ভারতই ফাইনালে, সেমি থেকেই ফিরল বাংলাদেশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বাংলাদেশ-ভারত মধ্যকার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনাল, ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ-ভারত মধ্যকার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনাল, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চমকপ্রদ কিছু ঘটানোর ইচ্ছে নিয়েই মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। কিন্তু চমকের কিছুই যে হলো না। যা হলো সেটাই যেন নিয়ম। নারীদের সাফ ফুটবলে ম্যাচ জয়কে যে ভারত নিয়মই বানিয়ে ফেলেছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে সেমিফাইনালেও ৩-০ গোলে ম্যাচ জিতল ভারতের নারী দল।

এই জয়েই তারা যথারীতি আরেকবার নিয়ম মেনেই পৌঁছে গেলো সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে। টুর্নামেন্টের পাঁচবারের ফাইনালে প্রতিবারই ফাইনালে খেলেছে ভারত। আগের চারবারের চ্যাম্পিয়নও তারা। ২২ মার্চ টুর্নামেন্টের ফাইনালে ভারত খেলবে স্বাগতিক নেপালের বিপক্ষে।

নেপালের বিরাট নগরের শহীদ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরের এই ম্যাচে কিক অফের বাঁশি বাজার সঙ্গে সঙ্গে আক্রমণে উঠে আসে ভারত। বাংলাদেশ সেই যে ম্যাচের শুরু থেকেই রক্ষণভাগ সামাল দেয়ার চিন্তায় গেল, সেই সঙ্কট থেকে গোটা ম্যাচে আর বেরুতে পারলো না।

ভারতের মাঝমাঠ ও আক্রমণভাগ নিয়েই বেশি দুশ্চিন্তায় ছিল বাংলাদেশ। ম্যাচে ঠিক এই দুই জায়গায় অনেক বেশি শক্তি দেখাল ভারত। মাঝমাঠ নিয়ন্ত্রণ রাখার কৌশল। সেখান থেকে হঠাৎ বল নিয়ে রক্ষণে ঢুকে পড়া। মাঠ বড় করে আক্রমণ সাজানো। গোলের সুযোগ নষ্ট না করা। গতি-শক্তি-অভিজ্ঞতা সত্যিকার অর্থে বলতে কি সামর্থ্যেও ভারতীয় এই দলটি এত বেশি এগিয়ে ছিল যে কখনোই মনে হয়নি এই সেমিফাইনালে ভারতের জয় ছাড়া অন্যকিছু হবে।

ম্যাচের তিন গোলের সবকটিই হয় প্রথমার্ধে। ৩-০ গোলে এগিয়ে থাকার পর নিশ্চিত হয়ে যায় এই ম্যাচে তারাই জিতছে। তাই দ্বিতীয়ার্ধে ভারত নিরাপদ ফুটবলের দিকেই মনোযোগী হয়। আর বাড়তি গোল করার চেয়ে ফাইনালের জন্য শক্তিটা জমিয়ে রাখে আর কি।

ম্যাচের ১৮ মিনিটের সময় কর্নার থেকে প্রথম গোল পায় ভারত। কর্নার থেকে উড়ে আসা বলে জটলার মধ্যে থেকে গোল করেন ডালিমা। মিনিট পাঁচেকের মধ্যে লিড দ্বিগুণ করে ভারত। ওয়ান টু ওয়ান পাসে বাংলাদেশের গোলপোস্টের কাছে চলে আসেন ভারতের দুই মিডফিল্ডার। বাধ্য হয়ে গোলকিপার সামনে আসেন। কিন্তু সামনে বিশাল পোস্টে গোল করতে ইন্দুমাথির তেমন কষ্ট হয়নি।

ম্যাচের তৃতীয় গোলটা হলো রক্ষণভাগের ভুলে। নিজেদের সীমান্তে বল আদান-প্রদান করছিলেন বাংলাদেশের রক্ষণভাগের দুই খেলোয়াড়। দৌড়ে এসে সেই বল কেড়ে নিয়ে সামনে ফাঁকা জায়গায় সামনে বাড়েন ইন্দুমাথি। পেনাল্টি বক্সের সামনে থেকে বাম পায়ের শটে ম্যাচে নিজের দ্বিতীয় এবং দলের তৃতীয় গোল করেন। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৪টি গোল এখন ভারতের এই মিডফিল্ডারের।

