গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

গাজরের স্বাস্থ্য উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজর একটি শীতকালীন সবজি। তবে এখন প্রায় সারা বছরই এটি পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না উভয় উপায়েই খাওয়া যায়। 

এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ১০০ গ্রাম গাজরে ৩৩ শতাংশ ভিটামিন-এ, ৯ শতাংশ ভিটামিন-সি এবং ৫ শতাংশ ভিটামিন-বি-৬ আছে। এছাড়াও গাজরের রয়েছে অনেক পুষ্টিগুণ এবং স্বাস্থ্য উপকারিতা। 

হার্ট ভালো রাখতে গাজর: গাজরে থাকা প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। এই উপাদানগুলো হার্টের ধমনির ওপর কোনো আস্তরণ জমা হতে দেয় না। সেই সঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে এর ভূমিকা রয়েছে।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় গাজর: গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত গাজর খেলে ফুসফুস, কোলন, স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটা কমে। 

দাঁত ভালো রাখে গাজর: গাজরের রস দাঁত মজবুত করতে সহায়তা করে। ভিটামিন ‘সি’ থাকায় এটি মাড়ির সুস্থতা বজায় রাখে। মাড়ি ফোলা কিংবা দাঁত থেকে রক্ত পড়া বন্ধে গাজর বেশ উপকারী।

গাজর দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে: গাজরে থাকা উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন লিভারে পৌঁছে ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়। যা চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে গাজর: গাজরে ভিটামিন 'এ' ও বিটা ক্যারোটিন ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। গাজরের ক্যারোটিনয়েড আল্ট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে স্কিন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত গাজর খেলে ত্বক সজীব থাকে। 

স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে গাজর: গাজরে থাকা বিটা ক্যারোটিন মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে। এটি মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশ উপকারী। 

গাজরের জুসের উপকারিতা:

গাজরের জুসে সহজপাচ্য ফাইবার আছে, যা বেশ স্বাস্থ্যকর। গাজরের জুসে অ্যান্টি কারসেনোজনিক উপাদান আছে, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

গাজরে জুসের সাথে কয়েক ফোঁটা মধু ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। 

   

মেহজাবিন বুটিকসের সাফল্যের ১ যুগ



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মেহজাবিন বুটিকসের নতুন আউটলেট উদ্বোধন

মেহজাবিন বুটিকসের নতুন আউটলেট উদ্বোধন

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের শীর্ষসারির ফ্যাশন ব্র্যান্ড মেহজাবিন বুটিকসের ১২তম বছরে পদার্পণ। ছোট্ট পরিসরে এই ফ্যাশন হাউসের যাত্রা শুরু হলেও বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্যাশন অনুরাগীদের ভালোবাসায় ছড়িয়েছে দেশ-বিদেশের নানা প্রান্তে। যুগ পর্দাপনের ক্ষণে সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে ভিয়েতনাম অ্যাম্বাসি রোডে মেহজাবিন তাদের নতুন আউটলেটের উদ্বোধন করে।

মেহেজাবিন বুটিকসের স্বত্বাধিকারী মাহমুদা রহমান বলেন, ‘যেহেতু আমরা ফ্যাশন হাউজটি নতুন করে উদ্বোধন করছি সেই বিবেচনায় সব ডিপার্টমেন্টেই নতুন কালেকশন এনেছি। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে সালোয়ার কামিজ, লেহেঙ্গা থেকে শুরু করে ব্রাইডাল কস্টিউমেও নতুনত্ব এনেছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘মাত্র ২৫০ স্কয়ার ফিটের জায়গা নিয়ে আমার প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেছিলাম। বর্তমানে বেশ বড় পরিসরে আমার ব্যাবসা পরিচালনা করছি। অনেক প্রতিবন্ধকতা এসেছে কিন্তু কখনো থেমে যায়নি।’

;

