কালার কসমেটিকসের বাজারে নিওরের ৪৯ পণ্য: সৌন্দর্য চর্চায় দীর্ঘদিনের আস্থা



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
কালার কসমেটিকসের বাজারে নিওরের ৪৯টি পণ্য: সৌন্দর্য চর্চায় দীর্ঘদিনের আস্থা

কালার কসমেটিকসের বাজারে নিওরের ৪৯টি পণ্য: সৌন্দর্য চর্চায় দীর্ঘদিনের আস্থা

  • Font increase
  • Font Decrease

ক্রেতাদের চাহিদা ও আস্থা বৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে বাংলাদেশে কালার কসমেটিকসের বাজারে বর্তমানে নিওরের ৪৯টি পণ্য রয়েছে। নিয়মিত গবেষণা ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে নিওরের পণ্য এখন সারাবিশ্বে জায়গা করে নিচ্ছে। বাংলাদেশেও বাড়ছে চাহিদা। ১৯৯৬ সাল থেকে যাত্রা শুরু করা নিওর এখন বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ও সুপরিচিত ব্র্যান্ড।

বিগত ২৬ বছর ধরে বাজারে শক্তিশালী অবস্থানে থাকা নিওর প্রমাণ করেছে সৌন্দর্য চর্চায় নতুন নতুন উদ্ভাবন ক্রেতাদের আস্থা বাড়িয়েছে। একই সঙ্গে ভবিষ্যতে গ্ল্যামার ওয়ার্ল্ডে নিওরের অংশীদারিত্ব আরো বাড়ানোর প্রতিংশ্রুতি দিচ্ছে নিওর।

বিখ্যাত মেকআপ আর্টিস্ট  এবং এমএবিবিএবি এর প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট শাহিদা আহসান বলেন, ভোক্তাদের সমস্ত সৌন্দর্য্যের চাহিদা একটি ব্র্যান্ডের অধীনে মেটানো,তাদের সময় বাঁচানো  এবং সুন্দর রুচিবোধের লক্ষ্য নিয়েই প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল নিওর। আজ সৌন্দর্যের জন্য নিওর একটি প্রয়োজনীয় ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে। দৃষ্টিনন্দন মেকআপ, চোখ, ত্বক, নখসহ নিত্যদিনের সৌন্দর্য ভ্রমণে গাইড করার জন্য নিওর যথেষ্ট। গ্ল্যামারের পাশাপাশি  এটি নারীর স্বাতন্ত্র্যবোধ, আভিজাত্য বাড়াতেও সহায়ক। নিওরের সাজে নতুন এক অনুভূতি, নতুন ভাললাগা সারাদিনকে করে তোলে আনন্দময়। অফিসগামী নারীদের জন্য নিওরের পণ্যগুলো কর্মউদ্দীপকও।

নিওরের Sr brand director tuhin sultana  জানান, আমাদের নিওর কালার কসমেটিক এবং স্কিনকেয়ার  উভয়ধরণের পণ্যই রয়েছে। স্কিন কেয়ার পণ্যের মধ্যে  রয়েছে অ্যালোভেরা ময়েশ্চার সুদিং জেল, ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং ক্রিম, ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং সিরাম, ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং ক্লিনজিং ফোম ইত্যাদি। ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং ক্রিম কালো দাগ কমায়, ত্বককে উজ্জ্বল করে, ক্রমাগত হাইড্রেশণ  এবং ময়েশ্চারাইজেশন প্রদান করে। অ্যালোভেরা ময়েশ্চার সুদিং জেল সুদিং প্রভাব দেয়। এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য  রয়েছে। যা ত্বককে হাইড্রেট করে এবং উজ্জ্বল ত্বক প্রদান করে। ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং সিরাম ব্যবহারে তারুণ্যময় চেহারা পাওয়া যায়। এটি ত্বকের বলিরেখা দূর করে। ত¦কের ইলাস্টিসিটি উন্নত করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ায়। ড্রিমী গ্লো ব্রাইটনিং ক্লিনজিং ফোম ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে, ত্বকে ছিদ্র কম করে, ত্বকের সুস্থতা বজায় রাখে  বেং নিস্তেজ ত্বককে সতেজ করে।

