ঠাকুরগাঁও মুক্ত দিবস আজ



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঠাকুরগাঁও
ঠাকুরগাঁও মুক্ত দিবস আজ

ঠাকুরগাঁও মুক্ত দিবস আজ

  • Font increase
  • Font Decrease

আজ ৩ ডিসেম্বর ঠাকুরগাঁও পাকিস্তানী হানাদারমুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে ঠাকুরগাঁও পাক হানাদার মুক্ত হয়। ঠাকুরগাঁও তখন মহকুমা ছিল। ঠাকুরগাঁও-পঞ্চগড় জেলার ১০টি থানা মিলে ওই মহকুমা ছিল। এ অঞ্চলে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রাণপণ লড়াই আর মুক্তিকামী জনগণের দুর্বার প্রতিরোধে নভেম্বরের শেষ দিক থেকেই পিছু হটতে শুরু করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। চূড়ান্ত বিজয় আসে আজকের এই দিনটিতে।

আজ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি পালন করেছে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের কার্যালয় চত্বর হতে একটি আনন্দ র‌্যালি বের হয়ে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোয় গিয়ে শেষ হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পস্তবক অর্পণ শেষে জেলা পরিষদ অডিটরিয়াম বিডি হলে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জানা যায়, ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চ কালরাতে পাক হানাদাররা ঝাঁপিয়ে পড়ে ঠাকুরগাঁওয়ের সহজ সরল মানুষের ওপর। এ সময় হানাদাররা গ্রামে গ্রামে নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ, লুন্ঠণ ও অগ্নিসংযোগ চালায়। এরপর ১৫ই এপ্রিল আধুনিক অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত পাকবাহিনীর দখলে চলে যায় ঠাকুরগাঁও। আওয়ামী লীগের ঘাঁটি বলে পরিচিত ঠাকুরগাঁওয়ের ইসলামনগর থেকে ছাত্রনেতা আহাম্মদ আলী, ইয়াকুব আলী, মাজারুল, দবিরুল ইসলাম, নুরুজ্জামান ও সিরাজউদ্দীনকে ধরে এনে পাক হানাদার বাহিনী ঠাকুরগাঁও ক্যাম্পে আটক করে রাখে। পরে তাদের হত্যা করে টাঙ্গন নদীর পারে ফেলে রাখা হয়। যেখানে বর্তমানে বধ্যভুমি গড়ে তোলা হয়েছে।

ঠাকুরগাঁও তখন ছিল ৬ নম্বর সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত। কমান্ডার ছিলেন বিমান বাহিনীর স্কোয়াড্রন লিডার এম খাদেমুল বাশার। এ সেক্টরে প্রায় ১০ হাজার মুক্তিযোদ্ধা ছিল। ২৯ নভেম্বর এ মহকুমার পঞ্চগড় থানা প্রথম শক্রমুক্ত হয়। পঞ্চগড় হাত ছাড়া হওয়ার পর পাকবাহিনীর মনোবল ভেঙে যায়। এরপর তারা প্রবেশ করে ঠাকুরগাঁওয়ে। ২ ডিসেম্বর রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচুর গোলাগুলি শুরু হয়। ওই রাতেই শক্রবাহিনী ঠাকুরগাঁও থেকে পিছু হটে ২৫ মাইল নামক স্থানে অবস্থান নেয়। ৩ ডিসেম্বর ভোররাতে ঠাকুরগাঁও শহর শক্রমুক্ত হয়।

সদর উপজেলার ফাড়াবাড়ীতে মুক্তিযোদ্ধার পিতা শেখ শহর আলী ও তার ভাই শেখ বহর আলীসহ ১৯ জন নিরীহ গ্রামবাসীকে ধরে এনে হত্যা করে তাদের মরদেহ আব্দুর রশিদ ডিগ্রি কলেজের পাশের একটি কূপে ফেলে দেয়। হানাদার বাহিনী ও তার দোসররা গণহত্যা চালায় সদর উপজেলার জাঠিভাঙ্গা গ্রামে। সেখানে স্থানীয় কিছু লোকের সহায়তায় আশ-পাশের অনেক গ্রামের প্রায় তিন হাজার নিরীহ গ্রামবাসীকে ধরে এনে পাকবাহিনী গুলি করে ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করে। পরে তাদের মরদেহ মাটি চাপা দেয়া হয়।

জেলার বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক স্থানে গণহত্যা চালায় পাকবাহিনী ও তার দোসররা। এরই মধ্যে সুসংগঠিত হতে থাকে ঠাকুরগাঁওয়ের মুক্তিকামি মানুষ। তারা হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে গড়ে তুলে দুর্বার প্রতিরোধ।

