স্বাধীনতাবিরোধীদের ষড়যন্ত্র রুখে দেয়া হবে: মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মল হক

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মল হক

  • Font increase
  • Font Decrease

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম. মোজাম্মেল হক বলেছেন, স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি পরাজয়ের গ্লানি এখনও ভুলে যায়নি। তারা এখনও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ঐক্যবদ্ধ করে তাদের এই ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।

শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) চুয়াডাঙ্গায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বর্তমান সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন এবং নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ায় আত্মনিয়োগ করার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, বীরমুক্তিযোদ্ধারা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এছাড়া অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ হাজার বীর নিবাস নির্মাণ করে দেওয়া হচ্ছে।

বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা পাচ্ছেন জানিয়ে মোজাম্মেল হক বলেন, জেলা, উপজেলাসহ দেশের বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন সবই বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আওয়ামী লীগ সরকারই সবসময় কাজ করেছে। আর অন্যরা যখন ক্ষমতায় ছিল শুধু লুটপাট করেছে।

চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের সংসদ সদস্য হাজী মো. আলী আজগর টগর, পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ আল-মামুন, চুয়াডাঙ্গা পৌর মেয়র মো. জাহাঙ্গীর আলম মালিক খোকন, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ-সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দার, সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম মালিকসহ সদর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা নেতৃবৃন্দ সরাসরি উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া জীবননগর উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন।

উল্লেখ্য, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে এসব মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হয়। দেশের ৬৩ জেলা ও ৪৭০ উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যে প্রায় ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৬৩ জেলা ও প্রায় ১ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে ৪২১ উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

   

কটিয়াদীতে ভুতুড়ে রহস্যময় রাস্তা ঘিরে আতঙ্ক



উপজেলা করেসপন্ডেন্ট বার্তা ২৪.কম, কটিয়াদী (কিশোরগঞ্জ)
ছবি: বার্তা ২৪.কম

ছবি: বার্তা ২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

গভীর রাতে অটোরিকশা নিয়ে যাচ্ছে এক চালক। হঠাৎ রিকশার চাকা আটকে যায়। সামনে পিছনে কোন দিকেই এগাচ্ছে না। অদ্ভুত আওয়াজ ছিলো। এমন সময় আরেকটি মোটরসাইকেল আসলে কোন রকম চালিয়ে রাস্তা ত্যাগ করেন ওই চালক। এমনই রহস্যময় এক ঘটনা ঘটেছে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলাধীন লোহাজুরি ইউনিয়নের দশপাখি এলাকায়।


খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সপ্তাহ খানেক আগে কটিয়াদী টু লোহাজুরি রোডে চলাচলকৃত জালালপুর ইউনিয়নের দক্ষিণ চরপুক্ষিয়া গ্রামের রফিকুল ইসলাম (১৬) নামে এক অটো রিকশা চালক লোহাজুরি থেকে রাতে বাড়ি ফেরার পথে দশপাখি (আবতাব মুন্সি মোড়) নামক স্থানে জঙ্গলের কাছে আসতেই সাদা কাপড়ে জড়ানো কেউ তার গাড়ির সামনে ধরে রেখেছিলো। সেখান থেকে ভয় পেয়ে দুদিন তীব্র জ্বরে ভোগে সে মারা যায়।

স্থানীয়রা জানান, এলাকার অনেকের সাথে এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। প্রতিদিনই কোন না কোন ব্যক্তির সামনে পড়ছে অদ্ভুত কিছু এবং চলার পথে শুনতে পায় ভয়ংকর আওয়াজ।

এ ঘটনার পর রাত হলেই বাড়ে মানুষের ভয়। জরুরি কাজ ছাড়া কেউ তেমন চালাচল করেন না এ রাস্তায়। ভয়ে সন্ধ্যা হবার আগেই মানুষ যার যার বাড়ি ফিরছে। এর প্রভাব পড়ছে এই সড়কের যানবাহনের ওপর। ফলে ভোগান্তির শেষ নেই লোহাজুরি থেকে কটিয়াদী বাজারে আসা যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের। রাত হলেই দশপাখি, ইটখলা ও জালালপুর ইউনিয়নাধীন দক্ষিণ চরপুক্ষিয়া এলাকায় আতঙ্কিত থাকেন সকলে।


সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ১১ টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অফতাব মুন্সি মোড়ের দোকানপাট সব বন্ধ রয়েছে। এ সময় রাস্তায় কোন গাড়ি ছিলো না। কয়েকজনকে আড্ডা দিতে দেখা যায়। তাদের সাথে কথা বলে উল্লিখিত ঘটনার বিষয়ে জানা যায়৷ এলাকার অনেকেই ভয় পেয়েছে বলেও স্বীকার করেন তারা৷ এই স্থানটি অনেক আগে থেকেই রহস্যময় প্রকৃতির বলে স্থানীয়রা নিশ্চিত করেন। মধ্যে দীর্ঘ বিরতি থাকলেও ইদানীং এখানে আবার রহস্যময় ঘটনা ঘটছে। এর সমাধান হিসাবে স্থানীয়রা বলছেন, রাস্তার দুই পাশে ঝোপঝাড় এবং জঙ্গলটি পরিস্কার করা হলে কমতে পারে এসব ঘটনা।