যখন তখন হেঁচকি উঠে নাজেহাল! জানুন ঘরোয়া উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রতিদিন কমবেশি ঢেকুর/হেঁচকি আমাদের সবারই ওঠে, এটি অস্বাভাবিক কোনো বিষয় নয়। অনেকে আবার পেট ভরে খাওয়ার পর তৃপ্তির ঢেকুর তোলেন। তবে ঢেকুর যতক্ষণ পর্যন্ত স্বাভাবিক লেভেলে থাকে ততক্ষণই এটি স্বাভাবিক। যখন ঢেকুরের মাত্রা মাত্রাতিরিক্ত লেভেলে চলে যায় তখন আপনার সেই তৃপ্তির ঢেকুরই চরম অতৃপ্তিতে পরিণত হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তো এই ঢেকুরের জ্বালায় দৈনন্দিন স্বাভাবিক জীবনপ্রবাহেও বিঘ্ন ঘটে।

ঢেকুর/হেঁচকি কেনো ওঠে
ঢেকুর কমানোর উপায় খোঁজার আগে ঢেকুর ওঠার কারণসমূহ জেনে নেওয়া জরুরি। ফুসফুসের নিচে থাকা পাতলা মাংসপেশি (ডায়াফ্রাম) এর হঠাৎ সংকোচনের ফলেই ঢেকুর সৃষ্টি হয়। ঢেকুর ওঠার কয়েকটি প্রধান কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা যেসব সমস্যা চিহ্নিত করেছেন সেগুলো হলো :

ঢেকুর ওঠার সবচেয়ে পরিচিত কারণ হলো দ্রুত খাবার গেলার চেষ্টা করা। দ্রুত খাবার খাওয়ার সময় খাবারের সাথে প্রচুর পরিমাণ বাতাস পেটের মধ্যে প্রবেশ করে। এর ফলে “Vegas” নার্ভের কার্যকলাপে সমস্যার সৃষ্টি হয় এবং ঢেকুর আরম্ভ হয়।

আবার দীর্ঘসময় পানি পান না করার ফলে ঢেকুর আরম্ভ হতে পারে। কারণ দীর্ঘসময় পানি পান না করলে গলা শুকিয়ে যায়, এর ফলে ফ্রেনিক নার্ভ অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে যায় যার ফলশ্রুতিতে ঢেকুর শুরু হয়। অতিরিক্ত ঝাল খাওয়ার ফলেও ঢেকুর দেখা দিতে পারে। কারণ অতিরিক্ত ঝাল মানুষের ফ্রেনিক নার্ভকে উত্তেজিত করে তোলে এবং ডায়াফ্রামের সংকোচন-প্রসারণের হার বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে ঢেকুর আরম্ভ হয়।

এছাড়াও পাকস্থলীয় কোনো খাদ্য অথবা রস শারীরবৃত্তীয় কোনো কারণে খাদ্যনালিতে এসে পড়ার কারণেও ঢেকুর আরম্ভ হতে পারে ।

তাই আপনিও যদি ঢেকুর সমস্যায় জর্জরিত হয়ে থাকেন তবে অবশ্যই এর সমাধান সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরি। কারণ সময় থাকতে এই ঢেকুর সমস্যার সমাধান না করলে তা পরবর্তীতে আপনার পাশাপাশি আপনার চারপাশে থাকা মানুষদেরও বিরক্তির কারণ হয়ে উঠতে পারে। তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক ঢেকুর কমানোর উপায়। 

১) এক চামচ মাখন বা চিনি খেতে পারেন। হেঁচকি দ্রুত মিটে যাবে। 

২) আপনার যদি হঠাৎ করে হেঁচকি/ঢেকুর ওঠে, তাহলে লম্বা শ্বাস নিয়ে ভেতরে অনেকক্ষণ রাখুন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই নাক বন্ধ রাখুন। সমস্যা মিটে যাবে।

৩) কাগজের ব্যাগের ভেতরে মাথা ঢুকিয়ে নিশ্বাস নিন। অল্প সময়ের মধ্যেই উপকার পাবেন।

৪) লম্বা নিঃশ্বাস নিন। হাঁটুকে বুকের কাছাকাছি এনে জড়িয়ে ধরুন এবং কয়েক মিনিট এভাবেই থাকুন। এতে তাড়াতাড়ি উপকার পাওয়া যায়।

