বিশ্বকাপে বাংলাদেশকে দু’হাত ভরে দিতে চান মুশফিক



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
এবারের বিশ্বকাপেও রান চাইছেন মুশফিক- ছবি: বিসিবি

এবারের বিশ্বকাপেও রান চাইছেন মুশফিক- ছবি: বিসিবি

  • Font increase
  • Font Decrease

ঠিক বয়স নয়, তবে বিশ্বকাপ অভিজ্ঞতায় দলের সবচেয়ে তিন সিনিয়র সদস্যের একজন তিনি। বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ২১টি ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা আছে মুশফিক রহিমের। এই রেকর্ড অবশ্য শুধু তার নয়, তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসানও আছেন মুশফিকের সঙ্গে এই তালিকায়।

বিশ্বকাপে ঠিক একইদিনে এই তিনজনের অভিষেক হয়েছিলো। আর বিশ্বকাপের মাঠে অভিষেক সেই ম্যাচেই জয়ের সুখ নিয়ে ফিরেছিলেন এই তিনজনই! তাও আবার কাকে হারিয়ে, ভারত!

আরেকটু বিস্তারিত ব্যাখায় যাই-২০০৭ সালের সেই বিশ্বকাপের ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে ৫ উইকেটের জয়ে উইনিং বাউন্ডারি এসেছিলো মুশফিকের ব্যাট থেকেই! বিশ্বকাপের মাঠে নিজের প্রথম ম্যাচের ‘সুখ’ নিয়ে গল্প করার মতো অনেককিছুই আছে মুশফিকের। সেদিন দলের হয়ে সবচেয়ে বেশি বল মোকাবেলা করেন। সবচেয়ে বেশি অপরাজিত ৫৬ রানের ম্যাচজয়ী ইনিংস খেলেন।

মুশফিকের পারফরমেন্স জানাচ্ছে বিশ্বকাপের মাঠে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান তার। ২১ ম্যাচে ৫১০ রান। সমান সংখ্যক ম্যাচ খেলে তারচেয়ে ৩০ রান বেশি করে শীর্ষে আছেন সাকিব। তবে ২১ ম্যাচের মধ্যে সাকিব ২১টিতেই ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছেন। মুশফিক তার খেলা ২১ ম্যাচের মধ্যে ২০টিও ব্যাট হাতে উইকেটে নেমেছিলেন। বিশ্বকাপের কুইজে কাজে লাগতে পারে, তথ্যটি জেনে রাখুন-বিশ্বকাপের মাঠে সবচেয়ে বেশি ছক্কা হাঁকানোর রেকর্ড কার? উত্তর মুশফিকের, ৮টি।

তবে পেছনের তিন আসরে ব্যাট এবং গ্লাভস হাতে মুশফিক যা করেছেন সেই কৃতিত্বকে এবার নিজের চতুর্থ বিশ্বকাপে ছাড়িয়ে যেতে চান। লক্ষ্য একটা স্থির করেছেন, তবে সেটা ঠিক কি-তার পুরো বিস্তারিত বর্ণনা দেননি। শুধু জানিয়েছেন-‘বিশ্বকাপের মতো বড় ইভেন্টে সবাই চায় খেলোয়াড় হিসেবে বড় একটা প্রভাবী ভুমিকা রাখতে। আমিও তার ব্যতিক্রম নই। বিশ্বকাপ মানেই সবসময় বড় চ্যালেঞ্জ। কন্ডিশনের চ্যালেঞ্জ। প্রতিপক্ষের চ্যালেঞ্জ। গ্যালারি ভরা দর্শকরা চ্যালেঞ্জ। শেষ তিনটি বিশ্বকাপে আমি ব্যাট হাতে রান পেয়েছি। তবে এবার আমার ব্যক্তিগত একটা লক্ষ্য আছে। এই বিশ্বকাপে যেন সবকিছুকেই ছাপিয়ে যেতে পারি। আমি মনে করে সুযোগ আছে। সামর্থ্যও আছে।’

