তাসকিনের সাফল্য এবং ওয়াকার কানেকশান!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম থেকে
ওয়াকারের টিপস নিচ্ছেন তাসকিন

ওয়াকারের টিপস নিচ্ছেন তাসকিন

  • Font increase
  • Font Decrease

এই বিপিএল থেকে সবচেয়ে বেশি লাভবান কে?

ষষ্ঠ বিপিএলের ২৫তম দিন শেষে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে একজনকেই সবচেয়ে বেশি আগ্রহ দেখাবেন; তাসকিন আহমেদ।

তার দল সিলেট সিক্সার্স এখনো পর্যন্ত টুর্নামেন্টে ঝুলছে। প্লে’অফ খেলা তাদের হবে কিনা-তা এখনো নিশ্চিত নয়। কিন্তু দলের পেসার তাসকিন আহমেদ ১০ ম্যাচ খেলেই এই টুর্নামেন্ট থেকে অনেক বড়কিছু পেয়ে গেছেন; জাতীয় দলে ফেরার রাস্তা!

নিউজিল্যান্ড সফরে ওয়ানডে দলে তাসকিন আহমেদ ফিরেছেন তার মুল কারন আর কিছু নয়; বিপিএল পারফরমেন্স! চলতি টুর্নামেন্টে সিলেট সিক্সার্সের প্রায় প্রতিটা ম্যাচেই ভাল পারফরমেন্স দেখিয়েছেন ডানহাতি এই পেসার। ১০ ম্যাচে এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ২০ উইকেট তার। সিলেটের ম্যাচ জয়ে তার বোলিং বড় প্রভাব রেখেছে। ১৭ উইকেট নিয়ে ঢাকা ডায়নামাইটসের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান সবচেয়ে বেশি উইকেট শিকারের তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছেন। তালিকার শীর্ষে থাকা তাসকিন এখন পর্যন্ত টুর্নামেন্টের একমাত্র বোলার যিনি ম্যাচে ৪ উইকেট পেয়েছেন দু’বার।

তাসকিনের এই সাফল্যে ওয়ানডে অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা খুশি। জাতীয় দলের কোচ স্টিভ রোডসও সন্তুষ্ঠ। নির্বাচকরাও আস্থা পাচ্ছেন তাসকিনের পারফরমেন্সে। বলাবলি হচ্ছে সিলেট সিক্সার্সের হেড কোচ ওয়াকার ইউনিসের পরশ ও পরামর্শেই পারফর্মার তাসকিনের দেখা মিলেছে!

তবে তাসকিনের এই সাফল্যে সিলেট সিক্সার্সের কোচ ওয়াকার ইউনিস কোন ভাগ বসাতে রাজি নন। মঙ্গলবার সিলেট সিক্সার্সের কোন ম্যাচ ছিল না। অনুশীলন ছিল। রেডিসন হোটেল থেকে পায়ে হাঁটা দুরুত্বে সামনের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামে সিলেট সিক্সার্সের অনুশীলনে কোচ ওয়াকার ইউনিস সাংবাদিকদের সঙ্গে খানিকটা আড্ডাই দিলেন। সেই আড্ডায় উঠে এলো তাসকিন প্রসঙ্গও।

ওয়াকার জানিয়ে দিলেন-‘আমি তাসকিনকে নিয়ে তেমনকিছুই করিনি। যা কিছু করেছে তার পুরোটাই তাসকিনই করেছে। তাসকিনের সাফল্যের কারণ আর কেউ নয়; স্বয়ং তাসকিনই! সে খুব কঠোর পরিশ্রমী ক্রিকেটার। সেই সঙ্গে বেশ দ্রত শেখার একটা আগ্রহ এবং গুনাবলী আছে তার। বাংলাদেশ দলে ফিরে আসার জন্য সে পণ করেছিলো। এই ফিরে আসার জন্য যা করার প্রয়োজন তার পুরোটাই সে একেবারে মন দিয়ে করেছে। এখন তারই সুফল সে পেয়েছে।’

বিনয়ের সুরে ওয়াকার বিস্তারিত ব্যাখায় বলছিলেন-‘জাতীয় দলে ফেরার সুযোগ এবং পথ তাসকিন নিজেই তৈরি করে নিয়েছে। আমি শুধু নিশ্চিত করেছি, যাতে সে কঠিন পরিশ্রম করতে পারে। বাকি কাজ সে নিজেই করেছে। মনে রাখতে হবে সে কিন্তু ইনজুরিতেও পড়েছিল। ইনজুরি থেকে ফিরে এসেছে সে। এই ফিরে আসায় লম্বা সময়ও লেগেছে।’

