দেশ এখন দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি: জিএম কাদের



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের বলেছেন, সরকারের হাতে টাকা নেই, এলসি খুলতে পারছে না। সরকারের হাতে রিজার্ভ নেই, রিজার্ভের টাকা অন্যখাতে খরচ করা হয়েছে, যা পৃথিবীর ইতিহাসে নেই।

শুক্রবার (১৭ মার্চ) গাজীপুরের চান্দনা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ মাঠে মহানগর জাতীয় পার্টি আয়োজিত জনসভায় তিনি এ কথা বলেন। এসময় আগামী গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী এমএম নিয়াজউদ্দিনকে পরিচয় করিয়ে দেন।

জিএম কাদের বলেন, রিজার্ভের অর্থ বিদেশিদের ধার দিয়েছে, বিমানে ও পায়রা বন্দরে খরচ করা হয়েছে। বিভিন্নভাবে রিজার্ভের ৮ বিলিয়ন খরচ করা হয়েছে। নিত্যপণ্য, ঔষধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম আমদানির জন্য এলসি খুলতে পারছে না। আর এ কারণেই চাহিদার তুলনায় বাজারে পণ্য সরবরাহ কম। সকল জিনিসের দাম বেশি আর রিজার্ভ বর্তমান পরিস্থিতি অস্বাভাবিক।সরকারের রিজার্ভে যে টাকা আছে দেনা তার চেয়ে বেশি। দেনা পরিশোধ করলে রিজার্ভে কোন টাকা থাকবে না। দেশ এখন দেউলিয়াত্বের কাছাকাছি ।

তিনি বলেন, রমজান মাস আসছে, এমনিতেই জিনিস পত্রের দাম ঊর্ধ্বমুখী। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছি, রমজানের জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় দ্রব্যমূল্য সহনীয় মাত্রায় রাখতে। মানুষের আয় বাড়েনি, কিন্তু জিনিসপত্রের দাম বেড়েই চলছে। দেশের মানুষ যেন সুন্দরভাবে রোজা রেখে ইবাদত করতে পারে। সরকারকেই এই দায়িত্ব পালন করতে হবে। দেশের মানুষ কষ্টে আছে। তাই, পরিবারভিত্তিক রেশনিং ব্যবস্থা চালু করুন। অতিদরিদ্র, দরিদ্র, নিম্নমধ্যবিত্ত ও মধ্যবিত্ত অনুযায়ী রেশন কার্ড দিতে হবে। প্রতি সপ্তাহের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয়পণ্য কম মূল্যে মানুষের মাঝে বিতরণ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, রমজানে নিত্যপণ্যের দাম যেন বাড়াতে না পারে সেজন্য সকলকে সচেতন থাকতে হবে। দায়িত্বশীলরা দুর্নীতি মুক্তভাবে দায়িত্ব পালন করলে রমজানে নিত্যপণ্যের দাম কেউ বাড়াতে পারবে না। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কম মূল্যে দিতে পারলেই মানুষ বাঁচবে।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, এবার বাংলাদেশ থেকে ১ লাখ ২৭ হাজার হাজি হজ করতে পারবেন । তিন বার সময় বাড়িয়ে এখন পর্যন্ত এক লাখ হাজি নিবন্ধন করেছেন। এখনো ২৭ হাজার কোটা বাকি আছে। হজ প্যাকেজের দাম প্রায় ৭ লাখ টাকা করা হয়েছে। এটা আমাদের দেশের সাধারণ মানুষের জন্য অসম্ভব। হজের খরচ কমাতে ভর্তুকি দিতে হবে। প্রতিবেশী দেশগুলোতে হজের খরচ কোথাও আমাদের চেয়ে অর্ধেক আবার কোথাও অর্ধেকের চেয়ে কম। বাংলাদেশে কেন হজে যেতে এত টাকা খরচ হবে?

