নোয়াখালীতে অভিনেতা কাবিলার শীতবস্ত্র বিতরণ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, নোয়াখালী
নোয়াখালীতে অভিনেতা কাবিলার শীতবস্ত্র বিতরণ

নোয়াখালীতে অভিনেতা কাবিলার শীতবস্ত্র বিতরণ

  • Font increase
  • Font Decrease

ব্যাচেলর পয়েন্ট খ্যাত জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশ ওরপে কাবিলার ডাক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীর বিভিন্ন স্থানে মাদ্রাসার এতিম খানায় শিক্ষার্থীও অসহায় ও দরিদ্রদের মাঝে শীতবস্ত্র কম্বল ও জামা বিতরণ করা হয়েছে।

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার বগাদিয়া,শিলমুদ,জয়াগ,পাচবাড়িয়াসহ বিভিন্ন স্থানে এ শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এ সময় জনপ্রিয় অভিনেতা ফজিয়াউল হক পলাশ, সোনাইমুড়ী থানার ওসি জিয়াউল হক, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ ডাক বাক্স ফাউন্ডেশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

শীত বস্ত্র বিতরণ শেষে অভিনেতা জনপ্রিয় অভিনেতা জিয়াউল হক পলাশ জানান, করোনা কালীন সময় ডাক বাক্স ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত হয়। এই সংগঠনের উদ্যেগে ও ইরামন ফাউন্ডেশনের সার্বিক সহযোগিতায় এই প্রথম নোয়াখালীতে শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে । ভবিষ্যতে মানবিক কাজসহ খেলাধুলায় প্রতিভা বিকাশে এ সংগঠন কাজ করবে।

সিরাজগঞ্জে গরমে চাহিদা বেড়েছে তালের শাঁসের



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

জ্যৈষ্ঠের তীব্র গরমে একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে রসালো তালের শাঁসের কদর বেড়েছে সিরাজগঞ্জে।

সিরাজগঞ্জ জেলা শহরসহ ৯টি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গ্রামের রাস্তার দু’পাশে কচি তালের শাঁসের পসরা নিয়ে হাজির হয়েছেন অনেক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী। তাদের কাছ থেকে স্থানীয় বাসিন্দাদের তালের শাঁস কিনে খেতে দেখা গেছে। আবার অনেককেই পরিবারের জন্য ফলটির শাঁস কিনে নিয়ে যেতে দেখা গেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রোদের তাপমাত্রা যত বাড়ছে ততই চাহিদা বাড়ছে এই ফলের। পথচারীদের এক মুহূর্তের জন্য হলেও তৃষ্ণায় স্বস্তি এনে দিচ্ছে কচি তালের শাঁস। তালের শাঁস শরীরের জন্য খুবই উপকারী একটি ফল। তালের শাঁসে থাকা জলীয় অংশ শরীরের পানি শূন্যতা দূর করে।

এছাড়া, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন 'সি’ ও ভিটামিন ‘এ’ ও ভিটামিন ‘বি’ রয়েছে ফলটিতে। তালে থাকা এন্টি অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। একই সঙ্গে
রক্তশূন্যতা দূর করে। চোখের দৃষ্টি শক্তি ও মুখের রুচিও বাড়ায় তালের শাঁস।

রোববার (৪ জুন) দুপুরে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সিরাজগঞ্জ শহরের বাজার, স্টেশন রোড, কাঠেরপুর, বড় পুল, হাসপাতাল মোড়, বাসস্ট্যান্ড, সিএনজি স্ট্যান্ড, হাটিকুমরুল গোল-চত্বর, নলকা মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় তালের শাঁস বিক্রি হচ্ছে। ক্রেতারাও অনেক আগ্রহ নিয়ে খাচ্ছেন ও বাড়ির জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ফলটি।

হাটিকুমরুল গোল-চত্বর এলাকা থেকে তালের শাঁস কেনা ট্রাক ড্রাইভার শহিদুল ইসলাম বলেন, প্রচণ্ড গরমে একটু স্বস্তি নিতে ৩০ টাকায় দুটি তাল কিনলাম। এ গরমে শাঁস খেতে খুব ভালো লাগে। মাঝে মধ্যে কিনে বাড়িতেও নিয়ে যাই।

কামারখন্দ উপজেলার ভদ্রঘাট বাজার এলাকার সিএনজি চালক কালাম বলেন, রোদের তীব্রতা অনেক বেশি। যাত্রী নামিয়ে ৪টা তালের শাস খেলাম। অনেক ভালো লাগছে। বাড়িতে ছোট ভাই-বোনেরা তালের শাঁস খেতে চায়। তাই ৫০ টাকায় ১০টি শাঁস কিনলাম।

