যে মেয়ে শিশুটির ধর্ষণ ও হত্যায় উত্তাল পাকিস্তান



সেন্ট্রাল ডেস্ক ৩

  • Font increase
  • Font Decrease
পাকিস্তানে জাইনাব আনসারি নামে ৭ বছরের একটি মেয়েকে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনা নিয়ে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি হয়েছে সারা দেশ জুড়ে। এ নিয়ে দাঙ্গা-সহিংসতায় দু জন নিহতও হয়েছে। কিন্তু পুলিশের নথিপত্র থেকেই এখন জানা যাচ্ছে, শুধু পাঞ্জাবের কাসুর শহরেই ২০১৭ সালের জানুয়ারি থেকে একই ধরণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ১০টি। গত ৪ জানুয়ারি কোরান শিক্ষার ক্লাসে যাবার পথে নিখোঁজ হয় জাইনাব আনসারি। কয়েক দিন পর তার মৃতদেহ পাওয়া যায় শহরের একটি আবর্জনা ফেলার জায়গায়। বলা হয়, তাকে ধর্ষণের পর গলা টিপে হত্যা করা হয়েছে। পুলিশের ওই দিনের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে জাইনাবকে শেষবার জীবিত অবস্থায় দেখা গেছে। তাতে দেখা যায় একজন অচেনা লোকের হাত ধরে জাইনাব হেঁটে যাচ্ছে। বিবিসির সিকান্দার কিরমানি কাসুর থেকে জানাচ্ছেন, তদন্তকারীরা গত এক বছরের মধ্যে ঠিক এই রকম ১০টি ঘটনা চিহ্নিত করেছেন। এর মধ্যে ৬টি নিহত মেয়ের দেহে একই ব্যক্তির ডিএনএ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। স্থানীয় লোকেরা সন্দেহ করছেন, আক্রমণকারী একই ব্যক্তি এবং সে কাছাকাছি এলাকাতেই থাকে। এই নিহতরা সবাই অল্পবয়েসী মেয়ে, এবং তারা সবাই তাদের বাড়ির খুব কাছাকাছি এলাকা থেকে নিখোঁজ হয়। ছয় জন মেয়ের সবার মৃতদেহই একই ভাবে আবর্জনার স্তুপ, বা পরিত্যক্ত বাড়িতে ফেলে দেওয়া অবস্থায় পাওয়া যায়। সব ক্ষেত্রেই তাদের পরিবারের বাস দু'মাইল এলাকার ভেতরে। প্রথম দিকে ধর্ষিত ও নিহতদের একজন পাঁচ বছরের আয়েশা বিবি। সে নিখোঁজ হয় ২০১৭ সালের জানুয়ারির ৭ তারিখ। সেদিন ছিল তার পিতা আসিফ বাবার জন্মদিন। তিনি মেয়েকে সেদিন যে টেডি বিয়ার উপহার দিয়েছিলেন, সেটি এবং তার অন্য পুতুল ও স্কুলে যাবার পোশাক এখনো রেখে দিয়েছেন। আসিফ বলছেন,"আমার বাড়ি এখন কবরখানা হয়ে গেছে। আর জাইনাবের ঘটনাটি জানার পর আমার মনে হচ্ছে আমিই যেন আরেকবার আমার মেয়েকে হারিয়েছি। অন্য আরো কয়েকটি মেয়ে,যাদের একইভাবে মারা হয়েছে,তাদের সময়ও আমার একই রকম লেগেছিল। আমার অনুভুতি বর্ণনা করার জন্য ক্রোধ শব্দটি যথেষ্ট নয়।" তিনি জানাচ্ছেন, পুরো কাসুর শহরে আতংক ছড়িয়ে পড়েছে। "বাচ্চারা এখন বাথরুমে যেতেও ভয় পায়, দরজা বন্ধ করে না। মাকে বলে বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে" - বলছিলেন আসিফ বাবা। একই ভাবে নভেম্বর সাসে নিখোঁজ হয় ৬ বছর বয়েসের কাইনাত। সে তার বাড়ির কাছেই দোকান থেকে দই কিনতে গিয়েছিল। তার চাচা ইরফান আলি বিবিসিকে জানান, এর পর নিকটবর্তী একটি কবরখানায় তাকে পড়ে থাকতে দেখা যায়। সে তখনও বেঁচে ছিল। এসব ঘটনা থেকে একমাত্র কাইনাতই বেঁচে ফিরতে পেরেছে। তবে সে এখনো হাসপাতালে, তবে সে এখন সম্পূর্ণ পঙ্গু, কথা বলতে পারে না, কাউকে চিনতে পারে না। ইরফান আলি বলেন, তিনি নিশ্চিত যে এই আক্রমণকারী স্থানীয় কোনো লোক। তবে এতগুলো ঘটনা সত্বেও জাইনাবের ধর্ষণ ও হত্যা কেন এতটা জনরোষ তৈরি করেছে - তা খুব একটা স্পষ্ট নয়। কাইনাতের চাচা বিবিসিকে বলছিলেন, জাইনাবের পরিবার বড়লোক, এবং তাদের রাজনৈতিক যোগাযোগ আছে। বাকিরা সবাই গরিব, তাদের কাছে কোনো রাজনীতিবিদ আসে না। তাদের কি হলো তাতে কারো কিছু আসে যায় না। বিবিসির সংবাদদাতা বলছেন, মনে হয় বিরোধী দলের রাজনীতিবিদরা এ ঘটনাটিকে নওয়াজ শরিফের মুসলিমে লিগের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছেন, কারণ তাদের ঘাঁটি হচ্ছে এই পাঞ্জাব প্রদেশ।কাসুর যার অংশ। পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।তিনি নওয়াজ শরিফের ভাই এবং যাকে মনে করা হয় ভাবী প্রধানমন্ত্রী।তিনি জাইনাবের বাবার সাথে দেখা করে আশ্বাস দিয়েছেন যে তিনি ন্যায়বিচার পাবেন। আরেকটি বড় কারণ হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। এতে জাইনাবের হাসিমাথা মুখের ছবি, এবং আবর্জনার স্তুপে পড়ে থাকা তার মৃতদেহের ছবি অনলাইনে 'ভাইরাল' হয়, এবং জনগণের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টিতে বিরাট ভূমিকা রেখেছে।
   

