আজ কোথায় কখন লোডশেডিং



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জ্বালানি সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ঘাটতির জন্য দেশজুড়ে এলাকাভিত্তিক আজও লোডশেডিং শুরু হচ্ছে। সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী শনিবারের (১ অক্টোবর) তালিকা প্রকাশ করেছে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো।

ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানি (ডিপিডিসি), ঢাকা ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (ডেসকো), নর্দান ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই কোম্পানি (নেসকো), ওয়েস্টজোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউসন কোম্পানি (ওজোপাডিকো), বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড (বিআরইবি) এবং বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (বিপিডিবি) এর ওয়েবাসাইটের নির্দিষ্ট লিংককে গিয়ে এই তালিকা দেখতে পারবেন গ্রাহকরা।

আজকে কোন এলাকায় কখন লোডশেডিং হবে, এর সূচি দেওয়া হয়েছে। দেখে নেওয়া যাক।

https://www.desco.org.bd/bangla/loadshed_b.php

http://www.wzpdcl.org.bd/

https://nesco.portal.gov.bd/site/page/13ccd456-1e1d-4b24-828d-5811a856f107

http://reb.portal.gov.bd/site/page/c65ac273-d051-416f-9a93-5cd300079047

https://bpdb.portal.gov.bd/site/page/cafea028-95e6-4fca-8fea-e4415aef9a60

https://www.desco.org.bd/bangla/loadshed_b.php

জ্বালানি সাশ্রয়ে উচ্চ ব্যয়ের ডিজেলচালিত বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ রাখার সরকারি সিদ্ধান্তের পর সরবরাহ সংকটে দেশজুড়ে প্রতিদিন সূচি ধরে কোথাও এক ঘণ্টা আবার কোথাও ২ ঘণ্টা করে লোডশেডিং করা শুরু হয় মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) থেকে।

এর আগে ১৮ জুলাই লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিবিষয়ক সমন্বয় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

   

মেঘনায় তলা ফেটে ডুবলো কয়লাবাহী জাহাজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম নোয়াখালী
মেঘনায় জাহাজডুবির চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

মেঘনায় জাহাজডুবির চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় মেঘনা নদীতে একটি কয়লাবাহী জাহাজডুবির ঘটনা ঘটেছে।

ওই সময় ডুবে যাওয়া জাহাজের নাবিক-শ্রমিকসহ ১২ জনকে অন্য একটি জাহাজের সহায়তায় উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

মেঘনা নদীর রামগতি চরগজারিয়া ও হাতিয়া উপজেলার মৌলভির চর এলাকায় সোমবার (২ অক্টোবর) সকাল ১০টার দিকে ওই জাহাজডুবির এ ঘটনা ঘটে।

খবরটি নিশ্চিত করেছেন রামগতির বড়খেরী নৌ-পুলিশের ইনচার্জ (পরিদর্শক) ফেরদৌস আহমেদ।

নৌ-পুলিশ ও স্থানীয়দরে সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কয়লাবাহী জাহাজাটি চট্রগ্রাম থেকে দাউদকান্দির উদ্দেশে ছেড়ে আসে।

ঘটনাস্থলে পৌঁছালে জাহাজের তলা ফেটে যায়। এতে পানি ঢুকে জাহাজের বেশিরভাগ অংশ নদীতে ডুবে যায়।

পরে একই কোম্পানির অন্য একটি জাহাজ এসে নাবিক এবং শ্রমিকদের উদ্ধার করে নিয়ে যায়।

;

জ্বালানি তেলের নতুন মূল্য বন্টনের গেজেট প্রকাশ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

 

জ্বালানি তেল বিপণন কোম্পানির জন্য ডিজেল, কেরোসিন, পেট্রোল ও অকটেনের নতুন দর কাঠামো ঘোষণা করা হয়েছে। জ্বালানি খনিজ সম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) রাত ১২টার পর থেকেই এ দাম কার্যকর হবে বলে গেজেট প্রকাশ করেছে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ। বাংলাদেশে পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) তার অধীনস্থ কোম্পানি সমূহকে নুতন দরে বিক্রি করতে বলা হয়েছে।

প্রতি লিটার ডিজেল দাম নির্ধারণ (মুসকসহ) করা হয়েছে ১০৯ টাকা। কেরোসিন মুসকসহ ১০১.৪৪ টাকা, মুসকসহ অকটেন ১১৯.৬২ টাকা এবং মুসকসহ পেট্রোল ১১৪.৮৬ টাকা হয়েছে। জ্বালানি তেল বিক্রেতাদের কমিশন সমন্বয় করতে নতুন আদেশ দিয়েছে বলে জানা গেছে। বর্তমানে ভোক্তা পর্যায়ে ডিজেল ও কেরোসিন লিটার প্রতি ১০৯ টাকা ও পেট্রোল ১২৫ টাকা এবং অকটেন ১৩০ টাকা রয়েছে।

বহুল ব্যবহৃত ডিজেলের নতুন মূল্য কাঠামোতে বলা হয়েছে, প্রকৃত মূল্য ৮৮.২১ টাকার সঙ্গে মুসক ১৩.২৩ টাকা যোগ করে এক্স-রিফাইনারী মূল্য (কর-উত্তর) ১০১.৪৪ টাকা। ব্যবসায়ী পর্যায়ে মূসক ২.১৪ টাকা, বিপণন কোম্পানির মার্জিন ৫০ পয়সা, সমান পরিবহন ভাড়ার তহবিল হিসাব ৯০ পয়সা, বিপিসির জ্বালানি তেল খাত উন্নয়ন তহবিল ১০ পয়সা মিলে মূল স্থাপনা মূল্য কেন্দ্র মূল্য ১০৫.০৮ টাকা। এর সঙ্গে যুক্ত হবে ডিলারদের স্থানীয় পরিবহন খরচ (৪০ কিলোমিটারের মধ্যে) ৯৩ পয়সা, ডিলার ও এজেন্টের কমিশন ২.৯৯ টাকা। সব মিলিয়ে বিক্রি হবে ১০৯ টাকা।