তাসকিন এই প্রথমবারের মতো কোচ হিসেবে ওয়াকার ইউনিসকে পেয়েছেন। শিখছেনও তার কাছ থেকে অনেককিছু-‘এই প্রথমবারে মতো কোচ ওয়াকারকে পেয়েছি, তাও আবার টি-টুয়েন্টি ফরমেটে। তার টিপস ও পরামর্শ এই ফরমেটের ক্রিকেটের জন্য দারুণ কার্যকর। ম্যাচ পরিস্থিতি কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেটা তার কাছ থেকে জানার চেষ্টা করছি। সুইং নিয়েও কাজ করছি। এই ফরমেটের ক্রিকেটে কিভাবে সফল হতে হয়-সেটা জানছি কোচ ওয়াকার ইউনিসের কাছ থেকে। তার কাছ থেকে যেটা পেয়েছি তা হলো আত্মবিশ্বাস। ছোট ছোট ভুলগুলো উনি ধরিয়ে দিয়েছেন। সেটা নিয়েই কাজ করছি। সুযোগ পেলেই আমি ওয়াকার স্যারের সঙ্গে কথা বলেছি। উনি বড় কোন বদলের কথা বলেননি। শুধু বলেছেন সবকিছুই সিম্পল রাখতে। আর পেস যেন কোনভাবেই না কমে!’

বিপিএলের ১০ ম্যাচে ৩২.১ ওভারে ২০ উইকেট শিকার। উইকেট প্রতি রান খরচ মাত্র ১৩.৭০। ২০১৭ সালের অক্টোবরের পরে বাংলাদেশ ওয়ানডে দলে ফিরে আসার জন্য তাসকিনের এই সাফল্যই সবচেয়ে বড় ভুমিকা রেখেছে। আর তাসকিনের পেস বোলিং আগুনকে নতুন করে গনগনে করেছে ওয়াকার ইউনিসের পরামর্শ, মটিভেশন।

   

বিসিবিকে লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে দেবেন মুশতাক



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

একজন লেগ স্পিনার কিংবা চায়নাম্যান বোলার না থাকার আক্ষেপটা বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের। জাতীয় দলে নানা সময় লেগ স্পিনারদের সুযোগ দেওয়া হলেও সেই অর্থে কেউই নিজেদের প্রমাণ করে দলের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠতে পারেননি। তবে এবার সেই আক্ষেপ দূর করতে চায় বিসিবি। আর সে কারণেই প্রথমবারের মতো স্পিন বোলার কোচ হিসেবে পাকিস্তানের কিংবদন্তি লেগ স্পিনার মুশতাক আহমেদকে নিয়োগ দিয়েছে বিসিবি।

সোমবার সেই দায়িত্ব বুঝে নিতে বাংলাদেশে পা রেখেছেন এই কোচ। পরিচিত হয়েছেন সকলের সঙ্গে। সেই সঙ্গে দায়িত্ব বুঝে নিয়েছেন প্রধান কোচ চান্ডিকা হাথুরুসিংহের কাছ থেকেও। তাকে নিয়ে মঙ্গলবার একটি ভিডিও শেয়ার করেছে বিসিবি। যাতে বাংলাদেশের তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন পাকিস্তানের হয়ে ৫২টি টেস্ট ও ১৪৪টি ওয়ানডে খেলে ৩৪৬ উইকেট নেওয়া মুশতাক।

বাংলাদেশের স্পিন বিভাগে পরিবর্তন আনার কথা জানিয়ে মুশতাক বলেন, ‘তরুণ ও অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের সঙ্গে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করতে চাই আমি। আশা করি, আমরা একটা পার্থক্য তৈরি করতে পারব। এখানকার ক্রিকেটাররা অত্যন্ত প্রতিভাবান। তারা যেকোনো দলকে চ্যালেঞ্জ জানাতে পারে।’