উপজেলার নলকা মোড় এলাকায় তালের শাঁস বিক্রেতা রেজাউল করিম বলেন, গরম পড়লে তালের শাঁস ভালো বিক্রি হয়। প্রতিবছর আমি এ মৌসুমে তালের শাঁস বিক্রি করি। প্রতিটি তালে ২-৩ টি করে শাঁস থাকে। প্রতিটি শাঁস ৫ টাকা দরে বিক্রি করি। প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত প্রায় ৫০০ শাঁস বিক্রি করা যায়।

তাড়াশ উপজেলার তালগাছ মালিক সোবহান জানান, আগের মতো লোকজন পাকা তাল খেতে চায় না। তাই আমি কাঁচা অবস্থাতেই প্রায় ২০টি গাছের তাল ২৮ হাজার টাকা বিক্রি করে দিয়েছি।

সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ফরিদুল ইসলাম জানান, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি ও সিসহ নানা ধরনের পুষ্টির চাহিদা মিটচ্ছে তালের শাঁস। এই শাঁসে প্রচুর পরিমাণে খনিজ লবণ ও পানি রয়েছে। সেই সঙ্গে আঁশ তো রয়েছেই।

সিরাজগঞ্জ জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বাবলু কুমার সুত্রধর বলেন, এখন বজ্রপাত রোধে বিভিন্ন রাস্তার ধারে ও খালের পাড়ে তালগাছ রোপণ করা হচ্ছে। কৃষি অফিস ও বিভিন্ন সংগঠনের আলাদাভাবে তালের গাছ রোপণ করে আসছে। এ বছর তালের ফলনটাও ভালো হয়েছে।

এছাড়া এবার নতুন নতুন গাছে তাল ধরছে। এসব গাছের তাল পাকানোর জন্য সংরক্ষণ করা হচ্ছে, যাতে বীজ করা যায়। পাশাপাশি মৌসুমি ফল হিসেবে তালের শাঁস অবদান রাখছে গ্রামীণ অর্থনীতিতেও।

;

৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে পরিবেশ মেলা



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্ব পরিবেশ দিবস আগামীকাল সোমবার (৫ জুন)। দিনটি উপলক্ষ্যে সরকারের তরফ থেকে নানান কর্মসূচি পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

রোববার (০৪ জুন) সচিবালয়ে তথ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও পরিবেশ মেলা ২০২৩ এবং জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযান ও বৃক্ষমেলা ২০২৩ উপলক্ষ্যে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী বলেন, শেরেবাংলা নগরে পরিবেশ মেলা অনুষ্ঠিত হবে। এ মেলা ৫ জুন থেকে ১১ জুন পর্যন্ত চলবে। আর বৃক্ষ মেলা চলবে ৫ থেকে ২৬ শে জুন এবং ১ থেকে ১২ জুলাই পর্যন্ত। প্রতিদিন মেলা চলবে সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত। জাতীয় বৃক্ষ মেলার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘গাছ লাগিয়ে যত্ন করি, সুস্থ প্রজন্মের দেশ গড়ি’।

মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার দেশের পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ, জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলা ও বনজ সম্পদের উন্নয়নের মাধ্যমে জনগণের বাসযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এসব কাজে জনগণের উপস্থিতি বাড়াতে এ মন্ত্রণালয় সচেতনতামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে। এ লক্ষ্যে প্রতিবছরের মতো বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালন করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য এবং স্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে- ‘সবাই মিলে করি পণ, বন্ধ হবে প্লাস্টিক দূষণ’।

তিনি বলেন, সোমবার সকাল সাড়ে ৯টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবনে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করার সদয় সম্মতি জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধনের মাধ্যমে আমাদের আগামীকালের কর্মসূচি শুভ উদ্বোধন করবেন।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সোমবার বেলা ১১টায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। অনুষ্ঠানে জাতীয় পরিবেশ পদক ২০২২, বৃক্ষ রোপণে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার ২০২১ এবং সামাজিক বনায়নের উপকারভোগীদের মধ্যে লভ্যাংশের চেক হস্তান্তর করা হবে।

শাহাব উদ্দিন বলেন, দিবসটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারসহ অন্যান্য গণমাধ্যম বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে জাতীয় সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র ও পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। সকল জেলা এবং উপজেলা ও ঢাকা মহানগরীর ১০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন করা হবে। এ দিবস উপলক্ষ্যে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, বিতর্ক ও স্লোগান প্রতিযোগিতা, পরিবেশ বিষয়ক সেমিনার ও শিল্প প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের জন্য সচেতনতামূলক সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে।