ভারতীয় নারী দলের বিপক্ষে এই নিয়ে ১০ ম্যাচের ৯টিতেই হারলো বাংলাদেশ। শুধুমাত্র একটি ম্যাচ বাংলাদেশ ড্র রাখতে সমর্থ হয়।

   

নাসুমের ফাইফার, মোহামেডানের সহজ জয়



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সবশেষ ম্যাচে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে হারতে হয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবকে। আর তাতে পয়েন্ট টেবিলেও হোঁচট খেয়েছে দলটি। সেই ধাক্কা সামলে নিয়ে এদিন ডিপিএলে মিরপুরের ম্যাচে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে গুঁড়িয়ে দিয়েছে মোহামেডান। নাসুম আহমেদের ফাইফারে মাত্র ১৩৫ রানেই আলআউট ব্রাদার্স। যা ব্যাট হাতে ৫ উইকেট হাতে রেখে মাত্র ২৩.২ ওভারে টপকে গেছে মোহামেডান।

এদিন বল হাতে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের ওপর চড়াও হন নাসুম। নিজের প্রথম ওভারেই সাজঘরে ফেরান রহমাতুল্লাহ আলিকে। এরপর একে একে সাজঘরে ফিরিয়েছেন ইমতিয়াজ, মাহমুদুল হাসান, রাহাতুল ও ব্রাদার্স অধিনায়ক মনির হোসাইনকে। তার বোলিং তোপের সামনে সুবিধা করতে পারেননি ব্রাদার্সের তেমন কেউই।

বল হাতে নাসুম দারুণ সঙ্গ পেয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজের থেকেও। তার শিকার ৩ উইকেট। মোহামেডানের স্পিনারদের দাপুটে দিনে মাঝে মাহমুদুল হাসান ও রাহাতুল ফেরদৌসের ৪৫ রানে ভর করে কোনো রকমে ৩৪.৩ ওভারে স্কোরবোর্ডে ১৩৫ রানের পুঁজি পায় ব্রাদার্স।

জবাব দিতে নেমে ওপেনিং জুটিতেই জয়ের ভিত গড়ে ফেলে মোহামেডান। দলীয় ৬৬ রানে প্রথম উইকেট হারায় মোহামেডান। সাজঘরে ফেরেন ১০ রানে থাকা রনি তালুকদার। এরপর অবশ্য নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট পড়েছে মোহামেডানের। তবে উইকেটের একপ্রান্ত আগলে রেখেছিলেন দলটির অধিনায়ক ইমরুল কায়েস। মিরাজকে সঙ্গে নিয়ে দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন তিনি। শেষ পর্যন্ত ইমরুল অপরাজিত ছিলেন ৭১ বলে ৯২ রানে।

লিগে এটি মোহামেডানের ৮ম জয়। আর এ জয়ে ১১ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে দলটির অবস্থান তালিকার তিন নম্বরে। অন্যদিকে শীর্ষে থাকা আবাহনী ১১ ম্যাচের সবকটিতেই জয় নিয়ে পয়েন্ট ২২।

;

আতালান্তাকে হারিয়েও ইউরোপা লিগ থেকে বিদায় লিভারপুলের 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপা লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচে আতালান্তার মাঠে ম্যাচের একদম শুরুতেই গোলের দেখা পায় লিভারপুল। শেষ পর্যন্ত ওই এক গোলের ব্যবধান নিয়েই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে অল রেডরা। তবে জয়েও টুর্নামেন্টের সেমিতে ওঠা হলো না তাদের। কেননা আগের লেগের ঘরের মাঠে ইতালিয়ান ক্লাবটির কাছে ৩-০ ব্যবধানে হেরেছিল ইয়ুর্গেন ক্লপের দল। এতে দুই লেগ মিলিয়ে ৩-১ ব্যবধানে সেমিতে পৌঁছায় আতালান্তা। 

