যেকোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে অনুপ্রবেশ মামলায় মেঘালয়ের শিলং জজ কোর্ট থেকে খালাস পাওয়ায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ যেকোনো সময় দেশে ফিরতে পারবেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার দেশে ফেরার আবেদন মঞ্জুর করেছে।

বৃহস্পতিবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনকূটনীতিক শাখার মহাপরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) রফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

রফিকুল ইসলাম বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার দেশে ফেরার আবেদন মঞ্জুর করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে ভারতের আসাম রাজ্যের গৌহাটিতে বাংলাদেশ মিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তিনি যেকোনো সময় দেশে আসতে পারবেন।’

সালাহউদ্দিন কবে দেশে ফিরবেন ‘সেটা তার ওপর নির্ভর করবে’ বলে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন রফিকুল ইসলাম।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে নিখোঁজ হন সালাহউদ্দিন আহমেদ। নিখোঁজের ৬৩ দিন পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ সালাহউদ্দিনকে উদ্ধার হন তিনি। পরে সেখানকার একটি মানসিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর পরদিন তাকে শিলং সিভিল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

বৈধ কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী তাকে গ্রেপ্তার দেখায় মেঘালয় থানা পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

এদিকে পাসপোর্ট না থাকায় সালাহউদ্দিন দেশে ফিরতে ট্রাভেল পারমিটের জন্য গৌহাটিতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে আবেদন করেন। পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তার আবেদন মঞ্জুর করে এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিষয়টি গৌহাটিতে সহকারী হাইকমিশনকে জানায় বলে নিশ্চিত করেছেন রফিকুল ইসলাম।

ভারতে আটকের সময় সালাহউদ্দিন আহমেদ বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ছিলেন। ভারতে আটক অবস্থায় বিএনপির ষষ্ঠ কাউন্সিলে তিনি দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য হন।

সালাহউদ্দিন আহমেদ ১৯৯১ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার এপিএস ছিলেন। এরপর প্রশাসনের চাকরি ছেড়ে তিনি রাজনীতিতে আসেন। ২০০১ সালে তিনি কক্সবাজার থেকে এমপি নির্বাচিত হন। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তিনি যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী হন।

   

ক্ষমতায় আসার জন্য আন্দোলন করছি না: গয়েশ্বর রায়



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন বার্তা২৪.কম, সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, আমরা ক্ষমতায় আসার জন্য আন্দোলন করছি না। আমরা আন্দোলন করছি গণতন্ত্রের জন্য, ভোটাধিকারের জন্য। শেখ হাসিনার অধীনে দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, দেশের মানুষ হতে দেবে না। দেশে গণতন্ত্র নেই, মানুষ ভোট দিতে পারে না, দিনের ভোট রাতে হয়ে যায়, দেশের টাকা বিদেশে পাচার করা হচ্ছে। তাই মানুষ শেখ হাসিনাকে আর এক মুহুর্তও ক্ষমতায় দেখতে চায় না।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সিলেট নগরীর সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে ভৈরব থেকে সিলেট অভিমূখে শুরু হওয়া তারণ্যের রোডমার্চের সর্বশেষ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরো বলেন, গোটা বিশ্ব অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করছি যা শেখ হাসিনা বুঝতে পারছে না। এখন শক্ত কর্মসূচি দিতে হবে, আর তা হচ্ছে হরতাল। আমরা আওয়ামী লীগের মতো লগি বৈঠা দিয়ে মানুষ মারি নাই, লাশের উপর নৃত্য করি নাই। আমরা ৭১ সালে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে গণতন্ত্র, ন্যায় বিচার, সাম্য ও সামাজিক নিরাপত্তার জন্য যুদ্ধ করেছিলাম। এখন গণতন্ত্রের জন্য, বাক স্বাধীনতার জন্য এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম করতে হচ্ছে। সরকার গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করে রেখেছে। তারা সাংবাদিক সাগর ও রুনী হত্যাকাণ্ডের বিচার করে নাই। 

বৃহষ্পতিবার সকালে ভৈরর শুরু হওয়া রোডমার্চ রাত পৌনে ৮টায় সিলেট সরকারি আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে এসে পৌঁছে। 

সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরীর স্বাগত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে সূচিত সভায় সভাপতিত্ব করেন সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন।

সিলেট জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী ও মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইমদাদ হোসেন চৌধুরীর যৌথ সঞ্চালনায় প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খছরু মাহমুদ চৌধুরী।

সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন-বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা খন্দকার আব্দুল মুক্তাদির, আরিফুল হক চৌধুরী ও ড. এনামুল হক চৌধুরী, বিএনপির যুগ্ন মহাসচিব হাবিবুন্নবী খান সোহেল ও খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।

 

;

বিএনপির মিছিল থেকে সিলেটে সংস্কৃতি কর্মীদের ওপর হামলা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন বার্তা২৪.কম,সিলেট
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির মিছিল থেকে সিলেট নগরীর সারদাস্মৃতি ভবনের হল রুমে অতর্কিত হামলা চালানো হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকাল পৌনে ৫টার দিকে ক্বিন ব্রিজ সংলগ্ন সারদাস্মৃতি ভবনে এ হামলা চালানো হয়। এতে আহত হয়েছেন নারীসহ অন্তত ১০জন সাংস্কৃতিক অঙ্গনের কর্মী। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক রজতকান্তি গুপ্ত।

হামলার খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদসহ পুলিশের একটি দল।  

এ ঘটনার প্রতিবাদে সিলেটের সংস্কৃতিকর্মীরা তাৎক্ষণিক একটি প্রতিবাদ মিছিল বের করেন।

সম্মিলিত নাট্য পরিষদ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক রজতকান্তি গুপ্ত গণমাধ্যমকে জানান, সিলেট নগরীর সারদা স্মৃতি ভবনে সম্মিলিত নাট্য পরিষদের তিনদিনব্যাপি অনুষ্ঠান চলমান। ‍বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিন সন্ধ্যায় নাটক হবে।তার জন্য হল রুমে প্রস্তুতি চলছিল। সিলেটের আলিয়া মাদ্রাসা অভিমুখে একটি মিছিল যাওয়ার জন্য সারদা হলের সামনে বিএনপির শতাধিক কর্মী অবস্থান করে। হঠাৎ করে নেতাকর্মীরা সারদা ভবনে ঢুকে পড়ে। তাদেরকে সংস্কৃতিকর্মীরা অনুরোধ করে বের হয়ে যাওয়ার জন্য বলেন। কিন্তু তারা কোনো কথা না শুনেই সারদা ভবনের হলরুমে ঢুকে পড়ে। আমরা বাধা দিলে আমাদের নারী নৃত্যশিল্পী ও সংস্কৃকর্মীদের উপর হামলা চালায়। এতে প্রায় ১০ জন নাট্যকর্মী আহত হয়েছেন, তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

অতর্কিত এ হামলায় কথাকলি সিলেটের আমিরুল ইসলাম বাবু, লিটল থিয়েটারের আব্দুল কাইয়ূম মুকুলসহ বেশ কয়েকজন নাট্যকর্মী আঘাতপ্রাপ্ত হন।

ঘটনার পরপরই সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন ও উপস্থিত সাংস্কৃতিক কর্মীদের সাথে কথা বলেন বলেও জানান তিনি।

এবিষয়ে কোতোয়ালী মডেল থানার ওসি মোহাম্মদ আলী মাহমুদ বলেন, সংস্কৃতিকর্মীরা অভিযোগ করেছেন বিএনপির মিছিল থেকে হামলা চালানো হয়েছে, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি, অভিযোগ অনুযায়ী তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।

;

ডেঙ্গু সম্পর্কে সরকার উদাসীন এবং নির্বিকার: রিজভী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

'দেশে যখন ডেঙ্গুতে লাশের পিরামিড তৈরী হচ্ছে, আর সরকার সেলফি তুলে মুখরোচক তথ্য প্রচার করছে। কিন্তু এটা করতে গিয়ে মানুষ তাঁর প্রতি একটা নিম্ন ধারণা পোষণ করেছে। এ সরকার একটা নিম্ন রুচির পরিচয় দিচ্ছে' বলে মন্তব্য করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী আহমেদ।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে নার্সেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ন্যাব) কর্তৃক আয়োজিত দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশের চিকিৎসার দাবিতে আলোচনা সভা এবং নার্সেস সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসবকথা বলেন।

রিজভী বলেন, কয়েকদিন আগে ছিল বিশ্ব মহামারী কোবিড-১৯, আর এখন চলছে ডেঙ্গু। এই ডেঙ্গু এখন একটা মহামারীতে পরিণত হয়েছে। সরকারি যে হিসাব রয়েছে তাতে সারাদেশে প্রায় এক লাখ ৭৩ হাজারের উপরে ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী রয়েছে। কিন্তু এই তথ্য সঠিক মনে হয় না। কারণ সরকারি দপ্তর এবং সরকারি অফিসে যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয় সেগুলো শুধু খাতায় থাকে, বাস্তবের সাথে কোনো মিল নেই। ডেঙ্গু এখন প্রাণঘাতি রোগে পরিণত হয়েছে। ডেঙ্গু সম্পর্কে গণমাধ্যম থেকে আমরা যেসব তথ্য পাচ্ছি সেখানে প্রায় সাড়ে ৮০০ পার হয়ে গেছে।