কালার কসমেটিকস পণ্যের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের আইটেম। সব আইটেম মিলিয়ে এখন বাজারে রয়েছে৪৯টির মত পণ্য। নিওর রেড কার্পেট লিপ কালারগুলো ওয়াশিংটন, ফ্লোরিডা, হাওয়াই, আলাস্কা, মিশিগান, নিউজার্সি, নিউইয়র্ক, জর্জিয়া, ক্যালিফোর্নিয়া, ভার্জিনিয়া, নেভাদা এই ১২টি শেডে পাওয়া যাচ্ছে। নিওর অন পয়েন্ট মাইক্রো আই ব্রো পেন্সিল, নিওর ওয়াটার প্রুফ হাইপো অ্যালার্জিক আইলাইনার, নিওর লিকুইড আইলাইনার, নিওর আল্ট্রা ডিফাইন্ড ভলিউম মাসকারা  এখন সৌন্দর্যপ্রেমিদের নিত্যসঙ্গী।

নিওর কসমেটিকসের বিপণন কর্মকর্তারা জানান, রঙিন প্রসাধনীর বাজারে আমাদের সাফল্য স্কিনকেয়ার পণ্যগুলি তৈরি করতে উৎসাহ যুগিয়েছে। আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে  অনেক আইটেম স্ক্রীনিং  এবং পরীক্ষা করেছি, নিশ্চিত করেছি সেগুলি ভোক্তা সাধারণের জন্য উপকারী এবং বিস্ময়কর কাজ করে।

   

এসিও চলছে, পাল্লা দিয়ে সর্দি কাশিও বাড়ছে! জেনে নিন ঘরোয়া উপায়



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

প্রচন্ড তাপপ্রবাহে অতিষ্ট হয়ে উঠছে জনজীবন। এই গরমে শীতল হাওয়ার ছোঁয়া পেতে অনেকেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি ব্যবহার করেন। কিন্তু বাইরে প্রচন্ড গরমে ঘাম আবার অফিসে এসির ঠান্ডায় সর্দি কাশি পিছু ছাড়ে না। ওষুধ, কফ সিরাপ, অ্যান্টিবায়োটিকসহ সব রকম ভাবে চেষ্টা চালিয়েও কাশি থামছে না কিছুতেই। কাশি এক বার শুরু হলে, তা সহজে সারতে চায় না।

এদিকে কাশি হচ্ছে বলে এসি বন্ধ করে পুরো অফিসের লোকজনকে ঘামতেও বলা যায় না। আশপাশে যারা বসছেন, তাদেরও অস্বস্তি হচ্ছে। এ অবস্থায় কাশি কমানোর কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। সেগুলো মেনে চললে উপকার পেতে পারেন।

১) লবণ পানিতে গার্গল:

কাশির দাপট নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে ভাল উপায় হল গরম পানিতে সামান্য লবণ দিয়ে গার্গল করা। সকালে ঘুম থেকে উঠে এবং রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে দুইবার গার্গল করতেই হবে। প্রয়োজনে আরও বেশি বার করা যেতে পারে।

২) মধু, তুলসীপাতা এবং গোলমরিচ:

প্রতি দিন এক চামচ করে এমনি মধু খেতে পারেন। আবার এক চামচ মধুর সঙ্গে তুলসীপাতার রস এবং এক চিমটি গোলমরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। গলায় কোনও রকম সংক্রমণ হলে তা সেরে যাবে এই উপায়ে।


৩) হলুদ এবং দুধ:

রান্নাঘরের অপরিহার্য উপকরণ হল হলুদ। এতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। বিশেষ করে গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে তোলে। প্রতি দিন রাত্রে ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধে হলুদ মিশিয়ে খেলে ঠান্ডা লাগা এবং সর্দি-কাশির সমস্যা থেকে দ্রুত রেহাই মিলতে পারে।

৪) গরম পানির ভাপ:

ঠান্ডা লাগলে চিকিৎসকেরা প্রথমেই ভাপ নেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। গলায় জমে থাকা মিউকাস তাপের সংস্পর্শে বাইরে বেরিয়ে আসে। তবে শুধু গরম পানিতে ভাপ না নিয়ে তার মধ্যে লবঙ্গ কিংবা ইউক্যালিপটাস অয়েল মিশিয়ে নিতে পারেন।

তথ্যসূত্র- আনন্দবাজার পত্রিকা

;

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

রেকর্ড ভাঙবে তাপমাত্রা, জেনে নিন গরম থেকে রক্ষার উপায়!