;

‘অভিভাবকরা সচেতন হলে শিশুদের চোখের রোগ থেকে রক্ষা করা সম্ভব’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চোখের রোগের বিষয়ে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সচেতন করতে পারলে প্রাথমিক অবস্থায় শিশুদের অন্ধত্বসহ চোখের রোগ থেকে রক্ষা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহম্মেদ পলক।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর নূর মক্কা চক্ষু হাসপাতালে আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে “স্কুল স্বাস্থ্য কার্যক্রম” উপলক্ষ্যে স্কুল শিক্ষকদের নিয়ে কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহম্মেদ পলক বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেকেই জানে না তাদের চোখের সমস্যা আছে। শিশুদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিশ্চিত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি এ ৪টি স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন তৈরির জন্য শারীরিক ও মানুসিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের মাধ্যমে শিশুদের উপযুক্ত করে তুলতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে জনগণের সেবা করাই আমার মূল কাজ। কিং সালমান হিউম্যানিটেরিয়াম এইড অ্যান্ড রিলিফ সেন্টার বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বন্ধন রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশের চক্ষুসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতে বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কেন্দ্রের অবদান আমাদের দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে নিরন্তর শক্তিশালী সম্পর্কের প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডঃ আহমেদ তাহের হামিদ আলী এর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কেন্দ্রের সহকারী সুপারভাইজার জেনারেল ডক্টর আকিল আল-গামাদি, আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক, ডঃ আদেল আল রুশহুদ, নূর মক্কা চক্ষু হাসপাতাল সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ একেএম মামুনুর রশীদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকালে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত সোহানা একই ইউনিয়নের লক্ষ্মীধরপাড়া গ্রামের পাটওয়ারী বাড়ির সৌদি প্রবাসী সাইফুল ইসলামের মেয়ে।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঘরের বাইরে দুই বছরের শিশু সোহানা আক্তার খেলছিল। এ সময় সোহানার মা জান্নাত আক্তার সৌদি প্রবাসী স্বামীর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। হঠাৎ শিশু সোহানাকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। 

একপর্যায়ে তারা শিশু সোহানাকে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখেন। পরে উদ্ধার করে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক বলেন, ‘সোহানার মরদেহ তাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানেই তার মরদেহ দাফন করা হবে।’

;

‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবিতে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পর্যন্ত একটি শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা এবং স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে এই শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা শুরু হয়েছে।

শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সভাপতি দীপঙ্কর সিকদার দিপু বলেন, বাংলাদেশ নামক অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে একদল কুচক্রী মহলের ইন্ধন রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর যেভাবে নির্যাতন, নিপীড়ন বেড়েছে তা যে কোন অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ। দেশের সংখ্যালঘুদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। একজন সংখ্যালঘু হিসেবে আর সইতে পারছি না। যদিও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কেউ যেন সংখ্যালঘু মনে করে নিজেদের ছোট না করেন, কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্যি যে, আমাদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ন হয়। তাই বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অনতিবিলম্বে ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের জোর দাবি জানাচ্ছি।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাজন কুমার মিশ্র বলেন, দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবিগুলো, নিপীড়নের চিত্রগুলো যেন কেবল পত্রিকার পাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিচার ব্যবস্থা দুর্বলতার জন্য আজ স্বাধীন দেশে হিন্দুরা পরাধীন। হিন্দুরা অধিকারচ্যুত, অসহায়, সম্বলহীন। তাই রাজপথে এতো আন্দোলন করা হলেও হিন্দুদের দাবিগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌঁছায় না। তাই আমাদের নির্যাতনমুক্ত সুন্দর সমাজ দান করতে প্রধানমন্ত্রীকে করজোরে অনুরোধ করছি। একই সাথে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অনতিবিলম্বে ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি।

মুখপাত্র সুমন কুমার রায় বলেন, “হিন্দুদের ওপর একের পর এক হামলা, নির্যাতন, দলবেধে সাম্প্রদায়িক আক্রমণ, হিন্দু বাড়ি-ঘর ভাংচুর-লুটপাট, মঠ মন্দির ভাঙচুর, দেশত্যাগে ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার, চাকরিচ্যুত প্রভৃতি যেন এক নিত্য ঘটনা। শুধুমাত্র এদেশের হিন্দু সংখ্যায় কম বলে এমন নির্যাতন সইতে হচ্ছে? এটা একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। অনতিবিলম্বে প্রত্যেকটি ঘটনার আইনগত ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করার দাবি জানাচ্ছি।

বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সভাপতি দীপঙ্কর সিকদার দিপুর সভাপতিত্বে পদযাত্রায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি অনুপ কুমার দত্ত, গৌরাঙ্গ মন্ডল, ধ্রুবপদ পাল,সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট দুর্জয় দে সঞ্জয়, এডভোকেট বাসুদেব গুহ, অ্যাডভোকেট পিসি হালদার, নমিতা বিশ্বাস প্রমুখ।

;