২০২২ সালে ৫৩২ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা, শীর্ষে ঢাকা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দেশে ২০২২ সালে বিশ্ববিদ্যালয়সহ স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ৫৩২ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। এর মধ্যে স্কুল ও সমমান পর্যায়ের ৩৪০ জন, কলেজ পর্যায়ে ১০৬ জন এবং বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তত ৮৬ জন শিক্ষার্থী।

শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন আঁচল ফাউন্ডেশন।

আঁচল ফাউন্ডেশন জানিয়েছে, আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থীরা তাদের জীবদ্দশায় নানা বিষয়ের সম্মুখীন হন, যা তাদের আত্মহননের পথে ঠেলে দিতে বাধ্য করে। আত্মহত্যার পেছনে কারণ নিয়ে জরিপে দেখা গেছে, তাদের সবচেয়ে বেশি আত্মহত্যা প্রবণ করে তোলে মান-অভিমান। ২৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ স্কুল ও কলেজ শিক্ষার্থী অভিমানে আত্মহত্যা করেছেন। তাদের বড় অংশেরই অভিমান পরিবারের সঙ্গে। অন্য কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রেমঘটিত কারণ। এ কারণে ২৩ দশমিক ৩২ শতাংশ শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন।

এ ছাড়া পারিবারিক কলহের কারণে ৩ দশমিক ১৪ শতাংশ, হতাশাগ্রস্ততায় ২ দশমিক ০১ শতাংশ, মানসিক সমস্যায় ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, আর্থিক সমস্যায় ১ দশমিক ৭৯ শতাংশ, উত্ত্যক্ত, ধর্ষণ ও যৌন হয়রানির শিকার হয়ে ৩ দশমিক ১৩ শতাংশ শিক্ষার্থী আত্মহত্যার পথে ধাবিত হয়েছেন।

সংস্থাটির তথ্য মতে, ২০২২ সালে প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ৩৭ জন স্কুল এবং কলেজগামী শিক্ষার্থী আত্মহননের পথ বেছে নিয়েছেন, যাদের মধ্যে নারী ২৮৫ জন এবং পুরুষ ১৬১ জন।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, স্কুল ও কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের মধ্যে গত বছরের জানুয়ারিতে ৩৪ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৯ জন, মার্চে ৪১ জন, এপ্রিলে ৫০ জন, মে মাসে ৪৫ জন, জুনে ৩১ জন, জুলাইয়ে ৪০ জন, আগস্টে ২১ জন, সেপ্টেম্বরে ৩২ জন, অক্টোবরে ৩০ জন, নভেম্বরে ৪৯ জন এবং ডিসেম্বরে ৩৪ জন শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেন। এপ্রিল মাসে সর্বোচ্চসংখ্যক স্কুল এবং কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেন, যার সংখ্যা ৫০ জন।

সারা দেশের মোট আটটি বিভাগের মধ্যে আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজশিক্ষার্থীদের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ঢাকা বিভাগে, যা ২৩ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এরপর চট্টগ্রাম বিভাগে ১৭ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং রাজশাহী বিভাগে ১৬ দশমিক ৮১ শতাংশ। এ ছাড়া খুলনা বিভাগে ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ, রংপুরে ৮ দশমিক ৭৪ শতাংশ, বরিশালে ৮ দশমিক ৫৩ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৬ দশমিক ২৭ শতাংশ এবং সিলেটে ৪ দশমিক ৪৮ শতাংশ স্কুল ও কলেজ পড়ুয়া আত্মহত্যাকারী শিক্ষার্থী রয়েছেন।

আত্মহত্যাকারী স্কুল ও কলেজশিক্ষার্থীদের মধ্যে নারী রয়েছেন ৬৩ দশমিক ৯০ শতাংশ এবং পুরুষ রয়েছেন ৩৬ দশমিক ১ শতাংশ। এছাড়া শুধু স্কুলগামী শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যাকারী নারী শিক্ষার্থীর পরিমাণ ৬৫ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং পুরুষ শিক্ষার্থী ৩৪ দশমিক ৭০ শতাংশ। অন্যদিকে শুধু কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহননকারী নারী ৫৯ দশমিক ৪৪ শতাংশ এবং পুরুষ ৪০ দশমিক ৫৬ শতাংশ রয়েছে।

অসহনীয় গরমে রাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে লোডশেডিং



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র দাবদাহে পুড়ছে দেশ। এর মধ্যে দিনে-রাতে লোডশেডিংয়ে মানুষের ভোগান্তি চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।

