লিভারপুলকে হতাশ করে ইংলিশ লিগ চ্যাম্পিয়ন ম্যানসিটি



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
লিগ জয়ের আনন্দে ভাসছে ম্যানসিটি শিবির

লিগ জয়ের আনন্দে ভাসছে ম্যানসিটি শিবির

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজেদের হাতেই ছিল ভাগ্যের নাটাই! সহজ সমীকরণ- ম্যাচ জিতলেই চ্যাম্পিয়ন। প্রতিপক্ষের মাঠে লড়াই। কিছুটা হলেও শঙ্কার ডালপালা মেলছিল! কিন্তু না, নাটকীয় কিছু হয়নি। ব্রাইটন হোভকে উড়িয়ে দিয়ে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের শিরোপা জিতে নিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি।

রোববারের আরেক ম্যাচে উলভারহ্যাম্পটন ওয়ানডারার্সকে ২-০ গোলে হারিয়েও শেষ রক্ষা হল না লিভারপুলের। সাদি মানের জোড়া গোলও স্বস্তি দেয়নি অলরেডদের। মাত্র এক পয়েন্টের আক্ষেপে ছোঁয়া হলো না প্রিমিয়ার লিগ।

ব্রাইটনকে এদিন কোন সুযোগই দেয়নি ম্যানসিটি। পেপ গার্দিওলার শিষ্যরা তুলে নেয় ৪-১ গোলের অনায়াস জয়। তারই পথ ধরে নিশ্চিত হয়ে যায় ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা!

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/12/1557678411803.jpg

এনিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন হলো সিটি। আর সব মিলিয়ে এটি তাদের ষষ্ঠ শিরোপা।

শেষ রাউন্ডে এসেই এবার জানা গেল ইংলিশ লিগ চ্যাম্পিয়নের নাম। অবশ্য লিভারপুলের চেয়ে এক পয়েন্ট এগিয়ে থেকেই মাঠে নেমেছিল ম্যানসিটি। তবে তারা ড্র কিংবা হেরে গেলে এনফিল্ডের ক্লাবটির শিরোপা জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হতো। কিন্তু লিভারপুলকে হতাশই করেছে সিটি। কোন সুযোগ না দিয়েই রোববারের ছুটির দিনটা রঙীন করে ছেড়েছে মাঠ!

অবশ্য শুরুতে ভিন্ন কিছুরই ইঙ্গিত ছিল। প্রথমে পিছিয়ে পড়েছিল সিটি। গ্লেন মারের গোলে লিড নেয় ব্রাইটন হোভ। কিন্তু এরপরই সমতা ফেরান আগুয়েরো। তারপর এমেরিক লাপোর্তের গোলে এগিয়ে যায় ফেভারিটরা। তারপর রিয়াদ মাহরেজ ও ইলকাই গিনদোয়ানের গোলে উৎসব করেই মাঠ ছাড়ে গার্দিওলার শিষ্যরা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/12/1557678469680.jpg

খেলার ২৭তম মিনিটে পিছিয়ে পড়ে সিটি। মনে হচ্ছিল নাটকীয় কিছু বুঝি হতে যাচ্ছে। সতীর্থ পাসকাল গ্রসের ভাসানো ক্রসে হেড গ্লেন মারের। বল আশ্রয় নেয় সিটির জালে। কিন্তু পাল্টা জবাব দিতে দেরি করেনি চ্যাম্পিয়নরা। এক মিনিট পরই নিশানা খুঁজে নেন অ্যাগুয়েরো।

সতীর্থ ডেভিড সিলভার পাস থেকে বল পেয়ে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড বাঁ পায়ের বল পাঠিয়ে দেন প্রতিপক্ষের পোষ্টে। এবারের ইংলিশ লিগে এটি তার ২১তম গোল। এক গোল বেশি নিয়ে শীর্ষে লিভারপুলের মোহাম্মদ সালাহ ও সাদিও মানে।

এগিয়ে যেতেও বেশি সময় নেয়নি সিটি। ৩৮তম মিনিটে এমেরিক লাপোর্তের স্বস্তি এনে দেন সিটির সমর্থকদের মনে। তবে পরের গোলটি পেতে অপেক্ষা করতে হয়েছে দলটির। ৬৩তম মিনিটে রিয়াদ মাহরেজে বল পাঠিয়ে দেন ব্রাইটনের জালে। এই গোলের উৎসটা তৈরি করে দেন সেই সিলভা।

https://img.imageboss.me/width/700/quality:100/https://img.barta24.com/uploads/news/2019/May/12/1557678500386.jpg

খেলার ৭২তম মিনিটে এসে পুরোপুরি নিশ্চিতই হয়ে যায় ট্রফি থাকছে সিটিরই। ইলকাই গিনদোয়ানের গোলে ব্যবধান দাঁড়ায় ৪-১!

