গুজরাটে প্রচারণায় প্লেন ও হেলিকপ্টার ব্যবহারে এগিয়ে বিজেপি



খুররম জামান, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
বিজেপি নেতাদের হেলিকপ্টার প্রচারণা, ছবি: সংগৃহীত

বিজেপি নেতাদের হেলিকপ্টার প্রচারণা, ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আহমেদাবাদ থেকে: গুজরাটের নির্বাচনী প্রচারণার সময় ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) বিমান ও হেলিকপ্টার ব্যবহারে কংগ্রেসকে ছাড়িয়ে গেছে।

গুজরাটে বিজেপি রাষ্ট্রীয় নেতাদের বহন করার জন্য ছয় সিটের তিনটি প্লেন এবং দুইটি হেলিকপ্টার ভাড়া নিয়েছে। সেখানে কংগ্রেস এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নেতাদের নিতে একটি হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে।

বিজেপির নির্বাচন পর্যটন বিভাগের অফিসারদের মতে, একই দিনে দুই বা তিনটি লোকসভা কেন্দ্রকে কভার করার জন্য তারকা প্রচারকদের জন্য এগুলো ব্যবহার করা হবে। বিমানবাহিনী ও হেলিকপ্টার ব্যবহারের তত্ত্বাবধানে দায়িত্ব পালনকারী একজন সিনিয়র নেতা সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ১৫ দিন হলো পার্টি তিনটি বিমান এবং দুটি হেলিকপ্টার ভাড়া করেছে।

প্রতিটি চার্টার্ড প্লেন একই সঙ্গে ছয়জনকে নিতে পারে, আর হেলিকপ্টারগুলোতে চারজন ব্যক্তি বহন করার ক্ষমতা রয়েছে। ১৫ এপ্রিলের পর দল আরও হেলিকপ্টার ভাড়া নিতে পারে, যখন রাজ্যে প্রচারণা আরো বেশি গতি পাবে।

জাতীয় স্তরের তারকা প্রচারণার পাশাপাশি বিজেপির ভাড়া করা বিমান ও হেলিকপ্টারগুলো ব্যবহার করছে মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি, উপ-মুখ্যমন্ত্রী নিতিন প্যাটেল, রাষ্ট্রীয় সাধারণ সম্পাদক ভিক্ষু দাল সানিয়া, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পারশোটাম রূপালা ও মনসুখ ম্যান্ডভিয়া।

কংগ্রেসের এক সিনিয়র নেতা বলেন, বেশিরভাগ তারকা প্রচারক, বিশেষ করে জাতীয় নেতারা ১৫ এপ্রিলের পর গুজরাতে প্রচারণা চালাবেন এবং তাই এখনই পার্টিটি এক হেলিকপ্টার ভাড়া নিয়েছে।

কংগ্রেস আরো একটি হেলিকপ্টার ভাড়া করবে যখন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী এবং অন্যান্য জাতীয় তারকা গুজরাটে আসবেন।

ভারতের নির্বাচন কমিশন তার ক্ষমতা বলে ১.৩০ লাখ টাকা থেকে ৩.৪৮ লাখের মধ্যে হেলিকপ্টারের জন্য প্রতি ঘণ্টায় ভাড়া অনুমোদন দিয়েছে।

এ্যারোপ্লেনের জন্য প্রতি ঘণ্টায় ৯০ হাজার থেকে ৫.২৪ লাখ টাকার সীমা নির্ধারণ করেছে। গুজরাটের প্রচারণার সময় বিজেপি বিমান ভ্রমণে কয়েক কোটি রুপি ব্যয় করতে পারে।

   

রাশিয়ার জ্বালানী ডিপো ও বৈদ্যুতিক সাবস্টেশনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কিয়েভের গোয়েন্দা সূত্রে রয়টার্স জানিয়েছে, কয়েক ডজন দূরপাল্লার ড্রোন দিয়ে রাশিয়ার আটটি অঞ্চলে আক্রমণ চালিয়েছে ইউক্রেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) ভোরের এই হামলায় একটি জ্বালানি ডিপো এবং তিনটি বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

এই হামলার খবর নিশ্চিত করেছে মস্কোর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়।

রাশিয়ার পূর্ণ মাত্রায় আগ্রাসনের পর থেকে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান চাপের মুখোমুখি ইউক্রেন ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার অভ্যন্তরে তেল শোধনাগার এবং জ্বালানি সুবিধাগুলোকে লক্ষ্য করে হামলা চালিয়ে ক্রেমলিনকে চাপের মুখে ফেলার চেষ্টা করেছে।

ইউক্রেনের সূত্র বলেছে, তাদের ড্রোন কমপক্ষে তিনটি বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন এবং একটি জ্বালানী স্টোরেজ বেসে আঘাত হেনেছে এবং সেখানে আগুন জ্বলছে।

