প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন সাধিত হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

  • Font increase
  • Font Decrease

সরকারের গৃহীত পদক্ষেপের ফলে প্রায় শতভাগ শিশু ভর্তির হার অর্জিত হয়েছে এবং প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়ন সাধিত হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, শিশুদের খেলাধুলায় আকৃষ্ট করার জন্য প্রতিটি উপজেলায় মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ করে দিচ্ছি। সেই সঙ্গে আন্তঃবিদ্যালয় থেকে শুরু করে জাতীয় পর্যায়ে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করছি।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ এবং ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ এর অংশগ্রহণকারী সকল খেলোয়াড়কে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনকে দেশের গন্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছি। পুরুষদের পাশাপাশি আমাদের নারীরাও ক্রীড়াক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ ‘সাফ উইমেন্স চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২২’-এ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার অনন্য গৌরব অর্জন করেছে। আমি জেনে অত্যন্ত আনন্দিত হয়েছি যে, সেই ফুটবল টিমের ৫ (পাঁচ) জন খেলোয়াড় উঠে এসেছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় টুর্নামেন্টের মাধ্যমে। আমরা নিঃসন্দেহে বলতে পারি এই সফলতা আমাদের দূরদর্শী পরিকল্পনার ফসল।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যালয়ে লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধুলায় অংশগ্রহণ শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সে লক্ষ্যে ‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ এবং ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ আয়োজন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

শেখ হাসিনা বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, সুস্থ দেহ ও সুস্থ মনের সমন্বয়ে বেড়ে ওঠা আমাদের নতুন প্রজন্ম জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা-এর মহৎ আদর্শে বলীয়ান হয়ে দেশ ও জাতি গঠনে পরিপূর্ণভাবে আত্মনিয়োগ করবে। ২০৪১ সালের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম প্রযুক্তিজ্ঞান সম্পন্ন, আধুনিক এবং স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠবে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলতে বেশি ভালবাসতেন। তিনি ছাত্রজীবনে গোপালগঞ্জ মিশন স্কুল ফুটবল টিমের ক্যাপ্টেন ছিলেন। তিনি ঢাকা ওয়ান্ডারার্স ক্লাবের হয়ে নিয়মিত খেলতেন। মহান স্বাধীনতা অর্জনের পর জাতির পিতা দেশের ক্রীড়া ক্ষেত্রের উন্নয়ন এবং আধুনিকায়নে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রাথমিক শিক্ষাকে সার্বজনীন, অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করেন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ৩৬,১৬৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ এবং ১,৫৭,৭২৪ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করেন। তিনি স্বাধীন বাংলাদেশে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। তিনি প্রাথমিক শিক্ষার্থীদের জন্য বিনামূল্যে শিক্ষা উপকরণ, খাদ্যসামগ্রী এবং পোশাক প্রদানের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন।

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নয়ন করছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা ২০১৩ সালে ২৬,১৯৩টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ এবং ১,০৫,৬১৬ জন শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করেছি। প্রধান শিক্ষকের পদ ২য় শ্রেণিতে এবং সহকারী শিক্ষকের বেতন স্কেল উন্নীত করেছি। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ শিক্ষার্থীর মা’র মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টে সরাসরি উপবৃত্তির টাকা বিতরণ করছি। তাছাড়া, স্কুল ফিডিং, প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড গঠন, শিক্ষকদের দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণ প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভৌত অবকাঠামো উন্নয়ন, মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন করার পাশাপাশি আরো অনেক উন্নয়নমূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।’

‘বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ এবং ‘বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২২’ টুর্নামেন্ট দু’টির সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করে প্রধানমন্ত্রী এ আয়োজন সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিক অভিনন্দন জানান।

   

মেঘনায় তলা ফেটে ডুবলো কয়লাবাহী জাহাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম নোয়াখালী
মেঘনায় জাহাজডুবির চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