লিগ লড়াই শেষে ম্যানসিটির সংগ্রহে দাঁড়াল ৩৮ ম্যাচে ৯৮ পয়েন্ট। উলভারহ্যাম্পটনকে ২-০ হারিয়ে বরং আক্ষেপই বাড়ল লিভারপুলের। ইয়ুর্গেন ক্লপের দল সমান ম্যাচে ৯৭ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয়স্থানে থেকে শেষ করল লিগ মৌসুম! ইতিহাস জানাচ্ছে- এতো বেশি পয়েন্ট নিয়ে এর আগে প্রিমিয়ার লিগ রানার্সআপ হয়নি কোন ক্লাবই। এবারের লিগের সেরা ফুটবলার হয়েছেন লিভারপুলেরই ভার্জিল ভন ডাইক।

   

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের আবাসন খাতের প্রথম সিটি ব্র্যান্ড রূপায়ণ সিটি ও ক্রিকেটের ব্র্যান্ড সাকিব আল হাসান এবার হয়েছেন জুটিবদ্ধ। রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকালে রূপায়ণ সিটি উত্তরার স্কাই ভিলা লাউঞ্জে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রূপায়ণ সিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন সাকিব। রূপায়ণ সিটির পক্ষে সিইও এম মাহবুবুর রহমান চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খাঁন রাতুল ও উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন পি জে উল্লাহ (অব.), চিফ অপরেটিং অফিসার ব্রিগেডিয়ার সালাহউদ্দীন (অব.), সিবিও (আরসিইউ) রেজাউল হক লিমন, সিবিও (ম্যাক্সাস) গৌতম তরফদারসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে রূপায়ণ সিটি ঘুরে দেখেন সাকিব আল হাসান। এ সময় তিনি বলেন, একদমই ব্যতিক্রম এখানকার পরিবেশ। কারণ খেলাধুলার জায়গা আছে, বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ। বয়স্কদের জন্য আছে হাঁটা-চলার পৃথক রাস্তা। যা ঢাকার অন্যান্য জায়গায় বড়ই অভাব। এখানকার পরিবেশ যে কাউকে মুগ্ধ করে তুলবে। আমি জানি না ক্রিকেটারদের কেউ রূপায়ণ সিটিতে থাকেন কিনা। যদি না থাকেন তাহলে তারা এদিকে আসতে পারে।

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচারণামূলক কাজে অংশ নেবেন বলেও জানান সাকিব আল হাসান।

বাংলাদেশের গেটেড কমিউনিটির ধারণাতে ‘ব্রেক দ্য স্কয়ার ফিট স্টোরি’- এই দর্শনের মাধ্যমে নতুন মাত্রা দিয়েছে রূপায়ণ সিটি। যার মাধ্যমে এসেছে প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি- রূপায়ণ সিটি উত্তরা। যেখানে আছে রূপায়ণ স্কাই ভিলা, ম্যাক্সাস- দি মল অব বাংলাদেশ এবং নেক্সট জেনারেশন স্মার্ট সিটি ‘নর্থ সাউথ সিটি’।

;

স্বপ্ন সত্যি হলো, অবশ্যই এটা সৈকতের প্রাপ্য



মাসুদুর রহমান মুকুল
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সৈকতকে তো আসলে শুধু আম্পায়ার হিসেবে চিনি না, তারও বহু আগে থেকে প্লেয়ার হিসেবে তাকে দেখে আসছি '৯০-থেকে। তখন থেকেই দেখেছি ওর ভেতর উদ্যম আছে। ও মানসিকভাবে অনেক শক্ত ও ডেডিকেশন অনেক হাই। ও যখন আম্পায়ারিংয়ে এসেছে তখন কিন্তু অনেক পরিশ্রম করে গেছে। সবকিছু মিলিয়ে ও যেই সংগ্রাম করে গেছে মাঠ ও মাঠের বাইরে তা অকল্পনীয়। সে যেটা অর্জন করেছে সেটা তার প্রাপ্য ছিল।

