খায়রুলের দুর্নীতি ও অর্থ পাচার খবরের প্রতিবাদ বিএসইসির



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম, ঢাকা
বিএসইসি

বিএসইসি

  • Font increase
  • Font Decrease

পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে ‘অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারসহ দুর্নীতির তদন্তে নেমেছে দুদক খবরের প্রতিবাদ জানিয়েছে বিএসইসি।

প্রতিবাদে বলা হয়, খায়রুল হোসেনের অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার নিয়ে মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে।

যা গত ২১ ও ২২ আগস্ট বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমসহ জাতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে। বার্তাটোয়েন্টিফোর.কমের সংবাদের শিরোনাম ছিলো-খায়রুলের দুর্নীতি ও অর্থ পাচারে তদন্তে নেমেছে দুদক।

এসব সংবাদের কারণে কমিশনের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার অপতৎপরতার চেষ্টাকে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।

বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মূখপাত্র মো. সাইফুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

আরও:  খায়রুলের দুর্নীতি ও অর্থ পাচারে তদন্তে নেমেছে দুদক

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্বজুড়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থাসমূহকে অনেক প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে হয়। এতে এক বা একাধিক সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি কোন ভিত্তিহীন অভিযোগ করলেই তা প্রমাণিত বলে ধরে নেওয়া যায় না। এ ধরনের কল্পিত অভিযোগের প্রেক্ষিতে বহুল প্রচারিত পত্রিকাসমূহ ফলাও করে প্রচার এবং পদত্যাগের দাবি অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক। একইসাথে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার চরম ব্যত্যয়। ফলে কমিশন সংশ্লিষ্ট সকল মহল থেকে এ জাতীয় সংবেদনশীল বিষয়ে সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে দায়িত্বশীল আচরণ প্রত্যাশা করে।

বিএসইসি প্রতিষ্ঠানলগ্ন থেকেই দেশের পুঁজিবাজার এবং অর্থনৈতিক উন্ননয়নের লক্ষ্যে অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে আসছে। কমিশনের কোন চেয়ারম্যান, কমিশনার বা কোন কর্মকর্তা-কর্মচারী অর্থ বা কোন সুবিধার ভিত্তিতে কোন কাজ করেছে এ ধরণের কোন অভিযোগ কখনই উত্থাপিত হয় নাই। কারো এরূপ কোন অভিযোগ কমিশনে দাখিল করলে কমিশন তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণে অঙ্গীকারবদ্ধ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, যেকোন দেশের পুঁজিবাজারের প্রধান কাজ হচ্ছে দেশের অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি পুঁজির সরবাহ নিশ্চিত করা। আইপিওসহ বিভিন্ন পদ্ধতির মাধ্যমে আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো বাজার থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করে থাকে। কমিশন নিজ উদ্যোগে কাউকে পুঁজিবাজার হতে অর্থ উত্তোলনের জন্য বাধ্য করে না। একইভাবে কোন বিনিয়োগকারীকেও পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য উদ্ধুদ্ধ করে না। আগ্রহী ইস্যুয়ার প্রতিষ্ঠানসমূহ ইস্যু ম্যানেজারের সহায়তায় পাবলিক ইস্যুর (আইপিও) জন্য আবেদন করলে কমিশন প্রযোজ্য আইন অনুসারে সকল শর্ত পূরণ করেছে কিনা, প্রয়োজনীয় কাগজপত্রাদি দাখিল করেছি কিনা এবং সকল তথ্য সন্নিবেশিত হয়েছে কিনা তা যাচাই বাছাই করে। বিধি মোতাবেক সকল শর্ত পূরণ সাপেক্ষেই শুধুমাত্র পুঁজি উত্তোলনের অনুমোদন প্রদান করা হয়ে থাকে। ইস্যু অনুমোদনের ক্ষেত্রে কমিশন কোন মূল্য নির্ধারণ করে না এবং ইস্যুকৃত সিকিউরিটিজ এর ভবিষ্যত মূল্য কি হবে তার নিশ্চয়তাও প্রদান করে না। সারা বিশ্বের শেয়ারবাজারে বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী কমিশন তথ্য প্রকাশ এবং বিদ্যমান আইনের ভিত্তিতে ইস্যু অনুমোদন করে থাকে। চেয়ারম্যান একাকী কোনো আইপিও অনুমোদন দেন না। সংশ্লিষ্ট বিভাগের বিভিন্ন পর্যায়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিশনারের মাধ্যমে চেয়ারম্যান এর মাসে সুপারিশ প্রেরণের পরে, চেয়ারম্যান কমিশনে উপস্থাপনের নির্দেশনা দেয়। পরে কমিশন সভায় সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদন দেয়া হয়।