১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর পাকবাহিনীর পতনের পর এ এলাকার সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়ে মুক্তির উল্লাস। আনন্দ উদ্বেলিত কন্ঠে ‘জয়বাংলা’ ধ্বনি আর হাতে প্রিয় স্বদেশের পতাকা নিয়ে ছুটাছুটি করতে থাকে তরুণ-যুবক সবাই। এদিন সকাল থেকেই ঠাকুরগাঁও শহরসহ জনপদ ও লোকালয়ে মানুষ জড়ো হতে থাকে। শহরের বিভিন্ন রাস্তায় বের হয় আনন্দের মিছিল। স্বাধীন বাংলাদেশের জয়ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে ওঠে ঠাকুরগাঁও শহর।

মুক্তিযোদ্ধা ও প্রত্যক্ষদর্শী আব্দুল মজিদ বলেন, এই বধ্যভূমি ১৯৭১ সালে ২৩ এপ্রিল ১৮নং শুকানপুরী ইউনিয়নে দুই হাজার থেকে আড়াই হাজার লোককে পাকিস্তানি সৈন্যরা হত্যা করে। আমাদের এই শুকানপুকুরী বধ্যভূমি সংরক্ষণ করার দাবি জানাচ্ছি।

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুব রহমান বলেন, জেলার বধ্যভূমিগুলো সংরক্ষণের উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে। এছাড়া আমরা ঠাকুরগাঁওবাসী ৩ ডিসেম্বর হানাদার মুক্ত যথাযথ মর্যাদায় পালন করেছি।

   

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালকের মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪. কম রাজশাহী
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় ভ্যানচালকের মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় তাজিম উদ্দিন (৫৫) নামে এক ভ্যানচালকের মৃত্যু হয়েছে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে নগরীর খড়খড়ি মোসলেমের মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাজশাহীর কাটাখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহাঙ্গীর আলম।

নিহত ভ্যানচালক তাজিম রাজশাহী মহানগরীর শাহমখদুম থানার নতুন ফুটকিপাড়া মহল্লার বাসিন্দা।

ওসি জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘দুপুরে ভ্যান নিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন তাজিম। এসময় একটি ট্রাক এসে সেই ভ্যানের সাথে ধাক্কা দেয়। এসময় ভ্যানচালক সরতে না পেরে ট্রাকের নিচে পড়ে যায়। এত ঘটনাস্থালেই তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর ট্রাক ফেলে চালক পালিয়েছেন। ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। নিহত ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;

মেহেরপুর জেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদকসহ গ্রেপ্তার ৩



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম মেহেরপুর
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

মেহেরপুর জেলা জামায়াতের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেনসহ (৪০) তিন নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) শহরের শিশুবাগানপাড়া থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, সদর উপজেলা জামায়াতের নায়েবে আমির আব্দুল জব্বার (৭০), একই উপজেলার জেলা শ্রমিক কল্যান ফেডারেশনের সভাপতি রাধাকান্তপুর গ্রামের আব্দুর রউপ (৫০)।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম জানান, শিশুবাগান পাড়ায় জামায়াতের তিন নেতা অবস্থান করছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযানে যায় সদর থানা পুলিশের একটি দল। ঐ এলাকার রুহুলের বাড়ি থেকে তাদের আটক করা হয় পরে তাদেরকে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

;

পরিত্যক্ত ভূমি পেলে সৌন্দর্যবর্ধনে অর্থায়ন করবে চসিক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম চট্টগ্রাম 
পরিত্যক্ত ভূমি পেলে সৌন্দর্যবর্ধনে অর্থায়ন করবে চসিক

পরিত্যক্ত ভূমি পেলে সৌন্দর্যবর্ধনে অর্থায়ন করবে চসিক

  • Font increase
  • Font Decrease

নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধিতে সরকারি যে কোনো সংস্থা উপযুক্ত পরিত্যক্ত ভূমি দিলে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নিজস্ব অর্থায়নে নগরীর সৌন্দর্যবর্ধনে প্রকল্প করে দিবে। জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) নগরীর জামালখান মোড়ে খ্যাতিমান ব্যক্তিদের পেইন্টিং সংবলিত ডকুপেইন্ট ‘কিংবদন্তি’ উদ্বোধনকালে তিনি একথা বলেন

মেয়র বলেন, ‘চট্টগ্রামের উন্নয়নের ক্ষেত্রে নগরপরিকল্পনায় সৌন্দর্যবর্ধনের মাধ্যমে নান্দনিক চট্টগাম গড়ার জন্য কাজ করছি। সরকারি যে কোনো সংস্থা জনস্বার্থে তাদের উপযুক্ত পরিত্যক্ত ভূমি দিলে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নিজস্ব অর্থায়নে নগরীর সৌন্দর্যবর্ধনে কাজে লাগানো হবে। আমি চাচ্ছি পরিত্যক্ত সরকারি ভূমিগুলোতে পার্ক, খেলার মাঠ, হাটার ওয়ার্কওয়ে গড়ে তোলার মাধ্যমে সুস্থ বিনোদনের জনপরিসরের বিকাশ ঘটাতে।’

