সৌদিতে বাস দুর্ঘটনায় বাংলাদেশি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৮
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত
জাতীয়
ওমরাহ করতে যাওয়ার পথে সৌদি আরবে আকাবা শারে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বাংলাদেশির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৮ জনে। এছাড়া ১৬ জন বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
বুধবার (২৯ মার্চ) বিকেলে সৌদি আরবে বাংলাদেশ দূতাবাসের বরাতে মৃতের সংখ্যা বাড়ার তথ্য জানিয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, বাসে মোট যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৪৭ এবং এদের মধ্যে বাংলাদেশি ৩৪ জন।
নিহতরা হলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার কালা মিয়ার ছেলে রুকু মিয়া, গাজীপুরের টঙ্গী উপজেলার মো. আব্দুল লতিফের ছেলে মো. ইমাম হোসাইন রনি, খাইরুল ইসলাম, মো. রাসেল মোল্লা, যশোর কোতোয়ালি থানার কাউসার মিয়ার ছেলে মো. নজরুল ইসলাম, রুহুল আমিন লক্ষ্মীপুরের সবুজ হোসাইন, নোয়াখালীর মো. হেলাল উদ্দিন, কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার মোহাম্মদ আসিফ, কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার শাফাতুল ইসলাম, নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার মো. শরিয়ত উল্লাহ’র ছেলে শাহিদুল ইসলাম, তুষার মজুমদার, কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আব্দুল আউয়ালের ছেলে মামুন মিয়া, মিরাজ হোসাইন কুমিল্লার দেবিদ্বার উপজেলার হামিদের ছেলে গিয়াস, কক্সবাজারের রামু উপজেলার কাদের হোসাইনের ছেলে মো. হোসাইন, সাকিব ও রানা মিয়া।
সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন আল আখবারিয়া জানিয়েছে, ওমরাহযাত্রীদের বাসটি খামিস মুশাইত শহর থেকে রওনা হয়ে মক্কায় যাচ্ছিল। স্থানীয় সময় সোমবার বিকাল ৪টার দিকে আসির প্রদেশের আকাবা শার সড়কে সেটি দুর্ঘটনায় পড়ে।
একটি সেতুর ওপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি পাহাড়ি দেয়ালে ধাক্কা খায় এবং আগুন ধরে যায়। বাসটির ব্রেকে সমস্যা হয়েছিল বলে জানানো হয়েছে সৌদি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে।
এবার শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নির্মিত হলো সিসিমপুরের বিশেষ কিছু পর্ব। উদ্যোগের অংশ হিসেবে সিসিমপুরের জনপ্রিয় ১৩টি পর্বে শিশুদের উপযোগী করে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজ তথা ইশারা ভাষা যুক্ত করে নতুনভাবে তৈরি করেছে সিসিমপুরের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিসেমি ওয়ার্কশপ বাংলাদেশ (এসডব্লিউবি)। সিসিমপুরের পর্বগুলোকে ইশারা ভাষায় রূপান্তরে সহযোগিতা করেছে শ্রবণপ্রতিবন্ধী মানুষের উন্নয়নে কাজ করা সংগঠন সোসাইটি অব দি ডেফ অ্যান্ড সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজার্স (এসডিএসএল)।
২৩ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ডে। এই দিন থেকে সাইন ল্যাঙ্গুগুয়েজে নির্মিত সিসিমপুরের বিশেষ এই পর্বগুলো সিসিমপুরের সোশ্যাল ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে ধারাবাহিকভাবে প্রচার শুরু হবে, যা পরবর্তী পর্যায়ে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোতেও প্রচারিত হবে।
বিশেষ এই উদ্যোগ সম্পর্কে সিসিমপুরের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, সিসিমপুরের লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুর কাছে পৌঁছানো। তার অংশ হিসেবে ইতোমধ্যেই আমরা দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য সিসিমপুরের ১০টি গল্পের বই ব্রেইল পদ্ধতিতে প্রকাশ করেছি এবং শিশুদের মাঝে বিতরণ করেছি। এবার শ্রবণপ্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য নিয়ে আসছি ১৩ পর্বের বিশেষ সিসিমপুর। ধারাবাহিকভাবে পর্বের সংখ্যা বাড়ানোর ইচ্ছে আছে আমাদের। আমাদের টেলিভিশন অনুষ্ঠান নির্মাণ ও অন্যান্য কার্যক্রম বাস্তবায়নে সহায়তা করার জন্য ইউএসএআইডি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানাই।