কোনও কোম্পানিতে বিনিয়োগ করলে ঝুঁকির কি সম্ভাবনা আছে, তা যাছাই বাছাই করে বিনিয়োগকারীগণ যেন জেনে-বুঝে বিনিয়োগ করতে পারেন, সে জন্য প্রসপেক্টাসে কোম্পানি এবং এর ব্যবসা সংক্রান্ত সকল তথ্য সন্নিবেশিত হয় বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এ সকল তথ্য যথাযথ আছে কিনা তা নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব ইস্যুয়ার, নিরীক্ষক, ইস্যু ম্যানেজার, ক্রেডিট রেটিং কোম্পানিসহ বিভিন্ন পক্ষের। কোন দেশের কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থাই প্রসপেক্টাসে সন্নিবেশিত তথ্যের সঠিকতা নিরুপণ করে না। দাখিলকৃত কাগজপত্রের ভিত্তিতে প্রসপেক্টাসে সকল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে কিনা, তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কমিশনের।

কমিশন ও এক্সচেঞ্জে আইপিও আবেদনের সাথে সাথেই কোম্পানির ওয়েব সাইটে খসড়া প্রসপেক্টাস প্রকাশ করা হয়ে থাকে। যা সকলের জন্য উন্মুক্ত। কোন আইপিওতে বিনিয়োগকারীদের আবেদন যদি ৬৫ শতাংশের কম হয়ে থাকে, তবে আইপিওটি বাতিল হয়ে যায়। আর ৬৫ শতাংশের উপরে কিন্তু ১০০ শতাংশের নিচে হলে, অবলেখক প্রতিষ্ঠানসমূহ অবশিষ্ট অংশ ক্রয় করে। তবে বিগত ১০ বছরের আইপিওর আবেদন বিশ্লেষণে ৭৮ গুণ (বা ৭৮০০ শতাংশ) পর্যন্ত অধিক হারে জমা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কোন আইপিও লেনদেন শুরুর সময় ইস্যু মূল্যের নিম্নে ছিল না। সেখানে অন্যান্য দেশে অনেক কোম্পানির শেয়ার লেনদেন শুরুর দিনেই ইস্যু মূল্যের নিচে নেমে যায়। বোম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে ২০১৭ সালে ২৩ শতাংশ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন শুরুর দিনে ইস্যু মূল্যের নিচে ছিল, আর ২০১৮ সালে এর পরিমাণ ছিল ৩৬ শতাংশ। আলিবাবা, ফেসবুক, উবারসহ অন্যান্য অনেক স্বনামধন্য কোম্পানির ক্ষেত্রেই এই ঘটনা ঘটেছে।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিগত ১০ বছরে আইপিওর মাধ্যমে তালিকাভুক্ত ৮৮টি কোম্পানির মধ্যে ৯টির শেয়ারের বর্তমান বাজার দর অভিহিত মূল্যের নিম্নে। যা এই সময়ে মোট ইস্যুর মাত্র ১০ শতাংশ। যেখানে আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতে এর পরিমাণ ৬১ শতাংশ। পরবর্তীতে সেকেন্ডারি মার্কেটে কোন শেয়ারের দর কি হবে তা নির্ধারিত হয় যোগান এবং চাহিদার ভিত্তিতে। কমিশনের এ ক্ষেত্রে কিছুই করণীয় নেই। নিয়ন্ত্রক সংস্থা হিসেবে কমিশনের কাজ বাজারে অনিয়ম বা কারসাজি হলে তা শনাক্ত করা এবং প্রয়োজনীয় শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা এবং নিয়মিতভাবে করা হচ্ছে। কমিশনের চেয়ারম্যান, কমিশনার এবং কর্মচারীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বা লেনদেন নিষিদ্ধ থাকায়, চেয়ারম্যান বা তার পরিবারের সদস্যদের নামে কোন বিও হিসাব নেই এবং তালিকাভুক্ত বা অ-তালিকাভুক্ত কোন কোম্পানিতে কোন ধরণের বিনিয়োগ নেই। কোম্পানিসমূহ আইপিওর মাধ্যমে যে অর্থ উত্তোলন করে থাকে, তার প্রতিটি টাকা কোন খাতে ব্যয় হবে তা প্রসপেক্টাসে প্রকাশ করা হয়ে থাকে এবং পরবর্তীতে উক্ত অর্থ ব্যবহারের প্রতিবেদন কমিশনে দাখিল করতে হয়। কাজেই আইপিওর অর্থ আত্মসাৎ বা লুটপাটের অভিযোগের কোনো ভিত্তি নেই বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত ৭ আগস্ট অভিযোগের আলোকে দুদকের পক্ষ থেকে বিএসইসির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, বিভিন্ন গোষ্ঠীর যোগসাজশে দুর্বল কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব বা আইপিও অনুমোদনের মাধ্যমে শেয়ারবাজারে বিক্রির ব্যবস্থা করে দিয়ে ‘অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার’। দুদকের পরিচালক (মানিলন্ডারিং) গোলাম শাহরিয়ার চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরীকে অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়। তাঁকে ‘অতিদ্রুত গোপনীয়ভাবে’ অনুসন্ধান শেষ করে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

