শান্তিতে নোবেল পেলেন নাদিয়া ও মুকওয়েগ



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
নোবেলজয়ী ডেনিস মুকওয়েগ ও নাদিয়া মুরাদ/ ছবি: সংগৃহীত

নোবেলজয়ী ডেনিস মুকওয়েগ ও নাদিয়া মুরাদ/ ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

এই বছর শান্তিতে যৌথভাবে নোবেল পেলেন ইরাকের নারী অধিকার কর্মী নাদিয়া মুরাদ (২৫) ও কঙ্গোর চিকিৎসক ডেনিস মুকওয়েগ (৬৩)। যুদ্ধক্ষেত্রে যৌন হয়রানিকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার বন্ধের প্রচেষ্টার জন্য এ দুজনকে ২০১৮ সালের শান্তিতে নোবেলজয়ী ঘোষণা করা হয়।

শুক্রবার (৫ অক্টোবর) স্থানীয় সময় সকাল ১১টায় নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির প্রধান বেরিট রেইস অ্যান্ডারসন নোবেলজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন।

মালালা ইউসুফজাইয়ের পর নাদিয়া মুরাদ হচ্ছেন শান্তিতে নোবেলজয়ীদের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বকণিষ্ঠ। মাত্র পঁচিশ বছর বয়সে তিনি এই সম্মানে ভূষিত হলেন। নাদিয়া মুরাদ ১৯৯৩ সালে ইরাকের উত্তরাঞ্চলের কচো এলাকায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০১৪ সালে কচো গ্রাম থেকে অন্যান্য ইয়াজিদি মহিলাদের সাথে অপহৃত হন নাদিয়া মুরাদ ও তাঁর বোন। আইএস জঙ্গিরা তাদের অপহরণ করেন। জঙ্গিরা তাঁর ছয় ভাই ও মাকে হত্যা করেন। একই বছর তিনি ভ্যাকলেব হ্যাবেল মানবাধিকার পুরস্কার জেতেন। ২০১৬ সাল থেকে জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

ডেনিস মুকওয়েগ ১৯৫৫ সালের ১ মার্চ কঙ্গোর বোকাবোতে জন্মগ্রহণ করেন। কঙ্গোর এই স্ত্রীরোগবিশেষজ্ঞ বোকাবোতে পানজি হাসপাতাল গড়ে তোলেন। এই হাসপাতালে বিদ্রোহী যোদ্ধাদের দ্বারা গণ ধর্ষণের শিকার মেয়েদের চিকিৎসা দেন ডেনিস মুকওয়েজ।

   

ফিলিস্তিন জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য হবে কি না-ভোট আজ 



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতিসংঘের সবচেয়ে ক্ষমতাধর অঙ্গপ্রতিষ্ঠান নিরাপত্তা পরিষদে পূর্ণ সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের নাম সুপারিশ করা হবে কি না- এ প্রশ্নে আজ ভোট হবে। শুক্রবার নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বিকেল ৩ টার দিকে হবে ভোট।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) বার্তাসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জাতিসংঘের সনদ অনুসারে, কোনো দেশ যদি এই সংস্থার সদস্য হতে চায় সেক্ষেত্রে তাকে প্রথমে আবেদনের পক্ষে নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশ জোগাড় করতে হয়। আবেদনপত্রের সঙ্গে সেই সুপারিশ সংযুক্ত করলেই কেবল দেশটিকে সদস্যপদ দেওয়ার ব্যাপারটি বিবেচনা করে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ।

শুক্রবারের ভোটে যদি নিরাপত্তা পরিষদের অন্তত ৯টি সদস্যরাষ্ট্র পক্ষে ভোট দেয় এবং স্থায়ী ৫ সদস্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, রাশিয়া এবং চীন- স্থায়ী এই পাঁচ সদস্যরাষ্ট্রের কোনোটিই যদি ভোটের প্রস্তাবে ভেটো না দেয়, তাহলেই নিরাপত্তা পরিষদের সুপারিশ অর্জন করতে পারবে ফিলিস্তিন।

উল্লেখ্য, ৮ এপ্রিল নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠক শেষে এক ব্রিফিংয়ে মাল্টার জাতিসংঘ দূত ভানেসা ফ্রেজিয়ের জানিয়েছিলেন, জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য ফিলিস্তিনের পক্ষে সুপারিশের ব্যাপারে চলতি এপ্রিলেই সিদ্ধান্ত নেবে নিরাপত্তা পরিষদ।

এর আগে, এক প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, বুধবার পরিষদের অস্থায়ী সদস্যরাষ্ট্র আলজেরিয়া ফিলিস্তিনের পূর্ণ সদস্যপদের সুপারিশ সংক্রান্ত ভোটের একটি খসড়া প্রস্তাব উত্থাপন করে। পরে বৃহস্পতিবারের বৈঠকে ভোটের দিন ঠিক হয়। বৈঠকে মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূতরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রসঙ্গত, পূর্ণ সদস্যপদের জন্য বহু বছর ধরে চেষ্টা-তদবিরের পর ২০১১ সালে ‘পর্যবেক্ষক’ হিসেবে জাতিসংঘে প্রবেশের অনুমতি পায় ফিলিস্তিন। এই ক্যাটাগরিভুক্ত দেশ বা ভূখণ্ডগুলো জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে আলোচনা-বিতর্কে যুক্ত হতে পারে, কিন্তু উত্থাপিত কোনো প্রস্তাবের পক্ষে-বিপক্ষে ভোট দেওয়ার এখতিয়ার তাদের নেই।

