ভারতকে কাঁপিয়েও হেরে গেল হংকং!



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট,বার্তা২৪.কম
শিখর ধাওয়ান : ১২৭

শিখর ধাওয়ান : ১২৭

  • Font increase
  • Font Decrease

পাটিগণিতে সরল অংক একটু বড়ই হয়। সেই অংকের শুরু বা মাঝের অংশটুকু আপনি যতই ভালই করুন না কেন-শেষের উত্তর ভুল হলে, সেই অংকে নম্বর পাবেন শূণ্য!

২৬ রানে ম্যাচ হেরে গালে হাত দিয়ে তেমন একটা শূণ্য নিয়েই ফিরল হংকং। আর ভারতের যেন কাঁপুনি দিয়ে জ্বর ছাড়ল! হংকংয়ের ব্যাটিংয়ের মাঝপথ পর্যন্ত আপসেটের চিন্তাটা ছড়িয়ে পড়ে-ভারত এই ম্যাচ হারতে চলেছে! ভারতের ২৮৫ রানের পিছু তাড়া করতে নামা হংকং ওপেনিং জুটিতে ৩৪.১ ওভারে তুলে নেয় ১৭৪ রান। শেষের ১৫ ওভারে ম্যাচ জিততে চাই ১১২ রান। ৯০ বলে প্রয়োজন ১১২ রান। হাতে জমা ৯ উইকেট। খুব কি কঠিন কোন কাজ?

হংকং যে ম্যাচের শেষের দিকে রান  তোলার এই অংকের হিসেবই মেলাতে পারল না। ম্যাচ হারল সেখানেই। শেষদিকে এসে ওভার প্রতি প্রয়োজনীয় রানরেট দাড়ায় তাদের ১০ এর ওপরে। প্রয়োজন দাড়ায় টি-টুয়েন্টি মেজাজের ব্যাটিং। কিন্তু ভারতের হিসেবে বোলিংয়ের সামনে শেষের দিকে স্মার্ট ব্যাটিং করতে পারেনি অনভিজ্ঞ হংকং। দ্রুতগতিতে রান তুলতে গিয়ে থেমে গেল তাদের যাত্রা ২৫৯ রানে এসে।

এই ম্যাচের কথা যখনই হংকংয়ের মনে পড়বে তখনই আফসোসে পুড়বে তারা-‘আহা এই ম্যাচটা আমরা জিততে পারতাম!’ এত চমৎকার ওপেনিং জুটি গড়েও হংকং ম্যাচটা জিততে পারল না। দুঃখটা অনেকদিন পোড়াবে তাদের। আর এই ম্যাচের স্কোরকার্ডের দিকে রোহিত শর্মা যখনই তাকাবেন তখনই একটা ভয়ের শীতল স্রোত পিঠ বেয়ে তার নেমে যাবে-‘এই ম্যাচ তো ভারত হেরেও  যেতে পারত!’

টসে জিতে হংকংয়ের আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত সবাইকে অবাক করে দেয়। দুবাইয়ের প্রচন্ড গরমে লম্বা সময় ফিল্ডিং করে পরে ব্যাটিং করাটা কষ্টকর বিষয়। কিন্তু হংকং সেই কষ্টের কাজটাই নিল। ব্যাটিংয়ে ভারত যেভাবে সামনে বাড়ছিল তাতে একসময় মনে হচ্ছিল স্কোর তিনশ তো বটেই, এমনকি ৩৪০/৩৬০ রানও হয়ে যেতে পারে! কিন্তু ভারতের স্কোর যে তিনশও হল না। থামল ২৮৫ রানে। ওপেনার শিখর ধাওয়ান ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে ব্যর্থ সফর কাটানোর পর এশিয়া কাপে নিজের প্রথম ম্যাচেই সেঞ্চুরিতে ফর্মে ফিরলেন। ১২০ বলে তার ১২৭ এবং রাইডুর ৬০ রানের ইনিংস ভারতকে বড় ইনিংসের স্বপ্ন দেখায়। শেষ পাওয়ার প্লে’র শুরুতেই মহেন্দ্র সিং ধোনি শূণ্য রানে আউট হলে ভারতের তিন’শ রানের স্বপ্ন আর পুরো হয়নি। বেশ কয়েকজন নিয়মিত খেলোয়াড়কে বিশ্রামে রেখে ভারত এই ম্যাচে খেলতে নামে।