নিজের সেই সামর্থ্যের প্রমানটা মুশফিক অনেকবারই দিয়েছেন। বহুবার দলকে বিপদ থেকে উদ্ধার করেছেন। ম্যাচ জিতিয়েছেন। এই কারণে দলে তার আদুরে নাম মিঃ ডিপেন্ডেবল!’
নিজের খেলা নিয়ে সবচেয়ে বেশি নিখুঁত অনুশীলন বা পারফেক্ট প্রস্তুতি কে করেন? বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের ওপর এই তথ্যে জরিপ চালালে সবচেয়ে বেশি ভোট জমা পড়বে মুশফিকের বাক্সে! প্রায় সারাক্ষণই নিজের সেরাকে আরো শ্রেষ্ঠত্বের ঘরে নিয়ে যেতে চান পরিশ্রমী মুশফিক।

পেছনের তিন বিশ্বকাপে বাংলাদেশের জয়ী ৯ ম্যাচে সাফল্যের সঙ্গী ছিলেন মুশফিক। বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত দলের সাফল্য দেখেছেন। এবার ফরম্যাট বদলের কারণে বিশ্বকাপে কোয়ার্টার ফাইনাল নেই। নকআউট ম্যাচ মানে সোজা সেমিফাইনাল। মুশফিকের বিশ্বাস এবারের বিশ্বকাপেরও নকআউট পর্বে যাওয়ার সামর্থ্য রাখে বাংলাদেশ। তবে সেজন্য সামনে থাকা সুযোগগুলোকে ভালো মতো কাজে লাগাতে হবে। সেই পরিকল্পনা মাথায় রেখেই মুশফিক প্রতিশ্রুতি দিলেন-‘যদি সুযোগ থাকে তাহলে চেষ্টা করবো বাংলাদেশকে দু’হাত ভরে দিতে।’

   

ফের খরুচে মুস্তাফিজ, স্টয়নিসের বীরত্বে লক্ষ্ণৌয়ের জয়



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দুর্দান্ত ছন্দে আইপিএল শুরু করলেও ক্রমেই মুস্তাফিজুর রহমানের বোলিংয়ের হাড়গোড় বেরিয়ে পড়ছে। আরও একবার চেন্নাইয়ের সবচেয়ে খরুচে বোলারের তকমা জুটল মুস্তাফিজের। ৩.৩ ওভারে খরচ করলেন ৫১ রান, শেষ ওভারে ১৭ রান ডিফেন্ড করতে গিয়ে চূড়ান্ত ব্যর্থতার পরিচয় দিলেন। মুস্তাফিজের এমন দুঃস্বপ্নের দিনে তার দল চেন্নাই কয়েক দিনের ব্যবধানে ফের হেরেছে লক্ষ্ণৌয়ের কাছে। ৬ উইকেটের জয়ে লক্ষ্ণৌয়ের ‘বীর’ মার্কাস স্টয়নিস।

চেপকে টসে হেরে আগে ব্যাট করতে হয় চেন্নাইকে। অধিনায়ক রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের অসাধারণ সেঞ্চুরি আর শিবম দুবের চিরচেনা মারকাটারি ব্যাটিংয়ে চলতি আসরে প্রথমবারের মতো দুইশ ছাড়ানো সংগ্রহ পায় স্বাগতিকরা।

৫০ বলে এক ডজন চার আর ৩ ছক্কায় ১০৮ রানে অপরাজিত থাকেন রুতুরাজ। তাকে যোগ্য সঙ্গ দিয়ে চেন্নাইকে দুইশ পেরোনো স্কোর পেতে সাহায্য করেন দুবে। ২৭ বলে ৩ চার আর ৭ ছয়ে ৬৬ রান আসে তার ব্যাটে। চতুর্থ উইকেটে তাদের ৪৬ বলে ১০৪ রানের অবিশ্বাস্য জুটিতেই কুড়ি ওভারে ৪ উইকেটে ২১০ রানে পৌঁছায় চেন্নাই।

তবে ব্যাট হাতে অতিমানবীয় এক ইনিংস খেলে রুতুরাজ-দুবের দুর্দান্ত ব্যাটিং ভুলিয়ে দেন স্টয়নিস। ৬৩ বলে ১৩ চার এবং আধডজন ছক্কায় ১২৪ রানের হার না মানা ইনিংস খেলেন এই অজি অলরাউন্ডার। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটা তার দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।

