রেকর্ড জয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

পেসার হাসান মাহমুদের ক্যারিয়ার সেরা বোলিংয়ে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ জিতল স্বাগতিক বাংলাদেশ।

সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে বাংলাদেশ ১০ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে আয়ারল্যান্ডকে। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এই প্রথম ১০ উইকেটে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড গড়ল বাংলাদেশ। এর আগে পাঁচবার ৯ উইকেটে ম্যাচ জয়ের কীর্তি আছে টাইগারদের।

হাসানের বোলিং তোপে প্রথমে ব্যাট করে ২৮ দশমিক ১ ওভারে ১০১ রানে গুটিয়ে যায় আয়ারল্যান্ড। ৩২ রানে ৫ উইকেট নেন হাসান। জবাবে ১৩ দশমিক ১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০২ রান তুলে ২২১ বল বাকি রেখে বাংলাদেশের ম্যাচ ও সিরিজ জয় নিশ্চিত করেন দুই ওপেনার অধিনায়ক তামিম ইকবাল ও লিটন দাস। লিটন ৫০ ও তামিম ৪১ রানে অপরাজিত থাকেন।

বৃষ্টির কারণে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা পর শুরু হওয়া ম্যাচে টস হেরে প্রথমে বোলিংয়ে নামে স্বাগতিক বাংলাদেশ। ব্যাট হাতে সাবধানী শুরু ছিলো সফরকারী আয়াারল্যান্ডের।

ইনিংসের পঞ্চম ও নিজের তৃতীয় ওভারে আয়ারল্যান্ড শিবিরে প্রথম আঘাত হানেন পেসার হাসান। উইকেটের পেছনে মুশফিকুর রহিমকে ক্যাচ দিয়ে ৮ রানে আউট হন স্টেফেন ডোহেনি।

আয়ারল্যান্ডের আরেক ওপেনার পল স্টার্লিংকেও শিকার করেন হাসান। ইনিংসের নবম ও নিজের পঞ্চম ওভারে স্টার্লিংকে ৭ রানে লেগ বিফোর আউট করেন তিনি। একই ওভারের চতুর্থ বলে রিভিউর সহায়তায় লেগ বিফোরে হ্যারি টেক্টরকে খালি হাতে বিদায় করেন হাসান।

হাসানের পেস তোপে ২২ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলে আইরিশরা। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে আয়ারল্যান্ডের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বলবির্নিকে ৬ রানে থামান পেসার তাসকিন আহমেদ। স্লিপে বলবির্নির ক্যাচ নেন নাজমুল হোসেন শান্ত। হাসান-তাসকিনের তোপে ১০ ওভার শেষে আইরিশদের রান ৪ উইকেটে ২৭।

এ অবস্থায় জুটি গড়ার চেষ্টা করেন লরকান টাকার-কার্টিস ক্যাম্পার। তাতে সফলও হন তারা। পঞ্চম উইকেট জুটিতে ৫৭ বলে ৪২ রান যোগ করেন তারা। ১৯তম ওভারে চতুর্থবারের মত আক্রমণে এসে জোড়া আঘাতে হানেন পেসার এবাদত হোসেন। ওভারের শেষ দুই বলে টাকারকে ২৮ রানে ও নতুন ব্যাটার জর্জ ডকরেলকে শূন্য রানে ফেরান এবাদত। এতে ৬৮ রানে ৬ উইকেটে পরিণত হয় আয়ারল্যান্ড।

এবাদতের পর ইনিংসের ২২ ও নিজের সপ্তম ওভারে আয়ারল্যান্ড শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন তাসকিন। প্রথম বলে অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনকে ১ ও তৃতীয় ডেলিভারিতে মার্ক অ্যাডায়ারকে শূন্যতে বিদায় করেন তাসকিন। এমন অবস্থায় ৭৯ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে ১শ’র নীচে গুটিয়ে যাবার শঙ্কায় পড়ে আইরিশরা। তবে শেষ ২ উইকেটে ২২ রান তুলে কোন মতে ১শ রান পার করতে সক্ষম হয় সফরকারীরা।