রাজধানীতে যোগাযোগের নতুন দিগন্ত ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে (উড়াল সড়ক)। গত ২ সেপ্টেম্বর উদ্বোধন হওয়া উড়াল সড়কে যান চলাচল শুরু হয় ৩ সেপ্টেম্বর থেকে। রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ৬টা পর্যন্ত ২১ দিনে এক্সপ্রেসওয়েতে মোট ৬ লাখ ২১ হাজার ১৫২টি যানবাহন চলাচল করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৫ কোটি টাকার বেশি।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আখতার এতথ্য জানান।
তিনি বলেন, আমাদের ধারণা ছিল প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২০ হাজার যানবাহন এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করবে। তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের কাজ পুরোপুরি শেষ হলে আমরা আশা করছি প্রতিদিন প্রায় ৮০ হাজার যানবাহন এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করতে পারবে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ওপর দিয়ে প্রাইভেটকার, মাইক্রোবাস ও বিআরটিসির যাত্রীবাহী ৮টি বাস চললেও গণপরিবহণ এখনও এটি ব্যবহার করছে না। এছাড়া, মোটরসাইকেল, তিন চাকার যান এক্সপ্রেসওয়ে উঠায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এই এক্সপ্রেসওয়ের বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট অংশের প্রায় ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার যানবাহন চলাচলের খুলে দেওয়া হয়েছে। এই অংশে বোর্ডিংয়ের জন্য ১৫টি র্যাম্প রয়েছে। এর মধ্যে বনানী ও মহাখালীতে দু’টি র্যাম্প আপাতত বন্ধ থাকবে। এক্সপ্রেসওয়েতে যানবাহনের সর্বোচ্চ গতিসীমা হবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশের টোল রেট ৮০ টাকা থেকে ৪০০ টাকা নির্ধারণ করে।
ক্যাটাগরি ১-এর অধীনে যে কোনো স্থান থেকে বিমানবন্দর-ফার্মগেট অংশ অতিক্রম করার জন্য গাড়ি, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকল, মাইক্রোবাস (১৬ আসনের নিচে) এবং হালকা ট্রাক (৩ টনের নিচে) টোল রেট ৮০ টাকা।
মাঝারি ট্রাকের জন্য (ছয় চাকা পর্যন্ত) যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য টোল রেট ক্যাটাগরি-২ এর অধীনে ৩২০ টাকা।
ক্যাটাগরি ৩-এর অধীনে যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য ট্রাকের (ছয় চাকার বেশি) টোল রেট ৪০০ টাকা। যে কোনো পয়েন্ট থেকে রুট পার হওয়ার জন্য যে কোনো বাসের (১৬ সীটের বা তার বেশি) টোল রেট ৪-ক্যাটাগরির অধীনে ১৬০ টাকা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কাওলা, কুড়িল, বনানী, মহাখালী, তেজগাঁও, মগবাজার, কমলাপুর, সায়েদাবাদ, যাত্রাবাড়ী থেকে কুতুবখালী পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
প্রাথমিকভাবে এক্সপ্রেসওয়েতে গতিসীমা হবে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার এবং এইচএসআইএ থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে যানবাহনের সময় লাগবে ১০ মিনিট।
কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের আয়োজনে আড়ম্বর ও জাঁকজমকপূর্ণ পর্যটন মেলায় এবারে থাকছে নানান আকর্ষণ। এবারের পর্যটন মেলা হবে দেশের নানান অঞ্চলের সংস্কৃতির মিলনমেলা। দেশীয় সংস্কৃতি উপভোগ করতে করতে পর্যটকদের জন্য বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে তিন দিনের সরকারি ছুটি। তাই এবারে পর্যটন মেলাকে ঘিরে সবার রয়েছে উৎসবমুখর আমেজ।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, সমুদ্র সৈকতে ঘুরতে আসা কয়েকজন পর্যটকের মেলা নিয়ে রয়েছে বাড়তি আগ্রহ।
পর্যটন মেলার কার্ড হাতে কয়েকজন তরুণ তরুণী পছন্দের শিল্পী, প্রিয় ব্যান্ড চিরকুট, আভাস ব্যান্ডের তুহিনের কনসার্ট নিয়ে বেশ আগ্রহের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করতেও দেখা গেছে। মেলা ঘিরে পর্যটকদের মাঝে যেমন আগ্রহ রয়েছে তেমনি তারকা মানের হোটেল মোটেল রেস্তোরাঁগুলোরও রয়েছে প্রবল আগ্রহ।