কোভিডের পর থেকে আমরা খুবই আশাবাদী ছিলাম, সৈকত আইসিসির এলিট প্যানেলে যাবে। কেননা, কোভিডের পর যেই সুযোগগুলো এসেছে সেসব সৈকত খুব ভালোভাবে কাজে লাগিয়েছে।

আর একটা বিষয়, এসব নিয়ে ভারতে যদি সিনেমা হতে পারে অদূর ভবিষ্যতে আমাদের সৈকতকে নিয়েও এমন সিনেমা হতে পারে।

সৈকতের সবচেয়ে বড় গুণ যেটা সে তার ভুলকে সুন্দরভাবে স্বীকার করে। ও যদি কোনো ভুল করে থাকে, সিদ্ধান্ত দেওয়ার ক্ষেত্রে বা সতীর্থদের সাথে কোনো বাজে ব্যবহারে করে থাকে; তাহলে সে কিন্তু সঙ্গে সঙ্গেই সেটা মেনে নেই। এটা হলো সৈকতের সবচেয়ে বড় গুণ। এছাড়াও সৈকত অনেক সাহসী একটা ছেলে। সে যদি মনে করে এই পথে এগোলে সঠিক; যদিও এই পথে এগোলে অনেক বাধা আসবে তবুও সে ওই সঠিক পথেই এগোয়। ইতিবাচকভাবে ওর জেদটা খুব ভালো।

টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ড কাপ তারপর বাকি অ্যাসাইনমেন্ট সামনে আসবে। পরে হয়তো টেস্ট ম্যাচগুলো আসবে। আর যখন নতুন কেউ এলিট প্যানেলে ঢুকে, এটা হলো একটা ঐতিহ্য- জানি না হবে কিনা। অ্যাশেজ মানে অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড দিয়ে এটা শুরু হয়।

সৈকত আমাদের জন্য বড় একটা পথ দেখিয়ে গেল যে, কষ্ট করলে ওখানে যাওয়া যায়। সৈকতের এই অর্জনটাকে আমরা যারা আম্পায়ারিং করছি বা যারা করবে আমাদের বোর্ডও এই অর্জনটাকে কাজে লাগাতে হবে। কাজে লাগানো বলতে আমি বুঝাচ্ছি, বিসিবি কিন্তু যারা অনেক ক্রিকেট খেলছে তাদের আম্পায়ারিংয়ে আসার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে পারে। আর আমরাও যারা আম্পায়ারিং করছি তারা কিন্তু এলিট প্যানেলে যাওয়ার স্বপ্ন দেখতে পারি। আইসিসির এলিট প্যানেলে যাওয়ার মাঝখানের যেই পথচলাটা সেই পথচলাটা বা ত্যাগের জায়গাটা বোর্ড বা আমাদের ডিপার্টমেন্ট আরেকটু সহজ করে দেবে।

দেশে আম্পায়ারিংয়ের ক্ষেত্রে আমাদের অর্থনৈতিক দিক যত উন্নত হবে, তত আমাদের যোগ্য ছেলেরা আম্পায়ারিংয়ে আগ্রহী হবে।

সৈকত-মুকুল-গাজী বা তানভীর এখন যারা আছে বা অন্য যারা আছে এই পর্যন্ত আসতে হলে কিন্তু অনেক ত্যাগ করতে হবে নতুনদের। আর এই রাস্তাটুকু আসার জন্য উদ্যোগটা বোর্ড এবং আম্পায়ারিং নিয়ে কাজ করে সেই ডিপার্টমেন্ট থেকে নিতে হবে।

(সৈকতের) স্বপ্ন সত্যি হলো। এবং অবশ্যই সে এটার প্রাপ্য। সৈকতের ১৩ বছরের যুদ্ধ এটা। আইসিসি প্যানেলে সে দীর্ঘ ১৩ বছর ধরে আম্পায়ারিং করছে। আমার ৬ বছর রানিং। আমিও স্বপ্ন দেখছি।

লেখক: আন্তর্জাতিক আম্পায়ার

;