হংকংয়ের দুই ওপেনার নিজাকাত খান ও অধিনায়ক অংশুমান রাথের পেটমোটা হাফসেঞ্চুরি ভারতের টেনশন বাড়িয়ে দেয়। ৭৩ রানে অংশুমান ফিরে আসার পরের ওভারেই নিজাকাতও ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন। জীবনের প্রথম ওয়ানডে খেলতে নামা ভারতের বামহাঁতি পেসার মোহাম্মদ খলিল নিজের ফিরতি স্পেলে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন। সেই যে ম্যাচে নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেল ভারত, তাতেই ছিটকে গেল হংকং। শেষ ২১ বলে ম্যাচ জেতার জন্য হংকংয়ের প্রয়োজন দাড়ায় ৪৬ রান। সেই ব্যবধান ঘোচানোর মতো শক্তি কই হংকংয়ের ব্যাটিং লেজে। এই এক ম্যাচ জিতেই ভারতের সুপার ফোর নিশ্চিত হয়ে গেল, সঙ্গে পাকিস্তানেরও। আর টানা দুই ম্যাচ হারে হংকংয়ের এশিয়া কাপ মিশন শেষ, শ্রীলঙ্কার মতো!

সংক্ষিপ্ত স্কোর: ভারত: ২৮৫/৭ (৫০ ওভারে, রোহিত ২৩, ধাওয়ান ১২৭, রাইডু ৬০, কার্তিক ৩৩, যাদব ২৮*, এহসান খান ২/৬৫, কিঞ্চিত ৩/৩৯)। হংকং: ২৫৯/৮ (৫০ ওভারে, নিজাকাত ৯২, অংশুমান ৭৩, কিঞ্চিত ১৭, এহসান খান ২২, খলিল ৩/৪৮, চাহাল ৩/৪৬, কুলদ্বীপ ২/৪২)। ফল: ভারত ২৬ রানে জয়ী। ম্যাচসেরা: শিখর ধাওয়ান।

   

বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে সিলেটে ভারতীয় নারী দল



স্পোর্টস ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে নারী টি-টোয়েন্টির বিশ্ব আসর বসবে বাংলাদেশের মাটিতে। সেই লক্ষ্যে কদিন আগেই বাংলাদেশ সফর করে গেছে অস্ট্রেলিয়া নারী দল। এবার ভারতীয় নারী দলও বিশ্বকাপের প্রস্তুতি সারতে চলে এসেছে বাংলাদেশের মাটিতে। মঙ্গলবার ভারত থেকে সরাসরি ম্যাচ ভেন্যু সিলেটে পা রেখেছে হারমানপ্রীত কৌরের দল। সেখানে ভারতীয় নারী দলকে ফুল দিয়ে বরণ করে নিয়েছে বিসিবি।

এবারের সফরে স্বাগতিক বাংলাদেশের বিপক্ষে পাঁচটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ভারত। সফরের সবগুলো ম্যাচই হবে সিলেটে। আগামী ২৮ এপ্রিল ১ম টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে ভারতের বাংলাদেশ সফর।

এরপর দ্বিতীয় ম্যাচটি মাঠে গড়াবে আগামী ৩০ এপ্রিল। দু’টি ম্যাচই হবে দিবারাত্রির। যা মাঠে গড়াবে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায়। এরপর ২ ও ৬ মে সিরিজের তৃতীয় ও চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দু’দল। ম্যাচগুলো হবে বেলা ২ টায়।

সিরিজের শেষ ম্যাচটি হবে দিবারাত্রির। সেই ম্যাচটিও মাঠে গড়াবে সন্ধ্যা ৬টায়। ৯ মে সেই ম্যাচ দিয়েই বাংলাদেশ সফরের ইতি টানবে ভারতীয় মেয়েরা।

অবশ্য এর আগে, গত বছরের জুলাইয়েও বাংলাদেশ সফর করে গেছে ভারতের মেয়েরা। সেই সফরে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে। সফরে টি-টোয়েন্টিতে ২-১ ব্যবধানে ভারত জয় পেলেও ১-১ তে ভাগ হয়েছে ওয়ানডে সিরিজের ট্রফি।

