে নিষ্ঠুরতার সঙ্গে বসবাস করতে জানতে হবে। আমি জানি কীভাবে চলতে হয়। কিন্তু তাদের নিয়ে কী বলব, সেটা জানা নেই।‘

পিএসজির সঙ্গে হতাশাজনক হারের রাতে নিজেও অনুতপ্ত এবং দুঃখিত ছিলেন কানসেলো, ‘সেই রাতে আমি ঘুমাতে পারিনি। যে দিন আমরা জিততে পারি না, সে রাতে আমার সহজে ঘুম আসে না। বারবার মনে হয়, আমি আমার কাজটা ঠিকভাবে করতে পারিনি, ভালো খেলতে পারিনি।’

;

৪২ বছর বয়সেও যেন রান ক্ষুধা কমেনি ধোনির 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আগের ম্যাচে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ৪ বলের ২০, স্ট্রাইক রেট ৫০০। এবার লক্ষ্ণৌ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে ৯ বলে ২৮, স্ট্রাইক রেট ৩০০-এর ওপরে। ৪২ বছর বয়সে এসেও চলতি আইপিএলে একের পর এক বিধ্বংসী ইনিংস খেলে চলেছেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। বর্তমানে আইপিএল ছাড়া আর অন্য কোন ধরণের টুর্নামেন্টে খেলেন না চেন্নাইয়ের সাবেক এই অধিনায়ক। আইপিএলও আসে পুরো বছর ঘুরে। তবুও ধোনির দৃঢ়তা, ফর্ম, রানের ক্ষুধা সবেই অবাক বনে নিয়ে গেছেন সাবেক অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার টম মুডিকে। 

আইপিএলে পাঞ্জাব কিংসের (তৎকালের কিংস এলেভেন পাঞ্জাব) পর দীর্ঘদিন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের কোচ ছিলেন মুডি। এতে আইপিএলে সরাসরি ধোনির খেলা দেখার সুযোগও হয়েছে তার। গত রাতের লক্ষ্ণৌয়ের বিপক্ষে ম্যাচের শেষ ওভারে একটি ছক্কা হাঁকিয়ে টুর্নামেন্ট ইতিহাসে ইনিংসের শেষ ওভারে ৬৫টি ছক্কা মারার রেকর্ড গড়েন তিনি। বয়সটা বুড়ো কাতারের দিকে গেলেও এখনো ব্যাট হাতে রানে কুঁড়ে বেড়ানোর ক্ষুধা যেন কমেনি আর। ম্যাচের পর ইএসপিএনের সঙ্গে আলাপকালে তাই ধোনির বন্দনায় মাতেন মুডি। 

সেখানে মুডি বলেন, ‘৪২ বছর বয়স। তবে এখনো কতটা ফিট, কতটা মনযোগী, কতটা ক্ষুধার্ত। তবে অবাক করার মতো বিষয় হলো, আইপিএল ছাড়া এখন তিনি কোনো ধরণের ক্রিকেটই খেলেন না। হঠাৎ করে এসে এমন অভিজাত স্তরের টুর্নামেন্টে প্রত্যাশামাফিক পারফর্ম করা প্রায় অসম্ভব।’

ম্যাচটিতে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে ৮ উইকেটে হেরেছে চেন্নাই। তবে ওই চেন্নাইয়ের সমর্থকদের মতো লক্ষ্ণৌয়ের বড় ব্যবধানের এই জয় ছাপিয়ে লাইমলাইটে ধোনির সেই ‘মাস্টার ক্যামিও’ ইনিংসটি। 

;