দুর্ঘটনার জন্য গেটম্যান ও মাইক্রোবাস চালক দায়ী



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
দুর্ঘটনার জন্য গেটম্যান ও মাইক্রোবাস চালক দায়ী

দুর্ঘটনার জন্য গেটম্যান ও মাইক্রোবাস চালক দায়ী

  • Font increase
  • Font Decrease

মিরসরাইয়ে পর্যটকবাহী মাইক্রোবাসে ট্রেনের ধাক্কায় ১৩ জন নিহতের ঘটনায় রেলক্রসিংয়ের দায়িত্বে থাকা গেইটম্যান সাদ্দাম হোসেন ও মাইক্রোবাস চালক গোলাম মোস্তফাকে দায়ী করা হয়েছে। রেলওয়ের চট্টগ্রামের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা মো. আনছার আলীর নেতৃত্বে গঠিত ৫ সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি মঙ্গলবার বিকেলে বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) মুহম্মদ আবুল কালাম চৌধুরীর কাছে পাঁচ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন জমা দেয়। মাইক্রোবাসচালক গোলাম মোস্তফা দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই নিহত হন। আর গেটম্যান সাদ্দাম বর্তমানে কারাগারে আছেন। তাকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

মুহম্মদ আবুল কালাম চৌধুরী জানান, তদন্ত কমিটি দুর্ঘটনার জন্য গেটম্যান ও গাড়িচালককে দায়ী করেছে। গেটম্যান সাদ্দাম দুর্ঘটনার সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকার বিষয়টি প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন। যেহেতু প্রতিবেদনে তাঁর গাফিলতির প্রমাণ মিলেছে, সে জন্য তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেব।

গত ২৯ জুলাই দুপুর দেড়টার দিকে মিরসরাইয়ের খৈইয়াছড়া ঝরনা দেখে ফেরার পথে ঝরনা এলাকায় অবস্থিত রেলক্রসিংয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী মহানগর প্রভাতী ট্রেন পর্যটকবাহী একটি মাইক্রোবাসকে ধাক্কা দিয়ে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে নিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলে মারা যান ১১ জন। আহত হন সাতজন। এই সাতজনের মধ্যে দুজনের মৃত্যু হয় চিকিৎসাধীন অবস্থায়। অন্য আহত ব্যক্তিরা বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এই ঘটনা তদন্তে দুটি কমিটি করে রেলওয়ে। একটি তদন্ত কমিটির প্রধান করা হয় রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আরমান হোসেনকে। অপর কমিটির প্রধান রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলের বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তা আনসার আলী। আনসার আলীর নেতৃত্বাধীন কমিটি প্রতিবেদন জমা দিলেও অপর কমিটি এখনও প্রতিবেদন জমা দেয়নি। ৩ দিনের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা থাকলে ১৯ দিন পর প্রতিবেদন জমা দেন আনসার আলীর নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি।

 

   

ভ্রমণপিপাসু নারীদের জন্য ভিন্ন আয়োজন



নিউজ ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ভ্রমণপিপাসু নারীদের জন্য ভিন্ন আয়োজন

ভ্রমণপিপাসু নারীদের জন্য ভিন্ন আয়োজন

  • Font increase
  • Font Decrease

ভ্রমণপিপাসু নারীদের জন্য দারুণ অ্যাডভেঞ্চারের আয়োজন করেছে ভ্রমণবিষয়ক প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ান্ডার উইমেন’। চট্টগ্রামের একটি রিসোর্টে দুই দিনব্যাপি আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে নারীরা মেতেছিলেন নানা অ্যাডভেঞ্চারে।

সম্প্রতি চট্টগ্রামের মাটি-টা ইকো রিসোর্টে ‘এস্কেপড রিলোডেড’ শীর্ষক ওই বার্ষিক ইভেন্টের আয়োজন করা হয়। ওয়ান্ডার উইমেনের পঞ্চমবারের মত ওই আয়োজন করেছে। প্রাইম ব্যাংকের নারী উদ্যোগ ‘নীরা’র পরিচালনায় আয়োজনটিতে সহযোগিতা করে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও মাটি-টা ইকো রিসোর্ট।