এদিকে চলতি আসর শেষেই লিভারপুলকে বিদায় বলবেন ক্লপ। এতে ইউরোপা লিগে এই হারে বিদায়বেলায় খালি হাতেই শেষ হলো এই জার্মান কোচের ইউরোপ অধ্যায়। চ্যাম্পিয়নস লিগে জায়গা করতে না পারায় লিভারপুলের সামনে এই ইউরোপা লিগই ছিল একমাত্র ইউরোপ প্রতিযোগিতার লড়াই। সেখানে শিরোপা উপহার দিয়েই ক্লপকে বিদায় বলতে চেয়েছিল সবাই। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর হয়ে উঠল না। 

প্রিমিয়ার লিগেও সবশেষ রাউন্ডের ম্যাচে ধাক্কা খেয়েছে লিভারপুল। শিরোপা জয়ের লড়াইয়ে শীর্ষে ছিল তারা। তবে ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ১-০ গোলে হেরে শিরোপা জয়ের স্বপ্নে কিছুটা হলেও ভাটা পড়েছে তাদের। 

আতালান্তার মাঠে ম্যাচটিতে সেমি নিশ্চিত করতে অন্তত ৪ গোলের ব্যবধানে জিততে হতো লিভারপুলকে। ম্যাচটা অল রেডরা শুরুও করেছিল সেভাবেই। ম্যাচের সপ্তম মিনিটে সফল স্পট কিক থেক গোল পান মোহাম্মদ সালাহ। সেই শুরু, সেই শুরুর গোলেই শেষ। মাঝে আর কোনো গোলের দেখা পায়নি লিভারপুল। সমতাতেও ফেরেনি আতালান্তা। তবে আগের লেগে বড় ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় সেমির পর এর হারে কোনো ফারাকই পড়েনি ইতালিয়ান ক্লাবটির। 

এদিকে রাতের আরেক ম্যাচে বেনফিকাকে টাইব্রেকারে ৪-২ ব্যবধানে হারিয়ে সেমিতে পৌঁছেছে মার্শেই। এই ফ্রেঞ্চ ক্লাবের সঙ্গেই সেমিতে লড়বে আতালান্তা। 

;

রেকর্ড গড়ে ইউরোপা লিগের সেমিতে লেভারকুসেন 



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউরোপের ক্লাব ফুটবলের এই মৌসুম শেষের আগেই একটা কথা যেন অনায়াসেই বলে দেওয়া যায়, বায়ার লেভারকুসেন, ‘রিমেম্বার দ্য নেইম।’ মনে না রেখেই বা উপায় আছে? চলতি আসরে লেভারকুসেনের ফর্ম এক কথায় দানবীয়। গেল সপ্তাহেই ক্লাবের ১১৯ বছরের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো বুন্দেসলিগা শিরোপা জেতে ক্লাবটি। এবার জার্মান ক্লাব ফুটবলের ট্রেবলের দিকেই এগোচ্ছে জাভি আলোনসোর দলটি। 

গত রাতে ইউরোপ লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগের ম্যাচে ওয়েস্ট হ্যামের বিপক্ষে ১-১ গোলের ড্রয়ে টুর্নামেন্টের সেমিতে পৌঁছেছে লেভারকুসেন। আগের লেগে ঘরের মাঠে ইংলিশ ক্লাবটির বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জিতেছিল তারা। এতে দুই লেগ মিলিয়ে ব্যবধান দাঁড়ায় ৩-১ গোলের। 

এদিকে এই ড্রয়ে অনন্য একটি রেকর্ডও গড়েছে লেভারকুসেনের। গতকালের ম্যাচ দিয়ে এই আসরে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে এখন পর্যন্তও টানা ৪৪ ম্যাচে অপরাজিত দলটি। ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের কোনো ক্লাবের টানা এতো ম্যাচে অপরাজিত থাকার কীর্তি নেই। 

ওয়েস্ট হ্যামের মাঠে গত রাতের ম্যাচটির শুরুতেই অবশ্য ধাক্কার মুখোমুখি হতে হয় জার্মান ক্লাবটিকে। মিকেইল আন্তনিও গোলের ম্যাচের ১৩তম মিনিটেই এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। পিছিয়ে পড়ে সমতায় ফিরতি মরিয়া হলে উঠলেও কাঙ্খিক সেই ‘শট’ এর দেখা পাচ্ছিল না লেভারকুসেন। ম্যাচের ৮৮ মিনিতেও এগিয়ে ওয়েস্ট হ্যাম। দুই লেগ মিলিয়ে তখনও অবশ্য এগিয়ে লেভারকুসেন, তবে অনেকেই ভাবছিল দলটির অপরাজিত যাত্রা এই বুঝি শেষ! 

