সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে দুপুরে মাঠে নামছে বাংলাদেশ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নিজেদের আগ্রাসী ব্র্যান্ড ধরে রাখার লক্ষ্য নিয়ে আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সফরকারী আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় ও সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডে খেলতে নামবে বাংলাদেশ। দুপুর ২টায় শুরু হবে ম্যাচটি।

প্রথম ওয়ানডেতে রেকর্ড জয়ের পর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে যায়। ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ম্যাচে মুশফিকুর রহিমের ৬০ বলে অপরাজিত ১০০ রানের সুবাদে ওয়ানডেতে ৬ উইকেটে ৩৪৯ রানে সর্বোচ্চ সংগ্রহ পায় বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানকে টপকে বাংলাদেশের পক্ষে ওয়ানডেতে দ্রুততম ওয়ানডে সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন মুশফিক।

মুশফিকের ব্যাটিং বুঝিয়ে দিয়েছে- ভারতে আসন্ন বিশ্বকাপের জন্য দল তৈরি করার লক্ষ্যে এখন থেকেই কিভাবে ওয়ানডে ক্রিকেট খেলতে চাইছে বাংলাদেশ।

প্রথম ওয়ানডেতে ৮ উইকেটে ৩৩৮ রান করে বাংলাদেশ। ম্যাচে রান বিবেচনায় নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে সর্বোচ্চ ১৮৩ রানের জয় পায় টাইগাররা। প্রথম দুই ম্যাচে বাংলাদেশের সামনে লড়াই করতে পারেনি সফরকারীরা। দ্বিতীয় ম্যাচ বৃষ্টিতে ভেস্তে যাওয়ায় সিরিজ সমতায় শেষ করার সুযোগ এখনও আছে আয়ারল্যান্ডের।

এই সিরিজে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ দল যে ধরনের ক্রিকেট খেলেছে তাতে সিরিজ হার এড়ানো কঠিন আয়ারল্যান্ডের জন্য।

সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ১২টি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ড। এরমধ্যে বাংলাদেশের জয় ৮টিতে, আয়ারল্যান্ডের জয় ২টিতে। বাকি ২টি ম্যাচ পরিত্যক্ত হয়েছে।

তৃতীয় ওয়ানডে থেকে আফিফ হোসেন এবং শরিফুল ইসলামকে বাদ দিয়েছে বাংলাদেশ। রনি তালুকদারের মত খেলোয়াড়ের দেশের হয়ে প্রথম ওয়ানডে খেলার সুযোগ থাকছে। প্রথম ওয়ানডের আগে অনুশীলন সেশনে ফুটবল খেলতে গিয়ে চোখে ব্যাথা পান অলরাউন্ডার মেহেদি হাসান মিরাজ। ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন তিনি।

যদিও বিশ্বমানের স্পিন আক্রমণ আছে স্বাগতিকদের। তাই পেসারদের জ্বলে উঠার প্রয়োজন তেমন একটা পড়েনি। কারণ ঘরের মাঠে আইরিশদের গুঁড়িয়ে দেয়ার জন্য স্পিনাররাই যথেষ্ট । ধারণা করা হচ্ছিলো- বাংলাদেশের পেস বোলারদের সহজে মোকাবেলা করতে পারবে আয়ারল্যান্ড। কিন্তু বাস্তবে সেটি হয়নি।

বাংলাদেশ দল

তামিম ইকবাল (অধিনায়ক), লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্ত, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, ইয়াসির আলী চৌধুরী, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদি হাসান মিরাজ, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, এবাদত হোসেন চৌধুরী, মুস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ ও রনি তালুকদার।

আয়ারল্যান্ড দল

অ্যান্ড্রু বলবির্নি (অধিনায়ক), পল স্টার্লিং, স্টেফেন ডোহেনি, হ্যারি টেক্টর, জর্জ ডকরেল, কার্টিস ক্যাম্পার, লরকান টাকার, গ্যারেথ ডেলানি, অ্যান্ডি ম্যাকব্রিন, মার্ক অ্যাডায়ার, ম্যাথিউ হামফ্রেস, বেঞ্জামিন হোয়াইট, জোশুয়া লিটল ও গ্রাহাম হুম।

এক যুগ পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ একযুগেরও বেশি সময় পর ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছে মোহামেডান। টাইব্রেকারে ৪-২ গোলে আবাহনীকে হারায় মোহামেডান।

রুদ্ধশ্বাস এক লড়াই নির্ধারিত সময়ে ৩-৩ ড্র থাকার পর অতিরিক্ত সময়ে গড়ায়। সেখানেও দুই দল সমান। একটি করে গোল করে মোহামেডান আর আবাহনী। ৪-৪ সমতায় থাকা ম্যাচটি গড়ায় টাইব্রেকারে।