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের শুরু থেকেই আবহাওয়া অধিদপ্তর জানাচ্ছে এবার তাপমাত্রা আগের সব রেকর্ড ভাঙবে। ইতোমধ্যেই তাঁর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। প্রচণ্ড গরমে দেশবাসীর বেহাল দশা। কোন না কোন কাজে সকলকেই বাড়ির বাইরে যেতেই হচ্ছে। তাই বাইরের গেলে নিজেকে রোদ থেকে রক্ষা করতে হবে।  জেনে নিই, যেভাবে এই গরমেও নিজেকে গরম থেকে রক্ষা করবেন-

পানি: নিজেকে সুস্থ রাখতে পানির কোন বিকল্প নেই। রোগ থেকে বাঁচতে হোক অথবা নিজেকে সুস্থ রাখতে, সবসময় পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। প্রচণ্ড তাপে নিজেকে রক্ষা করতে চাইলে কোন ভাবেই পানি পান করা বাদ দেওয়া যাবে না। তেষ্টা না পেলেও পানি পান করতে হবে। দিনে অন্তত ৮ গ্লাস বা তারও বেশি পানি পান করুন।

এছাড়াও, প্রতিবার বাইরে যাওয়ার সময় অবশ্যই পানি সাথে রাখা প্রয়োজন। বিকল্প হিসেবে পানিসমৃদ্ধ ফল বা সবজি খেতে পারেন। যেমন- আপেল, তরমুজ, শসা, আপেল, পেয়ারা ইত্যাাদি।

পোশাক: বাইরে গেলে রোদের সরাসরি সংস্পর্শে আসার কারণে গরম অনেক বেশি লাগে। তাই বাইরে যাওয়ার সময় ঢিলাঢালা পোশাক পরা উচিত। এছাড়াও,কম ওজনের কাপড় ব্যবহার ক্রুন। যেমন, সুতি বা লিনেন। এছাড়াও, হাল্কা রঙের পোশাক বাছাই করা উচিত। কেননা, গাঢ় রঙ তাপ বেশি শোষণ করে বিধায় গরম বেশি লাগে।

রোদ আড়াল করা: যখন বাইরে যাবেন, নিজেকে যথাসম্ভব ছায়ায় রাখুন। সঙ্গে ছাতা রাখুন, যেন ত্বক রোদের সংস্পর্শে না আসে। 

গোসল: গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে। এতে ফ্রেশ লাগে, তাছাড়া অনেক্ষ্ণ শরীর থাকে।

গাছ: বাড়িতে থাকলে তুলনামূলকভাবে গরম কম লাগে। তবে ঘরের পরিবেশ ঠান্ডা রাখতে চাইলে বাড়িতে বেশি করে গাছ লাগান। গাছ থাকলে পরিবেষ প্রাকৃতিকভাবে ঠান্ডা হয়।

তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

;

গরমে চুলের যত্ন নিন ঘরে বসেই



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সারাদেশে চলছে তীব্র তাপদাহ। গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এই গরমে মাথা ঘেমে চুল ভেজা থাকায় অনেকেই বিরক্ত থাকেন। ঘামে ভিজে চুলের অবস্থাও নাজেহাল হয়ে যায়। অনেক সময় চুলপড়া বেড়ে যায় গরমে। তাই চুলের বাড়তি যত্ন দরকার হয় এই মৌসুমে।

অনেকেই চুলের যত্ন নিতে নিয়মিত পার্লারে যান। এতে করে সময় এবং অর্থ দুই ব্যয় হয়। অনেকের সময় সুযোগ হয়ে ওঠে না নানা ব্যস্ততায়। তাই সময় এবং টাকা বাঁচিয়ে চুলের যত্ন নিন ঘরে বসেই। 

কীভাবে চুলের যত্ন নেবেন চলুন তা জেনে নিই:

ব্যস্ত সময়ে আমরা অনেকেই চুলে তেল নেই না। আর গরমে তেল না নিলে চুল আরও রুক্ষ হয়ে যায়। তাই নিয়ম করে সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দু’দিন চুলে তেল দিতে হবে। চুলের গোড়া মজবুত করতে ‘হট অয়েল ট্রিটমেন্ট’ নিতে পারেন বাড়িতেই।

অনেকের অভ্যাস আছে তোয়ালে দিয়ে চুল পেঁচিয়ে মাথার ওপর তুলে রাখার। এই অভ্যেস থাকলে ত্যাগ করুন। কারণ এতে চুল পড়ে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে। এর থেকে ভালো হয় পুরোনো ও নরম টি-শার্ট দিয়ে আলতো হাতে চেপে চেপে চুলের পানি শুকিয়ে নিন। চুল শুকিয়ে এলে মোটা দাঁড়ার চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়াবেন। সেক্ষেত্রে প্লাস্টিক না বরং ব্যবহার করুন কাঠের চিরুনি ।