ভারতের স্কোয়াড: হারমানপ্রীত কৌর (অধিনায়ক), স্মৃতি মান্দানা (সহ–অধিনায়ক), শেফালি বর্মা, দয়ালন হেমলতা, সাজানা সজীবন, রিচা ঘোষ (উইকেটকিপার), যষ্টিকা ভাটিয়া (উইকেটকিপার), রাধা যাদব, দীপ্তি শর্মা, পূজা বস্ত্রকর, আমানজোত কৌর, শ্রেয়াঙ্কা পাতিল, সাইকা ইসহাক, আশা সোভানা, রেনুকা সিং ও তিতাস সাধু।

;

মুস্তাফিজ চলে গেলে দুঃখ পাবেন হাসি



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি আসরে মুস্তাফিজুর রহমান চেন্নাই সুপার কিংসের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বোলার। এখন পর্যন্ত দলটির পক্ষে সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি বাংলাদেশের এই বাঁহাতি পেসার। শেষ কয়েক ম্যাচে কিছুটা খরুচে বোলিং করলেও এখন পর্যন্ত খেলা ৬ ম্যাচের কোনোটিতেই ছিলেন না উইকেটশুন্য। এমন একজন পেসার আইপিএলের মাঝপথে দেশে ফিরে গেলে কষ্ট পাবেন চেন্নাইয়ের ব্যাটিং কোচ মাইক হাসি।

আগামী মে’তে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের পাঁচ টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। সে সিরিজে মুস্তাফিজকে চায় বিসিবি। তার ফিটনেস এবং ওয়ার্কলোড ব্যবস্থাপনার জন্য ১ মে পর্যন্ত তাকে আইপিএলে খেলার ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।

সে হিসেবে চেন্নাইয়ের জার্সিতে আর সর্বোচ্চ তিনটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবেন মুস্তাফিজ। আজ (মঙ্গলবার) রাতে লক্ষ্ণৌয়ের বিপক্ষে মাঠে নামবে চেন্নাই। তার আগে গতকাল (সোমবার) ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে মুস্তাফিজকে নিয়ে কথা বলেন হাসি, ‘মুস্তাফিজ দারুণ স্লোয়ার বল করতে পারে। চেন্নাইয়ে তার ওই বলটা খেলা খুবই কঠিন। সে যখন (বাংলাদেশে) ফিরে যাবে, তখন নিশ্চিতভাবেই আমরা কষ্ট পাব। তবে মুস্তাফিজকে তার দেশ ডাকছে। আমরা তাকে যতদিন সম্ভব ধরে রাখতে চাই। এখন পর্যন্ত তার পারফরম্যান্স নিয়ে উচ্ছ্বসিত।’

আইপিএলের চলতি আসরে ৬ ম্যাচ খেলে এরই মধ্যে ১১ উইকেট নিয়েছেন মুস্তাফিজ। আসরের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারিদের তালিকায় মুস্তাফিজ এখন ৬ নম্বরে। উদ্বোধনী ম্যাচেই বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে ৪ উইকেট নিয়ে হয়েছিলেন ম্যাচসেরা হয়েছিলেন এই বাঁহাতি পেসার।

;

ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে ফেরার দরজা বন্ধ: নারাইন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুনীল নারাইনের ওয়েস্ট ইন্ডিজের সতীর্থরা চায়, আবার জাতীয় দলে ফিরুন এই অলরাউন্ডার। কিন্তু নারাইনের সিদ্ধান্ত ইস্পাতদৃঢ়, জাতীয় দলের জার্সি আর গায়ে না চড়ানোর সিদ্ধান্তে এখনো অটল তিনি।

গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দেন নারাইন। এখন বিশ্বের বিভিন্ন টি-টোয়েন্টি লিগে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। একসময় লোয়ার অর্ডারে ব্যাট করা নারাইন এখন মারকুটে ওপেনার। সঙ্গে দুর্ধর্ষ স্পিন বোলিং তো রয়েছেই।

চলতি আইপিএলে দারুণ ছন্দে রয়েছেন নারাইন। আইপিএলের এবারের আসরে পেয়েছেন টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির দেখা। চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচে ব্যাট করে তার রান ২৮৬, স্ট্রাইক রেট ১৭৬-এর বেশি।

বল হাতে ৭ ম্যাচে পেয়েছেন ৯ উইকেট। বোলিং গড়ও মন্দ নয়, ৭.১১। তার এমন পারফরম্যান্স দেখে রাজস্থান রয়্যালসে খেলা তার ক্যারিবিয়ান সতীর্থ রভম্যান পাওয়েল বলেছিলেন, ‘গত ১২ মাস ধরে নারাইনকে জাতীয় দলে ফেরার কথা বলছি। কিন্তু ও কারো কথা কানে তুলছে না।’

