বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ বুধবার বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস। বিকল্প খাদ্য ফসল উৎপাদন ও বিপণনের সুযোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং টেকসই ও পুষ্টিকর ফসল চাষে তামাক চাষিদের উৎসাহিত করতে এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘গ্রো ফুড, নট টোব্যাকো’।

তামাক উৎপাদনে কোম্পানির কূটকৌশল উন্মোচনও এবারের বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসের একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য। ‘তামাক নয়, খাদ্য ফলান’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে দিবসটি উদযাপিত হবে। দিবসটি উদযাপন উদযাপন উপলক্ষে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য বিভাগের আওতাধীন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল (এনটিসিসি) প্রতিবছরের মত এবারও যথাযথ গুরুত্বের সাথে দিবসটি উদযাপনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। এ লক্ষ্যে সকাল ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়য়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে।

তামাক চাষ কৃষকের স্বাস্থ্য, মাটির স্বাস্থ্য এবং সার্বিকভাবে গোটা জনস্বাস্থ্য ও পৃথিবীর স্বাস্থ্যের ক্ষতি সাধন করে। দীর্ঘমেয়াদে বৈশ্বিক প্রতিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং খাদ্য সংকট সৃষ্টিতেও ভুমিকা রাখে তামাক। বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান খাদ্য সংকটের পিছনে সংঘাত-যুদ্ধ, জলবায়ু পরিবর্তন এবং কোভিড-১৯ মহামারির অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রভাবের পাশাপাশি তামাক চাষের একটি প্রভাব রয়েছে। বর্তমানে, পৃথিবীর ১২৫টিরও বেশি দেশের প্রায় ৪ মিলিয়ন হেক্টর জমিতে তামাক চাষ হয় এবং শীর্ষ তামাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর অধিকাংশই নিম্ন ও মধ্যম আয়ভুক্ত দেশ।

অন্যদিকে পৃথিবীব্যাপী উৎকৃষ্ট মানের জমি ক্রমবর্ধমানহারে তামাকচাষে ব্যবহৃত হওয়ায় খাদ্য ফসলের জমি ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে। এসব জমি খাদ্যফসল ফলানোর কাজে ব্যবহার করা গেলে লাখ লাখ মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণের পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তার সংকট মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা সম্ভব।

বাংলাদেশে আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ খুবই কম, মাত্র ৩ কোটি ৭৬ লাখ ৭ হাজার একর। অথচ তামাক চাষে ব্যবহৃত মোট জমির পরিমাণের দিক থেকে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ১৩তম। বিশ্বের মোট তামাকের ১.৩ শতাংশই উৎপাদিত হয় বাংলাদেশে। তামাকচাষের কারণে খাদ্য ফসলের জমি ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে। বাংলাদেশে রবি মৌসুমের প্রধান খাদ্য ফসলগুলোর মধ্যে বোরো, গম এবং আলু অন্যতম এবং এ মৌসুমেই তামাক চাষ হয়ে থাকে।

অন্যদিকে বাংলাদেশে তামাকজনিত অসুস্থতায় প্রতি বছর ১ লাখ ৬১ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে। দেশে মৃত্যু এবং পঙ্গুত্বের প্রধান চারটি কারণের একটি তামাক। তামাকজনিত রোগের চিকিৎসা ব্যয় ও কর্মক্ষমতা হ্রাসের আর্থিক ক্ষতি প্রায় ৩০ হাজার ৫৬০ কোটি টাকা। তামাকের এসব ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করেই তামাক নিয়ন্ত্রণকে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টের অন্তর্ভুক্ত (টার্গেট ৩এ) করা হয়েছে। কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে তামাকের সরবরাহ এবং চাহিদা কমিয়ে আনাই হতে পারে তামাকের নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে ওঠার সঠিক উপায়।

বাংলাদেশে সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, তামাক চাষে অতিরিক্ত যে লাভের কথা প্রচার করা হয়, তার প্রায় সবটাই বানোয়াট। আপাতদৃষ্টিতে তামাক চাষে বেশি আয় উপার্জন হলেও এই আয় থেকে পারিবারিক শ্রমের পারিতোষিক, জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত নিজস্ব গাছের বা কাঠের দাম, পরিবেশের ক্ষতি, স্বাস্থ্য ব্যয় ইত্যাদি বাদ দিলে তামাক চাষে লাভের বদলে ক্ষতি হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, তামাক চাষে নেট সোশ্যাল রিটার্ন ঋণাত্মক, প্রতি একরে ক্ষতি ৯১৬.১১ ডলার।