সেই টাইব্রেকারে ভাগ্য খুলে মোহামেডানের। কুমিল্লার ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত স্টেডিয়ামে আবাহনীকে ৪(৪)-৪(২) ব্যবধানে হারিয়ে ফেডারেশন কাপের চ্যাম্পিয়ন হলো সাদাকালোরা।

এর আগে উত্তাপ ছড়ানো এই ম্যাচের ১৫ মিনিটে লিড পেয়ে যায় আবাহনী। ফয়সাল আহমেদ ফাহিমের গোলে এগিয়ে যায় আকাশী-নীলরা। পিছিয়ে পড়ে ম্যাচে ফিরতে মরিয়া হয়ে উঠে মোহামেডান। কিন্তু উল্টো ম্যাচের ৪৩ মিনিটে কোস্টারিকার ড্যানিয়েল কলিন্দ্রেসের গোলে আবাহনী ব্যবধান দ্বিগুণ করে। শেষ পর্যন্ত আর গোল না হলে ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আবাহনী।

দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই যেন ম্যাচে প্রাণ ফিরে আসে। ৫৬ থেকে ৬১ মিনিটে ২ গোল পরিশোধ করে ম্যাচে ফিরে মোহামেডান। কিন্তু তার ঠিক মিনিটে খানেক পড়েই আবারো এগিয়ে যায় আবাহনী। ৬৫ মিনিটে নাইজেরিয়ান এমেকার গোলে এগিয়ে থেকে আবাহনী ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয়।

কিন্তু চরম নাটকীয়তায় ভরা এই ম্যাচের শেষ দিকে আবারো সমতা ফেরায় মোহামেডান। দ্বিতীয়ার্ধে মোহামেডানের মালির অধিনায়ক সুলেমান দিয়াবাতের হ্যাটট্রিকে ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। প্রথম অতিরিক্ত সময়ে এগিয়ে যায় সাদা-কালো শিবির। ৪-৩ গোলে জয়ের স্বপ্ন দেখা মোহামেডানকে স্তব্ধ করে ম্যাচের ১১৮ মিনিটে সুলেমান দিয়াবাতের গোলে আবারো সমতা ফিরে খেলায়।

শেষ পর্যন্ত ৪-৪ গোলে অতিরিক্ত সময়ের খেলা শেষ হয়। দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফেডারেশন কাপের ফাইনাল টাইব্রেকারে গড়ায়। এই টুর্নামেন্টের সর্বশেষ ফাইনালের টাইব্রেকারও এই দুই দলের মধ্যে। সেই ম্যাচে মোহামেডান জিতেছিল।

আজও সেই পুরনো স্মৃতি তাজা করল সাদা-কালোরা। পেনাল্টি শুটআউটে আবাহনীকে হতাশ করে ৪-২ গোলে নাটকীয়ভাবে শিরোপা জিতে নেয় মোহামেডান।

;

শ্বাসরুদ্ধকর ফাইনালে গুজরাটকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আবারও সেই ধোনির চেন্নাই। গুজরাট টাইটান্সকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চলতি আইপিএলের শিরোপা নিজেদের করে নিয়েছে তারা। বৃষ্টি আইনে ১৭১ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে পাঁচ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চেন্নাই।

শেষ ওভারে চেন্নাই সুপার কিংসের জয় পেতে দরকার ছিল ১৩ রান। প্রথম তিন বলেই ইয়র্কার লেন্থে বল করেছেন মোহাম্মদ শামী। খরচ করেছেন মাত্র দুই রান। তখন ম্যাচের পেন্ডুলাম দুলছিল দু’দিকে। যার ধারাবাহিকতায় শেষ দুই বলে চেন্নাইয়ের ১০ রান দরকার ছিল। প্রথম বলেই ছয় হাঁকিয়ে ম্যাচের লাগামে টান দেন জাদেজা। বাকি কাজটাও তিনিই সেরেছেন। ডান পায়ে উড়ে আসা ফুলটস বল পেছনে ঠেলে দিয়ে দৌড়। বল ততক্ষণে সীমানা পেরিয়ে গেছে।

বড় টার্গেট তাড়া করতে নেমে চেন্নাইকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার ডেভন কনওয়ে ও রুতুরাজ গায়কোয়াড়। ৬ ওভারে চেন্নাইয়ের রান গিয়ে দাঁড়ায় ৭২।

সপ্তম ওভারে গুজরাটকে প্রথম ব্রেক থ্রু এনে দেন নূর আহমেদ, রুতুরাজ গায়কোয়াড়কে ফিরিয়ে। বাঁহাতি এ স্পিনার একই ওভারে ফিরিয়েছেন ডেভন কনওয়েকেও। ২ ছক্কা ও ৪ চারে ৪৭ রান করে মোহিত শর্মার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কিউই এই ব্যাটার।