অথচ লক্ষ্ণৌয়ের ইনিংসের শুরুতেই দীপক চাহার রানের খাতা খোলার আগেই ফেরান কুইন্টন ডি কককে। মুস্তাফিজের বলে ধরাশায়ী হন লক্ষ্ণৌ অধিনায়ক কেএল রাহুল (১৬)। তবে স্টয়নিসের দিনে যে তিনি একাই যথেষ্ট, সেটারই এক প্রদর্শনী দেখিয়ে চেপককে স্তব্ধ করে দেন এই অজি।

এই জয়ে চেন্নাইকে টপকে লক্ষ্ণৌ উঠে এসেছে পয়েন্ট টেবিলের চারে। ৮ ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১০। সমান ম্যাচ খেলেও ২ পয়েন্ট কম নিয়ে পাঁচে চেন্নাই।

;

বিসিবিকে লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে দেবেন মুশতাক



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একজন লেগ স্পিনার কিংবা চায়নাম্যান বোলার না থাকার আক্ষেপটা বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের। জাতীয় দলে নানা সময় লেগ স্পিনারদের সুযোগ দেওয়া হলেও সেই অর্থে কেউই নিজেদের প্রমাণ করে দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠতে পারেননি। তবে এবার সেই আক্ষেপ দূর করতে চায় বিসিবি। আর সে কারণেই প্রথমবারের মতো স্পিন বোলার কোচ হিসেবে পাকিস্তানের কিংবদন্তি লেগ স্পিনার মুশতাক আহমেদকে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি।

সোমবার সেই দায়িত্ব বুঝে নিতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন এই কোচ। পরিচিত হয়েছেন সকলের সঙ্গে। সেই সঙ্গে দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন প্রধান কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহের কাছ থেকেও। তাকে নিয়ে মঙ্গলবার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে বিসিবি। যাতে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন পাকিস্তানের হয়ে ৫২টি টেস্ট ও ১৪৪টি ওয়ানডে খেলে ৩৪৬ উইকেট নেওয়া মুশতাক।

বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পরিবর্তন আনার কথা জানিয়ে মুশতাক বলেন, ‘তরুণ ও অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের সঙ্গে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে চাই আমি। আশা করি, আমরা একটা পার্থক্য তৈরি করতে পারব। এখানকার ক্রিকেটাররা অত্যন্ত প্রতিভাবান। তারা যেকোনো দলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে।’

বাংলাদেশ দল ও পাইপলাইনে যথেষ্ট লেগ স্পিনারের ঘাটতি আছে, যা জানা আছে মুশতাকেরও। আর সে কারণেই ঘরোয়া ক্রিকেটে নজর দিয়ে সেখান থেকে নতুন লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে বের করতে চান তিনি। বলেন, ‘আমরা লেগ স্পিনার এবং চায়নাম্যান বোলার খুঁজতে পারি। সাদা বলের ক্রিকেটে মাঝের ওভারগুলোতে উইকেট এনে দেওয়ার মতো বোলার প্রয়োজন আমাদের। আর সেটাই আমি করার চেষ্টা করব।’

;

‘আইপিএলের মতো রানবন্যা দেখা যাবে না বিশ্বকাপে’



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রান তোলার বিচারে চলমান আইপিএল ছাড়িয়ে গেছে অন্যসব আসরগুলোকেও। দলীয় ২০০ রানের সংগ্রহ এখনও যেন অতি সহজ। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তো পারলে টি-টোয়েন্টিতে তিনশ রানও ছুঁয়ে ফেলে। এবারের আইপিএলে ২৮৮ রানের রেকর্ড গড়েছে দলটি। রেকর্ড গড়ছে পাওয়ার প্লেতে ১২৫ রান তুলেও। আর এই আইপিএলে বিশ্বের সব বড় বড় তারকা ক্রিকেটাররা খেলায় ধারণা করা হচ্ছে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ছুটবে রানের ফুলকি।