আয়ারল্যান্ডের নবম ব্যাটার হিসেবে ক্যাম্পারকে শিকার করেন হাসান। ৪টি চারে ৪৮ বলে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন ক্যাম্পার। আর শেষ ব্যাটার গ্রাহাম হুমকে ৩ রানে লেগ বিফোর আউট করে আয়ারল্যান্ডকে ১০১ রানে গুটিয়ে দেন হাসান। বাংলাদেশের বিপক্ষে সর্বনিম্ন দলীয় রান আইরিশদের।

বল হাতে ইনিংসে ৮ দশমিক ১ ওভার বল করে ৩২ রানে ৫ উইকেট নেন হাসান। ৮ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে প্রথমবারের মত পাঁচ বা ততোধিক উইকেট নিলেন ২৩ বছর বয়সী হাসান। তাসকিন ২৬ রানে ৩টি, এবাদত ২৯ রানে ২ উইকেট নেন।

সিরিজ জিততে ১০১ রানের সহজ টার্গেটে মারমুখী মেজাজে ব্যাটিং শুরু করেন বাংলাদেশের দুই ওপেনার তামিম ও লিটন। ১৪তম ওভারের প্রথম বলে ১ রান নিয়ে ২২১ বল বাকি রেখে বাংলাদেশের ম্যাচ ও সিরিজ জয়ের স্বাদ পাইয়ে দেন তামিম। সবচেয়ে বেশি বল হাতে রেখে বাংলাদেশের এটি দ্বিতীয় দ্রুততম জয়। এর আগে ২২৯ বল বাকি রেখে ম্যাচ জয়ের রেকর্ড আছে টাইগারদের।

৫টি চার ও ২টি ছক্কায় ৪১ বলে অপরাজিত ৪১ রান করেন তামিম। ৩৮ বলে অনবদ্য ৫০ রান করেন লিটন।

শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন "পদ্মা টাইটানস দল লীগ"



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের শেনজেন সিটিতে অনুষ্ঠিত "শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩" চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পদ্মা টাইটানস দল লীগ। শেনজেন প্রপার্টিজ লিমটেডের স্পন্সরে ও শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন চায়না আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ হয়েছে যমুনা কিংস দল এবং তৃতীয় হয়েছে মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস।

গতকাল রোববার শেনজেনের সংগং স্পোর্টস স্টেডিয়ামে এই ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলা শেষে বিজয়ী দল সহ সকল খেলোয়ারদের মেডেল প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইমাম টেলিকমের ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেআইও ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির প্রধান উপদেষ্টা লায়ন মহসিন ইমাম চৌধুরী (রুনু)। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শেনজেন প্রপার্টিজ লিমিটেড (এস.পি.এল) কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ. কে মুরাদ, বিশষ্ট ব্যবসায়ী এম. এ. এইচ. হক বাপ্পা, ইকবাল হোসেন সায়েম, মান্নু ও তারেকুল ইসলাম।

অতিথিরা চ্যাম্পিয়ন দলকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ১৫০০ ইউয়ান (প্রাইজ মানি), যমুনা কিংস্ দলকে রার্নাস আপ ট্রফি ও তৃতীয় দল হিসেবে মেঘনা ভিক্টোরিয়ান এর খেলোয়ারদের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এর আগে সকাল নয়টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের পর টসের মাধ্যমে পদ্মা টাইটানস্ দল ও যমুনা কিংস দলের মাঝে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা টাইটানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন নেক্সাস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন, মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন ওয়ান টাচ্ বিজনেস সার্ভিসের ম্যানেজি ডিরেক্টর মোঃ জাবেদ জাহাংগির ও যমুনা দলের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাফোয়ানা ইন্টাঃ লজিস্টিকস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইরফানুর রব জিন্নাহ। খেলায় পদ্মা টাইটানস্ দলের ক্যাপ্টেন ফয়সাল আহমেদের চমৎকার নৈপুন্য ও দুরদর্শিতার কারনে দলটি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তকমা পান। এতে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পান এম. এস. সানি, সর্বোচ্চ উইকেট টেকার পদ্মা টাইটানস টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ হোসেন, বেস্ট ইমাজিং প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন সালেকুর ও ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট রিয়াজ। আম্পায়ার হিসেবে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাইফুল ইসলাম ও শরীফ পাটোয়ারী।

