‘খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে ভয়ংকর তামাশা করেছে সরকার’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অসুস্থ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে ভয়ংকর তামাশা করেছে সরকার বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।

রোববার (১ অক্টোবর) সংবাদ সম্মেলনে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত জানানোর পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, আইনমন্ত্রী পাবলিকলি বলেছিলেন, আবেদন করা হলে সুবিবেচনা করা হবে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আবেদন করেছিলেন শামীম এস্কান্দার। কিন্তু সে আবেদন আইনগতভাবে বিবেচনা না করে রাজনৈতিকভাবে বিবেচনা করা হয়েছে।

কায়সার কামাল বলেন, সিআরপিসি ৪০১-এ আইনের বিধান থাকার পরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিহিংসা পরায়ণ হয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যা খালেদা জিয়ার সঙ্গে ভয়ঙ্কর তামাশা এবং আইনের বরখেলাপ।

লিভার সিরোসিসসহ বার্ধক্যজনিত নানা রোগে আক্রান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন গত ৯ আগস্ট থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার স্বাস্থ্যের তেমন কোনো উন্নতি নেই। বরং দিন দিন অবস্থার অবনতি হচ্ছে। মাঝে-মধ্যেই তার শ্বাসকষ্ট দেখা দিচ্ছে। নিতে হচ্ছে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ)।

   

মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার দাবিতে চট্টগ্রামে আইনজীবীদের মানববন্ধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, চট্টগ্রাম 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবসে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠাসহ নানা দাবিতে চট্টগ্রামে জামায়াত-বিএনপি পন্থি আইনজীবীরা মানববন্ধন করেছে।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের কোর্ট হিল সোনালী ব্যাংক চত্বরে ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট চট্টগ্রাম’র ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আওয়ামী লীগ পরিকল্পিতভাবে দেশের গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দেশকে মাফিয়া রাষ্ট্রে পরিণত করেছে। গুটিকয় উচ্ছিষ্ট ও দল থেকে বিতাড়িত কিছু জনধিকৃতকে টাকার বিনিময়ে ভাগিয়ে নিয়ে আওয়ামী লীগ এখন লোক ভাগাভাগির দলে পরিণত হয়েছে। তাই দেশ ও জাতিকে এই অপশক্তির হাত থেকে বাঁচাতে হলে দলমত নির্বিশেষে সবাইকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণপ্রতিরোধকে আরও শানিত করতে হবে।

বক্তারা আরও বলেন, জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে আইনের নামে সরকার যা করছে, তা বেআইনি সন্ত্রাস ছাড়া আর কিছু নয়। তাই দেশের জনগণ আওয়ামী ভাগবাটোয়ারার পাতানো নির্বাচনে কোনো সহযোগিতা করবে না। মানুষ এই একতরফা নির্বাচন বর্জন করবে।

ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্ট চট্টগ্রামের আহ্বায়ক ও সাবেক মহানগর পিপি অ্যাডভোকেট আবদুস সাত্তারের সভাপতিত্বে এবং ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের স্বমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট জহুরুল আলমের পরিচালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের কো কনভেনার ও বাংলাদেশ লইয়ার্স কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শামসুল আলম, ইউনাইটেড লইয়ার্স ফ্রন্টের কো কনভেনার ও লিবারেল ডেমোক্রেটিক লইয়ার্স ফ্রন্টের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহাদত হোসেন, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের সদস্য ও চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট বদরুল আনোয়ার, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট নাজিম উদ্দিন, আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট এনামুল হক প্রমুখ।

;

ফেনী-১ আসনে আ.লীগ প্রার্থীর সম্পদ শতকোটি টাকা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ফেনী
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম। তার স্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডা. জাহানারা আরজু। বর্তমানে এ দম্পতি ১০৮ কোটি ৩৭ লাখ ৪১ হাজার ৮৪৫ টাকা সমমূল্যের সম্পদের মালিক। আলাউদ্দিন নাসিমের হলফনামা পর্যালোচনা করে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

হলফনামায় দেওয়া তথ্যানুযায়ী, আলাউদ্দিন নাসিমের বার্ষিক আয় ৩ কোটি ৫৭ হাজার ২৯৫ টাকা এবং তার স্ত্রীর ৬৯ লাখ ৪৬ হাজার ৬৫০ টাকা। যেখানে বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান বা অন্যান্য ভাড়া হিসেবে আয় ৯০ লাখ ৭৪ হাজার ৯২৫, তার স্ত্রীর ১৫ লাখ ৮৭ হাজার ৭৯৪ টাকা, ব্যবসা হতে ১১ লাখ টাকা ২৫ হাজার টাকা, স্ত্রীর ৭ লাখ ৫৭ হাজার ২৭৯ টাকা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত, ডিভিডেন্টে রয়েছে ৯৫ লাখ ৯৭ হাজার ৩৭০ টাকা, স্ত্রীর ২৩ লাখ ২২ হাজার ৩০৪ টাকা, চাকুরিতে তার ১ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার এবং স্ত্রীর ১৩ লাখ ৩ হাজার ৩৪৪ টাকা বার্ষিক আয় দেখিয়েছে। এছাড়া স্ত্রীর পেশাখাতে ৯ লাখ ৭৫ হাজার ৯২৯ টাকা আয় দেখানো হয়েছে।