সূত্রটি বলেছে, এই অবকাঠামোগুলো রাশিয়ার সামরিক শিল্প উৎপাদনের সঙ্গে জড়িত।

এদিকে রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দাবি করেছে যে, তারা বেলগোরোড অঞ্চলে ২৬টি, ব্রায়ানস্ক অঞ্চলে ১০টি, কুরস্ক অঞ্চলে আটটি, তুলা অঞ্চলে দুটি এবং স্মোলেনস্ক, রিয়াজান, কালুগা এবং মস্কো অঞ্চলে একটি করে মোট ৫০টি ইউক্রেনের ড্রোন ভূপাতিত করেছে।

ইউক্রেন সীমান্তবর্তী রাশিয়ার বেলগোরোড অঞ্চলের গভর্নর ব্যাচেস্লাভ গ্ল্যাডকভ বলেছেন, ড্রোন হামলায় দুই বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে।

গভর্নর ব্যাচেস্লাভ নিশ্চিত করেছেন যে, হামলাটি পশ্চিম স্মোলেনস্ক অঞ্চলের কার্দিম অঞ্চলে একটি জ্বালানী শক্তি সুবিধাকে লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।

তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা আগুন নেভানোর জন্য লড়াই করছে।

তিনি আরও বলেন, হামলায় কেউ আহত হয়েছেন কিনা তা স্পষ্ট নয়।

;

‘মধ্যপ্রাচ্যে প্রতিশোধের চক্র বন্ধ করতে হবে’



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলার খবরের পর মধ্যপ্রাচ্যে ‘প্রতিশোধের বিপজ্জনক চক্র’ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।

তার মুখপাত্র শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) এক বিবৃতিতে বলেছেন, জাতিসংঘ প্রধান প্রতিশোধমূলক যেকোনো কর্মকান্ডের নিন্দা জানিয়েছেন এবং যে সকল কর্মকান্ড সমগ্র অঞ্চল ও অঞ্চলের বাইরে ধ্বংসাত্মক পরিণতি বয়ে আনতে পারে, সে ধরণের কর্মকান্ড রোধ করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

এদিকে, ইসরায়েলের চার ব্যক্তি ও দুটি সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। গ্লোবাল হিউম্যান রাইটসের আওতায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

এসব ব্যক্তি ও সংস্থা ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন ও অমানবিক আচরণের মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের জন্য দায়ী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ইউরোপীয় ইউনিয়নের তালিকাভুক্ত সংস্থাগুলো হলো-উগ্র ডানপন্থি ইহুদি আধিপত্যবাদী গোষ্ঠী লেহাভা এবং পশ্চিমতীরে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে সহিংস কর্মকাণ্ডের জন্য গঠিত উগ্র যুব দল হিলটপ ইয়ুথ।

হিলটপ ইয়ুথের দুই নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব মেইর এটিংগার এবং এলিশা ইয়ারেডও ইইউর নিষেধাজ্ঞায় আওতায় রয়েছেন।

এ ছাড়া পশ্চিমতীরের ওয়াদি সিক এবং দেইর জারিরে ২০২১ সাল থেকে ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা করার অভিযোগে অভিযুক্ত নেরিয়া বেন পাজি এবং ফিলিস্তিনি গ্রামের বিরুদ্ধে একাধিক সহিংস কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণকারী ইয়িনন লেভির ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ইইউ।

নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা এসব ব্যক্তি ইউরোপীয় ইউনিয়নের কোনো সদস্য রাষ্ট্র ভ্রমণ বা এসব অঞ্চলে কোনো প্রকার আর্থিক লেনদেন করতে পারবে না।

এমনকি ইউরোপে থাকা তাদের সম্পদও জব্দ করা হতে পারে। নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি ইউরোপীয় কাউন্সিল ফিলিস্তিনের পশ্চিমতীরে ইসরায়েলিদের দ্বারা জবরদখলের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।

;

সংবাদ পাঠের মাঝেই গরমে অজ্ঞান সংবাদ পাঠিকা!



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ অঞ্চলজুড়ে তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা রয়েছে। সেখানে অসহনীয় গরমে কাহিল সবাই। একাধিক জেলার তাপমাত্রা চল্লিশেরও উপরে। দাবদাহের এই পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ মিলছে না!

এই তীব্র গরমের কারণে লাইভ সংবাদ পাঠের মাঝেই জ্ঞান হারিয়েছেন কলকাতা দূরদর্শনের সংবাদ পাঠিকা লোপামুদ্রা সিনহা। বাংলা টেলিভিশনের অতি পরিচিত মুখ তিনি। মিঠাইসহ লোপামুদ্রা কাজ করেছেন একাধিক হিট মেগাসিরিয়ালে।

সিরিয়ালের এই পরিচিত অভিনেত্রী দীর্ঘদিন দূরদর্শনে সংবাদ পাঠও করেন। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) নিজের ফেসবুকে একটি ভিডিও আপলোড করে অসুস্থতার কথা জানান লোপামুদ্রা নিজেই।