অংশগ্রহণকারীরা চারটি দলে বিভক্ত হয়ে জিপলাইনিং, হিউম্যান ফুসবল, ট্রি টপিং, কুইক স্টেপ এবং আর্চারির মতো এক্টিভিটিগুলো উপভোগ করেন। টিমলিডারদের দিক নির্দেশনায় অংশগ্রহণকারীরা নিজেদের সেরাটা দিয়ে দায়িত্বপালন করেন। অসাধারণ রিসোর্টে বিভিন্ন কক্ষের পাশাপাশি তাঁবুতেও ছিলেন অংশগ্রহণকারীরা। দ্বিতীয় দিন হাইকিং অভিযান দিয়ে শেষ হয় অ্যাডভেঞ্চারটি। বিশাল লনে পিলো পাসিং খেলার পর ডিজে সেশনের আয়োজন করা হয়।

সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের হেড অব অ্যাফ্লুয়েন্ট ব্যাংকিং অ্যান্ড উইমেন ব্যাংকিং শায়লা আবেদীন। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নারীদের এগিয়ে যেতে নীরা এবং ওয়ান্ডার উইমেন যৌথভাবে কাজ করছে।

এসময় মাটি-টা-এর সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা মুনাল মাহমুদও উপস্থিত ছিলেন। যিনি অংশগ্রহণকারীদের জন্য ব্যতিক্রম কিছু কার্যক্রমের ব্যবস্থাও করেছিলেন।

ওয়ান্ডার উইমেনের সিইও সাবিরা মেহরিন সাবা আয়োজনকে সফল করার জন্য অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি সবাইকে শুভেচ্ছা জানান এবং নারী ক্ষমতায়ন নিয়ে অনুপ্রাণিত করে এমন আরও অনুষ্ঠান ওয়ান্ডার উইমেন করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেন।

;

চোখে মরিচের গুঁড়া মেরে ১৪ লাখ টাকা ছিনতাই, আটক ১



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, চট্টগ্রাম 
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে চোখে মরিচের গুঁড়া মেরে সাড়ে ১৪ লাখ টাকা ছিনতাই এর ঘটনা ঘটেছে। এ সময় স্থানীয়রা ছিনতাই করে পালানোর সময় এক ছিনতাইকারীকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলার চিকনদন্ডী ইউনিয়নের ফতেয়াবাদ রেজিস্ট্রি অফিস সংলগ্ন শাহজালাল স্কুলের সামনে চট্টগ্রাম-খাগড়াছগি মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, এনআরবি ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের এক কর্মকর্তা একজন সিকিউরিটি গার্ডসহ স্কুটি চালিয়ে প্রতিদিনের ন্যায় টাকা সংগ্রহ করে ১৪ লাখ ৫৩ হাজার টাকা চৌধুরীহাট জনতা ব্যাংকে জমা করতে যাচ্ছিলেন। এ সময় ৪ জন যুবক মাস্ক পরে তাদের চোখে মরিচের গুঁড়ো মেরে দিয়ে টাকার ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় চিৎকার দিলে স্থানীয়রা এগিয়ে এসে একজনকে আটক করে। টাকার ব্যাগ নিয়ে বাকী ৩ যুবক সিএনজি করে পালিয়ে যায়।

হাটহাজারী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুজ্জামান বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি। তদন্তের স্বার্থে আপাতত আটককৃতের পরিচয় প্রকাশ করছি না। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

;

শেখ হাসিনার সঙ্গে দু’টি ইসলামিক দলের নেতৃবৃন্দের বৈঠক



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: ফোকাস বাংলা

ছবি: ফোকাস বাংলা

  • Font increase
  • Font Decrease

খেলাফত রব্বানী বাংলাদেশ ও নেজামে ইসলামী পার্টির নেতারা আজ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তারা বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে মুফতি ফয়জুল হক জালালাবাদী ও মাওলানা আনোয়ারুল হক নিজ নিজ দলের নেতৃত্ব দেন। 

প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের সার্বিক বিষয়ে আলোচনা করেন নেতারা। এ সময় শেখ হাসিনা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন এবং নির্বাচনে সকলের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ প্রত্যাশা করেন।

নেতৃবৃন্দ আসন্ন সংসদ নির্বাচন সবার কাছে গ্রহণযোগ্য করতে শেখ হাসিনার নেওয়া পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের ব্যাপক উন্নয়নেরও প্রশংসা করেন তারা।

সূত্র: বাসস

 

;

‘বড় প্রার্থীদের’ শোডাউনে আটকা পড়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি তাঁরা