গাজায় দুর্ভিক্ষ বন্ধে ইসরায়েলকে পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ আন্তর্জাতিক আদালতের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়া বন্ধে ইসরায়েলকে প্রয়োজনীয় এবং কার্যকর পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে)।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক আদালত সর্বসম্মতভাবে ইসরায়েলকে এই নির্দেশ দিয়েছে। তবে হামাস নেতারা বলেছে, মানবিক সংকট ঠেকাতে যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।

গাজায় রাষ্ট্র পরিচালিত গণহত্যার জন্য ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করা মামলার অংশ হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা নতুন ব্যবস্থার অনুরোধ করেছিল আদালতকে। পরে আদালত এই নির্দেশ দেয়।

বার্তা সংস্থা রয়র্টাসের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর জন্য মৌলিক খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়া বন্ধে প্রয়োজনীয় ও কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ইসরায়েলকে নির্দেশ দিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালত। গাজার আল শিফা হাসপাতালের চারপাশে ইসরায়েলি বাহিনী এবং ফিলিস্তিনি যোদ্ধারা লড়াই করার সময় এই আদেশটি এলো।

আদালতের বিচারকরা বলেছেন, গাজার মানুষরা আরও খারাপ অবস্থার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে। বিচারকরা আদেশে বলেছেন, আদালত পর্যবেক্ষণ করেছে যে গাজার মানুষেরা শুধুমাত্র দুর্ভিক্ষের ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে না বরং সেখানে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে।

হামাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাসেম নাইম বলেছেন, এই রায়টি যথেষ্ট নয়। দুর্ভোগ বন্ধ করতে ইসরায়েলকে অবশ্যই সামরিক আক্রমণ বন্ধ করার নির্দেশ দিতে হবে।

তিনি আরও বলেন, গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজা উপত্যকায় মানবিক ট্র্যাজেডির অবসান ঘটানোর জন্য যেকোনও নতুন দাবিকে আমরা স্বাগত জানাই, তবে আমরা আশা করি যে গাজায় আমাদের লোকেরা যে সমস্ত দুর্দশার মধ্য দিয়ে বসবাস করছে তার সমাধান হিসেবে আদালত যুদ্ধবিরতির আদেশ দেবেন।

আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ের বিষয়ে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ মঙ্গলবার অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি এবং সমস্ত জিম্মিদের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে ভোট দিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভোট থেকে বিরত ছিল, কিন্তু ভেটো দেয়নি।

;

গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হওয়া মুখতার আনসারি মারা গেছেন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কারাগারে থাকা গ্যাংস্টার থেকে রাজনীতিবিদ হয়ে ওঠা মুখতার আনসারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

৬৩ বছর বয়সী এই রাজনীতিবিদ বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ)  রাত সাড়ে আটটার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।

এর আগে, গত মঙ্গলবার কারাগারে অজ্ঞান হয়ে গেলে জেল কর্তৃপক্ষ তাকে জেলার রানী দুর্গাবতী মেডিকেল কলেজে নিয়ে যায়। পরে নয়জন ডাক্তারের একটি দল তাকে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা সেবা প্রদান করেছিল। কিন্তু, তাদের সর্বাত্মক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ১৪ ঘণ্টা আইসিইউতে থাকার পর তার মৃত্যু হয়।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, উত্তর প্রদেশের ৫ বারের এই সংসদ সদস্য ২০০৫ সাল থেকেই কারাগারে বন্দি ছিলেন।

বার্তা সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে, আনসারিকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পরেই হাসপাতালের বাইরে পুলিশের একটি বড় দল মোতায়েন করা হয়েছিল এবং তার মৃত্যুর পরে উত্তরপ্রদেশ জুড়ে ১৪৪ ধারার অধীনে নিষেধাজ্ঞামূলক আদেশ জারি করা হয়েছে।