অন্যদিকে কেরোসিনে মুসক ১৩.৩৪ টাকা, পেট্রোলে ১৪.৯৮ টাকা এবং অকটেনে ১৫.৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

 

 

;

ভালুকায় বাঁধ নির্মাণে ফসলী জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির অভিযোগ



ডিস্ট্রিক করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম ময়মনসিংহ
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

ময়মনসিংহের ভালুকা উপজেলায় দুই ফসলি জমিতে বাঁধ নির্মাণে জলাবদ্ধতা সৃষ্টির কারণে কৃষকের ফসল উৎপাদনে ব্যাঘাত সৃষ্টি করার অভিযোগ উঠেছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) এ ঘটনায় উপজেলার নির্বাহী অফিসার বরাবর একাধিক স্বাক্ষরিত একটি লিখিত আবেদন করেছেন ভুক্তভোগীরা।

লিখিত আবেদন অনুযায়ী জানা যায়, উপজেলার উথুরা ইউনিয়নের নারাঙ্গী গ্রামের মৃত মহেশ চন্দ্র ঘোষের ছেলে পরেশ চন্দ্র ঘোষ, মৃত নৃপেন্দ্র চন্দ্র ঘোষের ছেলে দীলিপ কুমার ঘোষ, মৃত আহেদ আলীর ছেলে লোকমান আলী, তালুটিয়া গ্রামের আজগর আলী মুন্সির ছেলে শহিদুল্লাহসহ কয়েক কৃষক নারাঙ্গী মৌজার সাবেক ৬৪৪ নং দাগে বর্তমান ৬৭৬০, ৭৫৭৪ ও ৬৫৬১ নং দাগসহ অন্যান্য দাগের জমিতে আমন, বোর ধান ও অন্যান্য ফসলের চাষাবাদ করে আসছিলো। কিছু দিন যাবত একই এলাকার মৃত আব্দুল মজিদের ছেলে লতিফুর রহমান শত্রুতার জেরে তার জমিতে বাঁধ নির্মাণ করে পানি নিষ্কাশনের পথ বন্ধ করে দেয়। এতে কৃষকদের ফসল উৎপাদনে ব্যাঘাতের সৃষ্টি হয়। 

ভুক্তভোগীরা জানায়, লতিফুর রহমানকে এ বিষয়ে বারবার বলার পরেও কোনো কাজ হয়নি। উল্টো তার রক্ষণাবেক্ষণ এক কর্মী জানায়, যদি তাদের কাছে অল্প দামে জমি বিক্রয় না করে তাহলে চলাচলের রাস্তাও বন্ধ করে দিবে। মিথ্যা মামলা দিয়ে কৃষকদের হয়রানির হুমকিও দেওয়া হবে বলেও জানা গেছে।

কৃষকদের এমন অভিযোগ অস্বীকার করে লতিফুর রহমান জানান, তিনি তার জমিতে পেঁপে বাগান করেছেন কোনো শত্রুতার জেরে পানি নিষ্কাশনের কাজ বন্ধ করা হয়নি।

এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম জানান, লতিফুর রহমানকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থার কথা বললে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানিয়ে দেন।

উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা এরশাদুল আহমেদ জানান, এ ঘটনায় কৃষকদের দেওয়া একটি লিখিত আবেদন পেয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে সরেজমিনে গিয়ে বিষয়টি সমাধান করা হবে।

;

চসিকের অভিযানে হাসপাতালসহ ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট বার্তা২৪.কম চট্টগ্রাম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম নগরীতে ডেঙ্গু মশার উৎসস্থল ধ্বংস ও অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)। এসময় মেট্রোপলিটন হাসপাতালসহ ৫ প্রতিষ্ঠানকে ৫৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) নগরীর বিভিন্ন এলাকায় পরিচালিত অভিযানে নেতৃত্ব দেন চসিকের আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহীন ফেরদৌস।

এসময় তিনি নগরীর জিইসি, গোলপাহাড়, জামালখান এলাকায় ডেঙ্গু রোগ প্রতিরোধে এডিস মশার উৎসস্থল বাসা বাড়ির ছাদ বাগান ও নির্মাণাধীন ভবনসহ রাস্তা ও ফুটপাতের অবৈধ স্থাপনা পরিদর্শন করে উচ্ছেদ করেন। 

চসিক সূত্রে জানা গেছে, রাস্তা ও ফুটপাত দখল করে নির্মাণ সামগ্রী রাখার দায়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন হাসপাতালকে ২৫ হাজার, রাস্তার উপর জেনারেটর স্থাপনের দায়ে মোহাম্মদীয়া হোটেলের রেস্টুরেন্টেকে ১০ হাজার, ফুটপাতে আবর্জনা ফেলার দায়ে বে-ইম্পরিয়াম জুতার শোরুমকে ২  হাজার, জৈনক আবদুল হান্নানকে ১ হাজার, জামালখান এলাকায় ভবনের আন্ডার গ্রাউন্ডে এডিস মশার লার্ভা পাওয়ায় সানমার স্প্রিং গার্ডেন ওনার্স এসোয়িয়েশনকে ২০ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ৫৮ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।

অভিযানে গোলপাহাড়ের রাস্তা ও ফুটপাতের উপর ওয়ারিয়র টাওয়ারের কংকর জব্দ করা হয়।

এসময় সিটি মেয়রের একান্ত সচিব ও প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবুল হাশেমসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করেন।

 

;