অঘটনের বিশ্বকাপে হারল ব্রাজিলও

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’


স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বকাপে অঘটনের ধারা অব্যাহত। এ বার গ্রুপের শেষ ম্যাচে হেরে গেল ব্রাজিল। আর্জেন্টিনা, স্পেন, পর্তুগালের মতো গ্রুপে একটি ম্যাচ হেরেই শেষ ষোলোয় যেতে হচ্ছে তাদের। কাতার বিশ্বকাপে গ্রুপে কোনও দলই নিজেদের সব ম্যাচে জিততে পারল না।

গোটা ম্যাচে প্রচুর সুযোগ পেয়েছিলেন তিতের ছেলেরা। কিন্তু একটাও কাজে লাগাতে পারেননি। গোলের সামনে থেকে অনেক শট বাইরে মেরেছেন। নেইমার না থাকলেও ব্রাজিল দলে গোল করার অনেকে রয়েছেন। সুযোগও তৈরি হয়েছে প্রচুর। কিন্তু জালে বল জড়াতে পারবেন এমন ফুটবলারকে অন্তত শুক্রবার খুঁজে পাওয়া যায়নি। রিজার্ভ দল নামিয়ে এর আগে স্পেন, পর্তুগাল, ফ্রান্স হেরেছে। শুক্রবার সেই তালিকায় যোগ হল ব্রাজিলের নামও। এ দিন হাত মেলানোর দূরত্ব থেকেও গোল নষ্ট হয়েছে। একাই অন্তত দু’টি নিশ্চিত গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন ব্রুনো গিমারায়েস। প্রশংসা করতে হবে ক্যামেরুনের গোলকিপার ডেভিস এপাসিরও। অন্তত তিনটি নিশ্চিত গোল বাঁচিয়ে দিয়েছেন তিনি।

দ্বিতীয়ার্ধে ব্রাজিলের মুহুর্মুহু আক্রমণ সামলাতে হয়েছে তাকে। তবু এক মুহূর্তের জন্যেও দলকে চিন্তার মধ্যে পড়তে দেননি।

প্রত্যাশামতোই ক্যামেরুন ম্যাচে ব্রাজিলের প্রথম একাদশ আমূল বদলে ফেলেছিলেন তিতে। নয়টি বদল করেছিলেন। আগের ম্যাচের থেকে শুধু এদের মিলিটাও এবং কাসেমিরোকে রেখেছিলেন। শুরু করেছিলেন আর্সেনালের দুই স্ট্রাইকার গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেল্লি এবং গ্যাব্রিয়েল জেসুস। ছিলেন ম্যান ইউয়ের অ্যান্টনি। ব্রাজিলের হয়ে এ বারের বিশ্বকাপে প্রথম বার নামেন দানি আলভেস। ব্রাজিলের হয়ে সবচেয়ে বেশি বয়সে খেললেন এবং নেতৃত্ব দিলেন তিনি।

শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলছিল ব্রাজিল। দ্বিতীয় মিনিটেই সুযোগ পায় তারা। অ্যান্টনি পাস দেন রদ্রিগোকে। তিনি পাস দেন ফ্রেডকে। কিন্তু ফ্রেড পৌঁছতে একটু দেরি করে ফেলায় বলে পা ছোঁয়াতে পারেননি। ব্রাজিলের আক্রমণ সামলাতে শারীরিক ফুটবল খেলার রাস্তা নেয় ক্যামেরুন। সাত মিনিটেই প্রথম হলুদ কার্ড দেখে তারা। কিন্তু ব্রাজিলের আক্রমণ থামানো যায়নি। ১৪ মিনিটের মাথায় ফ্রেডের ক্রস থেকে দারুণ হেড করেছিলেন মার্তিনেল্লি। কিন্তু ক্যামেরুন গোলকিপার এপাসি তা বাঁচিয়ে দেন। প্রথম ১৫ মিনিটে ব্রাজিলের বল পজেশন ছিল প্রায় ৭১ শতাংশ।