উত্তরপ্রদেশের পুলিশের মহাপরিচালক প্রশান্ত কুমার বলেছেন, বান্দা, মাউ, গাজিপুর এবং বারাণসী জেলায় অতিরিক্ত পুলিশ সদস্যের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় রিজার্ভ পুলিশ ফোর্সও মোতায়েন করা হয়েছে।

;

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাস খাদে পড়ে নিহত ৪৫



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দক্ষিণ আফ্রিকার উত্তরাঞ্চলীয় লিম্পোপো প্রদেশে একটি যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে ৪৫ জন মানুষ নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাজধানী জোহানেসবার্গ থেকে ৩০০ কিলোমিটার দূরের লিম্পোপো রাজ্যের মামটলাকালা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটির পরিবহণ মন্ত্রণালয়ের বরাতে বিবিসি এতথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, যাত্রীবাহী বাসের চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেললে বাসটি একটি সেতুর রেলিংয়ে ধাক্কা খেয়ে নিচে পড়ে যায়। এরপর বাসটিতে আগুন ধরে যায় বলে মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়।

বাসটি প্রতিবেশী দেশ বতসোয়ানা থেকে যাত্রী নিয়ে লিম্পোপোর শহর মোরিয়া যাচ্ছিল।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালাচ্ছিলেন উদ্ধার কর্মীরা। ঘটনাস্থলে অনেকের আগুনে পোড়া লাশ উদ্ধার করা হয়েছে, যাদের চিহ্নিত করা দুষ্কর। বাকিরা বাসের ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে এবং অন্যরা ঘটনাস্থলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বলে লিম্পোপোর পরিবহন বিভাগের পৃথক বিবৃতিতে বলা হয়েছে।

দক্ষিণ আফ্রিকার পরিবহণ মন্ত্রী সিন্দিসিওয়ে চিকুঙ্গা, দুর্ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মর্মান্তিক এই বাস দুর্ঘটনায় হতাহত পরিবারগুলোর প্রতি আন্তরিক সমবেদনা জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার মৃতদেহ ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে এবং দুর্ঘটনার কারণ সম্পর্কে তদন্ত করবে।

;

ন্যাটোর দেশে আক্রমণ নয়, তবে এফ-১৬ দিলে ধ্বংস করা হবে: পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুক্তরাষ্ট্র নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোভুক্ত কোনো দেশের ওপর হামলা করার পরিকল্পনা নেই রাশিয়ার। এছাড়া পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক কোনো দেশের ওপরও হামলা চালাবে না রাশিয়া। তবে এসব দেশ যদি ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান সরবরাহ করে, তবে সে যুদ্ধবিমান গুলি করে ধ্বংস করা হবে।

রাশিয়ার স্থানীয় সময় বুধবার (২৭ মার্চ) রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এসব কথা বলেন।

রুশ বিমানবাহিনীর পাইলটদের উদ্দেশে পুতিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে রাশিয়ার দিকে বিস্তৃত হয়েছে। কিন্তু রাশিয়ার তাদের ওপর হামলার কোনো পরিকল্পনা নেই। এ জোটভুক্ত দেশগুলোর প্রতিও কোনো আগ্রাসন দেখানো হবে না। পোল্যান্ড, চেক রিপাবলিক বা বাল্টিক রাষ্ট্রগুলোকে ভয় দেখানো হচ্ছে বলে যেসব কথা রটানো হয়েছে, সেগুলো সম্পূর্ণ বাজে কথা।

ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে অভিযোগ করে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র মূলত ইউক্রেনকে অর্থ, অস্ত্র ও বুদ্ধি দিয়ে সমর্থন করে আসছে। সে কারণে ওয়াশিংটনের সঙ্গে মস্কোর যে সম্পর্ক, তা সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পৌঁছেছে।

ইউক্রেনকে যুদ্ধবিমান দিয়ে সহায়তা করতে চাওয়া পশ্চিমা দেশগুলোকে হুঁশিয়ারি দিয়ে পুতিন বলেন, এসব যুদ্ধবিমান যুদ্ধক্ষেত্রের পরিস্থিতি পরিবর্তন করবে না। আমরা এখন যেমন ট্যাংক, সাঁজোয়া যান এবং একাধিক রকেট লাঞ্চারসহ অন্যান্য সরঞ্জাম ধ্বংস করি, ঠিক তেমনি আমরা যুদ্ধবিমান ধ্বংস করব।

পুতিন বলেছেন, ন্যাটোর কোনো সদস্যদেশের ওপর আক্রমণাত্মক চালানোর কোনো উদ্দেশ্য আমাদের নেই। তবে হ্যাঁ যুদ্ধবিমান যদি ইউক্রেনের বাইরের কোনো দেশ থেকে যুদ্ধক্ষেত্রে আসে, সে স্থানগুলো বৈধ লক্ষ্যবস্তু হবে। সেটি যে স্থানই হোক না কেন।

বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও নেদারল্যান্ডসের মতো দেশ ইউক্রেনকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান দিতে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এসব দেশের একটি জোট ইউক্রেনের চালকদের প্রশিক্ষণ দেবে। ইউক্রেনের পক্ষ থেকে দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধবিমান চেয়ে অনুরোধ করা হচ্ছে।

;