বড় জয়ে শুরু হট ফেভারিট ঢাকার



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
অনায়াস জয় তুলে নিয়েছে ঢাকা ডায়নামাইটস

অনায়াস জয় তুলে নিয়েছে ঢাকা ডায়নামাইটস

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহী কিংসের ইনিংসের অর্ধেক পথেই মুলত এই ম্যাচের ভবিষৎ কি হতে যাচ্ছে, সেটা পরিস্কার হয়ে যায়। বাকি সময়টা শুধু একটাই অপেক্ষায় কাটে; রাজশাহীর হারের অপেক্ষা। সেই অপেক্ষায় এসে শেষ হয় ১৮.১ ওভারে। রাজশাহী অলআউট ১০৬ রানে। ঢাকা ডায়নামাইটস ম্যাচ জিতে ৮৩ রানের বিশাল ব্যবধানে।

বড় এবং দাপুটে জয় দিয়েই ষষ্ঠ বিপিএলের যাত্রা শুরু করলো ঢাকা ডায়নামাইটস। ব্যাটে-বলে পেশি ফুলিয়েই ম্যাচ জিতলো সাকিব আল হাসানের ঢাকা। হট ফেভারিট হিসেবেই এই ম্যাচে খেলতে নামা ঢাকা সেই হিসেব মেনেই ম্যাচও জিতলো পুরোদুস্তর একতরফা ভঙ্গিতে।

২৪ রানে রাজশাহীর ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর বাকি ব্যাটসম্যানরা শুধু যেন এলেন আর গেলেন। ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজ ৯ ওভার পর্যন্ত টিকেন। কিন্তু তার ২৮ বলে ২৯ রানের ইনিংস খুব বেশি হাততালি যে পাচ্ছে না। বল হাতে নিয়েই সৌম্য সরকারকে ফিরিয়ে দিলেন আন্দ্রে রাসেল। আর রুবেল হোসেন বোলিংয়ে আসতেই রাজশাহীর ইনিংসের ভেঙ্গে পড়া শুরু। নিজের দ্বিতীয় ওভারে দুই বলের ব্যবধানে জাকির ও হাফিজকে বিদায় করে রুবেলের বোলিং উৎসব শুরু। পরের ওভারে রাজশাহীর অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজকে ফিরিয়ে ঢাকা ডায়নামাইটসের বড় জয়কে কেবল সময়ের ব্যাপার বানিয়ে ফেলেন রুবেল।

৫৯ রানে ৭ উইকেট হারানোর পর রাজশাহীর ইনিংস আর কত দুর সামনে বাড়ে-গ্যালারির অল্পকিছু দর্শকও সেই উৎসাহ হারিয়ে ফেসবুকে মনোযোগ দিলেন!

টসে হেরে ঢাকা ডায়নাইটস ব্যাট করতে নেমে ম্যাচের প্রথম ওভার থেকেই মার মার কাট কাট ভঙ্গিতে ব্যাটিং শুরু করে। আফগান তরুণ হযরতউল্লাহ জাজাইয়ের ব্যাটে যেন ঝড় উঠে। মেহেদি মিরাজকে ম্যাচের ওভারেই বিশাল ছক্কা হাঁকিয়ে জাজাই জানিয়ে দেন-এই ম্যাচ ব্যাট হাতে শাসন করতেই নেমেছেন তিনি।

করলেনও দাপুটে ভঙ্গিতেই সেই শাষন। ২২ বলে হাফসেঞ্চুরি পুরো। ৫০ রান পুরো হওয়ার পর হাফিজের বলে অনেক উঁচুতে একটা ক্যাচ তুলেছিলেন। খানিকটা দৌড়ে উইকেটকিপার জাকির হাসান সবাইকে কাছে আসতে নিষেধ করে বলের নিচে গেলেন। কিন্তু বল রাখতে পারলেন না! হাতের ফাঁক গলে ক্যাচ মিস! তবে সেই ক্যাচ মিসের সুযোগটা তেমন কাজে লাগাতে পারলেন না জাজাই। ছক্কা-চারের ঝড়ে গড়া ৪১ বলে থেমে গেল তার ইনিংস ৭৮ রানে। ইনিংসের ৭ ছক্কার ৫টিই হাঁকান জাজাই রাজশাহী কিংসের অধিনায়ক মেহেদি হাসান মিরাজের স্পিনকে মোয়া বানিয়ে!

১১৬ রানে ঢাকা ডায়নামাইটসের ওপেনিং জুটি ভাঙ্গার পর রানের গতিও কমে যায়। মিডলঅর্ডারে ব্যাটসম্যানরা ব্যর্থ হয়ে ফিরলেন। তবে শেষের দিকে ব্যাট হাতে আরেকবার ‘ঝড়’ উঠলো শুভাগত হোমের ব্যাটে। মাত্র ১৪ বলে হার নামা ৩৬ রান করলেন শুভাগত। আলাউদ্দিন বাবুর করা ইনিংসের শেষ ওভার থেকেই শুভাগত তুলে নিলেন ২০ রান। ঢাকার সংগ্রহ পৌছালো ১৮৯ রানের নিরাপদ জায়গায়।

৩ ওভারে ৫৩ রান খরচায় রাজশাহী কিংসের পেসার আলাউদ্দিন বাবুর এই ম্যাচটা শেষ হয় দুঃস্বপ্নের মধ্যে দিয়ে।

সংক্ষিপ্ত স্কোর: ঢাকা ডায়নামাইটস: ১৮৯/৫ (২০ ওভারে, জাজাই ৭৮, নারিন ৩৮, পোলার্ড ৩. সাকিব ২, রাসেল ২১*, নুরুল হাসান ১, শুভগত হোম ৩৮*, সানি ২/২৩, মিরাজ ১/৩৮, কায়েস ১/২৯, হাফিজ ১/১৫)। রাজশাহী কিংস: ১০৬/১০ (১৮.১ ওভারে) হাফিজ ২৯, এভান্স ১০, রুবেল ৩/৭, মোহর শেখ ২/২৪, রাসেল ১/১২, সাকিব ১/১১)। ফল: ঢাকা ডায়নামাইটস ৮৩ রানে জয়ী। ম্যাচসেরা: হযরতউল্লাহ জাজাই।

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

;