একই ওভারে দুই ওপেনারের বিদায়ের পর রানের চাকা সচল রেখেছেন আজিঙ্কা রাহানে। ১৩ বলে ২৭ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলার পর তিনিও ফেরেন মোহিত শর্মার বলে।

পঞ্চম শিরোপা জিততে শেষ ২০ বলে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ৫০ রান। পাঁচ বল পরেই লক্ষ্যটা গিয়ে দাঁড়ায় ১৫ বলে ২৩ রান। শেষ ওভারে চেন্নাইয়ের প্রয়োজন ছিল ১৪ রান। তবে মোহিতের প্রথম চার বল থেকে আসে মাত্র ৪ রান। কিন্তু শেষ দুই বলে চার-ছক্কা মেরে জয়টা গুজরাটের হাতের মুঠো থেকে ছিনিয়ে নেন জাদেজা।

এর আগে, সোমবার (২৯ মে) আহমেদাবাদে টস জিতে প্রথমে গুজরাটকে ব্যাটিংয়ে পাঠান চেন্নাই অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। শুরুতেই উইকেট পাওয়ার সুযোগ ছিল চেন্নাইয়ের সামনে। তুষার দেশপান্ডের বলে স্কয়ার লেগে শুভমান গিলের সহজ ক্যাচ ফেলে দেন দীপক চাহার। গিল তখন ২ রানে। জীবন পেয়েই ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেন গিল।

পাওয়ার প্লেতে গিল আর ঋদ্ধিমান সাহা মিলে উড়ন্ত সূচনা এনে দেন গুজরাটকে। ৬ ওভারে এই দুই জনের ব্যাট থেকে আসে ৬২ রান। জীবন পাওয়া গিল হাফসেঞ্চুরির দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে রবীন্দ্র জাদেজার ঘূর্ণিতে ধোনির স্টাম্পিংয়ের শিকার হয়ে ফিরতে হয়েছে তাকে। ২০ বলে ৭ বাউন্ডারিতে গুজরাট ওপেনার করেন ৩৯।

দ্বিতীয় উইকেটে সাই সুদর্শনকে নিয়ে ৪২ বলে ৬৪ রানের জুটি গড়েন ঋদ্ধিমান। ৩৬ বলে ফিফটি পূরণ করা উইকেটরক্ষক এই ব্যাটার ফেরেন দীপক চাহারের শিকার হয়ে। ৩৯ বলে তার ৫৪ রানের ইনিংসে ছিল ৫ চার আর ১ ছক্কার মার। এরপর ৩৩ বলে ফিফটি করেন সুদর্শন। সেঞ্চুরি হাঁকানোরও সুযোগ ছিল এই ব্যাটারের সামনে। শেষ ওভারে দুই ছক্কা হাঁকিয়ে সেই সুযোগও তৈরি করেছিলেন, কিন্তু পরের বলে আউট হয়ে প্রথম সেঞ্চুরির স্বপ্ন ভাঙে সুদর্শনের।

;

শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩ চ্যাম্পিয়ন "পদ্মা টাইটানস দল লীগ"



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের শেনজেন সিটিতে অনুষ্ঠিত "শেনজেন প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ ২০২৩" চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পদ্মা টাইটানস দল লীগ। শেনজেন প্রপার্টিজ লিমটেডের স্পন্সরে ও শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটি ইন চায়না আয়োজিত এ প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ হয়েছে যমুনা কিংস দল এবং তৃতীয় হয়েছে মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস।

গতকাল রোববার শেনজেনের সংগং স্পোর্টস স্টেডিয়ামে এই ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। খেলা শেষে বিজয়ী দল সহ সকল খেলোয়ারদের মেডেল প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ইমাম টেলিকমের ভাইস প্রেসিডেন্ট, জেআইও ইন্ড্রাস্ট্রিজ লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং শেনজেন বাংলাদেশ কমিউনিটির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির প্রধান উপদেষ্টা লায়ন মহসিন ইমাম চৌধুরী (রুনু)। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, শেনজেন প্রপার্টিজ লিমিটেড (এস.পি.এল) কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর এ. কে মুরাদ, বিশষ্ট ব্যবসায়ী এম. এ. এইচ. হক বাপ্পা, ইকবাল হোসেন সায়েম, মান্নু ও তারেকুল ইসলাম।

অতিথিরা চ্যাম্পিয়ন দলকে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও ১৫০০ ইউয়ান (প্রাইজ মানি), যমুনা কিংস্ দলকে রার্নাস আপ ট্রফি ও তৃতীয় দল হিসেবে মেঘনা ভিক্টোরিয়ান এর খেলোয়ারদের হাতে ট্রফি তুলে দেন।