টোব্যাকো অ্যাটলাসের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের প্রায় ৩১ শতাংশ বন নিধনের পেছনে তামাক চাষ দায়ী। গবেষণায় দেখা গেছে কক্সবাজার ও বান্দরবান জেলার তিনটি উপজেলায় তামাকপাতা শুকানোর (কিউরিং) কাজে এক বছরেই প্রায় ৮৫ হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি কাঠ ব্যবহৃত হয়েছে। স্থানীয় বন থেকে এইসব কাঠ সংগ্রহ করায় পাহাড়গুলো বৃক্ষহীন হয়ে পড়ছে এবং সেখানকার অধিবাসীরা আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধ্বসের উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। এছাড়া তামাক চাষে ব্যবহৃত অতিরিক্ত কীটনাশক ও সার বৃষ্টির পানিতে ধুয়ে নিকটস্থ জলাশয়ে মিশে মৎস্য উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

তামাক বিরোধী সংগঠন প্রজ্ঞার নির্বাহী পরিচালক এবিএম জুবায়ের বলেন, তামাক চাষের ক্ষতি থেকে দৃষ্টি সরানোর জন্য তামাক কোম্পানিগুলো প্রায়শই নিজেদের অত্যন্ত পরিবেশবান্ধব হিসেবে উপস্থাপন করে। তথাকথিত সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক কর্মসূচির (সিএসআর) মাধ্যমে তামাক কোম্পানিগুলো তাদের ঘটানো ক্ষতি আড়াল করে এবং দায় এড়ানোর চেষ্টা করে।

তিনি বলেন, তামাক জনস্বাস্থ্য, পরিবেশ, খাদ্য নিরাপত্তা ও অর্থনীতির জন্য হুমকি। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন শক্তিশালী করণের মাধ্যমেই এসব ক্ষয়ক্ষতি এড়ানোর পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রীর তামাকমুক্ত বাংলাদেশ অর্জনের ঘোষণা বাস্তবায়ন করা সম্ভব।

   

ইইউর পর্যবেক্ষক না এলেও নির্বাচনে প্রভাব পড়বে না: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) পর্যবেক্ষক দল না পাঠালেও নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতায় কোনো প্রভাব পড়বে না বলে মন্তব্য করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মোঃ শাহরিয়ার আলম।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বেইলি রোডে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে এখনও কিছু জানানো হয়নি জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যে মুহূর্তে জানাবে, আপনাদের জানিয়ে দেয়া হবে। এসময় তিনি বলেন, ইইউর পর্যবেক্ষক না এলেও নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতায় কোনো প্রভাব পড়বে না। অতীতের নির্বাচনগুলো তাই বলে।

মানবাধিকার সংস্থা ‘অধিকার’ এর সম্পাদক আদিলুর রহমান খান ও পরিচালক এ এস এম নাসির উদ্দিনের (এলান) কারাদণ্ডের রায়ের পর ইউরোপীয় ইউনিয়ন বিবৃতি দিয়েছে। এখন বলছে, তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠাবে না। এ বিষয়ে সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী।

তিনি বলেন, টানা গত কয়েক বছর ধরেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গভীর হয়েছে। এনরিকে মোরার সঙ্গে সেই সংলাপ হওয়ার পর গত মার্চে আমরা ইউরোপীয় ইউনিয়নে গিয়েছি। তাদের পাঁচটি বিভাগের ভাইস-প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ফিরতি সফরে, আমরা দুয়েকজনের সঙ্গে আলাপ করেছিলাম, এরমধ্যে দুয়েকজন এসে ঘুরে গেছেন।

তিনি আরও বলেন, আপনারা দেখেছেন, সার্বিক অর্থে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক অনেক গভীর। গত নভেম্বরে বাংলাদেশ-ইইউ সম্পর্কের ৫০ বছরের মাথায় এসে প্রথম রাজনৈতিক আলোচনা হয়েছিল পদ্মায়। এরসঙ্গে নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোকে অতি সরলীকরণ করে কোনো সিদ্ধান্তে আসার সুযোগ নেই। 