মেঘনায় জাহাজডুবির চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে একটি কয়লাবাহী জাহাজডুবির ঘটনা ঘটেছে।

ওই সময় ডুবে যাওয়া জাহাজের নাবিক-শ্রমিকসহ ১২ জনকে অন্য একটি জাহাজের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

মেঘনা নদীর রামগতি চরগজারিয়া ও হাতিয়া উপজেলার মৌলভির চর এলাকায় সোমবার (২ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে ওই জাহাজডুবির এ ঘটনা ঘটে।

খবরটি নিশ্চিত করেছেন রামগতির বড়খেরী নৌ-পুলিশের ইনচার্জ (পরিদর্শক) ফেরদৌস আহমেদ।

নৌ-পুলিশ ও স্থানীয়দরে সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়লাবাহী জাহাজাটি চট্রগ্রাম থেকে দাউদকান্দির উদ্দেশে ছেড়ে আসে।

ঘটনাস্থলে পৌঁছালে জাহাজের তলা ফেটে যায়। এতে পানি ঢুকে জাহাজের বেশিরভাগ অংশ নদীতে ডুবে যায়।

পরে একই কোম্পানির অন্য একটি জাহাজ এসে নাবিক এবং শ্রমিকদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

;

জ্বালানি তেলের নতুন মূল্য বন্টনের গেজেট প্রকাশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানির জন্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের নতুন দর কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে। জ্বালানি খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) রাত ১২টার পর থেকেই এ দাম কার্যকর হবে বলে গেজেট প্রকাশ করেছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। বাংলাদেশে পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) তার অধীনস্থ কোম্পানি সমূহকে নুতন দরে বিক্রি করতে বলা হয়েছে।

প্রতি লিটার ডিজেল দাম নির্ধারণ (মুসকসহ) করা হয়েছে ১০৯ টাকা। কেরোসিন মুসকসহ ১০১.৪৪ টাকা, মুসকসহ অকটেন ১১৯.৬২ টাকা এবং মুসকসহ পেট্রোল ১১৪.৮৬ টাকা হয়েছে। জ্বালানি তেল বিক্রেতাদের কমিশন সমন্বয় করতে নতুন আদেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিন লিটার প্রতি ১০৯ টাকা ও পেট্রোল ১২৫ টাকা এবং অকটেন ১৩০ টাকা রয়েছে।

বহুল ব্যবহৃত ডিজেলের নতুন মূল্য কাঠামোতে বলা হয়েছে, প্রকৃত মূল্য ৮৮.২১ টাকার সঙ্গে মুসক ১৩.২৩ টাকা যোগ করে এক্স-রিফাইনারী মূল্য (কর-উত্তর) ১০১.৪৪ টাকা। ব্যবসায়ী পর্যায়ে মূসক ২.১৪ টাকা, বিপণন কোম্পানির মার্জিন ৫০ পয়সা, সমান পরিবহন ভাড়ার তহবিল হিসাব ৯০ পয়সা, বিপিসির জ্বালানি তেল খাত উন্নয়ন তহবিল ১০ পয়সা মিলে মূল স্থাপনা মূল্য কেন্দ্র মূল্য ১০৫.০৮ টাকা। এর সঙ্গে যুক্ত হবে ডিলারদের স্থানীয় পরিবহন খরচ (৪০ কিলোমিটারের মধ্যে) ৯৩ পয়সা, ডিলার ও এজেন্টের কমিশন ২.৯৯ টাকা। সব মিলিয়ে বিক্রি হবে ১০৯ টাকা।

অন্যদিকে কেরোসিনে মুসক ১৩.৩৪ টাকা, পেট্রোলে ১৪.৯৮ টাকা এবং অকটেনে ১৫.৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

 

;

ভালুকায় বাঁধ নির্মাণে ফসলী জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির অভিযোগ



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় দুই ফসলি জমিতে বাঁধ নির্মাণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির কারণে কৃষকের ফসল উৎপাদনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করার অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) এ ঘটনায় উপজেলার নির্বাহী অফিসার বরাবর একাধিক স্বাক্ষরিত একটি লিখিত আবেদন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