অন্য কোনো গণতান্ত্রিক দেশ হলে তারা এই অবস্থাতে একটা জরুরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতেন এবং এটাকে মোকাবেলা করার জন্য মাঠে নেমে পড়তেন। অথচ আমাদের সরকার খুব উদাসীন এবং নির্বিকার। তারা ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে চোখ লুকানোর চেষ্টা করছে, এড়িয়ে চলছে।

তিনি আরো বলেন, দেশে যে একটি প্রাণ বিনাসি রোগের প্রবাহ প্রবাহিত হচ্ছে সেটা নিয়ে সরকার উদাসীন রয়েছে। স্বাস্থ্য খাতে তারা বরাবরই উদাসীন ছিল। ডিএনএস স্যালাইনের সংখ্যা হচ্ছে ৬ হাজার ৫'শ, সাপ্লাই হচ্ছে মাত্র ৩'শ। সাধারণ স্যালাইনের অবস্থা আরো খারাপ। যেখানে গড়ে ৫ হাজার দরকার, কিন্তু সাপ্লাই হচ্ছে মাত্র আড়াই'শ থেকে ৩'শ। 

নার্সেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ন্যাব) এর সভাপতি ও বিএনপি'র নার্সেস এবং স্বাস্থ্য সহকারী সহ সম্পাদক জাহানারা খাতুনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বিএনপি'র চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজী, বিএনপি'র গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপির স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. রফিকুল ইসলাম, বিএনপি'র তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সহ-সম্পাদক কাদের গনি চৌধুরী, ইঞ্জিনিয়ার ফখরুল আলম প্রমুখ।

;

খালেদা জিয়ার কিছু হলে দেশে বৈপ্লবিক আন্দোলনের হুশিয়ারী চিকিৎসকদের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির চেয়াপারসন বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবীতে সমাবেশ করেছেন চিকিৎসকরা।

বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩ টায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এ সমাবেশ করে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব)।ো

সমাবেশে চিকিৎসকরা বেগম খালেদা জিয়ার স্থায়ী মুক্তির দাবী জানিয়ে বলেন, গণতন্ত্রকে কলুষিত করে আওয়ামী লীগ দেশের আইন ব্যবস্থাকে নিজেদের ফরমায়েশে নিয়েছেন। ফরমায়েশি রায়ে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে রায় দিয়ে তাকে তিলে তিলে মারছে। দেশের মানুষ আজ তাদের নিজেদের স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত,  মৌলিক অধিকার পাচ্ছে থেকে বঞ্চিত৷ কোনো রাজনৈতিক দলকে থাকতে দিতে চায় না শেখ হাসিনা।  অর্থাৎ দেশে একটি অলিখিত বাগশাল প্রতিষ্টা করেছে এই সরকার। 

বক্তারা আরো বলেন, আওয়ামী লীগ জিয়া পরিবারকে ধ্বংশ করতে চায়। এ জন্য তারেক জিয়াকে বার বার জেলে ঢুকিয়ে মারতে চাচ্ছে। তারা খালেদা জিয়াকে জেলে নিয়ে কী ইনজেকশন দিয়েছে, কী যে ঔষধ খাইয়ে তাকে অসুস্থ করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে তা শুধু তারাই জানে। দেশের মানুষ খাইতে পারে না আর শেখ হাসিনা বিদেশে ঘুরে বেড়ায়। 

এসময় দ্রুত খাদেলা জিয়াকে মুক্তি দিয়ে বিদেশে পাঠিয়ে উন্নত চিকিৎসার দাবী জানান বক্তারা। অন্যথায় খালেদা জিয়ার কিছু হলে দেশে বৈপ্লবিক আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন সমাবেশকারী এসব চিকিৎসক।

সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনিপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিন বিএনপির আহবায়ক ও চেয়ারপারসনের সাবেক উপদেষ্টা আব্দুস সালাম। ড্যাব সভাপতি প্রফেসর ডাঃ হারুব্বাল রশীদ, ড্যাবের মহাসচিব ডা. মোঃ আব্দুস সালামসহ চিকিৎসক ও বিএনপির অন্যান্য নেতা কর্মীরা।

;