কাউন্সিলর শৈবাল দাস সুমন জানান, নতুন প্রজন্মকে দেশের খ্যাতিমান ব্যক্তিদের সাথে পরিচিত করতে এ প্রকল্পে ৫৬ জন ক্রীড়াবিদ, সঙ্গীত শিল্পী ও চলচ্চিত্র শিল্পীর পেইন্টিং সংযোজন করা হয়েছে। 

;

৫০০ টাকার জেরে হামলার শিকার কবি রাধাপদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, কুড়িগ্রাম
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

 

ছয় মাস আগে ৫০০ টাকা নিয়ে অনানুষ্ঠানিক এক সালিসে বাগ্‌বিতণ্ডার জের ধরে কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ‘স্বভাবকবি’–খ্যাত রাধাপদ রায়ের (৮০) ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। হামলায় আহত রাধাপদ বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

গত শনিবার সকালে নাগেশ্বরী উপজেলার গোদ্দারেরপাড় এলাকায় নিজ বাড়িতে রাধাপদ রায় হামলার শিকার হন। পাশের এলাকার দুই ভাই মো. রফিকুল ইসলাম ও কদুর আলীর বিরুদ্ধে এ হামলার অভিযোগ ওঠে। কবিকে বাঁশের লাঠি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। এতে তাঁর শরীরের বিভিন্ন অংশে জখম হয়। পরে স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন।

এ ঘটনায় কবি রাধাপদ রায়ের ছেলে জুগল রায় গত রোববার রাতে অভিযুক্ত দুই ভাইয়ের বিরুদ্ধে নাগেশ্বরী থানায় মামলা করেন। তবে ঘটনার তিন দিন পরও অভিযুক্ত দুই ভাইকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

নাগেশ্বরী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আশিকুর রহমান বলেন, ঘটনার দিন থেকে তারা দুই ভাই পলাতক রয়েছেন। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। কবিকে হাসপাতালে দেখতে গিয়েছিলাম। তিনি এখন সুস্থ আছেন।

রাধাপদ রায়ের ছেলে জুগল রায় বলেন, তার বড় ভাই মাধব রায় ও নাগেশ্বরী পৌরসভার হাসেমবাজার এলাকার মিলন ঢাকায় একসঙ্গে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। পরে মিলন এলাকায় এসে দাবি করেন, তিনি মাধব রায়ের কাছে কাজের টাকা পাবেন। এ নিয়ে তিনি ছয় মাস আগে এলাকায় সালিস ডাকেন। সেখানে একসঙ্গে রাজমিস্ত্রির কাজ করা স্থানীয় শ্রমিকেরা উপস্থিত হন। ওই অনানুষ্ঠানিক সালিসে হিসাবের খাতায় দেখা যায়, মিলন ৫০০ টাকা পাবেন। পরে সালিস বৈঠকের মাধ্যমেই তা ফেরত দেন রাধাপদ রায়।

জুগল রায় বলেন, ওই সালিসে একই উপজেলার ভিতরবন্দ ইউনিয়নের কচুয়ারপাড় এলাকার কদুর রহমান এসে উপস্থিত হন। তিনি এলাকায় গ্রামীণ সড়ক অবকাঠামোর নির্মাণকাজ চলাকালে টাকা আত্মসাতের অভিযোগ তোলেন রাধাপদ রায়ের স্ত্রীর বিরুদ্ধে। সে সময় কদুর রহমানের সঙ্গে রাধাপদের বাগ্‌বিতণ্ডা হয়, যা হাতাহাতি পর্যন্ত গড়ায়। পরে কদুর রহমানের ছোট ভাই মো. রফিকুল ইসলাম এ ঘটনার প্রতিশোধ নেবেন বলে হুমকি দেন।

ওই সালিসে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা লিটন রায় (২৯)। তিনিও রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। তিনি বলেন, টাকা পাওয়ার অভিযোগ নিয়ে রাজমিস্ত্রিদের ফোরম্যানসহ তাঁরা ১০–১২ জন বসেছিলেন। সেখানে কদুর রহমান টাকা মেরে খাওয়া নিয়ে ভৎসনা করতে থাকেন। কবির স্ত্রীকে নোংরা ভাষায় গালি দেন। এতে কবি ক্ষিপ্ত হলে তাদের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, শনিবার সকালে কদুর আলীর ছোট ভাই মো. রফিকুল ইসলাম কবিকে একা পেয়ে তার ওপর দেশীয় অস্ত্র (বাঁশের লাঠি) দিয়ে অতর্কিত হামলা চালান এবং শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে চলে যান।

কবি রাধাপদ রায় বলেন, রফিকুলের সঙ্গে তার আগের কোনো শত্রুতা ছিল না। রফিকুলের ভাই কদুর আলীর সঙ্গে ছয় মাস আগে একবার কথা–কাটাকাটি হয়েছিল। সেই প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য কদুর আলী তার ভাই রফিকুল ইসলামকে দিয়ে হামলা চালান। অথচ ছয় মাস আগের ওই ঘটনা তিনি ভুলে গিয়েছিলেন।

;