বাংলাদেশ দল ও পাইপলাইনে যথেষ্ট লেগ স্পিনারের ঘাটতি আছে, যা জানা আছে মুশতাকেরও। আর সে কারণেই ঘরোয়া ক্রিকেটে নজর দিয়ে সেখান থেকে নতুন লেগ স্পিনার ও চায়নাম্যান বোলার খুঁজে বের করতে চান তিনি। বলেন, ‘আমরা লেগ স্পিনার এবং চায়নাম্যান বোলার খুঁজতে পারি। সাদা বলের ক্রিকেটে মাঝের ওভারগুলোতে উইকেট এনে দেওয়ার মতো বোলার প্রয়োজন আমাদের। আর সেটাই আমি করার চেষ্টা করব।’

;

‘আইপিএলের মতো রানবন্যা দেখা যাবে না বিশ্বকাপে’



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রান তোলার বিচারে চলমান আইপিএল ছাড়িয়ে গেছে অন্যসব আসরগুলোকেও। দলীয় ২০০ রানের সংগ্রহ এখনও যেন অতি সহজ। সানরাইজার্স হায়দরাবাদ তো পারলে টি-টোয়েন্টিতে তিনশ রানও ছুঁয়ে ফেলে। এবারের আইপিএলে ২৮৮ রানের রেকর্ড গড়েছে দলটি। রেকর্ড গড়ছে পাওয়ার প্লেতে ১২৫ রান তুলেও। আর এই আইপিএলে বিশ্বের সব বড় বড় তারকা ক্রিকেটাররা খেলায় ধারণা করা হচ্ছে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ছুটবে রানের ফুলকি।

এবারের আইপিএল শেষ হওয়ার মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে মাঠে গড়াবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানেও কি এমন রানবন্যা দেখা যাবে; ডেভিড ওয়ার্নারের কাছে প্রশ্ন ছিল এমন; তিনি অবশ্য বলছেন ভিন্ন কথা। তার মতো, ওয়েস্ট ইন্ডিজের উইকেট আইপিএলের মতো হবে না। সেখানে রানবন্যা দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা কম। আর এমন উইকেটে যে একজনকে ধরে খেলতে হয়, সেটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন ওয়ার্নার।

ওয়ার্নার বলেন, ‘সেখানে উইকেট ধীরগতির হতে পারে, কিছুটা টার্ন করতে পারে। সেখানকার উইকেট সাধারণত কিছুটা নিচু ও ধীরগতির হয়। ২০১০ বিশ্বকাপে যখন খেলেছি তখনও, হাই স্কোরিং উইকেট ছিল না। আর এমন উইকেটে অ্যাঙ্করের প্রয়োজন হয়। আমাদের দলে মাইক হাসির মতো একজন ছিল। সে উইকেটে আসত, তার নিজের মতো একটা ইনিংস খেলত। আর তাছাড়া সেখানে ম্যাচগুলোও হবে মূলত দিনের বেলাতে। তাই এটা একটা বড় ভূমিকা রাখবে।’

এবারের আইপিএলটা অবশ্য খুব একটা ভালো কাটছে না ওয়ার্নারের। ৭ ম্যাচে তার রান মোটে ১৬৭। তবে নিজে তেমন একটা পারফর্ম করতে না পারলেও উইকেট নিয়ে খুশি তিনি। বলেন, ‘উইকেট খুবই ভালো। ফ্ল্যাট, কমপ্যাক্ট আর খুব বেশি হাই স্কোরিং। এবং যখন আপনি ছোট বাউন্ডারি পাবেন, আপনি বড় স্কোর দেখতেই পাবেন।’

;

সাকিব-মুস্তাফিজকে ক্যাম্পে না রাখার কারণ জানালেন লিপু



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ সামনে রেখে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। আগামী ৩ মে শুরু হতে যাওয়া সেই সিরিজ সামনে রেখে চট্টগ্রামে তিন দিনের অনুশীলন ক্যাম্প করবে বাংলাদেশ দল। আর সেই দলের জন্য ১৭ জনের দল ঘোষণা করেছে বিসিবি। যেই দলে নেই তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান। যা নিয়ে আজ গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু। ব্যাখ্যা দিয়েছেন কেন তাদের এই ক্যাম্পে রাখা হয়নি।