তিনি তার ফলোয়ার্সদের বলেন, ‘গত শুক্রবার সকালে নিউজ বুলেটিন পড়ার সময় মারাত্মক গরমে অসুস্থবোধ করছিলাম। লাইভ নিউজ চলার সময় আমার বিপি (রক্তচাপ) মারাত্মক কমে যায় এবং আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। বেশকিছুক্ষণ ধরেই আমার শরীর খারাপ লাগছিল। মনে হচ্ছিল একটু পানি খেলে ঠিক হয়ে যাবে। আমি কোনওদিন পানি নিয়ে সংবাদ পড়তে বসি না। সেটা ১০ মিনিটের নিউজ হোক বা আধ ঘন্টার, কখনও প্রয়োজন পড়েনি। ফ্লোর ম্যানেজারকে ইশারা করে জলের বোতল চাই। কিন্তু, সেই সময় কোনও বাইট চলছিল না। ফলে আমি পানি খেতে পারচ্ছিলাম না। অবশেষে একটা বাইট আসায়, পানি খাই।’

হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে লোপামুদ্রা আরও বলেন, ‘আমার মনে হয়েছিল বাকি চারটা নিউজ স্টোরি আমি শেষ করতে পারব। দুটি কোনওরকমে কমপ্লিট করি, তিন নম্বরটা হিট ওয়েভের ওপর স্টোরি ছিল। সেটা পড়বার সময়ই আমার আস্তে আস্তে কথাটা জড়িয়ে যাচ্ছিল। আমি ভেবেছিলাম আমি শেষ করতে পারব, নিজেকে ঠিক রাখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু না, ওই স্টোরিটার সময় আমি আর কিছুই দেখতেই পাচ্ছিলাম না। টেলিপ্রমটারটা আবছা হতে হতে শেষে আমি জ্ঞান হারাই।’

নিজের ২১ বছরের ক্যারিয়ারে এই প্রথম এমন ঘটনার সম্মুখীন হলেন লোপামুদ্রা। ওই সময় তার নিউজ প্রোডিউসার তৎক্ষণাৎ বুলেটিন শেষ করার সিদ্ধান্ত নেন।

;

মেক্সিকোতে দুই মেয়র প্রার্থীকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেক্সিকোতে এক দিনে দুই মেয়র প্রার্থীকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে আল জাজিরা। দেশটিতে নির্বাচনের আগে সহিংসতা সর্বোচ্চ আকার ধারণ করেছে বলে জানা গেছে।

আগামী ২ জুন মেক্সিকোতে অনুষ্ঠেয় প্রেসিডেন্ট, কংগ্রেসনাল এবং স্থানীয় সরকার নির্বাচনকে সামনে রেখে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) পর্যন্ত সেখানে নিহত প্রার্থীর সংখ্যা ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

উত্তরাঞ্চলীয় রাজ্য তামাউলিপাস কর্তৃপক্ষ বলেছে, তারা মেয়র প্রার্থী নোয়া রামোস ফেরেটিজকে হত্যাকারী ব্যক্তির অনুসন্ধান শুরু করেছে।

স্থানীয় মিডিয়া জানিয়েছে, তাকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে এবং তিনি ফুটপাতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়েছিলেন।

পিআরআই পার্টির নেতা আলেজান্দ্রো মোরেনো সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, ‘আমরা এই সহিংসতাকে মেনে নেব না।’

দ্বিতীয় নিহত প্রার্থীর নাম আলবার্তো গার্সিয়া। তিনি নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য ওক্সাকার সান হোসে ইন্ডিপেন্ডেন্সিয়ার মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছিলেন।

রাজ্য নির্বাচনী বোর্ড গার্সিয়ার মৃত্যুর নিন্দা জানিয়েছে। বোর্ড গার্সিয়ার মৃত্যুকে হত্যা বলে অভিহিত করে বলেছে, এই ধরনের অপরাধ নির্বাচনের সময় হওয়া উচিত নয়।

মেক্সিকোতে সংগঠিত অপরাধের সঙ্গে যুক্ত গ্রুপগুলো দীর্ঘদিন ধরেই বিভিন্ন দলের রাজনীতিবিদদের হত্যা করেছে।

উল্লেখ্য, মেক্সিকোতে স্থানীয় পুলিশকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বা পৌরসভার আয় থেকে অর্থ আদায় করার জন্য ড্রাগ কার্টেলরা প্রায়শই এই ধরনের হত্যার প্রচেষ্টা চালিয়ে থাকে।

দেশটির প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাডর এপ্রিলের শুরুতে স্বীকার করে বলেছিলেন যে, কার্টেলগুলো প্রায়শই নির্ধারণ করতে চায় যে, কে মেয়র হিসাবে কাজ করবে।

তিনি বলেছিলেন, তারা একটি চুক্তি করে এবং বলে যে, তাদের মনোনীত কোন ব্যক্তি মেয়র হতে চলেছেন। এর বাইরে অন্য কেউ নির্বাচন করতে চাইলেই তাকে হত্যা করা হয়।

সাম্প্রতিক হত্যাকাণ্ডগুলো সরকারকে প্রায় ২৫০ জন প্রার্থীর জন্য দেহরক্ষী সরবরাহ করতে বাধ্য করেছে। এক্ষেত্রে পৌরসভার পদের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারীরা সবচেয়ে বিপন্ন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা গেছে।

;