৫) ঢেকুর বন্ধ করার জন্য জিহ্বাতে লেবুর একটি অংশ রাখুন এবং মিষ্টি মনে করে সেটি চুষুন। এটি ঢেকুর বন্ধ করতে বেশ কার্যকর।

৬) বেশি করে পানি পান করুন। বিশেষ করে ঠান্ডা পানি খেলে তাড়াতাড়ি উপকার পাওয়া যায়।

৭) আপনি যখন নাক দিয়ে নিশ্বাস নিবেন তখন নাকে হালকা করে চাপ দিন। এটি হেঁচকির সমস্যা কমাতে সহায়ক।

৮) ঢেকুর বন্ধে সহায়ক আরেকটি উপায় হল দুই কানে দুই আঙ্গুল ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ থাকুন। দেখবেন ঢেকুর নিমেষেই বন্ধ হয়ে গিয়েছে।

৯) ঢেকুর বন্ধ করতে লেবুর রসের সঙ্গে আদা কুচিও খেতে পারেন। এতে অল্প সময়ের মধ্যেই উপকার পাবেন।

 

তথ্যসূত্র- জি২৪ ঘণ্টা

;

চায়ের সঙ্গে ভুলেও খাবেন না যে খাবার !



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বিশ্বজুড়েই জনপ্রিয় পানীয় হল চা। চা ছাড়া সকাল শুরু হয় না অধিকাংশ ব্যক্তির। আবার মাথা ব্যথা ও ক্লান্তি মেটানোর ক্ষেত্রে ওষুধও এই চা।

চায়ের একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিভিন্ন অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যে সমৃদ্ধ এই চা আমাদের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে যেমন সাহায্য করে তেমনই রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে রাখে। আর যারা চা-প্রেমী তারা কিন্তু চায়ের সাথে অন্যান্য মুখরোচক খাবার খান। এক্ষেত্রে বিস্কুটের স্থান সবার আগে থাকলেও আরও কিছু মুখরোচক খাবার রয়েছে চায়ের সঙ্গী হিসেবে। কিন্তু অনেকেই জানেন না চায়ের সঙ্গে এই খাবারগুলো খেলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে।

আমরা নিজের অজান্তেই চায়ের সঙ্গে এমন অনেক কিছু খেয়ে থাকি, যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর হয়। চলুন জেনে নেই কোন কোন জিনিস ভুলেও চায়ের সঙ্গে খাবেন না-

সবুজ সবজি ও ড্রাই ফ্রুটস 

সবুজ সবজি, বিনস ও ড্রাইফ্রুটস আয়রন সমৃদ্ধ হয়। তাই চায়ের সঙ্গে এগুলো খেলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। চায়ে অধিক পরিমাণে ট্যানিন ও অক্সালেটস থাকে যা আয়রন যুক্ত খাবার-দাবারের শোষণের পথে বাধা সৃষ্টি করে।


বেসনের তৈরি খাবার 

চায়ের সঙ্গে প্রায়ই তেলে ভাঁজা বা চপ খেয়ে থাকেন অনেকে। এতে নানান সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, চায়ের সঙ্গে বেসন দিয়ে তৈরি জিনিস খেলে শরীরে পুষ্টিকর উপাদানের অভাব দেখা দেয়। এমনকি পেট ও হজম সংক্রান্ত সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

অধিক হলুদ দেওয়া খাবার  

যে সমস্ত খাবারে হলুদের পরিমাণ বেশি থাকে সেসব খাবারের সাথে চা খাওয়া যাবে না। কারণ চা ও হলুদে উপস্থিত রাসায়নিক উপাদানগুলো পরস্পরের সঙ্গে ক্রিয়া করে পাচন তন্ত্রের ক্ষতি করতে পারে।

টক জাতীয় খাবার

যে খাবারে লেবু দেওয়া থাকবে তার সঙ্গে চা ভুলেও খাবেন না। অনেকে লেবু চা খান। কিন্তু এই চা অ্যাসিডিটি, হজম ও গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।