পশ্চিম তীর, গাজা উপত্যকা এবং পূর্ব জেরুজালেম- এই তিন ভূখণ্ডের সমন্বয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র চায় ফিলিস্তিন। কিন্তু এই ৩টি ভূখণ্ডই ১৯৬৭ সাল থেকে নিয়ন্ত্রণ করছে ইসরায়েল।

শান্তিপূর্ণ দ্বিরাষ্ট্র সমাধানে নিরাপত্তা পরিষদ গত কয়েক দশক ধরে মধ্যপ্রাচ্যের আল আকসা অঞ্চলে ‘ফিলিস্তিন’ এবং ‘ইসরায়েল’ নামে দু’টি স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে সমর্থন ও তৎপরতা জারি রেখেছে। ১৯৯০ সালে নরওয়ের রাজধানী অসলোতে এ বিষয়ক একটি দলিলে স্বাক্ষরও করেছিল ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের প্রতিনিধিরা।

গত ৭ অক্টোবর গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান শুরুর পর ফের পূর্ণ সদস্যপদের জন্য তৎপরতা শুরু করে ফিলিস্তিন, আর এই তৎপরতার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় শেষ হবে শুক্রবার নিরাপত্তা পরিষদের ভোটের মধ্যে দিয়ে।

;

ইসরায়েলের হামলা মোকাবিলায় প্রস্তুত ইরান: ইরানের সেনাবাহিনী



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসরায়েলের হামলার মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে ইরানের সামরিক বাহিনী। 

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ইরানের সংবাদ সংস্থা ইরনার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার জাতীয় সেনা দিবস উপলক্ষে এক কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে বিমান বাহিনীর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার হামিদ ভাহেদী বলেন, ইরানের হাতে থাকা রাশিয়ার তৈরি সুখোই-২৪ যুদ্ধবিমানসহ অন্যান্য বিমান ইসরায়েলি হামলার মোকাবিলা করার জন্য ‘‘সর্বোচ্চ প্রস্তুত অবস্থায়’’ রয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং বোমারু বিমানসহ সব ক্ষেত্রেই পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে। আমরা যেকোনও ধরনের পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত রয়েছি।

এর আগে ওই অনুষ্ঠানে দেশটির প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি বলেছেন, ‌‌‘‘আমাদের মাটিতে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের যে কোনও ধরনের হামলার কঠোর জবাব দেওয়া হবে।’’

গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেটে হামলা চালিয়ে একজন কমান্ডারসহ ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড কর্পসের সাত কর্মকর্তাকে হত্যা করে ইসরায়েল। এ হামলার জবাবে রোববার ভোরে ইসরায়েলের ভূখণ্ড লক্ষ্য করে তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।

;

প্রেমিকের আত্মহত্যার জন্য প্রেমিকাকে দায়ী করা যায় না- দিল্লি হাইকোর্ট



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রেমে ব্যর্থতায় প্রেমিকের আত্মহত্যার জন্য প্রেমিকাকে দায়ী করা যায় না বলে এক পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন দিল্লির হাইকোর্ট।

ছেলের প্রেমিকা ও তাদের বন্ধুর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে বাবার মামলা দায়েরের পর অভিযুক্তদের আগাম জামিন শুনানিতে দিল্লির হাইকোর্ট এ মন্তব্য করেন।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ভারতের এক সংবাদমাধ্যম মুনসেফ ডেইলি এ বিষয়ে একটি খবর প্রকাশ করে।

খবরে বলা হয়, উচ্চ আদালত বলেছেন, মানসিকভাবে দুর্বল বা ভঙ্গুর চিন্তার একজন মানুষের ভুল সিদ্ধান্তের জন্য আরেকজনকে দায়ী করা যায় না।

দিল্লি হাইকোর্টের বিচারপতি অমিত মহাজন বলেন, প্রেমের ব্যর্থতার জন্য কাউকে, মামলা খারিজের জন্য আইনজীবী কিংবা পরীক্ষায় ফেল করে আত্মহত্যা করলে নারী-পরীক্ষককে দায়ী করা যায় না।

২০২৩ সালে প্রেমে ব্যর্থতার জন্য আত্মহত্যাকারী প্রেমিক একটি সুইসাইড নোট লিখে রেখে যান। সেই নোটে তার নারী-বন্ধু ও অপর এক বন্ধুকে দায়ী করেন। এরপর প্রেমিকের বাবা ওই দুইজনকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেন। মামলায় বলা হয়, তার ছেলের সঙ্গে মেয়েটির আবেগের সম্পর্ক ছিল। অভিযুক্ত অপর সিনিয়র একজন আইনজীবী মনিন্দর সিং ছেলে ও মেয়েটির বন্ধু ছিলেন।

