কুষ্টিয়ায় নদীর চরে উচ্ছেদ অভিযান



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুষ্টিয়া
কুষ্টিয়ায় নদীর চরে অবৈধ দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

কুষ্টিয়ায় নদীর চরে অবৈধ দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

  • Font increase
  • Font Decrease

কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় নদীর চরে অবৈধ দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।

মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় গড়াই নদীর বাম তীরের হাটশ হরিপুর ইউনিয়নের শালদাহ মৌজায় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পার্থ প্রতীম শীলের নেতৃত্বে এই উচ্ছেদ অভিযানে সহকারী কমিশনার (ভূমি) দবির উদ্দিনসহ আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

উচ্ছেদকৃত পরিবারগুলির অভিযোগ, স্থানীয় কিছু দূর্বৃত্তচক্র মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে গরিব মানুষদের এখানে বসতে দিয়েছে।

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) দবির উদ্দিন বলেন, ‘সরকারী সম্পত্তিতে অবৈধ দখলমুক্ত করনে উচ্ছেদ অভিযান একটি চলমান উদ্যোগ। আজকেও তার অংশ হিসেবে সদর উপজেলার হাটশ হরিপুর ইউনিয়নে গড়াই নদীর বামতীরে কয়েক‘শ বিঘা সরকারী সম্পত্তিতে অবৈধ ভাবে যারা স্থাপনা ও অবকাঠামো গড়ে তুলেছিল, তাদের ঘরবাড়ি ভেঙ্গে চলে যাওয়ার জন্য ইতোপূর্বেই নোটিশ দেয়া হয়েছিলো। যারা যায়নি তাদের উচ্ছেদ করা হলো। তবে পরিস্থিতি বুঝে আজকেও সবগুলি উচ্ছেদ করা যায়নি।’

তিনি আর বলেন, ‘আগামী ৩দিনের মধ্যে তাদের যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া গৃহহীনদের আবাসনের ব্যবস্থা সরকার করে দিচ্ছে। তারা চাইলে সরকারের কাছে ঘর চেয়ে আবেদন করতে পারেন। এখানে অভিযোগ উঠেছে কে বা কারা নাকি এসব গরীব মানুষদের কাছ থেকে টাকা পয়সা নিয়ে সরকারী জমিতে বসিয়েছে। সে বিষয়ে যদি কেউ সুনির্দিষ্ট লিখিত অভিযোগ দেয় তাহলে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’

উচ্ছেদ হওয়া গৃহহীন জেসমিন বলেন, ‘আমি বাধের চরে ভাড়া ছিলাম, হঠাৎ দেখি এই চরে টাকার বিনিময়ে জমি দেয়া হচ্ছে ঘরবাড়ি করার জন্য। আমিও স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য নেদাই মেম্বারকে ৩০ হাজার টাকা দিয়ে ৩কাঠা জমি নিয়ে কিস্তির লোন তুলে এই ঘরটা তুলেছিলাম। এখন আমার সব গেল। আমি এর বিচার চাই, আমার টাকা ফেরত চাই’। 

তবে অভিযুক্ত নেদাই মেম্বর অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন, ‘আমি কারো কাছ থেকে টাকা নিই নাই, টাকা নিয়েছে ছেলে পেলে।’

সদর উপজেলার ১নং হাটশ হরিপুর ইউপি চেয়ারম্যান এম মুশতাক হোসেন মাসুদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, ‘রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে একদল দূর্বৃত্তচক্র লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়ে সরকারী এসব জমি বিক্রি করেছে। যে সব লোকজন এর সাথে জড়িত আছে তাদের বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ এনে তার প্রতিকার চেয়ে ইউনিয়ন পরিষদের পক্ষ থেকে একাধিকবার দরখাস্ত করেছি প্রশাসনের কাছে। কিন্তু কোন প্রতিকার পায়নি।’

অভিযানে নেতৃত্বদানকারী কুষ্টিয়া সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পার্থ প্রতীম শীল বলেন, ‘এটা চলমান প্রক্রিয়া। সরকারি সম্পত্তি অবৈধভাবে দখলে রাখার কোন সুযোগ নিই। যারাই এই দখলের সাথে জড়িত থাকনা কেন, তাদের আর যে পরিচয়ই থাকুক তা দেখা হবেনা। আইন সবার জন্যই সমান ভাবে প্রযোজ্য।’

   