ঠান্ডা খাবার

চা পান করার পরে বা চা পানের সময় ঠান্ডা খাবার বা পানীয় গ্রহণ করা উচিত নয়। চা খাওয়ার পর পানি খেলে তা পাচন তন্ত্রের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব বিস্তার করতে পারে। এর ফলে অ্যাসিডিটি বা পেটের নানা সমস্যা দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

 

তথ্যসূত্র- হিন্দুস্তান টাইমস

 

 

;

সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে

সম্পর্ককে প্রযুক্তির প্রভাবমুক্ত করবেন যেভাবে

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রযুক্তি এই যুগে মানুষের জীবন অনেকটাই ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ওপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে। এরমধ্যে মোবাইল ফোন এমন এক যন্ত্র যা ছাড়া প্রতিদিনের জীবন কল্পনাও করা যায় না। কিন্তু যদি আপনার জীবনসঙ্গী মোবাইল ফোনের ওপর আসক্ত হয়ে যায় তাহলে সম্পর্কের অবনতি ঘটে।

দম্পত্য জীবন নিয়ে কাজ করা কানাডার থেরাপিস্ট ডা. ট্রেসি ডালগ্লিশ তার একটি পোস্টে এই সম্পর্কে উপদেশ দিয়েছেন। আপনার সঙ্গীও যদি ডিভাইসের প্রতি বেশি আসক্ত হয় তবে কি করতে হবে দেখে নিন।

যেকোনো সম্পর্কে কথোপকথন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সঙ্গীর সাথে মন খুলে কথা বলুন। প্রতিদিন আপনার সারাদিনের ঘটনা ও গল্পগুলো তাকে বলুন। তার সারাদিন কেমন কেটেছে তা জানতে চাইতে পারেন। আপনার অনুভূতি এবং উদ্বেগ গুলো তার কাছে প্রকাশ করুন। পার্টনারকে ভালো অনুভব করাতে তার কাজে তাকে উৎসাহ প্রদান করুন।

অভিযোগমূলক বা সমালোচনামূলক কথা বলার অভ্যাস ত্যাগ করা ভালো। এর চেয়ে বরং আপনার অনুভূতি দৃঢ়ভাবে প্রকাশ করার চেষ্টা করুন। আপনার আবেগ এবং প্রয়োজনগুলি তাকে সরাসরি বলুন। একাবোধ করলে বা এড়িয়ে চলছে অনুভব করলে সেগুলোও তাকে জানান। 

তার ঘন ঘন ফোনে থাকার কারণগুলো বুঝতে আগ্রহী হন। সঙ্গী হিসেবে আপনাকে তার স্বস্তির স্থান হিসেবে তাকে অনুভব করান। নিজের সম্মান বজায় রাখুন এবং তাকেও সম্মানিত করুন।

প্রতিদিন একটি নির্দিষ্ট সময় ও পরিস্থিতি ঠিক করে নিন। যেখানে উভয়ই একসাথে ডিজিটাল ডিভাইস থেকে সম্পূর্ণরূপে দূরে থাকবেন। হতে পারে তা খাবারের সময়, বাইরে হাঁটতে যাওয়া বা একসাথে বারান্দায় বসে কিছুক্ষণ গল্প করা।

নির্দিষ্ট অঞ্চল বা সময়গুলিকে প্রযুক্তি-মুক্ত অঞ্চল হিসাবে দু’জন মিলে ঠিক করে নিন। যেমন, হতে পারে বেডরুম। ঘুমানোর সময় কেউই শোয়ার ঘরে মোবাইল, ল্যাপটপ বা অন্য কোনো যন্ত্র আনবেন না এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

আপনি যে আচরণ তার থেকে প্রত্যাশা করেন, নিজেও তা প্রদর্শন করুন। গল্প করার সময় আপনার সঙ্গীর মনোযোগ যদি আশা করেন,তবে আপনাকেও তাই করতে হবে। নিজের ফোনের অভ্যাসের দিকেও নজর দিন।

তথ্যসূত্র: দ্য এন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;