প্রেমিকের বাবা অভিযোগে আরো বলেন, তার ছেলের সঙ্গে মেয়েটির শারীরিক সম্পর্ক ছিল এবং তারা খুব শিগগিরই বিয়ে করবে বলে জানিয়েছিল। পরে মায়ের ঘরে ঢুকে ছেলে আত্মহত্যা করে।

আদালত বলেন, এটা ঠিক যে, প্রেমিকের সুইসাইড নোটে অভিযুক্ত দুইজনের নাম উল্লেখ করা আছে। কিন্তু সেই নোটে এমন কিছু লেখা নেই যে, তারা তাকে হুমকি দিয়েছিল। এটি ছিল আত্মহত্যার একটি সাধারণ নোট।

আদালত বলেন, প্রেমিক ও প্রেমিকার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটিং দেখে জানা গেছে, প্রেমিক ছিলেন খুব ‘সেনসেটিভ মাইন্ডের’ (খুবই অনুভূতিশীল মানসিকতার)। সেখানে প্রেমিক লিখেছেন, মেয়েটি যদি তার সঙ্গে কথা না বলে, তাহলে সে আত্মহত্যা করবে।

আদালত পরে অভিযুক্ত দুজনের অন্তর্বর্তীকালীন আগাম জামিন মঞ্জুর করেন। অভিযুক্তদের হেফাজতে রেখে জিজ্ঞাসাবাদের দরকার নেই বলে জানান এবং এ অভিযোগের জন্য তাদের সাজা দেওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেন।

আদালত অভিযোগকারীকে তদন্ত কাজে সহযোগিতা করার নির্দেশনা দেন।

;

উত্তর কোরিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে নতুন পথ খুঁজছে যুক্তরাষ্ট্র



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি: আল জাজিরা

ছবি: আল জাজিরা

  • Font increase
  • Font Decrease

উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে নতুন করে বিকল্প পথ খুঁজছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে জাতিসংঘের মার্কিন রাষ্ট্রদূত লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেছেন, ওয়াশিংটন জাতিসংঘের ভেতরে এবং বাইরে বিকল্পগুলি দেখছে। রাশিয়া গত মাসে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের একটি প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে। এতে পিয়ংইয়ং আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা থেকে বেঁচে যায়।

তিনি সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বিকল্প বিষয়ে মিত্র দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান এবং অন্যান্য সমমনা দেশগুলোর সাথে যুক্ত হতে চাইছে।

লিন্ডা থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেন, প্রায় ২০ বছর আগে পারমাণবিক অস্ত্র এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির উপর আরোপিত জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার সাথে উত্তর কোরিয়ার সম্মতির পর প্রতিষ্ঠিত শাসন ব্যবস্থা মস্কোর ভেটোর কারণে কার্যকরভাবে বাতিল হয়েছে।

ইউক্রেনের যুদ্ধে পিয়ংইয়ং মস্কোকে অস্ত্র সরবরাহ করছে বলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দক্ষিণ কোরিয়া এবং অন্যদের অভিযোগের পর রাশিয়া এই পদক্ষেপ নিয়েছে।

তবে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে থমাস-গ্রিনফিল্ড বিস্তারিত কিছু জানাননি। বিশেষ করে, বিকল্প পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থায় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের মাধ্যমে বা সম্পূর্ণরূপে জাতিসংঘের বাইরে গিয়ে কাজ করবে এ বিষয়ে তিনি কিছু বলেননি।

তিনি দাবি করেন, রাশিয়া এবং চীনসহ যারা উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে যারা জাতিসংঘের প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল কিংবা ভেটো দিয়েছিল তারা আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টাকে বন্ধ করার চেষ্টা চালিয়ে যাবে।

থমাস-গ্রিনফিল্ড বলেন, নিষেধাজ্ঞার অন্য পথ খুঁজে বের করার জন্য যে কোনো প্রচেষ্টায় তারা সহযোগিতা করবে বা একমত হবে এমন আশা কনি না। তবে এটি আমাদের সেই পথ খুঁজে পেতে বাধা দেবে না।

২০০৬ সালে উত্তর কোরিয়ার প্রথম পারমাণবিক পরীক্ষা বিস্ফোরণের পর জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ (ইউএনএসসি) নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল। তাদের তহবিল বন্ধ করতে এবং পারমাণবিক ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিকে রোধ করতে ব্যর্থ হয়েছে। মোট ১০টি রেজোলিউশনে বছরের পর বছর ধরে তাদের কঠোর করে তুলছে।

২০১৭ সালের ডিসেম্বরে কাউন্সিল দ্বারা সর্বশেষ নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব গৃহীত হয়েছিল।

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ নিষেধাজ্ঞাগুলো নিরীক্ষণের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে। আইনের লঙ্ঘনগুলো তদন্ত করার জন্য বিশেষজ্ঞদের প্যানেলের আদেশ ১৪ বছরের জন্য পুনর্নবীকরণ করা হয়েছে।

উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন সম্প্রতি ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার একটি কর্মসূচি তদারকি করেছেন এবং যুদ্ধের জন্য উচ্চতর প্রস্তুতির নির্দেশ দিয়েছেন।

;