;

জুনে এশিয়ায় আসছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসির আর্জেন্টিনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়েই এশিয়া সফরে আসছে আর্জেন্টিনা। আগামী জুনে দুটো প্রীতি ম্যাচ খেলতে এশিয়ায় পা রাখবে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তবে দলের সাথে থাকবেন না দিবালা-মার্তিনেজ।

আগামী জুনে এশিয়া সফরে আলবিসেলেস্তেরা খেলবে দুটি ম্যাচ। ১৫ জুন চীনের বেইজিংয়ে মেসিদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, আর ১৯ জুন জাকার্তায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার।

তবে সব কিছু ঠিক থাকলে লিওনেল মেসিরা হয়তো এই সময়ে পা রাখতেন বাংলাদেশেই। খেলতেন এই দেশের মাটিতেই। কিন্তু বাফুফে মাঠের ব্যবস্থা করতে না পারায় বাংলাদেশে আসছেনা বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যাচ্ছে চীন ও ইন্দোনেশিয়ায়।

এশিয়া সফরের জন্য ২৭ সদস্যের বিশাল বহর ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। লিওনেল মেসি থাকলেও চোটের কারণে দলে জায়গা হয়নি লিসান্দ্রো মার্তিনেজ ও পাওলো দিবালার।

প্রায় ৫ বছর পর জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন আতলেতিকো মাদ্রিদ কোচ দিয়েগো সিমিওনের ছেলে জিওভানি সিমিওনে। ৩৩ বছর পর নাপোলিকে ইতালিয়ান সিরি আ শিরোপা জেতাতে বড় অবদান রেখেছেন সিমিওনে। তাছাড়া দলে আছেন আলেহান্দ্রো গারনাচো।

এশিয়া সফরের আর্জেন্টিনা দল-

গোলরক্ষক : এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, জেরেনিমো রুলি, ওয়ালতার বেনিতেজ।

রক্ষণভাগ : নাহুয়েল মোলিনা, গনজালো মন্তিয়েল, জার্মান পেজ্জেয়া, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, লিওনার্দো বালের্দি, নিকোলাস ওতামেন্দি, ফাকুন্দো মেদিনা, নিকোলাস তালিয়াফিকো, মার্কোস আকুনিয়া।

মাঝমাঠ : লিওনার্দো পারেদেস, এনজো ফার্নান্দেজ, গিদো রদ্রিগেজ, রদ্রিগো দি পল, এজেকেল পালাসিওস, অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, থিয়াগো আলমাদা, জিওভানি লো সেলসো।

আক্রমণভাগ : লুকাস ওকাম্পোস, আনহেল দি মারিয়া, হুলিয়ান আলভারেজ, জিওভানি সিমিওনে, আলহান্দ্রো গারনাচো, নিকোলাস গনজালেজ, লিওনেল মেসি।

;

নারী ফুটবল দলের দায়িত্ব ছাড়ছেন ছোটন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ করেই নারী জাতীয় ফুটবল দলের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন গোলাম রব্বানী ছোটন।

শুক্রবার (২৬ মে) সাংবাদিকদের কাছে দায়িত্ব ছাড়ার কথা জানান ছোটন।

হুট করে এমন সিদ্ধান্তের বিষয়ে তিনি বলেছেন, গত সাত-আট বছর ধরে নারীদের ফুটবলের জন্য আমি টানা কাজ করে আসছি। আমি ক্লান্ত। আমি বিরতি নিতে চাই।

বাংলাদেশের নারী ফুটবল বর্তমানে যে অবস্থায় আছে তাতে বড় অবদান গোলাম রব্বানীর। প্রায় এক যুগ ধরে নারী দলের সহকারি কোচ, প্রধান কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এনে দিয়েছেন অনেক সাফল্য। বাংলাদেশের নারী ফুটবলের সাফল্যের কারিগর বলা যায় তাকে।

সেই তিনি সব কথা মুখে না বললেও বোঝা যায়, অভিমানের জেরেই এমন সিদ্ধান্ত। যোগ্য সম্মান না পাওয়ার আক্ষেপ আছে তার ভেতর। ৫৪ বছর বয়সী গোলাম রব্বানী বলেন, বাফুফের চাকরি ছাড়লেও নারী ফুটবল নিয়ে কাজ করতে চান, কোনো ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত হতে চান ।