তিনি বলেন, ব্যাংকিং খাতে অবাধ লুটপাট হয়েছে। ফলে সরকারি হিসাবে খেলাপি ঋণের পরিমাণ শতকরা ৮ ভাগ। অথচ, আন্তর্জাতিক মনিটরিং সংস্থাগুলো বলছে বাংলাদেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ শতকরা ২৫ ভাগ। বছরে বিদ্যুৎ খাতে ১ বিলিয়ন ডলার লস হচ্ছে সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে। মেগা প্রকল্পে যে খরচ হয়েছে তার দায়ভার এখন সাধারণ মানুষের ওপর পড়েছে। সেই দায়ভার মেটানো কঠিন হয়ে পড়বে। বাংলাদেশ থেকে দেদারছে অর্থ বিদেশে পাচার হচ্ছে। লুটপাটের কারণে সরকারের হাতে টাকা নেই। আন্তর্জাতিক সংস্থা মুডিস বলেছে, বাংলাদেশকে ঋণ দিলে তা আর ফেরত পাওয়া যাবে না। তাই বাংলাদেশকে ধার দেয়া ঠিক হবে না।

জাতীয় পার্টি মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, দেশে মেগা প্রকল্প হচ্ছে। যত বড় প্রকল্প ততবড় দুর্নীতি। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্র ক্ষমতায় গিয়ে দেশর মারাত্মক ক্ষতি করেছে। দুর্নীতি, দুশাসন আর দলীয়করণ ছাড়া দুটি দল আর কিছুই উপহার দিতে পারেনি। এক মন্ত্রী বলেছেন, দেশের মানুষ নাকি বেহেস্তে আছেন। আসলে শুধু আওয়ামী লীগের কর্মীরাই ভালো আছেন। তারা মানুষের কষ্টও বোঝে না।

গাজীপুর মহানগর জাতীয় পার্টির উদ্যোগে জনসভায় মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি ও চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এম এম নিয়াজ উদ্দিনের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী এমপি, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আবদুস সাত্তার মিয়া, ভাইস চেয়ারম্যান মো. আরিফুর রহমান খান, আহসান আদেলুর রহমান এমপি, গাজীপুর মহানগরের নেতৃবৃন্দের মধ্যে মো. জাকির হোসেন, হানিফ মাস্টার, বারি মাস্টার।

উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মমতাজ উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, যুগ্ম মহাসচিব শামসুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক এনাম জয়নাল আবেদীন, দফতর সম্পাদক -২ এম এ রাজ্জাক খান, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক আজাহারুল ইসলাম সরকার, সুজন দে, যুগ্ম কোষাধ্যক্ষ এডভোকেট আবু তৈয়ব।

   

আ. লীগ হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, আওয়ামী লীগ হচ্ছে সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য, এটা বর্জন করলেই শেষ।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) 'মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদ জিয়াউর রহমানের ভূমিকা ও আজকের বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে 'অন্তরে মম শহীদ জিয়া'।

আলোচনা সভায় গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, আজকে ভারতের সবচেয়ে বড় পণ্য হলো আওয়ামী লীগ, শেখ হাসিনা। এটা বর্জন করলেই শেষ। বর্জন করার তো করছেনই, এখন এটাকে তাড়ানো যায় কিনা। তাহলেই তো শেষ। এই একটা পণ্য বর্জন করলেই তো জাতির মুক্ত হওয়া সম্পন্ন। অন্য পণ্য বর্জন করার প্রয়োজন হয় না আমাদের।

তিনি আরও বলেন, ওবায়দুল কাদের বলেছেন, সারা গণতান্ত্রিক দেশের লোক আমাদের বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল, ভারত যদি পাশে না থাকতো, তাহলে আমরা এই ৭ তারিখের আমি, ডামি, স্বামী, সমকামী নির্বাচন সম্পন্ন করতে পারতাম না। এজন্যই এই ঝামেলার শুরু হয়েছে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, জিয়াউর রহহমান যদি স্বাধীনতার পাঠক হন, তাহলে লেখক কোথায়? সেই কাগজটি কোথায়? জিয়াউর রহমানকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আমাদের (বিএনপি) কোনো প্রচেষ্টার প্রয়োজন নেই। জিয়াউর রহমান নিজেই নিজের কর্মগুণে প্রতিষ্ঠিত জাতির অন্তরে, ইতিহাসে। জিয়াউর রহমানকে ছাড়া বাংলাদেশের ইতিহাস লেখা কখনোই সম্ভব নয়। আজকের ইতিহাস কখনোই পরিপূর্ণ ইতিহাস নয়।

অন্তরে মম শহীদ জিয়ার উপদেষ্টা ঢালী আমিনুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ আলমের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু নাছের মোঃ রহমতুল্লাহ, এডভোকেট রফিক সিকদার, জাতীয়তাবাদী তাঁতি দলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক ডঃ কাজী মনিরুজ্জামান মনির প্রমুখ।

;

জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের দোসর হিসেবে কাজ করেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর হিসেবে কাজ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে আয়োজিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে 'স্বাধীনতার মহানায়ক বঙ্গবন্ধু' শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযোদ্ধার ছদ্মাবরণে পাকিস্তানের দোসর হিসেবে কাজ করেছে। জিয়াউর রহমান রণাঙ্গনে যুদ্ধ করে আর বেগম জিয়া এবং তার পুত্রসহ পাকিস্তানে ক্যান্টনমেন্টে আরাম আয়েশে থাকে। এর মাধ্যমে পরিষ্কার হয়ে গেছে জিয়াউর রহমান পাকিস্তানের দোসর। এটি যখন আজকে পরিষ্কার হয়ে গেছে এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। ইতিহাস বিকৃত করে সফল হয়নি বিধায় তারা (বিএনপি) এখন আবোল-তাবোল বলা শুরু করেছে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী আরও বলেন, জিয়াউর রহমান আসলে পাকিস্তানিদের চর হিসেবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছে। জিয়াউর রহমানের মতো খলনায়ককে আজকে নায়ক বানানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। তারা (বিএনপি) বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে ২১ বছর মিথ্যাচার করেছে। ৭৫-এর পরের প্রজন্মকে তারা (বিএনপি) স্বাধীনতার আসল ইতিহাস জানতে দেয়নি। গত ১৫ বছরে দেশের মানুষ নতুন ইতিহাস জানতে পেরেছে। জিয়াউর রহমান যে প্রকৃত পক্ষে একজন খলনায়ক ছিল সেটিও মানুষ জানতে পেরেছে।

সবুজবাগ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লায়ন চিত্তরঞ্জন দাসের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানার পরিচালনায় আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকারী সভাপতি কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সহ-সভাপতি শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক ডা. অরুপ রতন চৌধুরী, সংগঠনের সহ-সভাপতি চিত্রনায়ক মাহমুদ কলি, সংগঠনের সহ-সভাপতি সংসদ সদস্য ফেরদৌস আহমেদ প্রমুখ।

;

বিদেশী প্রভুর কাছে নতজানুদের বিপক্ষে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে: নাছিম



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম বলেছেন, যারা বিদেশী প্রভুদের কাছে নতজানু হয়ে পদলেহনে ব্যস্ত তাদের বিপক্ষে অবস্থান নিতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে গুলিস্তানের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউর আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপ-কমিটির ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

নাছিম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার বিপক্ষে যারা অবস্থান নেয়, যারা গণতন্ত্রের বিপক্ষে অবস্থান নেয়, যারা বিদেশী প্রভুদের কাছে নতজানু হয়ে পদলেহনে যারা ব্যস্ত তাদের বিপক্ষে অবস্থান নিতে আমাদের ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক বলেন, মানবিক বিবেচনায় সারা বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমাদের যেমন কমিটমেন্ট আছে তেমনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বাচিয়ে রাখার জন্য, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বাচিয়ে রাখার জন্য বিএনপি-জামায়াত দেশবিরোধী অপশক্তি, সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে বাংলাদেশকে যারা কলুষিত করতে চায় তাদের নির্মূল করার জন্য এই ঐতিহাসিক মার্চ মাসে আমাদের শপথ, প্রতিজ্ঞা আরও জয়োধ্বনিতো হউক।

ইফতার ও ঈদ সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বাবু সুজিত রায় নন্দী, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।

;

৭ বছর পর কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ময়মনসিংহ
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘ ৭ বছর পর ময়মনসিংহের ত্রিশালে অবস্থিত জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ছাত্রলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) রাতে ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এক বছরের জন্য এই কমিটি ঘোষণা করেন।

বাংলা ভাষা ও বাংলা সাহিত্য বিভাগের শিক্ষার্থী আল মাহমুদ কায়েসকে সভাপতি এবং একই বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেদুল ইসলাম সরকার রিয়েলকে সাধারণ সম্পাদক করে ৫২ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটিতে ৩৪ জনকে সহ-সভাপতি, ৮ জনকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ৮ জনকে সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হয়েছে।

এক বছরের কমিটিতে ৬ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর গত বছরের ৪ জুলাই জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করার পর নতুন কমিটির জন্য নেতাকর্মীদের কাছ থেকে সিভি আহবান করে এবং গত বছরের ২৭ সেপ্টেম্বর জাতীয় কবি কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মি সভার আয়োজন করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। কর্মি সভার প্রায় ৬ মাস পর ছাত্রলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করলো কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

;