এবারের আইপিএল শেষ হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানেও কি এমন রানবন্যা দেখা যাবে; ডেভিড ওয়ার্নারের কাছে প্রশ্ন ছিল এমন; তিনি অবশ্য বলছেন ভিন্ন কথা। তার মতো, ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট আইপিএলের মতো হবে না। সেখানে রানবন্যা দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা কম। আর এমন উইকেটে যে একজনকে ধরে খেলতে হয়, সেটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন ওয়ার্নার।

ওয়ার্নার বলেন, ‘সেখানে উইকেট ধীরগতির হতে পারে, কিছুটা টার্ন করতে পারে। সেখানকার উইকেট সাধারণত কিছুটা নিচু ও ধীরগতির হয়। ২০১০ বিশ্বকাপে যখন খেলেছি তখনও, হাই স্কোরিং উইকেট ছিল না। আর এমন উইকেটে অ্যাঙ্করের প্রয়োজন হয়। আমাদের দলে মাইক হাসির মতো একজন ছিল। সে উইকেটে আসত, তার নিজের মতো একটা ইনিংস খেলত। আর তাছাড়া সেখানে ম্যাচগুলোও হবে মূলত দিনের বেলাতে। তাই এটা একটা বড় ভূমিকা রাখবে।’

এবারের আইপিএলটা অবশ্য খুব একটা ভালো কাটছে না ওয়ার্নারের। ৭ ম্যাচে তার রান মোটে ১৬৭। তবে নিজে তেমন একটা পারফর্ম করতে না পারলেও উইকেট নিয়ে খুশি তিনি। বলেন, ‘উইকেট খুবই ভালো। ফ্ল্যাট, কমপ্যাক্ট আর খুব বেশি হাই স্কোরিং। এবং যখন আপনি ছোট বাউন্ডারি পাবেন, আপনি বড় স্কোর দেখতেই পাবেন।’

;

সাকিব-মুস্তাফিজকে ক্যাম্পে না রাখার কারণ জানালেন লিপু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী ৩ মে শুরু হতে যাওয়া সেই সিরিজ সামনে রেখে চট্টগ্রামে তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প করবে বাংলাদেশ দল। আর সেই দলের জন্য ১৭ জনের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। যেই দলে নেই তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান। যা নিয়ে আজ গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। ব্যাখ্যা দিয়েছেন কেন তাদের এই ক্যাম্পে রাখা হয়নি।

সাকিব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। বিশ্বকাপের আগে শেষ সিরিজ হিসেবে জিম্বাবুয়ে সিরিজে থাকার কথা ছিল তার। আর সেই সিরিজের আগে প্রস্তুতি ক্যাম্পে যোগ দেবেন না তিনি। তবে ক্যাম্পে না থাকলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগেই দেশে ফিরবেন তিনি। তবে দেশে ফিরলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজে সাকিব খেলবেন কিনা সেটি এখনও নিশ্চিত নয়।

লিপু বলেন, ‘সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার আউটকামটা হচ্ছে, এই মাসের শেষ নাগাদ তিনি বাংলাদেশে আসবেন। আসলে ডিপিএলে একটা দুটো ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা আছে। তারপর আমাদের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ঢুকে যাবেন তিনি। সেখানে কিছু ক্রিকেটিং স্কিল প্র্যাকটিসের সুযোগ থাকবে, ম্যানেজমেন্ট যেভাবে চায়, তিনি যেভাবে চান… তারপরও আমরা চাইব ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ, শেষ দিকে হলেও যেন তিনি খেলার সুযোগ পান।’

এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান। চেন্নাইয়ের হয়ে নিয়মিত থাকছেন একাদশে। তবে মুস্তাফিজকে দেশে ফিরতে হচ্ছে এবার। ক্যাম্পে না থাকলেও তিনি যে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তা নিশ্চিত করেছেন লিপু।

বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে মুস্তাফিজের না খেলার সম্ভাবনা বেশি। দেশে ফেরার পর মেডিক্যাল টিমের সঙ্গে তার কিছু কাজ রয়েছে। এরপর আমরা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করব, কথা বলে দেখব তার সঙ্গে। তবে আমার বিশ্বাস তিনি প্রথম ম্যাচে এভেইলেবল থাকবেন না।’

;