সাকিব বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। বিশ্বকাপের আগে শেষ সিরিজ হিসেবে জিম্বাবুয়ে সিরিজে থাকার কথা ছিল তার। আর সেই সিরিজের আগে প্রস্তুতি ক্যাম্পে যোগ দেবেন না তিনি। তবে ক্যাম্পে না থাকলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগেই দেশে ফিরবেন তিনি। তবে দেশে ফিরলেও জিম্বাবুয়ে সিরিজে সাকিব খেলবেন কিনা সেটি এখনও নিশ্চিত নয়।

লিপু বলেন, ‘সাকিবের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার আউটকামটা হচ্ছে, এই মাসের শেষ নাগাদ তিনি বাংলাদেশে আসবেন। আসলে ডিপিএলে একটা দুটো ম্যাচ খেলার সম্ভাবনা আছে। তারপর আমাদের টিম ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে ঢুকে যাবেন তিনি। সেখানে কিছু ক্রিকেটিং স্কিল প্র্যাকটিসের সুযোগ থাকবে, ম্যানেজমেন্ট যেভাবে চায়, তিনি যেভাবে চান… তারপরও আমরা চাইব ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ, শেষ দিকে হলেও যেন তিনি খেলার সুযোগ পান।’

এবারের আইপিএলে বাংলাদেশের একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে খেলছেন মুস্তাফিজুর রহমান। চেন্নাইয়ের হয়ে নিয়মিত থাকছেন একাদশে। তবে মুস্তাফিজকে দেশে ফিরতে হচ্ছে এবার। ক্যাম্পে না থাকলেও তিনি যে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন তা নিশ্চিত করেছেন লিপু।

বলেন, ‘প্রথম ম্যাচে মুস্তাফিজের না খেলার সম্ভাবনা বেশি। দেশে ফেরার পর মেডিক্যাল টিমের সঙ্গে তার কিছু কাজ রয়েছে। এরপর আমরা বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করব, কথা বলে দেখব তার সঙ্গে। তবে আমার বিশ্বাস তিনি প্রথম ম্যাচে এভেইলেবল থাকবেন না।’

;

২৩ মিনিটেই ফেডারেশন কাপের সেমিতে পুলিশ



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

৯০ মিনিটের ম্যাচ শেষ মাত্র ২৩ মিনিটেই। ফেডারেশন কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে শেখ জামাল-বসুন্ধরা কিংসের লড়াই আক্ষরিক অর্থেই ছিল এমন। ম্যাচে ২৩ মিনিটেই প্রতিপক্ষের জালে তিন গোল দিয়েছি বাংলাদেশ পুলিশ। যেই গোলের একটিও বাকি সময়ের মধ্যে শোধ দিতে পারেনি শেখ জামাল। আর তাতে ৩-০ গোলের জয়ে সেমিফাইনালে উঠে যায় পুলিশ।

এ জয়ে ফেডারেশন কাপে তৃতীয় দল হিসেবে সেমিফাইনাল নিশ্চিত হলো পুলিশের। এর আগে শেষ চার নিশ্চিত করেছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব ও বসুন্ধরা কিংস। চতুর্থ দল হিসেবে শেষ চারের দৌড়ে আছে আবাহনী লিমিটেড ও ফর্টিস এফসি। মঙ্গলবার সেমির টিকিট কাটতে মাঠে নামবে এই দুই দল।

শেখ ফজলুল হক মনি স্টেডিয়ামে এদিন কিছু বুঝে উঠার আগেই গোল হজম করে বসে শেখ জামাল। ম্যাচ শুরুর ২ মিনিটের মাথায় পুলিশকে এগিয়ে নেন উজবেকিস্তানের শকিবভ। এরপর পুলিশ দ্বিতীয় দফায় গোল উদযাপন সারে ম্যাচের ৮ মিনিটে। দলের ব্যবধান দ্বিগুণ করেন শাহ কাজেম কিরমানি।

এরপর ম্যাচের ২৩ মিনিটে প্রতিপক্ষের দুর্বল রক্ষণের সুযোগ নিয়ে শেখ জামালকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় আজমত আবদুলেভ। ৩-০ তে পিছিয়ে পড়ে শেখ জামাল। এরপর বাকি সময় চেষ্টা করেও একটি গোল শোধ দিতে পারেনি তারা। বরং একাধিকবার গোল হজম করা থেকে বেঁচেছে দলটি। আর তাতেই শেষ হয়ে গিয়েছে শেখ জামালের ফেডারেশ কাপের যাত্রা।

;