২০ মিনিটে প্রথম আক্রমণ দেখা যায় ক্যামেরুনের। টোলোর ক্রস এসেছিল ব্রাজিলের বক্সে। কিন্তু আবুবাকার পৌঁছনোর আগেই বল সেভ করে দেন এদেরসন। পাঁচ মিনিট পরে আবার সুযোগ পায় ব্রাজিল। মার্তিনেল্লির পাস থেকে থেকে জেসুসের শট আটকে যায় ডিফেন্ডার এবসের পায়ে লেগে। দুই উইং দিয়ে আক্রমণ শানাচ্ছিল ব্রাজিল। মাঝমাঠেও ছিল তাদের শাসন। ক্যামেরুন যা-ই আক্রমণ করছিল, তা ছিল মূলত প্রতি আক্রমণ নির্ভর।

৩৮ মিনিটে আবার অ্যান্টনির একটি শট বাঁচান এপাসি। বিরতির সামান্য আগে অল্পের জন্য এগোতে পারেনি ব্রাজিল। তিন জন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে মার্তিনেল্লির শট অল্পের জন্য বাঁচিয়ে দেন এপাসি। তার পরেই গোল খেতে খেতে বেঁচে যায় ব্রাজিল। এমবিউমোর হেড বাঁচিয়ে দেন এদেরসন।

দ্বিতীয়ার্ধে পর পর দু’বার অল্পের জন্য গোল পায়নি ব্রাজিল। ৫৭ মিনিটে এদের মিলিটাওয়ের বাঁ পায়ের শট এপাসি ধরতে পারেননি। তা পোস্টে লেগে বেরিয়ে যায়। পরের মিনিটেই দ্রুত ফ্রি-কিক থেকে নেওয়া অ্যান্টনির শট দুর্দান্ত ভাবে বাঁচিয়ে দেন এপাসি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই খেলা হতে থাকে ক্যামেরুনের বক্সে।

এক বার ক্যামেরুনের পাল্টা আক্রমণ দেখা গেল। তাতেই গোল! ম্যাচ তখন গড়িয়েছে অতিরিক্ত সময়ে। ডান দিকের উইং থেকে দৌড়ে ভেতরে ঢুকে আসেন এনগোম এমবেকেলি। ব্রাজিলের বক্সে তার ভাসানো ক্রসে আবুবাকারের মাপা হেড গোলের কোণ দিয়ে জালে জড়িয়ে যায়। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া আর কিছু করার ছিল না গোলকিপার এদেরসনের। উত্তেজনায় জার্সি খুলে ফেলে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড এবং লাল কার্ড দেখলেন আবুবাকার। শেষ পাঁচ মিনিট দশ জনে খেলতে হল ক্যামেরুনকে। ব্রাজিল গোল শোধ দিয়ে দিতেই পারত। কিন্তু দিনটা ছিল ক্যামেরুনেরই।

   

চেন্নাইয়ের জার্সিতে খেলার স্বপ্ন দেখতেন মুস্তাফিজ



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মুস্তাফিজুর রহমানের আইপিএলে খেলা নিয়ে কম কথা হয়নি। বিশেষ করে আইপিএলের মাঝপথে তাকে জিম্বাবুয়ে সিরিজের জন্য দেশে ফিরিয়ে আনার প্রশ্নে বিসিবি পরিচালকদের মধ্যেও মতদ্বৈধতা দেখা গেছে। বিসিবির ক্রিকেট অপারেশন্স প্রধান জালাল ইউনুস এও বলেছিলেন, আইপিএল খেলে মুস্তাফিজের শেখার কিছু নেই। তবে মুস্তাফিজ নিজে কিন্তু সেভাবে ভাবছেন না। বরং আইপিএলে খেলার কিছু উপকারী দিক খুঁজে পেয়েছেন দেশের অন্যতম সেরা এই পেসার।

চেন্নাই সুপার কিংসের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলের সঙ্গে আলাপে নিজের ব্যক্তিজীবন এবং ক্রিকেট ক্যারিয়ারের বেশকিছু বিষয় খোলাসা করেছেন মুস্তাফিজ। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে খেলা নিয়ে তার ভাবনা বর্ণনা করতে গিয়ে মুস্তাফিজ বলেন, ‘আইপিএলে সব দেশের তারকা ক্রিকেটাররা থাকে। এখানে সাফল্য পেলে অন্যত্র সফল হওয়া সহজ হয়ে যায়।’

২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেক হয় মুস্তাফিজের। প্রথম আসরে খেলেন সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে। সেবার অরেঞ্জ আর্মির হয়ে শিরোপাও জিতেছিলেন, হয়েছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা উদীয়মান ক্রিকেটার। এরপর মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস এবং দিল্লি ক্যাপিটালসের জার্সিতেও দেখা গেছে তাকে।