লিখিত আবেদন অনুযায়ী জানা যায়, উপজেলার উথুরা ইউনিয়নের নারাঙ্গী গ্রামের মৃত মহেশ চন্দ্র ঘোষের ছেলে পরেশ চন্দ্র ঘোষ, মৃত নৃপেন্দ্র চন্দ্র ঘোষের ছেলে দীলিপ কুমার ঘোষ, মৃত আহেদ আলীর ছেলে লোকমান আলী, তালুটিয়া গ্রামের আজগর আলী মুন্সির ছেলে শহিদুল্লাহসহ কয়েক কৃষক নারাঙ্গী মৌজার সাবেক ৬৪৪ নং দাগে বর্তমান ৬৭৬০, ৭৫৭৪ ও ৬৫৬১ নং দাগসহ অন্যান্য দাগের জমিতে আমন, বোর ধান ও অন্যান্য ফসলের চাষাবাদ করে আসছিলো। কিছু দিন যাবত একই এলাকার মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে লতিফুর রহমান শত্রুতার জেরে তার জমিতে বাঁধ নির্মাণ করে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ করে দেয়। এতে কৃষকদের ফসল উৎপাদনে ব্যাঘাতের সৃষ্টি হয়। 

ভুক্তভোগীরা জানায়, লতিফুর রহমানকে এ বিষয়ে বারবার বলার পরেও কোনো কাজ হয়নি। উল্টো তার রক্ষণাবেক্ষণ এক কর্মী জানায়, যদি তাদের কাছে অল্প দামে জমি বিক্রয় না করে তাহলে চলাচলের রাস্তাও বন্ধ করে দিবে। মিথ্যা মামলা দিয়ে কৃষকদের হয়রানির হুমকিও দেওয়া হবে বলেও জানা গেছে।

কৃষকদের এমন অভিযোগ অস্বীকার করে লতিফুর রহমান জানান, তিনি তার জমিতে পেঁপে বাগান করেছেন কোনো শত্রুতার জেরে পানি নিষ্কাশনের কাজ বন্ধ করা হয়নি।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জানান, লতিফুর রহমানকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার কথা বললে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন।

উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদুল আহমেদ জানান, এ ঘটনায় কৃষকদের দেওয়া একটি লিখিত আবেদন পেয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে সরেজমিনে গিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হবে।

;

চসিকের অভিযানে হাসপাতালসহ ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীতে ডেঙ্গু মশার উৎসস্থল ধ্বংস ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। এসময় মেট্রোপলিটন হাসপাতালসহ ৫ প্রতিষ্ঠানকে ৫৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন ফেরদৌস।

এসময় তিনি নগরীর জিইসি, গোলপাহাড়, জামালখান এলাকায় ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এডিস মশার উৎসস্থল বাসা বাড়ির ছাদ বাগান ও নির্মাণাধীন ভবনসহ রাস্তা ও ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা পরিদর্শন করে উচ্ছেদ করেন। 

চসিক সূত্রে জানা গেছে, রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখার দায়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালকে ২৫ হাজার, রাস্তার উপর জেনারেটর স্থাপনের দায়ে মোহাম্মদীয়া হোটেলের রেস্টুরেন্টেকে ১০ হাজার, ফুটপাতে আবর্জনা ফেলার দায়ে বে-ইম্পরিয়াম জুতার শোরুমকে ২  হাজার, জৈনক আবদুল হান্নানকে ১ হাজার, জামালখান এলাকায় ভবনের আন্ডার গ্রাউন্ডে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় সানমার স্প্রিং গার্ডেন ওনার্স এসোয়িয়েশনকে ২০ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ৫৮ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অভিযানে গোলপাহাড়ের রাস্তা ও ফুটপাতের উপর ওয়ারিয়র টাওয়ারের কংকর জব্দ করা হয়।

এসময় সিটি মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল হাশেমসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।

 

;