উপকূলের বেড়িবাঁধ নির্মাণ-রক্ষণাবেক্ষণে স্থানীয় জনগণকে সম্পৃক্ত করার আহ্বান



সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

‘উপকূলে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও জনগণের প্রত্যাশা’ শীর্ষক অনলাইন সেমিনারে পরিবেশ ও নাগিরক সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধিরা বলেছেন, দুর্যোগের ঝুঁকি থেকে জানমাল রক্ষায় সরকারের দেওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী উপকূলীয় এলাকায় দ্রুত টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের কাজ শুরু করতে হবে। বেড়িবাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও নাগরিক সমাজকে সম্পৃক্ত করতে হবে। একইসঙ্গে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার স্বার্থে বেড়িবাঁধ নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণে গৃহীত প্রকল্প বাস্তবায়নে মনিটারিং জোরদার করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) অনুষ্ঠিত ওই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন সুন্দরবন ও উপকূল সুরক্ষা আন্দোলনের সমন্বয়ক নিখিল চন্দ্র ভদ্র। সূচনা বক্তব্য তুলে ধরেন বেসরকারী সংস্থা লিডার্সের নির্বাহী পরিচালক মোহন কুমার মণ্ডল।

সেমিনারে মূল বক্তব্যে বলা হয়, জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগকে মাথায় রেখে স্থায়ী ও মজবুত বেড়িবাঁধ নির্মাণ করতে হবে, যার নিচে ১০০ ফুট, উপরে ৩০ ফুট এবং যার উচ্চতা হবে ৩০ ফুট। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষনের জন্য জরুরি তহবিল গঠন ও বাঁধ ব্যবস্থাপনায় স্থানীয় সরকারকে সম্পৃক্ত করতে হবে। ওয়াপদা বাঁধের ১০০ মিটারের মধ্যে চিংড়ি বা কাঁকড়ার ঘের তৈরিতে সরকারের দেওয়া নিষেধাজ্ঞা দ্রুত কার্যকর করতে হবে। উপকূলীয় জনগণের নিরাপদ খাবার পানির টেকসই ও স্থায়ী সমাধানে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। সর্বোপরি উপকূলের উন্নয়নে পৃথক বোর্ড গঠনের সুপারিশ করা হয়।

আলোচনায় অংশ নিয়ে প্রতিনিধিবৃন্দ বলেন, উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের জীবন-জীবিকা নির্ভর করে বেড়িবাঁধের ওপর। বাঁধের ক্ষতি হলে তাদের সবকিছু ভেসে যায়। বাড়িঘর নষ্ট ও ফসলের ক্ষতি হয়। তাই ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে জরুরি খাবার না দিয়ে, বাঁধটা শক্ত করে বানিয়ে দেওয়ার দাবিটাই প্রধান। জনগণ ও বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী ওই বাঁধ করতে হবে। বাঁধ শুধু নির্মাণের পর বাঁধের উপর দিয়ে রাস্তা নির্মাণ ও বাঁধের দুপাশে বনায়ন করতে হবে। বাঁধ রক্ষণাবেক্ষণে স্থানীয় সরকার ও জনগণকে সম্পৃক্ত করতে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যাবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন।

সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, দাতা সংস্থা কেএনএইচ-জার্মানির কর্মসূচী সমন্বয়কারী মনিরুজ্জামান মুকুল, নৌ সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে, উন্নয়ন ধারা ট্রাস্টের সদস্য সচিব আমিনুর রসুল বাবুল, বিএমএ’র দপ্তর সম্পাদক প্রফেসর ডা. শেখ মো. শহিদুল্লাহ, একাত্তর টেলিভিশনের বার্তা সম্পাদক পলাশ আহসান, প্রকৌশলীদের নেতা ইজ্ঞিনিয়ার প্রেম কুমার মণ্ডল, সাতক্ষীরার নাগরিক নেতা আবুল কালাম আজাদ, স্কাস চেয়ারম্যান জেসমিন প্রেমা, বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক স্বপন খন্দকার, মংলা উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. নূর আলম, পরিবেশ সুক্ষায় উপকূলীয় জোট খুলনার সদস্য সচিব ইকবাল হোসেন বিপ্লব, ভোলার সাংবাদিক নেতা অমিতাভ অপু, ঢাকার সাংবাদিক আব্দুল্লাহ মুয়াজ, বিন্দু নারী উন্নয়ন সংগঠনের জান্নাতুল মাওয়া, ফেইথ ইন অ্যাকশনের নৃপেন বৈদ্য, জলবায়ু আন্দোলনের নেতা শাহীন বিল্লাহ প্রমুখ।