হলফনামায় দেখা গেছে, নাসিম চৌধুরীর স্থাবর সম্পদের মধ্যে কৃষি জমি রয়েছে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৪৫ হাজার ১৪৭ টাকা, তার স্ত্রীর ৪৬ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৬ টাকা, অকৃষি জমি ২৫ লাখ ৫২ হাজার টাকা, স্ত্রীর ৭৭ লাখ ৩২ হাজার টাকা। তার ৮ কোটি ৫২ লাখ ৯৩ হাজার ৪৬৬ টাকা মূল্যের তিনটি দালান (আবাসিক ও বাণিজ্যিক) রয়েছে। এছাড়া ১২ কোটি ৩১ লাখ ৪৬ হাজার ৯২০ টাকা মূল্যের ৬টি ও তার স্ত্রীর ২ কোটি ২৫ লাখ ৯৪ হাজার ২০১ টাকা মূল্যের ৪টি বাড়ি ও এপার্টমেন্ট রয়েছে।

আলাউদ্দিন নাসিমের ৭৫ লাখ ৫২ হাজার ৯৭৩ টাকা ব্যাংক ঋণ ও অগ্রিম ভাড়া বাবদ ২০ লাখ ৬০ হাজার টাকা দেনা রয়েছে বলে হলফনামায় উল্লেখ করেছেন।

হলফনামায় দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আলাউদ্দিন নাসিমের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ টাকা রয়েছে ১ কোটি ৩৩ লাখ ১৪ হাজার ৪৬৩ টাকা, স্ত্রীর ৪২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৫ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ দেখানো হয়েছে ৪ কোটি ১৪ লাখ ১৫ হাজার ১১৯ টাকা, স্ত্রীর ৯৩ লাখ ৪৭ হাজার ৯৯৮ টাকা, বন্ড, ঋণপত্র, স্টক একচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার রয়েছে ৫২ কোটি ৬২ লাখ ৩৩ হাজার ৫৪৯ টাকার, স্ত্রীর ৩ কোটি ৫৭ লাখ ২৭ হাজার ২৬৮ টাকা। পোস্টাল, সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ রয়েছে ৫ কোটি ২০ লাখ ১৬ হাজার ৪৬২ টাকা, স্ত্রীর ১৫ লাখ টাকা। তার বাস, ট্রাক, মোটরগাড়ি ও মোটরসাইকেল যানের অর্জনকালীন মূল্য ২ কোটি ৩২ লাখ ৫০ হাজার টাকা, স্ত্রীর ৯০ লাখ ১৫ হাজার টাকা, স্বর্ণ ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু রয়েছে ২ লাখ টাকা, তার স্ত্রীর ২৪ লাখ ৬ হাজার টাকা। এছাড়া তাদের দুজনের ইলেকট্রনিক সামগ্রী, আসবাবপত্র ও অন্যান্য সম্পদ রয়েছে ১৭ কোটি ৭৭ লাখ ১ হাজার ৭৩১ টাকা।

আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম বিসিএস প্রশাসন সার্ভিসে ১৯৮৬ সালে যোগ দেন। ১৯৯৬ সালে তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রটোকল অফিসার হিসেবে নিযুক্ত হয়ে ২০০১ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্ব পালন করেন। এরপর তিনি নেতা শেখ হাসিনার এপিএস হিসেবে তিনি কাজ শুরু করেন। ২০০৯ সালে উপসচিব হিসেবে তিনি প্রশাসন ক্যাডার থেকে পদত্যাগ করে অবসরে যান। ২০১২ সালে তিনি আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন।

;

২০ ডিসেম্বর থেকে আ.লীগের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু : কাদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

সিলেটে হযরত শাহজালাল ও শাহ পরানের মাজার জিয়ারতের মাধ্যমে আগামী ২০ ডিসেম্বর থেকে  নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, মাজার জিয়ারতের পর জনসভা হবে। সেটাই হবে প্রথম নির্বাচনী জনসভা।

ওবায়দুল কাদের বলেন, এদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন প্রবর্তন কবে? দেশের স্বাধীনতার পর ১৫ আগস্টের মতো মানবাধিকার লঙ্ঘন পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল এবং বাংলাদেশে এমন ঘটনা তার আগে ঘটেনি। নেত্রী বলেছিলেন, এদেশে আমার বাবার হত্যার বিচার চেয়েও বিচার পাইনি। চট্টগ্রামের মৌলভী আবুলকে গুম করে দেশের রাজনীতিতে ঘুমের ধারা প্রথম চালু করেছিল জিয়াউর রহমান। সেই ধারা খালেদা জিয়া অব্যাহত রেখেছেন।

বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে কথা বলতে গিয়ে গণমাধ্যমের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এদেশে বিএনপির মানবাধিকার লঙ্ঘনে ঘৃণ্য ও জঘন্যতম উদাহরণ সৃষ্টি করেছে। তার নজীর সমসাময়িক বিশ্বের কোথাও নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনের সব রেকর্ড তারা ভঙ্গ করেছে।

বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের কারণে যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে সে ব্যাপারে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে আপনারা কোনো বিচার চাইবেন কিনা? জবাবে তিনি বলেন, যারা গাজার সিজ ফায়ারের বিরুদ্ধে ভোট দেয় তাদের কাছে বিচার চেয়ে কি লাভ? আমাদের একাত্তরকেও তো হার মানিয়েছে। যারা গাঁজার বিরুদ্ধে ভোট দেয় তাদের কাছে বিচার চেয়ে কি লাভ আমাদের বলুন? আর আমাদের এখানে যা ঘটছে সেসব তথ্য তো আমরা দিয়েই থাকি। সেটা আমরা পারস্পরিক বিনিময় করেই থাকি।

জাতীয় পার্টির সঙ্গে গোপনে আলোচনা কেন? জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, আলোচনা গোপনে হয় না, গোপনীয়তা রক্ষা করেছি। কারণ এইগুলো বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। আপনি এক কথা বলবেন, আরেকজন আরেক কথা বলবেন। এইজন্য একটু গোপনীয়তা রক্ষা করা।

বিএনপি আন্দোলন চালিয়ে যাবে সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত। এ বিষয়ে আপনারা কি ভাবছেন? উত্তরে তিনি বলেন, আন্দোলন চালিয়ে যাক। সরকার আগামী মেয়াদে আসলে তখনও অবরোধ হরতাল দেবে। এগুলো আমরা এখন আর পাত্তা দিচ্ছি না।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কের টানাপোড়েনের কারনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ওপর হামলার আশঙ্কা আছে কিনা? জবাবে তিনি বলেন, আমাদের কারো সঙ্গে কোন কনফ্লিক্ট নাই। আমরা পরাশক্তি হতে চায় না। আমরা আমাদের জনগণ নিয়ে এই দেশে তে জন্মেছি, এ দেশে তে মরবো। আমরা সুপার পাওয়ার হতে চাই না। আমরা যেভাবে আছি, আমাদের জনগণকে নিয়ে ভাল থাকতে চাই, সুখে থাকতে চাই।

ভূ-রাজনীতির কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রভাব পড়ছে এবং দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক দলগুলোর মতোবিরোধ নিরসনের আহ্বান জানানো হয়েছে এফবিসিসিআই এর সভাপতি। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ভাল কথায় সবাই বলার চেষ্টা করে। বাস্তবতাটা যে বড় কঠিন। যারা ভালো কথা বলেন তারাও জানেন। আমাদের অর্থনীতি নিজেদের বিষয়। সারা বিশ্বের অর্থনীতি এখন আবর্তিত হচ্ছে ইউক্রেন ও রাশিয়ার যুদ্ধের ওপর। যে কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতি ও বাণিজ্য হুমকির মুখে পড়েছে। সেখান থেকে আমরাও মুক্তি পাইনি। আমরা সংকট সৃষ্টি করিনি অথচ আমাদেরই এই সংকটের মূল্য দিতে হচ্ছে। 

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ। 

;

সাতক্ষীরায় খুন, গুম, মিথ্যা মামলা ঠেকাতে বিএনপির মানববন্ধন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, সাতক্ষীরা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে সাতক্ষীরায় খুন, গুম, মিথ্যা মামলা, সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতা ও ভোটাধিকার হরণের প্রতিবাদে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপির দুটি গ্রুপ।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) শহরের বাঙ্গালের মোড় ও বিকালে সংগীতা মোড়ে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির দুটি গ্রুপ এই মানববন্ধন করে।

সকালে বাঙ্গালের মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ ইফতেখার আলীর নেতৃত্বে যুগ্ম আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হবি, জেলা যুবদলের সভাপতি আবু জাহিদ ডাবলু, সাধারণ সম্পাদক হাফিজুর রহমান মুকুল প্রমুখ অংশ নেন।

এছাড়া বিকালে সংগীতা মোড়ে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মৃণাল কান্তি রায়ের নেতৃত্বে যুগ্ম আহ্বায়ক শেখ তারিকুল হাসান, তালা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, কৃষক দলের সাবেক আহ্বায়ক মো. আহসানুল কাদির স্বপন, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল হাসান হাদি, পৌর কাউন্সিলর আইনুল ইসলাম নান্টা প্রমুখ অংশ নেন।

;