কাজুবাদামের হেয়ার ওয়েল তেল, মধু আর দইয়ের প্যাক চুলের রুক্ষতা দূর করতে বিশেষ কার্যকর। লেবুর রস আর ডিমের কুসুম মিশিয়ে নিয়েও লাগাতে পারেন। এই প্যাক ফিরিয়ে আনতে পারে চুলের হারানো জেল্লা।

;

গরমে সুস্থ থাকতে যেসব খাবার খাবেন



লাইফস্টাইল ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত জনজীবন। এ সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি ঘাম হয়ে বের হয়। এতে শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। ফলে শরীরে ক্লান্ত লাগে। তাই শরীর সুস্থ রাখতে আপনাকে খেতে হবে পানি ও পানিযুক্ত খাবার।

গরমে কী ধরনের খাবার শরীরের জন্য ভালো চলুন তা জেনে নিই–

পানি

পূর্ণবয়স্ক একজন নারীর দিনে অন্তত ২.৫-৩ লিটার, পূর্ণবয়স্ক একজন পুরুষের ৩-৩.৫ লিটার সুপেয় পানি পান করা উচিত। তবে কিডনি রোগীদের অবশ্যই ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে পানির পরিমাণ নির্ধারণ করতে হবে।

গরমে লেবু বা ফলের শরবত খাওয়া খুবই উপকারী। ডাবের পানিও খুব দারুণ কার্যকর। এসব পানীয় খুব সহজেই শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করবে। ডাবের পানি ও ফলের শরবত খেলে পানির পাশাপাশি প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের চাহিদাও পূরণ হবে।

সবজি
কাঁচা পেঁপে, পটল, ধুন্দল, শসা, চিচিঙ্গা, গাজর, লাউ, পেঁপে, পালংশাক, টমেটো, শসায় পানির পরিমাণ বেশি থাকে। পানিশূন্যতা দূর করতে এই খাবারগুলো অবশ্যই খাবার তালিকায় রাখার চেষ্টা করুন। এ ছাড়া পাতলা করে রান্না করা টক ডাল, শজনে ডাল শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।


মৌসুমি ফল

পানিশূন্যতা দূর করার জন্য কাঁচা আম খুবই ভালো। কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। এ ছাড়া ভিটামিন সি ও ম্যাগনেশিয়ামও আছে, যা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। তরমুজ শরীর ঠান্ডা করতে সাহায্য করে। এতে আছে ভিটামিন ও খনিজ লবণ, যা এই গরমে শরীরের জন্য দরকার।

বাঙ্গি খুবই পুষ্টিকর একটি ফল, যা খুবই সহজলভ্য এবং দামেও তুলনামূলক সস্তা। শরীর ঠান্ডা রাখতে বাঙ্গির তুলনা নেই।

আখের রস

আখের রস শরীরকে ঠান্ডা রাখতে খুবই কার্যকরী। আখের রসের সঙ্গে বিট লবণ, পুদিনাপাতা এবং লেবুর রস মিশিয়ে খেলে এর স্বাদও বাড়ে, পুষ্টিগুণও বাড়ে।

বেলের শরবত

বেলের শরবত পাকস্থলী ঠান্ডা রাখতে খুব কার্যকর। বেলে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, প্রোটিন, রিবোফ্লাভিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১ এবং বি২, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম ও ফাইবার।


পুদিনার শরবত

শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রাখতে এবং সতেজ অনুভূতির জন্য পুদিনার শরবত অতুলনীয়।

জিরা পানি
নোনতা স্বাদযুক্ত এই পানীয় হজমে সাহায্য করে। তবে ডায়াবেটিস রোগীরা শরবতে আলাদা করে চিনি বা মধু অ্যাড করবেন না।

যা খাবেন না

অনেক কার্বনেটেড বেভারেজ আমরা গরমের সময় প্রচুর খেয়ে থাকি, যা ঠিক না। এই পানীয়গুলো শরীরকে সাময়িক চাঙা করলেও এর কোনো পুষ্টিগুণ নেই, বরং শরীরকে আরও ক্ষতিগ্রস্ত করে। ঝাল, বাইরের খোলা শরবত, বাইরের খাবার, ভাজাপোড়া এ সময় যতটা পারেন এড়িয়ে চলুন। পাতলা ঝোল ঝোল খাবার খাওয়া এ সময় সবচেয়ে ভালো।

 

;