পেঁয়াজের বাজার: ম্যাজিস্ট্রেট এলে ১১০, চলে গেলে ২০০



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ফেনী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ফেনীর ছাগলনাইয়া উপজেলার পৌর শহরের জমদ্দার বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেটকে দেখেই ১৮০ টাকার পরিবর্তে পেঁয়াজের কেজি ১১০ টাকায় বিক্রি করেন দোকানিরা। তবে ম্যাজিস্ট্রেট চলে যাওয়ার পর ফের ২০০ টাকায় বিক্রি হয় পেঁয়াজ।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশন (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ফখরুল ইসলাম বাজারের পাইকারি ও খুচরা দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান পরিচালনা করেন। এ সময় সরকার নির্ধারিত দামের চাইতে অতিরিক্ত মূল্যে পেঁয়াজ বিক্রি করায় ২ জন ব্যবসায়ীকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্র জানায়, শনিবার থেকে ছাগলনাইয়ার বিভিন্ন হাট-বাজারে ১১০ টাকার পেঁয়াজ দাম বাড়িয়ে ১৮০ টাকা দরে বিক্রি করেন দোকানিরা। রোববার দুপুরে জমদ্দার বাজারে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতি টের পেয়ে দোকানিরা ১৮০ টাকা থেকে দাম কমিয়ে ১১০ টাকা করে কেজিপ্রতি পেঁয়াজ বিক্রি করেন। তবে বিকেলে আবারও ১৮০ টাকা থেকে ২০০ টাকা দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে।

ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ফখরুল ইসলাম জানান, যেসব দোকানে আগের ক্রয়কৃত মূল্যের পেঁয়াজ মজুদ রয়েছে তাদেরকে ক্রয় মূল্যের চেয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করতে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যদি অধিক মূল্যে ক্রয় করে সেক্ষেত্রে বিক্রয় মূল্য কিছুটা বাড়তে পারে। তবে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হবে।

;

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে পা বিচ্ছিন্ন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বগুড়া
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে পা বিচ্ছিন্ন

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতাকে কুপিয়ে পা বিচ্ছিন্ন

  • Font increase
  • Font Decrease

বগুড়ার সোনাতলায় আব্দুর রশিদ (৪৫) নামের এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ধাওয়া করে ধরে কুপিয়ে এক পা বিচ্ছিন্ন এবং অপর পা ক্ষতবিক্ষত করে দিয়েছে প্রতিবেশী কয়েক যুবক। হামলাকারীরা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত বলে দাবি করেছেন আব্দুর রশিদের ভায়রা আওয়ামী লীগ নেতা মোখলেছুর রহমান।

গত ৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সোনাতলা উপজেলার জোরগাছা ইউনিয়নের গ্রাম করমজা গ্রামের রাস্তায় এ ঘটনা ঘটে।

আব্দুর রশিদ জোড়গাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৭ নং ওয়ার্ডের সদস্য। তিনি গ্রাম করমজা গ্রামের মৃত ছালেক প্রামানিকের ছেলে। রশিদ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

জোরগাছা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ৭নং ওয়ার্ডের সাধারণ সম্পাদক মোখলেছুর রহমান বলেন, আমার ভায়রা আব্দুর রশিদ ৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৭টার দিকে পায়ে হেঁটে তার কর্মস্থল সৈয়দ আহম্মেদ কলেজ স্টেশনে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে গ্রামের রাস্তায় একই এলাকার রঞ্জু মিয়া, মঞ্জু মিয়া, আজিজার, আলমগীর, বাবলু, দেলোয়ার পথ রোধ করে। রশিদ দৌড় দিলে তাকে ধাওয়া করে খালেকের দোকানের সামনে ধরে রাস্তার পাশে জঙ্গলে নিয়ে দুই পা রামদা দিয়ে কোপায়। এতে রশিদের বাম পা হাঁটুর নিচ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এবং ডান পা ক্ষতবিক্ষত হয়। সেখান থেকে রশিদকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

হামলার কারণ হিসেবে তিনি বলেন, রশিদের ভাতিজি জামাই জাহিদকে একই গ্রামের মিলন দুই বছর আগে পাঁচ লাখ টাকার বিনিময়ে দুবাই পাঠায়। সেখানে চুক্তি অনুযায়ী কাজ না পেয়ে জাহিদ ফিরে আসে। পরে গ্রামের সালিসে মিলন ৭০ হাজার টাকা জাহিদকে ক্ষতিপূরণ বাবদ দেয়। গ্রামের রঞ্জু,মঞ্জুকে ছাড়া সালিস করায় তারা মিলন ও রশিদের ওপর ক্ষুদ্ধ হয়। এনিয়ে গত ৭ সেপ্টেম্বর দুই পক্ষের মধ্যে মারামারিতে রঞ্জু টেঁটাবিদ্ধ হয়। এ ঘটনায় রঞ্জুর ভাই মঞ্জু মিয়া রশিদের নামে থানায় মামলা করেন।

মোখলেছুর রহমানের অভিযোগ রঞ্জু তার চিকিৎসার জন্য তিন লাখ টাকা খরচ হয়েছে বলে রশিদের কাছে সেই টাকা দাবি করে। এ নিয়ে তাদের মধ্যে আবারও বিরোধ শুরু হয়। সেই বিরোধের জের ধরেই রশিদের ওপর হামলা করে পা কেটে নেওয়া হয়।

বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজের (শজিমেক) অধ্যক্ষ ও শজিমেক হাসপাতালের অর্থোপেডিক বিভাগের প্রধান ডা. রেজাউল আলম জুয়েল জানান, আব্দুর রশিদ নামের যে রোগী ভর্তি আছেন এখন তার অবস্থা আগের তুলনায় উন্নত হয়েছে। তার যা ক্ষতি হওয়ার তা হাসপাতালে নেওয়ার আগেই হয়েছে। একটি পা বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে, যা প্রতিস্থাপন করা সম্ভব নয়। অপর একটি পা বিচ্ছিন্ন না হলেও আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়েছে।

রশিদের স্ত্রী সুমি বেগম বলেন, এ ঘটনায় আমার ভাসুর ৬ জনের নামে সোনাতলা থানায় মামলা করেছে। পুলিশ বাবুল নামের একজনকে গ্রেফতার করেছে।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সোনাতলা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহমুদুল হাসান বলেন, ঘটনার পরপরই বাবুলকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্যরা পলাতক রয়েছে। তিনি আরও বলেন আসামিরা সবাই শ্রমজীবী মানুষ। তারা কোনো রাজনীতির সঙ্গে জড়িত নয়।

;

প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ব্র্যান্ড ফোরাম পুরস্কার পেল রিচ্যাবল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ব্র্যান্ড ফোরাম পুরস্কার পেল রিচ্যাবল

প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ব্র্যান্ড ফোরাম পুরস্কার পেল রিচ্যাবল

  • Font increase
  • Font Decrease

ডিসপ্লে অ্যাড ক্যাটাগরিতে অ্যাড টেক সল্যুশন কোম্পানি রিচ্যাবল ব্র্যান্ড ফোরাম ডিজিটাল মার্কেটিং এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে পুরস্কার পেয়েছে। প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই বহুজাতিক কোম্পানি বার্জারের ক্যাম্পেইনের জন্য্য এই পুরস্কার পেল প্রতিষ্ঠানটি।

শনিবার রাজধানীর সোনারগাঁ হোটেলে আয়োজিত আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে ব্র্যান্ড ফোরামের পক্ষ থেকে এই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। রিচ্যাবলের পক্ষ থেকে পুরস্কারটি গ্রহন করেন প্রতিষ্ঠানের সিইও ইমতিয়াজ আহমেদ।

বার্জারের ক্যাম্পেইনটি তৈরির পরপরই এটি নিয়ে ইন্ডাষ্ট্রিতে ব্যাপক সাড়া পড়ে। ব্যতিক্রমী ও ইনোভেটিভ কাজ হিসেবে ক্যাম্পেইনটি সব মহলের দ্বারা প্রশংসিত হয়। বার্জারের নতুন বিজ্ঞাপন ক্যাম্পেইনে লাক্সারি সিল্ক ইমালশন রিচ মিডিয়া ইনোভেশনের জন্য এই পুরস্কারটি পায় তারা।

রিচ্যাবল মার্কেটিং টেকনোলজি কোম্পানি "এ মেজ ভেঞ্চারের" একটি প্রতিষ্ঠান। 

প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই একটি পুরস্কার পাওয়ার বিষয়ে অ্যামেজ ভেঞ্চারের সিইও ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, মাত্র এক বছরেরও কম সময় হয়েছে আমাদের প্রতিষ্ঠানটি যাত্রা শুরু করেছে। এত অল্প সময়ের মধ্যে এই স্বীকৃতি নি:সন্দেহে আমাদের প্রতিষ্ঠানের সকল সহকর্মীকে ভবিষ্যতে আরো ভালো কাজ করতে উতসাহী করবে। আমরা সবসময় চেষ্টা করবো বাংলাদেশের ডিজিটাল মার্কেটিং খাতে নতুন নতুন ইনোভেশন উপহার দেয়ার।

;

বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি, ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নীলফামারী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারত থেকে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্তে নীলফামারীতে সব ধরনের পেঁয়াজের দাম প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় পেঁয়াজের বাজার তদারকি করে ক্রয়-বিক্রয় রশিদ প্রদর্শন না করাসহ বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করায় পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।

রোববার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে জলঢাকা ও নীলফামারী বড়বাজারে এ জরিমানা করা হয়।

জানা গেছে, ভারতের রফতানি বন্ধের সিদ্ধান্তে পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুপুরে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বাজারে অভিযান পরিচালনা করে। এসময় বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি ও ক্রয় রশিদ প্রদর্শন না করায় জলঢাকার পৌর বাজারের সাদ্দাম স্টোরকে ২ হাজার টাকা, মায়ের দোয়া ভান্ডারকে ৩ হাজার, মামুন বাণিজ্যালয়কে ৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ব্যবসায়ীদের যৌক্তিক মূল্যে পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিক্রি করতে নির্দেশনা প্রদান করে। এর আগে একই অভিযোগে নীলফামারী জেলা শহরের বড় বাজারের দুটি প্রতিষ্ঠানকে ৭ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নীলফামারীর সহকারী পরিচালক সামসুল আলম বলেন, ‘বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রি ও ক্রয় রশিদ প্রদর্শন না করায় পাঁচ প্রতিষ্ঠানকে ১৬ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বার্থে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের তদারকি অভিযান অব্যাহত থাকবে।’

;