এর আগে সকাল নয়টায় বাংলাদেশের জাতীয় সংগীতের পর টসের মাধ্যমে পদ্মা টাইটানস্ দল ও যমুনা কিংস দলের মাঝে ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। পদ্মা টাইটানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন নেক্সাস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইমতিয়াজ হোসাইন, মেঘনা ভিক্টোরীয়ানস্ দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন ওয়ান টাচ্ বিজনেস সার্ভিসের ম্যানেজি ডিরেক্টর মোঃ জাবেদ জাহাংগির ও যমুনা দলের ম্যানেজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাফোয়ানা ইন্টাঃ লজিস্টিকস কোম্পানীর ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোঃ ইরফানুর রব জিন্নাহ। খেলায় পদ্মা টাইটানস্ দলের ক্যাপ্টেন ফয়সাল আহমেদের চমৎকার নৈপুন্য ও দুরদর্শিতার কারনে দলটি চ্যাম্পিয়ন হওয়ার তকমা পান। এতে ম্যান অফ দ্যা ম্যাচের পুরস্কার পান এম. এস. সানি, সর্বোচ্চ উইকেট টেকার পদ্মা টাইটানস টিমের ম্যানেজার ইমতিয়াজ হোসেন, বেস্ট ইমাজিং প্লেয়ার অফ দ্যা টুর্নামেন্ট নির্বাচিত হন সালেকুর ও ম্যান অব দ্যা টুর্নামেন্ট রিয়াজ। আম্পায়ার হিসেবে পুরস্কার গ্রহণ করেন সাইফুল ইসলাম ও শরীফ পাটোয়ারী।

;

জুনে এশিয়ায় আসছে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসির আর্জেন্টিনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

লিওনেল মেসিকে নিয়েই এশিয়া সফরে আসছে আর্জেন্টিনা। আগামী জুনে দুটো প্রীতি ম্যাচ খেলতে এশিয়ায় পা রাখবে বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। তবে দলের সাথে থাকবেন না দিবালা-মার্তিনেজ।

আগামী জুনে এশিয়া সফরে আলবিসেলেস্তেরা খেলবে দুটি ম্যাচ। ১৫ জুন চীনের বেইজিংয়ে মেসিদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, আর ১৯ জুন জাকার্তায় বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা মুখোমুখি হবে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার।

তবে সব কিছু ঠিক থাকলে লিওনেল মেসিরা হয়তো এই সময়ে পা রাখতেন বাংলাদেশেই। খেলতেন এই দেশের মাটিতেই। কিন্তু বাফুফে মাঠের ব্যবস্থা করতে না পারায় বাংলাদেশে আসছেনা বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। যাচ্ছে চীন ও ইন্দোনেশিয়ায়।

এশিয়া সফরের জন্য ২৭ সদস্যের বিশাল বহর ঘোষণা করেছেন আর্জেন্টিনার কোচ লিওনেল স্কালোনি। লিওনেল মেসি থাকলেও চোটের কারণে দলে জায়গা হয়নি লিসান্দ্রো মার্তিনেজ ও পাওলো দিবালার।

প্রায় ৫ বছর পর জাতীয় দলে ডাক পেয়েছেন আতলেতিকো মাদ্রিদ কোচ দিয়েগো সিমিওনের ছেলে জিওভানি সিমিওনে। ৩৩ বছর পর নাপোলিকে ইতালিয়ান সিরি আ শিরোপা জেতাতে বড় অবদান রেখেছেন সিমিওনে। তাছাড়া দলে আছেন আলেহান্দ্রো গারনাচো।

এশিয়া সফরের আর্জেন্টিনা দল-

গোলরক্ষক : এমিলিয়ানো মার্তিনেজ, জেরেনিমো রুলি, ওয়ালতার বেনিতেজ।

রক্ষণভাগ : নাহুয়েল মোলিনা, গনজালো মন্তিয়েল, জার্মান পেজ্জেয়া, ক্রিস্তিয়ান রোমেরো, লিওনার্দো বালের্দি, নিকোলাস ওতামেন্দি, ফাকুন্দো মেদিনা, নিকোলাস তালিয়াফিকো, মার্কোস আকুনিয়া।

মাঝমাঠ : লিওনার্দো পারেদেস, এনজো ফার্নান্দেজ, গিদো রদ্রিগেজ, রদ্রিগো দি পল, এজেকেল পালাসিওস, অ্যালেক্সিস ম্যাক অ্যালিস্টার, থিয়াগো আলমাদা, জিওভানি লো সেলসো।

আক্রমণভাগ : লুকাস ওকাম্পোস, আনহেল দি মারিয়া, হুলিয়ান আলভারেজ, জিওভানি সিমিওনে, আলহান্দ্রো গারনাচো, নিকোলাস গনজালেজ, লিওনেল মেসি।

;