তিনি আরও বলেন, আমি আর কোনো টুর্নামেন্ট করব না জাতীয় দলের হয়ে। বিষয়টি আমি অফিসিয়ালি চিঠি দিয়ে কয়েক দিনের মধ্যে জানিয়ে দেব বাফুফেকে। বলতে পারেন আমি আর এ মাসটা আছি। আগামী মাস থেকে নারী দলের দায়িত্বে আর থাকছি না।

;

বিশ্বকাপ দল নিয়ে ধারণা দিলেন পাপন



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আসন্ন বিশ্বকাপ দল নিয়ে কিছুটা ধারণা দিয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। শেষ দুই সিরিজে সুযোগ না পেলেও এখনও বিবেচনায় আছেন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ।

পাপন বলেন, আমি বিশ্বাস করি, ব্যাটিং পজিশনে ১ থেকে ৬ নম্বর পর্যন্ত ঠিক হয়ে গেছে। পেস এবং স্পিন বিভাগও থিতু হয়ে গেছে। ধারাবাহিক পারফর্ম করলে ওপেনিংয়ে ফিরতে পারেন নাইম শেখ, এনামুল হক বিজয়রা। একমাত্র ৭ নম্বর জায়গাটা আমাদের মাথা ব্যথার কারণ হতে পারে। মাহমুদুল্লাহসহ অনেকই্ এই পজিশনের জন্য রয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (১৮ মে) মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শারীরিক প্রতিবন্ধী ক্রিকেটের ফাইনাল ম্যাচের পর পুরস্কার বিতরণ শেষে পাপন
এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, বর্তমানে এই পজিশনে ইয়াসির রাব্বিকে খেলিয়েছি। তবে আফিফ, মাহমুদুল্লাহ এমনকি মোসাদ্দেককেও এই পজিশনের জন্য বিবেচনা করা যেতে পারে। আমি নিশ্চিত না. এসব আমার অনুমান। ১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দল নির্ধারণ করবেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু এবং ম্যাচের জন্য চূড়ান্ত একাদশ ঠিক করবেন অধিনায়ক।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের ধারা অব্যাহত রাখায় দলের পারফরমেন্সে খুশি বিসিবি সভাপতি। কঠিন পরিস্থিতিতে ম্যাচ জয়ের কারণে বেশি খুশি হয়েছেন বিসিবি বস। তার মতে, এমন পরিস্থিতি বিশ্বকাপের আগে দলের আত্মবিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করবে।

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যাবার পর দ্বিতীয়টিতে আয়ারল্যান্ডকে ৩ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ৫ রানের রোমাঞ্চকর জয়ে সিরিজ জিতে নেয় টাইগাররা।

পাপন বলেন, আমার মনে হয় বৃষ্টি না হলে আমরা প্রথম ম্যাচও জিততে পারতাম। আমরা দ্বিতীয় ম্যাচে মানসিক শক্তি প্রদর্শন করেছি এবং হারের মুখ থেকে ম্যাচটি জিতেছি। মুশফিক, হৃদয়, শান্তরা পুরো সিরিজেই ভালো ব্যাটিং করেছে।

সামনের সময়গুলোতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকায় এশিয়া কাপ আয়োজনের প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন বলে জানান বিসিবি সভাপতি। তিনি বলেন, আমি জানতাম এখন পর্যন্ত এশিয়া কাপ নিয়ে পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে উত্তাপ রয়েছে। হাইব্রিড মডেল অনুসরণ করে কিছু ম্যাচ পাকিস্তানে এবং কিছু ম্যাচ দুবাইয়ে আয়োজন করা যেতে পারে। বাংলাদেশকে টুর্নামেন্ট আয়োজনের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিলো কিন্তু আমরা না বলেছি। কারণ এখানে এ মাসগুলোতে বৃষ্টি হবে। যদি এটি টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট হয় তাহলে আমরা ঝুঁকি নিতে পারতাম কিন্তু এটি ওয়ানডে ফরম্যাটে হবে।’

;