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, চট্টগ্রাম ব্যুরো
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষের দরজায় দরজায় ঘুরছিলেন তাঁরা। সবার হাতেই ফাইলবন্দি এক গাদা কাগজ। দৌড়াদৌড়িতে সবাই ক্লান্ত, ঘেমেনেয়ে একাকার। তাঁরা সবাই আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন। কিন্তু নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর কার্যালয়ে আসায় তাঁরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) ছিল দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন। এই দিন চট্টগ্রাম শহর অঞ্চলে পড়া ছয় আসনের প্রার্থীরা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয় এবং উপজেলা পর্যায়ের আসনের প্রার্থীরা জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা কার্যালয়ে নিজেদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকরে কার্যালয়ের জমা দিতে আসা প্রার্থীদের অনেকেই বড় বড় শোডাউন নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন। এই দুটি কার্যালয় পড়েছে আদালতপাড়া এলাকায়। এমনিতেই জায়গাটি সবসময় লোকে লোকারণ্য থাকে। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়াকে কেন্দ্র করে আরও কয়েক হাজার মানুষ দিনভর হাঁটাচলা করায় সরু সড়কের এলাকাটিতে তিল ধারণের জায়গাও ছিল না।

চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসনে ন্যাশনাল পিপলস পার্টির হয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসেছিলেন বাসুদেব কুমার। তাঁর সঙ্গে ছিলেন এক নারী। এক ঘণ্টা ধরে এই কক্ষ থেকে ওই কক্ষে ঘোরাঘুরি করতে করতে দুজনেই ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন।

জানতে চাইলে বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে বাসুদেব কুমার বার্তা২৪.কমকে বলেন, এত এত পরিশ্রম করে এক সপ্তাহ ধরে আমরা কাগজপত্র সব গোছালাম। এত পরিমাণ জ্যাম আর শোডাউন, তাঁদের কারণে আমরা ভেতরেই ঢুকতে পারিনি। তিনটা ৫০ মিনিটে আমরা বিভাগীয় কমিশনার কার্যালয়ের নিচে এলেও শোডাউনের কারণে আমরা ভেতরে ঢুকতে পারিনি। কোনো সুযোগই ছিল না। অনেক কষ্টে ভেতরে ঢুকলেও মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারিনি। কারণ বলে দেওয়া হয়, সময় শেষ। তারপরও এক ঘণ্টা ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের অপরাধটা কী?

চট্টগ্রাম-৯ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে চান ওসমান গণি। তিনিও মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি। ক্ষুব্ধ হয়ে ওসমান গণি বলতে থাকেন, বাংলাদেশ ব্যাংক কার্যালয় থেকে আদালত চত্বর পর্যন্ত পুরো পথে মানুষের সমাগমের কারণে বিভাগীয় কার্যালয়ে পৌঁছতে একটু দেরি হয়ে যায়। সেজন্য চারটা পার হয়ে যায়। তখন কর্মকর্তারা বলেন, সময় পার হয়ে গেছে, আর নেওয়া যাবে না। কিছু সংসদ সদস্য এখানে হাজার হাজার মানুষ নিয়ে এসেছে, তাঁদের কারণে আমরা ভুক্তভোগী হলাম।

মনোনয়ন দিতে না পারা অন্য তিন প্রার্থী হলেন বাংলাদেশ ইসলামিক ফ্রন্টের রাশেদুল আমিন, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির মিঠুন দাশ ও আকবর হোসেন কবি। তাঁদের মধ্যে রাশেদুল আমিন মনোনয়ন দিতে না পেরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন তাঁর এক প্রতিনিধি।

ওই তরুণ বলেন, চট্টগ্রাম ১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে আমাদের প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিতে না পেরে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাঁকে আমরা প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছি। একদিকে হরতাল অন্যদিকে শোডাউন-এই কারণে আমরা ঠিক সময়ে কার্যালয়ে পৌঁছাতে পারিনি।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষদিনে বেশিরভাগ প্রার্থী মনোনয়ন জমা দেন। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে বিকেল চারটা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ও স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচনে দাঁড়ানো প্রার্থীদের বেশিরভাগই আচরণবিধি ভেঙে শোডাউন দিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন। যার খেসারত দিতে হয় ছোট দলের প্রার্থীদের।

আচরণবিধি ভাঙার বিষয়ে জেলা রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসক কর্মকর্তা আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জমান বলেন, আমরা ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছি। পাশাপাশি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হওয়া প্রতিবেদন ও ভিডিও ক্লিপ সংগ্রহ করা হবে। কেউ যদি নির্বাচনী আচরণবিধি ভাঙেন তাহলে আইন অনুযায়ী তাঁদের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

;