রাজধানী খিলক্ষেতের বাসিন্দা রাসেল আহমেদ। সারাদিনের কর্মক্লান্তি শেষে বাসায় ফিরে বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছিলেন। মাত্রই ঘুমে বন্ধ হয়ে আসছিল চোখ। আর তখনই বিদ্যুৎ চলে গেল। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১টায় লোডশেডিংয়ে রাতের ঘুম শিকেয় ওঠে তার।

রাজধানীসহ সারাদেশেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা লোডশেডিং হচ্ছে। একবার বিদ্যুৎ গেলে আসতে লাগছে কয়েক ঘণ্টা। দিনের মতোই মধ্যরাতেও লোডশেডিংয়ের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে দেশবাসীকে। এতে মানুষের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ভোগান্তি হচ্ছে বেশি। অসুস্থ হয়ে পড়ছে তারা। আর রাতের ঘুম না হওয়ায় চাকরিজীবীদের প্রভাব পড়ছে কর্মক্ষেত্রে।

উত্তরার বাসিন্দা তানিয়া রহমান বলেন, দিবাগত রাত ৪টায় বিদ্যুৎ চলে যায়। আমার ঘরে থাকা ৩ বছর বয়সী ছেলে গরমে জেগে উঠে কান্না করতে থাকে। এ সময় হাতপাখা দিয়ে তাকে ঘুম পাড়ানোর চেষ্টা করা হয়। তাকে ঘুম পাড়াতে গিয়ে সারারাত আমরা ঘুমাতে পারিনি।

শ্রমজীবীরা বলছেন, গরমে কাজ করা যাচ্ছে না। রাস্তাও লোকজন কম। এতে আয় কমে গেছে। আর রাতে তো ঘুমাতেই পারছি না।

বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ওয়েবসাইট বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, ঢাকার মধ্যে সর্বোচ্চ এক ঘণ্টার সম্ভাব্য লোডশেডিং এবং ঢাকার বাইরে দুই ঘণ্টা লোডশেডিং দেওয়া হচ্ছে। তবে বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড নিজেদের শিডিউলই প্রতিনিয়ত ভাঙছে। শিডিউলের সঙ্গে লোডশেডিংয়ের তফাত বিস্তর। রাজধানী ও আশপাশের এলাকায় দিন-রাত মিলিয়ে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ থাকছে না। ঢাকার বাইরের পরিস্থিতি আরও খারাপ। কোনো কোনো জেলা ও গ্রামাঞ্চলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ পাচ্ছে না মানুষ।

এদিকে লোডশেডিং থেকে রেহাই পেতে ভাগ্যের ওপর নির্ভর করা ছাড়া আপাতত কোনো সুখবর নেই। প্রকৃতি বৃষ্টি দিলেই কেবল লোডশেডিং কমতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, দেশের ওপর দিয়ে চলমান তাপপ্রবাহ আগামী পাঁচ থেকে ছয় দিন অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণপশ্চিম মৌসুমী বায়ু টেকনাফ উপকূল পর্যন্ত অগ্রসর হতে পারে। এ সময়ের শেষের দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা বৃদ্ধি পেতে পারে।

;

ওয়ারীতে গ্যাসলাইনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৬ ইউনিট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর ওয়ারীতে গ্যাসলাইনে আগুন লাগার ঘটনা ঘটেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট।

মঙ্গলবার (৬ জুন) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। গ্যাসলাইন মেরামতের সময় আগুনের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার এরশাদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, রাত আড়াইটার দিকে ওয়ারীর পুরনো থানার পাশে টিপু সুলতান সড়কে গ্যাসলাইনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার খবর পেয়ে আমাদের ছয়টি ইউনিট পাঠানো হয়েছে।

এ ঘটনায় এ পর্যন্ত দগ্ধ ৬ জনকে বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

 

;

জামায়াতের বনানীর আমির-সেক্রেটারিসহ আটক ১০



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর বনানী থানা জামায়াতে ইসলামীর আমির তাজুল ইসলাম ও সেক্রেটারি মাওলানা রাফিসহ ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (৬ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ওয়ারলেস গেটের নবাবী রেস্টুরেন্টে বৈঠককালে তাদের আটক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির মিডিয়া শাখার অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার কে এন নিয়তি রায়।