   

‘অভিভাবকরা সচেতন হলে শিশুদের চোখের রোগ থেকে রক্ষা করা সম্ভব’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চোখের রোগের বিষয়ে ছাত্র, শিক্ষক ও অভিভাবকদের সচেতন করতে পারলে প্রাথমিক অবস্থায় শিশুদের অন্ধত্বসহ চোখের রোগ থেকে রক্ষা করা সম্ভব বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহম্মেদ পলক।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর নূর মক্কা চক্ষু হাসপাতালে আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে “স্কুল স্বাস্থ্য কার্যক্রম” উপলক্ষ্যে স্কুল শিক্ষকদের নিয়ে কর্মশালার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহম্মেদ পলক বলেন, আমাদের শিক্ষার্থীরা অনেকেই জানে না তাদের চোখের সমস্যা আছে। শিশুদের জন্য একটি স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যত নিশ্চিত করা আমাদের সকলের দায়িত্ব। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট সিটিজেন, স্মার্ট ইকোনমি, স্মার্ট গভর্নমেন্ট এবং স্মার্ট সোসাইটি এ ৪টি স্তম্ভের ওপর ভিত্তি করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, স্মার্ট সিটিজেন তৈরির জন্য শারীরিক ও মানুসিক স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের মাধ্যমে শিশুদের উপযুক্ত করে তুলতে হবে।

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, একজন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে জনগণের সেবা করাই আমার মূল কাজ। কিং সালমান হিউম্যানিটেরিয়াম এইড অ্যান্ড রিলিফ সেন্টার বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্যসেবায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ এবং সৌদি আরবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় বন্ধন রয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন বাংলাদেশের চক্ষুসহ স্বাস্থ্যসেবা খাতে বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কেন্দ্রের অবদান আমাদের দুই ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে নিরন্তর শক্তিশালী সম্পর্কের প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর ডঃ আহমেদ তাহের হামিদ আলী এর সভাপতিত্বে অন্যান্যের মধ্যে বাদশাহ সালমান মানবিক সহায়তা ও ত্রাণ কেন্দ্রের সহকারী সুপারভাইজার জেনারেল ডক্টর আকিল আল-গামাদি, আল-বাসার ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক, ডঃ আদেল আল রুশহুদ, নূর মক্কা চক্ষু হাসপাতাল সিনিয়র কনসালটেন্ট ডাঃ একেএম মামুনুর রশীদসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

;

লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, লক্ষ্মীপুর
লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

লক্ষ্মীপুরে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

  • Font increase
  • Font Decrease

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলায় পুকুরের পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। 

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) সকালে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ভোলাকোট ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত সোহানা একই ইউনিয়নের লক্ষ্মীধরপাড়া গ্রামের পাটওয়ারী বাড়ির সৌদি প্রবাসী সাইফুল ইসলামের মেয়ে।

স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ঘরের বাইরে দুই বছরের শিশু সোহানা আক্তার খেলছিল। এ সময় সোহানার মা জান্নাত আক্তার সৌদি প্রবাসী স্বামীর সাথে মোবাইল ফোনে কথা বলছিলেন। হঠাৎ শিশু সোহানাকে দেখতে না পেয়ে পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা আশপাশে খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। 

একপর্যায়ে তারা শিশু সোহানাকে পুকুরের পানিতে ভাসতে দেখেন। পরে উদ্ধার করে রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক বলেন, ‘সোহানার মরদেহ তাদের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানেই তার মরদেহ দাফন করা হবে।’

;

‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবিতে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাব থেকে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পর্যন্ত একটি শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা এবং স্মারকলিপি প্রদান কর্মসূচির আয়োজন করেছে বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদ।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে এই শান্তিপূর্ণ পদযাত্রা শুরু হয়েছে।

শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সভাপতি দীপঙ্কর সিকদার দিপু বলেন, বাংলাদেশ নামক অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে একদল কুচক্রী মহলের ইন্ধন রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর যেভাবে নির্যাতন, নিপীড়ন বেড়েছে তা যে কোন অবস্থার জন্য হুমকিস্বরূপ। দেশের সংখ্যালঘুদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। একজন সংখ্যালঘু হিসেবে আর সইতে পারছি না। যদিও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, কেউ যেন সংখ্যালঘু মনে করে নিজেদের ছোট না করেন, কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্যি যে, আমাদের ওপর নির্যাতন নিপীড়ন হয়। তাই বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অনতিবিলম্বে ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের জোর দাবি জানাচ্ছি।

সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক সাজন কুমার মিশ্র বলেন, দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবিগুলো, নিপীড়নের চিত্রগুলো যেন কেবল পত্রিকার পাতার মধ্যে সীমাবদ্ধ। বিচার ব্যবস্থা দুর্বলতার জন্য আজ স্বাধীন দেশে হিন্দুরা পরাধীন। হিন্দুরা অধিকারচ্যুত, অসহায়, সম্বলহীন। তাই রাজপথে এতো আন্দোলন করা হলেও হিন্দুদের দাবিগুলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কান পর্যন্ত পৌঁছায় না। তাই আমাদের নির্যাতনমুক্ত সুন্দর সমাজ দান করতে প্রধানমন্ত্রীকে করজোরে অনুরোধ করছি। একই সাথে বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক অনতিবিলম্বে ‘সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন’ প্রণয়নের দাবি জানাচ্ছি।

মুখপাত্র সুমন কুমার রায় বলেন, “হিন্দুদের ওপর একের পর এক হামলা, নির্যাতন, দলবেধে সাম্প্রদায়িক আক্রমণ, হিন্দু বাড়ি-ঘর ভাংচুর-লুটপাট, মঠ মন্দির ভাঙচুর, দেশত্যাগে ভয়ভীতি প্রদর্শনসহ মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার, চাকরিচ্যুত প্রভৃতি যেন এক নিত্য ঘটনা। শুধুমাত্র এদেশের হিন্দু সংখ্যায় কম বলে এমন নির্যাতন সইতে হচ্ছে? এটা একটা অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রের জন্য হুমকিস্বরূপ। অনতিবিলম্বে প্রত্যেকটি ঘটনার আইনগত ব্যবস্থা নিশ্চিতসহ সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার মোতাবেক সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করার দাবি জানাচ্ছি।

বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সভাপতি দীপঙ্কর সিকদার দিপুর সভাপতিত্বে পদযাত্রায় আরো উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ হিন্দু পরিষদের সিনিয়র সহ-সভাপতি অনুপ কুমার দত্ত, গৌরাঙ্গ মন্ডল, ধ্রুবপদ পাল,সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট দুর্জয় দে সঞ্জয়, এডভোকেট বাসুদেব গুহ, অ্যাডভোকেট পিসি হালদার, নমিতা বিশ্বাস প্রমুখ।

;

৯৯৯ নম্বরে কলে রুমে আটকে পড়া শিশু উদ্ধার



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এ কল করে তুষার নামের এক ভুক্তভোগী জানান, তার বাসার গৃহকর্মীর তিন বছর বয়সী শিশু সন্তান রুমের ভেতর থেকে ছিটকিনি আটকে দরজা বন্ধ করে দিয়ে এখন খুলতে পারছে না। তারা অনেক চেষ্টা করেও দরজা খুলতে পারেননি। শিশুটি রুমের ভেতর থেকে ভয়ে কন্নাকাটি করছে।

সোমবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় পটুয়াখালী সদরের শান্তিবাগ থেকে তিনি কল করেন। মঙ্গলবার দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত জানান জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর পরিদর্শক মিডিয়া আনোয়ার সাত্তার।

তিনি জানান, কলটি রিসিভ করেছিলেন ৯৯৯ কলটেকার কনস্টেবল মো. আশরাফুল ইসলাম। কনস্টেবল আশরাফ তাৎক্ষণিকভাবে পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে ঘটনাটি জানিয়ে দ্রুত উদ্ধারের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জানায়। পরবর্তীতে ৯৯৯ ফায়ার ডেসপাচার ফায়ার ফাইটার মো. সজীব মিয়া উদ্ধার সংশ্লিষ্ট সবার সঙ্গে যোগাযোগ করে উদ্ধার তৎপরতার আপডেট নিতে থাকেন।

সংবাদ পেয়ে পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিসের একটি উদ্ধারকারী দল অবিলম্বে ঘটনাস্থলে গিয়ে ‘হাইড্রলিক স্প্রেডারের’ সাহায্যে দরজা খুলে শিশুটিকে উদ্ধার করে।

পটুয়াখালী ফায়ার সার্ভিস উদ্ধারকারী দলের নেতৃত্ব দেয়া জনাব ফিরোজ আহমেদ ৯৯৯ কে এ বিষয়ে নিশ্চিত করেন।

;