তবে এবার আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় দলের সাবেক সতীর্থ ও ভক্তদের জবাব দিয়েছেন নারাইন। আইপিএলে তার দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের মাধ্যমে পাঠানো আনুষ্ঠানিক বিবৃতিতে নারাইন বলেছেন, ‘জেনে ভীষণ আনন্দ ও গর্ব হচ্ছে যে, আমার পারফরম্যান্স দেখে অনেকে অবসর ভেঙে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার জন্য বলছেন। কিন্তু নিজের নেওয়া সিদ্ধান্তের সঙ্গে সমঝোতা হয়ে গেছে আমার। আর হতাশ হতে চাই না। (জাতীয় দলে ফেরার) দরজা এখন পুরোপুরি বন্ধ।’ 

দেশের জার্সি আর গায়ে চড়ালেও বিশ্বকাপে তাদের সমর্থন দেবেন নারাইন, ‘জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে যারা মাঠে নামবে তাদের নিশ্চিত সমর্থন করবো আমি।’

;

দেশের হয়ে খেলার চেয়ে আইপিএল বেশি উপভোগ করেন মুস্তাফিজ!



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বেশ কিছুদিন ধরেই মুস্তাফিজুর রহমান বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘হট টপিক’। তাকে আইপিএলে খেলা চালিয়ে যেতে দেয়া উচিৎ নাকি জিম্বাবুয়ের সিরিজে খেলানো উচিৎ-এই প্রশ্ন দেশের ক্রিকেট বিভক্ত। খোদ বিসিবিতেই এই ইস্যুতে রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন মত। এই যখন পরিস্থিতি, তখন মুস্তাফিজের বাংলাদেশ-সতীর্থ শরিফুল ইসলাম বড়সড় এক বোমাই ফাটালেন বলা চলে।

মুস্তাফিজ জাতীয় দলে খেলার চেয়ে আইপিএলে খেলতেই নাকি বেশি স্বচ্ছন্দ, এমনটা মনে করেন শরিফুল। কেন এমন ভাবনা তার, খোলাসা করলেন শরিফুল নিজেই, ‘আমার মনে হয় বাংলাদেশের থেকে আইপিএলে মোস্তাফিজ ভাই বেশি উপভোগ করে, কারণ ওখানে চাপটা খুব কম আর কী। বাংলাদেশে হয়তো অনেক চাওয়া থাকে। হয়তো একটু খারাপ হলে অনেক চাপ পড়ে।’

পারফরম্যান্সের কারণে জাতীয় দলে যে মুস্তাফিজ বেশ চাপে আছেন তা অস্বীকার করার জো নেই। সবশেষ শ্রীলঙ্কা সিরিজেই তো ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি দলে মুস্তাফিজ অটো-চয়েজ ছিলেন না। তানজিম হাসান সাকিব ক্রমেই জাতীয় দলে পারফরম্যান্স দিয়ে তার জায়গা অনিশ্চিত করে দিচ্ছেন।

অথচ আইপিএলে গিয়ে প্রথম ম্যাচেই রাজসিকরূপে হাজির হন মুস্তাফিজ। চেন্নাই সুপার কিংসের প্রথম ম্যাচে ৪ উইকেট নিয়ে বনে যান ম্যাচসেরা। এরপর থেকে আইপিএলের চলতি আসরে শীর্ষ উইকেটশিকারিদের আলোচনায় ঘুরেফিরে আসছে মুস্তাফিজের নাম।

মুস্তাফিজকে আদর্শ মেনেই ক্রিকেটকে আপন করে নেয়া শরিফুলের। সে মুস্তাফিজ খেলছেন আইপিএলের মতো মঞ্চে। সুযোগ এসেছিল তার সামনেও, ডাক পড়েছিল লক্ষ্ণৌ সুপারজায়ান্টস থেকে। কিন্তু বিসিবি অল্প সময়ের জন্য এনওসি দেবে, তাই তারা আর আলোচনা এগোয়নি।

নিজে খেলতে না পারলেও ঘরে বসে আইপিএলে মুস্তাফিজের খেলা উপভোগ করছেন শরিফুল, ‘প্রতিটা ম্যাচ দেখি। মোস্তাফিজ ভাইয়ের প্রতিটা বল দেখি। উনার সঙ্গে ম্যাচের পরদিন কথা হয়।’

;