তবে সবসময়ই তার ভেতর সুপ্ত বাসনা ছিল পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার। মুস্তাফিজের ভাষায়, ‘চেন্নাইয়ের হয়ে এবারই প্রথম খেলছি। ২০১৬ সালে আইপিএলে অভিষেকের পর থেকেই চেন্নাইয়ের হয়ে খেলার স্বপ্ন ছিল। যেদিন চেন্নাইয়ের তরফ থেকে ডাক পাই, আমি ওই রাতে ঘুমাতে পারিনি।’

চেন্নাই সুপার কিংস তারকায় ঠাঁসা এক দল। মহেন্দ্র সিং ধোনির মতো বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক দলটির সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ। এছাড়া কোচিং প্যানেলেও রয়েছেন স্টিফেন ফ্লেমিং, মাইক হাসি, ডোয়াইন ব্রাভোর মতো কিংবদন্তি ক্রিকেটাররা। তাদের সান্নিধ্যে থেকে, দিকনির্দেশনায় খেলে কী শিখতে পেরেছেন সেটাও অকপটেই জানালেন মুস্তাফিজ, ‘মাহি ভাই, ডিজে ব্রাভোরা ডেথ ওভারে ফিল্ডিং সাজানো নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন, এই বিষয়গুলো কাজে লেগেছে। (ধোনির সঙ্গে) বোলিং নিয়ে মূলত কথা হয়। মাঠেই বেশি কথা হয়। মাহি ভাই নিজে এসেই আমাকে বলেন কোনটা কীভাবে করলে ভালো হয়।’

আইপিএলের চলতি আসরে এখন পর্যন্ত ৭ ম্যাচ খেলে ১২ উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন মুস্তাফিজ। চেন্নাইয়ের সর্বোচ্চ উইকেটশিকারি এখন তিনিই। যদিও শেষ কয়েক ম্যাচে বেশ খরুচে বোলিং করেছেন। তবে বাংলাদেশে ফেরার আগে আরও দুইটি ম্যাচে খেলার সুযোগ পেতে পারেন মুস্তাফিজ। সে দুটি ম্যাচে নিশ্চয়ই নিজের সেরাটা মেলে ধরতে চাইবেন ‘কাটার মাস্টার’খ্যাত এই গতিতারকা।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

আচমকা অবসরে পাকিস্তানের তারকা ক্রিকেটার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হঠাৎ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাট চুকানোর ঘোষণা দিয়েছেন পাকিস্তানের তারকা নারী ক্রিকেটার বিসমাহ মারুফ। দীর্ঘ ১৭ বছরের খেলোয়াড়ি জীবনে পাকিস্তানের জার্সিতে রেকর্ড ১৩৬ ওয়ানডে খেলেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও লিগে খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ৩২ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার।

দীর্ঘসময় পাকিস্তানের নারী দলের নেতৃত্ব দেয়া বিসমাহর অধীনে মোট ৯৬টি ম্যাচ খেলেছে দল। ৬২ টি-টোয়েন্টি ও ৩৪টি ওয়ানডেতে পাকিস্তানের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি।

ব্যাট-বল তুলে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়ার মুহূর্তে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি-দুই ফরম্যাটেই পাকিস্তানের জার্সিতে সর্বোচ্চ রান বিসমাহর। ১৩৬ ওয়ানডেতে ২৯.৫৫ গড়ে তার রান ৩ হাজার ৩৬৯। এই ফরম্যাটে ২১ বার ফিফটি করলেও সেঞ্চুরির দেখা পাননি। টি-টোয়েন্টিতে ১৪০ ম্যাচে মারুফের রান ২৮৯৩, ফিফটি ১২টি।

আচমকা অবসরের সিদ্ধান্ত নেয়া প্রসঙ্গে মারুফ জানান, ‘আমি যে খেলাটিকে সবচেয়ে বেশি ভালোবাসি তা থেকে অবসর নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এটি আমার জন্য একটি অবিশ্বাস্য যাত্রা, চ্যালেঞ্জ, জয় এবং অবিস্মরণীয় স্মৃতিতে ভরা। আমি আমার পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই, যারা আমার ক্রিকেট যাত্রায় শুরু থেকে এখন পর্যন্ত আমাকে সমর্থন করেছে।’