;

নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধসহ ৪ দাবিতে বিড়ি শ্রমিকদের বাজেট আলোচনা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিড়ির শুল্ক কমানো, বহুজাতিক কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধসহ চার দফা দাবিতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে আলোচনা সভা করেছে বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশন।

রোববার (৪ জুন) বেলা ১১টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

শ্রমিকদের দাবিগুলো হলো, ২০২৩-২৪ অর্থরছরের বাজেটে বিড়ির শুল্ক ১৮ টাকা থেকে ২ টাকা কমিয়ে ১৬ টাকা করা, বিড়ি শ্রমিকদের মজুরি পূর্ণঃনির্ধারণ, সিগারেট ও বিড়ির অগ্রীম আয়করের বৈষম্য দূর করা এবং বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধ করা। এ সময় শ্রমিক নেতারা প্রস্তাবিত বাজেটে বিড়িতে শুল্ক বৃদ্ধি না করায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন, ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।

আলোচনা সভায় লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের যুগ্ম-সম্পাদক মো: হারিক হোসেন। ফেডারেশনের সহ-সভাপতি নাজিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান। এসময় বক্তব্য রাখেন বিড়ি শ্রমিক ফেডারেশনের সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল গফুর, সাংগঠনিক সম্পাদক লুৎফর রহমান, প্রচার সম্পাদক মো: শামীম ইসলাম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হাসনাত লাভলু, সদস্য আনোয়ার হোসেন প্রমূখ।

সভায় বক্তারা বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিড়ি শিল্পের অবদান অপরিসীম। অথচ বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির ষড়যন্ত্রে এ শিল্পটি আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে। বিড়ির মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হলো নিম্নস্তরের সিগারেট। বর্তমানে সিগারেট বাজারের ৭৭ শতাংশই নিম্নস্তরের। এসব নিম্নস্তরের সিগারেটের সিংহভাগই বিদেশি কোম্পানির দখলে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে নিম্নস্তরের ১০ শলাকা সিগারেটের খুচরামূল্য ৪০ টাকা থেকে মাত্র ৫ টাকা বাড়িয়ে ৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ প্রতি শলাকার দাম বাড়ানো হয়েছে মাত্র পঞ্চাশ পয়সা (১২.৫০ শতাংশ), যা খুবই সামান্য। এই স্তরের সম্পূরক শুল্ক প্রায় অপরিবর্তিত রেখে কেবল মূল্য বাড়ানোর কারণে বর্ধিতমূল্যের প্রায় সব অংশ সিগারেট কোম্পানির পকেটে চলে যাবে। তাই এ বছরের বাজেটে নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্য ও সম্পূরক শুল্ক আরো বৃদ্ধি না করা হয় তাহলে বিড়ি শিল্প টিকিয়ে রাখা কঠিন হবে। এদেশে ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো কোম্পানির কার্যক্রম আরো তরান্বিত হবে। সুতরাং বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেট বন্ধ করতে হবে।

বক্তরা আরো বলেন, বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানি দেশীয় টোব্যাকো কোম্পানির মার্কেট শোষণ করছে। তারা এদেশের মানুষের ফুসফুস পুড়িয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা ডলারে পরিনত করে বিদেশে পাচার করছে। দেশের ১৬২ জন মাননীয় সংসদ সদস্য বিদেশি বহুজাতিক কোম্পানির নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্য ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা করার জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে সুপারিশ করেন। কিন্তু সরকারের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা কতিপয় অসাধু কর্মকর্তা মাননীয় সংসদ সদস্যদের সুপারিশকে উপেক্ষা করে প্রস্তাবিত বাজেটে এই স্তরের সিগারেটের মূল্য সামান্য পরিমান বৃদ্ধি করেছে। নিম্নস্তরের সিগারেটের মূল্যস্তর ৪০ টাকা থেকে ৫০ টাকা করা হলে প্রতি বছর আরো প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হতো। যা আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর ঋণ পরিশোধে সহায়ক ভ‚মিকা পালন করতো।

এ সময় বাংলাদেশের বিড়ি শ্রমিকেরা অতীতেও প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার সাথে ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষতেও থাকবে বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন শ্রমিক নেতারা।

;

গরমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন বন্ধ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশব্যাপী চলমান তীব্র তাপদাহের কারণে সরকারি প্রাথমকি বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৫ জুন সোমবার থেকে ৮ জুন  বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। 

রোববার (৪ জুন) প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মাহবুবুর রহমান তুহিনের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথা জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিবেচনা করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত মোতাবেক দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম আগামীকাল সোমবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

;