   

ঢাকা-কুয়ালালামপুর যাত্রা শুরু করলো ইউএস-বাংলার এয়ারবাস ৩৩০-৩০০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বহরে যুক্ত হওয়া এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ প্রথমবারের মতো ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৪২২ জন যাত্রী নিয়ে কুয়ালামপুরের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় এয়ারবাসটি।

আবার কুয়ালালামপুর থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ৪০৯ জন যাত্রী নিয়ে এয়ারবাসটি ছেড়ে আসে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৮টা ১৫মিনিটে। ইউএস-বাংলার বহরে ২টি এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ সহ মোট ২৪টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের এগিয়ে যাওয়ার সূচককে নির্দেশ করে।

এদিন এয়ারবাস দিয়ে ঢাকা থেকে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই রুটেও ফ্লাইট পরিচালিত হবে। এখন থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিটে ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর ও রাত ৯টা ৫০ মিনিটে ঢাকা থেকে দুবাই রুটে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে ফ্লাইট পরিচালিত হবে।

বর্তমানে আন্তর্জাতিক রুট কুয়ালালামপুর, দুবাই ছাড়াও শারজাহ, আবুধাবী, দোহা, মাস্কাট, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, মালে, গুয়াংজু, চেন্নাই, কলকাতা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।

;

ইসলামী ব্যাংকের ১০ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২০২৩ সালে ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড সুপারিশ করেছে। ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভার অনুমোদন সাপেক্ষে এ ডিভিডেন্ড প্রদান করা হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহসানুল আলম-এর সভাপতিত্বে পরিচালনা পর্ষদের সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর আহমেদসহ অন্যান্য পরিচালকবৃন্দ, ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও সিইও মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডাইরেক্টর ও কোম্পানি সেক্রেটারি জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ, এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।

আগামী ২৫ জুন ২০২৪, মঙ্গলবার ব্যাংকের ৪১তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। লভ্যাংশ প্রাপ্তি এবং সাধারণ সভায় যোগদানের ক্ষেত্রে রেকর্ড তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১৬ মে ২০২৪। এ ছাড়া সভায় অন্যান্য আলোচ্যসূচির সাথে ৩১ মার্চ শেষ হওয়া ২০২৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী অনুমোদন করা হয়।

;

টেন মিনিট স্কুলের কোর্স ফি বিকাশ পেমেন্টে ১৫% ক্যাশব্যাক



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিকাশ অ্যাপ থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় অনলাইন শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম টেন মিনিট স্কুল-এর নির্দিষ্ট কোর্স নিয়ে পেমেন্ট করলেই গ্রাহকরা পাচ্ছেন ১৫% ইনস্ট্যান্ট ক্যাশব্যাক, সর্বোচ্চ ২০০ টাকা পর্যন্ত। বিকাশ অ্যাপের হোম স্ক্রিনের সাজেশনস সেকশন থেকে ‘টেন মিনিট স্কুল’ সিলেক্ট করে ৩০ জুন পর্যন্ত অফারটি গ্রহণ করা যাবে।

টেন মিনিট স্কুল-এর লাইভ কোর্স, স্পোকেন ইংলিশ, আইইএলটিএস, ফ্রিল্যান্সিং এর মতো ভাষা শিক্ষা ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট কোর্স, ইংলিশ মাস্টার্স, কনটেন্ট ক্রিয়েশন, ডিজিটাল মার্কেটিং-এর মতো বান্ডেল কোর্স, বুয়েট, মেডিকেল, ভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষার কোর্স, এসএসসি-এইচএসসি প্রস্তুতি ও অনলাইন ব্যাচের জন্য একাডেমিক কোর্স, চাকরির নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহ নানা ধরনের কোর্স নিতে পারবেন বিকাশ গ্রাহকরা এই অফারের আওতায়।

অফারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে https://www.bkash.com/campaign/10minuteschool-bkash-offer লিংকটিতে।

 

;

এক দিনের ব্যবধানে ফের কমল সোনার দাম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশের বাজারে সোনার দামের উত্থান-পতন অব্যাহত আছে। একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমছে। তাতে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম দাঁড়িয়েছে প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকায়। নতুন এ দাম আজ বুধবার থেকেই কার্যকর হবে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে খাঁটি সোনার দাম কমেছে, সে জন্য সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে, ২৩ এপ্রিল সোনার দাম ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ভালো মানের, অর্থাৎ হল-মার্ক করা ২২ ক্যারেট সোনার দাম নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

আর গত ২১ এপ্রিল ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।

তার আগে, ২০ এপ্রিল সোনার দাম ক‌মিয়ে‌ছিল বাজুস। যা ওইদিনই কার্যকর হয়। ওই দাম অনুযায়ী রোববার বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা, ২১ ক্যারেট সোনার দাম ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৭ হাজার ১৯৭ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ছিল ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা।

;