তিনি বলেন, ওয়ারলেস গেটের নবাবী রেস্টুরেন্টে গোপন বৈঠককালে বনানী থানা জামায়াতের আমির তাজুল ইসলাম ও সেক্রেটারি মাওলানা রাফিসহ জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের ১০ জন নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। তারা আগামী ১০ তারিখে সমাবেশ ও মিছিলকে কেন্দ্র করে নাশকতার পরিকল্পনা করছিল। তাদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।

;

‘ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হতে হবে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন

  • Font increase
  • Font Decrease

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৬ দফা দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার জন্য তরুণ প্রজন্মের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

তিনি বলেন, ঐতিহাসিক ৬-দফা কেবল বাঙালি জাতির মুক্তিসনদ নয়, সারা বিশ্বের নিপীড়িত নির্যাতিত মানুষের মুক্তি আন্দোলনের অনুপ্রেরণার উৎস। আমি বিশ্বাস করি তরুণ প্রজন্ম বঙ্গবন্ধুর ৬-দফার দাবি থেকে শিক্ষা নিয়ে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হবে।

ঐতিহাসিক ৬-দফা দিবস উপলক্ষে দেয়া এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রাম ও স্বাধীনতার ইতিহাসে ১৯৬৬ সালের ৬-দফা একটি অন্যতম মাইলফলক একথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৬৬ সালের ৭ জুন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঐতিহাসিক ৬-দফা ঘোষণা করেন।

রাষ্ট্রপতি এ মহান দিনে জাতির পিতার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পাশাপাশি ৬-দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য যারা জীবন দিয়েছেন তাদের স্মৃতির প্রতি জানান বিনম্র শ্রদ্ধা।

মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, বাঙালির স্বাধীনতা দীর্ঘ সংগ্রামের ফসল। ১৯৪৮ সালে বাংলা ভাষার দাবিতে যে আন্দোলনের সূত্রপাত হয়, ’৫২-এর ভাষা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে তার সফল পরিসমাপ্তি ঘটে। রচিত হয় বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তি। এরপর ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট গঠন, ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন ও ১৯৬২ সালে শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় বাঙালির স্বায়ত্তশাসনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু ১৯৬৬ সালে লাহোরে সর্বদলীয় সম্মেলনে ঐতিহাসিক ৬-দফা প্রস্তাব পেশ করেন।

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৬-দফা দাবিতে শাসনতান্ত্রিক কাঠামো, কেন্দ্রীয় সরকারের ক্ষমতা, মুদ্রানীতি, রাজস্ব ও করনীতি, বৈদেশিক বাণিজ্য, আঞ্চলিক বাহিনী গঠনের বিষয়টি উল্লেখ করলেও মূলত এই ৬-দফার মধ্যেই বঙ্গবন্ধু তৎকালিন পূর্ব বাংলার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক স্বার্থকে তুলে ধরেন, যার মধ্যে নিহিত ছিল বাঙালির স্বাধিকার ও স্বায়ত্তশাসনের রূপরেখা।

রাষ্ট্রপতি জানান, ঐতিহাসিক ৬-দফা ঘোষণার পর শাসকগোষ্ঠী বঙ্গবন্ধুর উপর অমানবিক নির্যাতন চালায় এবং তাকে বারবার গ্রেফতার করে। তা সত্ত্বেও তিনি ৬-দফার দাবি থেকে পিছপা হননি। তার নেতৃত্বে দাবি আদায়ের আন্দোলন বেগবান হয় এবং তা অল্প সময়ের মধ্যে সারা বাংলায় ছড়িয়ে পড়ে। শাসকগোষ্ঠী ৬-দফার আন্দোলন স্তিমিত করতে গ্রেফতার, নির্যাতনসহ কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। ১৯৬৬ সালের ৭ জুন ৬-দফা দাবির সমর্থনে আওয়ামী লীগের আহ্বানে প্রদেশব্যাপী (তৎকালিন পূর্বপাকিস্তানে) সাধারণ ধর্মঘট চলাকালে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মদদে পুলিশের গুলিতে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জে ১১ জন শাহাদাত বরণ করেন। আহত ও গ্রেফতার হন অনেকে।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রাজনৈতিক স্বাধীনতার পাশাপাশি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন উল্লেখ করে মো. সাহাবুদ্দিন বঙ্গবন্ধুর সেই স্বপ্ন পূরণ তথা সুখী-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে সকলের প্রতি আহ্বান জানান।

;