তবে ম্যাচের মূল সময়ের এক মিনিট বাকি থাকতে সেই কাঙ্ক্ষিত ‘শট’ এলো জেরেমি ফ্রিমপংয়ের থেকে। সমতায় লেভারকুসেন। বহাল থাকলো অপরাজিত থাকলো সঙ্গে সহজ ব্যবধানে সেমিতেও উঠল। 

রাতের আরেক ম্যাচে এসি মিলানকে ২-১ গোলে হারিয়েছে আরেক ইতালিয়ান ক্লাব রোমা। এতে ৩-১ এগ্রিগেটে সেমিতে পৌঁছেছে তারা। সেমিতে এই রোমার বিপক্ষেই ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে নামবে লেভারকুসেন। 

;

২৪০ বলের ম্যাচ শেষ ২ বলেই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। দুই ইনিংস মিলিয়ে ম্যাচটি নির্ধারিত থাকে ২০ ওভার করে ৪০ ওভারের। বলের হিসেবে ২৪০ বল। তবে এই ২৪০ বলের ম্যাচ এবার শেষ হলো স্রেফ ২ বলেই! তবে না, এই ২ বলে ম্যাচ নিস্পত্তি হয় নি। গত রাতের পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ২ বলের পরই ভেস্তে গেছে বৃষ্টিতে। 

রাওয়ালপিন্ডিতে এদিন ম্যাচ শুরুর আগ থেকেই নামে বৃষ্টি। অনেকটা সময় পেরিয়ে বৃষ্টি থামলে শুরু হলেও তা কমে আসে ইনিংস প্রতি ৫ ওভারে। টসে জিতে আগে ব্যাটিংয়ে নামে কিউইরা। সেখানে প্রথম ওভার করতে যান শাহিন শাহ আফ্রিদি। দ্বিতীয় বলে ওপেনার টিম রবিনসনকে বোল্ডও করেন। তবে ঠিক এর পরেই ফের নামে বৃষ্টি এবং শেষ পর্যন্ত ম্যাচটিকে পরিত্যক্ত ঘোষণা করেন আম্পায়াররা। এর আগে ২ বল খেলে কিউইদের স্কোরবোর্ডে ছিল ১ উইকেটে ২ রান। 

এদিকে ম্যাচটি দিয়ে প্রায় চার বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরলেন মোহাম্মদ আমির। তবে ফেরার এই ম্যাচে একটি বলও করতে পারলেন না এই বাঁহাতি তারকা পেসার। আমির এর আগে সবশেষ টি-টোয়েন্টি খেলেছিলেন ২০২২ সালের ৩০ আগস্ট, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। সেই বছরের ডিসেম্বরেই আচমকা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলেছিলেন এই বাঁহাতি পেসার। তবে প্রায় চার বছর পর অবসর ভেঙে ফিরলেন দলে, সেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট দিয়েই।

ম্যাচটি দিয়ে অভিষেক হয়েছে পাকিস্তানের তিন ক্রিকেটারের। আমিরের ফেরার মতো উসমান খান, আবরার আহমেদ ও মোহাম্মদ ইরফানের অভিষেক স্মৃতি হিসেবে থাকলো স্রেফ কয়েক মিনিটের ফিল্ডিং। 

চলতি বছরের জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবেই মূলত পাঁচ ম্যাচের এই টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে দল দুটি। যদিও আইপিএলে ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তান সফরে আসেননি কিউইদের মূল সারির অনেক ক্রিকেটার। 

আগামী ২০ ও ২১ এপ্রিল এই রাওয়ালপিন্ডিতেই গড়াবে সিরিজের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচটি। পরে সিরিজের শেষ দুই ম্যাচ যথাক্রমে ২৫ ও ২৭ এপ্রিল, লাহোরে। 

;