নিজেদের ব্র্যান্ডিং করতে তারাও মেলায় কয়েকটি করে স্টল রাখছে। মেলা ঘিরে থাকছে নারী উদ্যোক্তাদের নানান বাহারের স্টল। উৎসবের আমেজে অনেকেই স্পন্সর করছে। আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখছে স্টলও।
ছুটির দিন গুলোতে মেলা মাতিয়ে রাখতে থাকছে দেশের খ্যাতনামা শিল্পীরা। ২৮ সেপ্টেম্বর ঈদে মিলাদুন্নবীকে সম্মান জানিয়ে জেলা প্রশাসন কোন প্রোগ্রাম না রাখলেও পরবর্তী দুই দিনের মধ্যে ২৯ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ির গীতিনাট্য দল, সোনার বাংলা সার্কাস ও ডিজে প্রান্তসহ নানা আয়োজন থাকছে। এছাড়াও ৩০ সেপ্টেম্বর থাকছে চট্টগ্রামের প্রিন্স অফ আর্টিস্ট, লালন দল, প্রেম সুন্দর, জাতীয় শিল্পী লিজা ও ডিজে সবুজসহ আরো অনেকেই।
আদিবাসীদের নাচ, ফানুস উৎসব, ঘুড়ি উৎসব, বিচ ম্যারাথন, বিচ বাইক র্যালি নানান নতুন নতুন ইভেন্ট সহ বিচকে নানান ভাস্কর্যে জীবন্ত করে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসন।
অনেকের আগ্রহ কুদ্দুস বয়াতিকে নিয়ে। সোনার বাংলা সার্কাস নিয়েও অনেকে মাতামাতি করছে। সব মিলিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে এবারে মেলা জমে উঠবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। লালন একাডেমি, শাহ আবদুল করিমের গান সব মিলিয়ে সর্বস্তরের দর্শকদেরও এবারের মেলায় টানবে বলে গুঞ্জন চারদিকে। এছাড়াও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী নানান সংস্কৃতির এক মিলন মেলায় পরিণত হবে পর্যটন মেলাটি।
সাপ্তাহিক ছুটির দিনে উপচে পড়া ভিড় থাকে পর্যটকদের। সেই সাথে তিন দিনের সরকারি ছুটি থাকায় প্রচুর পর্যটকের সমাগম হবে বলে মনে করছেন জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ শাহীন ইমরান। এ পর্যটন মেলা বিদেশি নাগরিকদের কক্সবাজারে ভ্রমণে আসতে আগ্রহ সৃষ্টি করবে বলেও জানান তিনি।
পর্যটন মেলা বিষয়ে সাজ সজ্জা, শেষ মুহূর্তের নানান প্রস্তুতি নিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইয়ামিন হোসেন জানিয়েছেন, পর্যটন দিবস, পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভাল তিনটি স্তরে বিভক্ত এই মেলা। বর্ণাঢ্য র্যালিসহ নানা প্রোগ্রামের সঙ্গে পালিত হবে পর্যটন দিবসটি। এরপর ৭ দিনব্যাপী মেলা ও বিচ কার্নিভাল চলবে। তিন স্তরের প্রোগ্রামে স্থানীয়, আঞ্চলিক, জাতীয় পর্যায়ের শিল্পীরা গাইবেন। একদিন একেক অঞ্চলের শিল্পীরা গাইবেন। পুরো সৈকতকে উৎসবমুখর করে গড়ে তোলা হবে। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিও। দেশ খ্যাত নামা শিল্পী, ব্যান্ড দল, সার্কাস দল যেমন মেলা মাতিয়ে রাখতে আসছেন তেমনি সৈকতকেও নানান রূপে সাজানো হচ্ছে। সৈকতের বালিয়াড়িতে আঁকা হবে নানান ভাস্কর্য। বিদেশিরাও নাচবেন, গাইবেন উপভোগ করবেন এই মেলা। বিমান, বাস, হোটেল, রেস্তোরাঁসহ সবকিছুতেই ছাড় রাখা হয়েছে। উপজাতিদের নাচ, সিলেটি, আঞ্চলিক, ভাওয়াইয়া, সার্কাস সব মিলিয়ে এবারের পর্যটন মেলা কক্সবাজারকে বিশ্বের বুকে ব্রান্ডিং করে গড়ে তোলবে।
মেলা উপলক্ষে সকল স্তরের ব্যবসায়ীরা নিজ নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্বেচ্ছায় ছাড় রাখছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এছাড়াও কোন প্রতিষ্ঠান ছাড় দেওয়ার কথা জানিয়ে কোন পর্যটককে হয়রানি, ঠকানো বা প্রতারণা করে মেলাকে প্রশ্নবিদ্ধ করলে বিষয়টি কারো জন্য সুখকর হবে না বলেও হুঁশিয়ারি করেছে জেলা প্রশাসন। মেলার এলাগুলো থাকবে সিসিটিভি ক্যামেরার আওতায়।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৪১ জনকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকালে ডিএমপির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, রোববার (২৪ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক বিক্রি ও সেবনের অপরাধে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৫৩.৫ গ্রাম হেরোইন, ৯০ বোতল ফেনসিডিল, ৬ হাজার ২৬৬ পিস ইয়াবা ও ৩৭ কেজি ৪০০ গ্রাম গাঁজা জব্দ করা হয়েছে।
আসামিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ৩৬টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।