এ সময় প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিকদের সংবাদ প্রচারের ক্ষেত্রে সত্যতা নির্ণয়ের আহবান জানিয়ে বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের নিজস্ব চ্যালেঞ্জ আছে। তাঁরা নির্বাচনে আসবেন কি, আসবেন না, এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি পাঠানোর একটি বড় ক্রাইটেরিয়া বলে আমরা আগে থেকে জানি।

 
;

বেনাপোলে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, বেনাপোল (যশোর)
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যশোরের বেনাপোল পৌর গেটের সামনে একটি ব্রিজের নিচ থেকে অজ্ঞাত এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

বৃহস্পতিবার দুপুর ২ টার দিকে এ মরদেহ উদ্ধার করে বেনাপোল পোর্ট থানার পুলিশ।

বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইব্রাহিম হোসেন জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করা হয়েছে। তার বয়স আনুমানিক ৩৫ বছর। এখনও তার পরিচয় পাওয়া যায়নি। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য যশোর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এছাড়া কীভাবে তার মৃত্যু হলো ও তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।

;

জিপে মিলল ৮১ কেজি গাঁজা, ট্রাকে হাজার বোতল ফেনসিডিল



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রংপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রংপুরের মিঠাপুকুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে একটি জিপ গাড়ি তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ৮১ কেজি গাঁজাসহ তিনজনকে আটক করেছে র‌্যাব-১৩। এ সময় জিপ গাড়িটি জব্দ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেন র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-১৩ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মাহমুদ বশির আহমেদ।

আটককৃতরা হলেন- কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার গজেরকুটি গ্রামের নজরুল হকের ছেলে আশরাফুল হক (৩৮), পাবনা সদর উপজেলার দিলালপুর গ্রামের রজমজান আলীর ছেলে সম্রাট হোসেন (২৮) ও একই জেলার চাটমোহর উপজেলার সমাজবাজার গ্রামের আশুতোষ মৈত্রের ছেলে আশিষ কুমার (২৩)। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মিঠাপুকুর উপজেলার রংপুর-বগুড়া মহাসড়কে চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। এ সময় সন্দেহজনক একটি জিপ (এসইউভি) গাড়ি তল্লাশি করে সাদা পলিথিনে মোড়ানো ৮০ কেজি ৯০০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধারসহ তিন মাদক কারবারিকে আটক করা হয়।

এরআগে বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে লালমনিরহাট জেলার আদিতমারীতে বুড়িমারী মহাসড়কের ওপর তল্লাশি চালিয়ে বাদাম পরিবহনে ব্যবহৃত একটি ট্রাক থেকে ১ হাজার ১৪৫ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। এসব ফেনসিডিল বাদামের বস্তার ভেতরে লুকিয়ে রাখা ছিল।

এ ঘটনায় ট্রাকটি জব্দ করার পাশাপাশি সজল হোসেন নামে ট্রাকচালককে আটক করেছে র‌্যাব। সজল হোসেন (২০) লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ ঘনশ্যাম গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে।

পৃথক দুটি অভিযানে আটক চারজনকে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আদিতমারী ও মিঠাপুকুর থানায় দুটি মামলা করেছে র‌্যাব। বৃহস্পতিবার দুপুরে আসামিদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।

;

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৮, হাসপাতালে ২৮৮৯



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২ হাজার ৮৮৯ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৮৯ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২১০০ জন। 

এ নিয়ে চলতি বছর দেশে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে ৮৭৫ জনে দাঁড়িয়েছে। মোট শনাক্ত বেড়ে হয়েছে এক লাখ ৭৯ হাজার ৬৯৯ জন। 

বৃহস্পতিবার (২১ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ২৮০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৬৯৬ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৫৮৪ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৭৯ হাজার ৬৯৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৬ হাজার ৬২২ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৩০৭৭ জন।

আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১ লাখ ৬৮ হাজার ৫৪৪ জন। ঢাকায় ৭২ হাজার ৩৩৭ এবং ঢাকার বাইরে ৯৬ হাজার ২০৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।

;