আইসিসির এলিট প্যানেলে প্রথম বাংলাদেশি আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বহুকাল বাংলাদেশের আম্পায়াররা ছিলেন পাদপ্রদীপের আড়ালে। তবে সেই দিন গত হয়েছে। দিনকয়েক আগে বাংলাদেশের চারজন নারী আম্পায়ার এবং একজন নারী রেফারি আইসিসির ডেভেলপমেন্ট প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। এবার আইসিসির এলিট প্যানেলের অংশ হলেন আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা।

আইসিসির ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের প্রথম আম্পায়ার হিসেবে আইসিসির এলিট প্যানেলে যুক্ত হয়েছেন শরফুদ্দৌলা।

২০০৬ সাল থেকে আইসিসির ইন্টারন্যাশনাল প্যানেলে আম্পায়ার হিসেবে কাজ করছেন শরফুদ্দৌলা। ২০১০ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ওয়ানডে ম্যাচ দিয়ে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচে আম্পায়ারিং করেন তিনি।

এখন পর্যন্ত ১০ টেস্ট, ৬৩ ওয়ানডে এবং ৪৪ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে দায়িত্ব পালন করেন শরফুদ্দৌলা। ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপেও বেশ কয়েকটি ম্যাচ পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন এই আম্পায়ার।

এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়ার খবর পেয়ে আইসিসিকে শরফুদ্দৌলা বলেন, ‘আইসিসির এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়া অত্যন্ত সম্মানের বিষয়। বাংলাদেশ থেকে প্রথম আম্পায়ার হিসেবে এলিট প্যানেলের সদস্য হওয়ায় উপলক্ষটা আরও বিশেষ হয়েছে। আমি এই আস্থার প্রতিদান দিতে চাই।’

এদিকে আইসিসির এলিট রেফারি প্যানেলের কলেবর ছোট করে ৬ জনে নামিয়ে আনা হয়েছে। বাদ পড়েছেন ২০০৩ সাল থেকে এই প্যানেলের সদস্য ক্রিস ব্রড।

;

চট্টগ্রাম টেস্ট দেখা যাবে ১০০ টাকায়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে বড় ব্যবধানে হারতে হয়েছে বাংলাদেশ। ৩২৮ রানে হারের ক্ষতে প্রলেপ দেয়ার সুযোগ পাচ্ছেন শান্তরা। ৩০ মার্চ থেকে চট্টগ্রামে শুরু হবে দুই ম্যাচ সিরিজের শেষ টেস্ট। সে ম্যাচ মাঠে বসে উপভোগ করতে চট্টলার দর্শকদের কেমন খরচ হতে পারে, তা জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে বিসিবি।

বিসিবির বিবৃতি অনুযায়ী সবচেয়ে দামি টিকিট গ্র্যান্ড স্ট্যান্ডের। সে গ্যালারিতে বসে খেলা দেখতে গুণতে হবে আপনাকে ১০০০ টাকা। এছাড়া রুফটপ হসপিটালিটির টিকিটও মিলবে সমান দামেই। আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডের টিকিটের দাম ৫০০ টাকা। ক্লাব হাউজের টিকিটের দাম ধরা হয়েছে ৩০০ টাকা। ইস্টার্ন স্ট্যান্ডের টিকিট পাওয়া যাবে ২০০ টাকায়। সর্বনিম্ন দাম ওয়েস্টার্ন স্ট্যান্ডে। সেখানকার টিকিটের দাম ১০০ টাকা করে।

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের ওয়ানডে সিরিজের ম্যাচগুলোও হয়েছিল চট্টগ্রামে। তবে ওয়ানডের তুলনায় একই মাঠে টেস্টের টিকিটমূল্য তুলনামূলক কম। ওয়ানডের চেয়ে টেস্টে টিকিটমূল্য প্রায় ১০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত কমে গেছে।

টিকিটের প্রাপ্তিস্থানও জানিয়েছে বিসিবি। বিটাক মোড়ের কাছে সাগরিকা টিকেট কাউন্টারে পাওয়া যাবে টিকিট। পাওয়া যাবে ম্যাচের আগের দিন ও ম্যাচের দিন সকাল ৯:৩০ টা থেকে সন্ধ্যা ৪:৩০টা পর্যন্ত।

;