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

রনির তাণ্ডবে তামিম-মুশফিকদের হার



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের সুপার লিগ পর্বে টানা দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়েছে মোহামেডান। রনি তালুকদারের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে প্রাইম ব্যাংককে ৩৩ রানে হারিয়েছে সাদাকালোরা।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে হয় মোহামেডানকে। রনি তালুকদারের সেঞ্চুরি আর মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন এবং মেহেদী হাসান মিরাজের ফিফটিতে ব্যাটিংটা উপভোগ করে তারা। ৫০ ওভার শেষে তাদের স্কোরবোর্ডে শোভা পায় ৬ উইকেটে ৩১৭ রানের বড় সংগ্রহ।

১৩১ বলে ৮ চার এবং ৯ ছক্কায় ১৪১ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস আসে রনির ব্যাটে। রুবেল হোসেনের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ঠিক ৫০ রান করেন ফর্মে থাকা অঙ্কন। মিরাজ ২৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে খেলেন  ৫৩ রানের হার না মানা ইনিংস। প্রাইম ব্যাংকের পক্ষে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন শেখ মেহেদী।

জবাব দিতে নেমে মোহামেডানের স্কোর টপকে যাওয়ার চেষ্টা কম করেনি প্রাইম ব্যাংক। ওপেনার তামিম ইকবাল (১৪) ব্যর্থ হলেও লড়াই চালিয়ে যান শাহাদাত দিপু, শেখ মেহেদী, সানজামুলরা। তবে তাদের কেউই তিন অঙ্কের ঘর স্পর্শ করতে পারেননি। সেট হয়েও ফিরেছেন আক্ষেপ সঙ্গী করে।

প্রাইমের পক্ষে সর্বোচ্চ ৬৪ রান আসে শেখ মেহেদীর ব্যাটে। ৫১ রান করেন শাহাদাত দিপু। ১ রানের জন্য ফিফটি মিস হয় সানজামুলের। তাদের প্রচেষ্টার পরও ৪৮.৫ ওভারে ২৮৪ রানে গুটিয়ে যায় প্রাইম ব্যাংক। মোহামেডানের হয়ে সমান দুটি করে উইকেট নেন আবু হায়দার রনি, মুশফিক হাসান এবং নাসুম আহমেদ।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;

শেখ জামালের কাছে হেরে শিরোপা-স্বপ্ন শেষ শাইনপুকুরের



স্পোর্টস ডেস্ক, বার্তা ২৪
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঢাকা প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগে এবার চমকের পর চমক দেখিয়েছে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাব। প্রথম পর্বে আবাহনীর পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পয়েন্ট নিয়ে সুপার লিগে জায়গা করে নেয় তারা। সুপার লিগেও প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছিল দলটি। তবে সুপার লিগের দ্বিতীয় ম্যাচে এসে হোঁচট খেতে হল তাদের। দলটিকে ৭ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাব।

বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামে শাইনপুকুর। জিসান আলম ও অধিনায়ক আকবর আলির ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ পায় তারা। ৪৬.১ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে তারা স্কোরবোর্ডে জমা করে ২৬৪ রান।

দুই রানের জন্য সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপে পোড়েন শাইনপুকুর ওপেনার জিসান আলম। তাইবুর রহমানের বলে লেগ বিফোরের ফাঁদে পড়ে তাকে থামতে হয় ৯৮ রানে। ৬৪ রান আসে আকবর আলির ব্যাটে।

শেখ জামালের হয়ে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন তাইবুর।

২৬৫ রান তাড়া করতে নেমে ওপেনার সাইফ হাসানের ফিফটি ও তিনে নামা ফজলে মাহমুদ রাব্বির সেঞ্চুরিতে ৪৬.২ ওভারেই লক্ষ্য পৌঁছে যায় শেখ জামাল।

নাহিদ রানার বলে তানজিদ হাসান তামিমের ক্যাচ হওয়ার আগে ৬৭ রান করেন সাইফ। অন্যদিকে সমান ছয়টি করে চার-ছক্কায় ১০১ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে জিতিয়ে তবেই মাঠ ছাড়েন ফজলে মাহমুদ।

এই হারে শিরোপার স্বপ্ন ফিকে হয়ে গেল শাইনপুকুরের। অন্যদিকে শিরোপার দৌড়ে না থাকলেও সুপার লিগে প্রথম জয়ের উৎসব করছে শেখ জামাল।

  ‘মরুর বুকে বিশ্ব কাঁপে’

;