আরাভ খানের অস্ত্র মামলার রায় আজ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

রবিউল ইসলাম ওরফে আরাভ খানের বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ মে) রায়ের দিন ধার্য করেছেন আদালত।

ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১৪–এর বিচারক মুর্শিদ আহমেদ রোববার রায়ের জন্য এই দিন ধার্য করেন।

পাঁচ বছর আগে ঢাকায় এক পুলিশ পরিদর্শককে হত্যার আসামি রবিউল ইসলাম নাম পাল্টে আরাভ খান পরিচয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে আছেন। সম্প্রতি সেখানে একটি স্বর্ণালংকারের দোকান উদ্বোধন করে আলোচনায় আসেন তিনি।

আদালতসংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি অস্ত্রসহ গ্রেফতার হন রবিউল ইসলাম। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রমনা থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করে। আরাভ খানের বিরুদ্ধে ওই বছর ১০ মে আদালত অভিযোগ গঠন করেন। একই বছরের ২৪ জুন উচ্চ আদালত থেকে জামিন নেন রবিউল। তবে আদালতে হাজির না হওয়ায় ২০১৮ সালের ১৮ জানুয়ারি আদালত তার জামিন বাতিল করেন।

রবিউলের বিরুদ্ধে এ মামলায় ১০ জন সাক্ষীকে আদালতে হাজির করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি) এ কে এম সালাহউদ্দিন।

রবিউলের বিরুদ্ধে ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) পরিদর্শক মামুন ইমরান খান হত্যার মামলাটি বিচারাধীন। ওই মামলায় মাত্র একজন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। এ মামলায় নিজের পরিচয়ে আরেকজনকে আদালতে হাজির করিয়েছিলেন রবিউল।

২০১৮ সালের ৮ জুলাই রাজধানীর বনানীর একটি বাসায় খুন হন পরিদর্শক মামুন ইমরান খান। পরদিন গাজীপুরের জঙ্গল থেকে তার আধপোড়া মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় মামুনের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম খান বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় খুনের মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত করে পলাতক রবিউল ওরফে আরাভসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ অভিযোগপত্র দেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

ঢাকায় পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, মামুন এমরান খান খুনের পর একপর্যায়ে রবিউল পালিয়ে যান। পরে আরাভ খান নামে ভারতীয় পাসপোর্ট নিয়ে তিনি দুবাইয়ে অবস্থান করেন। গত ১৫ মার্চ দুবাইয়ের নিউ গোল্ড সুকে জমকালো অনুষ্ঠানে আরাভ জুয়েলার্স নামে একটি সোনার দোকানের উদ্বোধন করেন তিনি। ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ক্রীড়া ও বিনোদনজগতের অনেক তারকাকে হাজির করে আলোচনায় আসেন।

   

তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন

তিন মামলায় মামুনুল হকের জামিন

  • Font increase
  • Font Decrease

রাজধানীর পল্টন ও মতিঝিল থানার পৃথক তিন মামলায় হেফাজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মাহবুবুল হকের আদালত এ জামিন মঞ্জুর করেন।

মামুনুল হকের আইনজীবী আব্দুস সালাম হিমেল এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ২০১৩ সালের মতিঝিল থানার এক মামলায় ও ২০২১ সালের পল্টন থানার দুই মামলায় জামিন পেয়েছেন।

তার বিরুদ্ধে ঢাকায় ও ঢাকার বাইরে একাধিক মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন না পাওয়ায় এখনই তিনি কারামুক্ত হতে পারছেন না।

২০২১ সালের ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে গ্রেফতার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এরপর থেকে তিনি কারাগারে আটক রয়েছেন।

;

কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চান হাইকোর্ট



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চান হাইকোর্ট

কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চান হাইকোর্ট

  • Font increase
  • Font Decrease

কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গাকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত করা হয়েছে তার তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ৬ জুনের মধ্যে কক্সবাজারের ডিসিসহ সংশ্লিষ্টদের এ তালিকা আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে।

একইসঙ্গে কক্সবাজারের ঈদগাঁও ইউনিয়নের ৩৮ রোহিঙ্গাকে ভোটার তালিকা থেকে বাদ দেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া।

এর আগে মঙ্গলবার কত রোহিঙ্গা কক্সবাজারে নাগরিকত্ব পেয়ে ভোটার হয়েছেন তার তালিকা দাখিলের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। একইসঙ্গে ভোটার তালিকা থেকে রোহিঙ্গাদের বাদ দেওয়ার আর্জি জানানো হয় রিটে। এছাড়া ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকা হালনাগাদ না করা পর্যন্ত ঘোষিত তফসিলে নির্বাচন ও ভোটগ্রহণ বন্ধ বা স্থগিত রাখার আর্জি জানানো হয়।

রিটে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিব, নির্বাচন কমিশন সচিব, কক্সবাজার জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারসহ (এসপি) সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।

স্থানীয় ভোটার মো. হামিদুর রহমানের পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া এ রিট দায়ের করেন।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া জানান, কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়ে বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নিয়েছেন ৩৮ রোহিঙ্গা। তাদের তালিকা যুক্ত করে রিট আবেদন করা হয়। এছাড়াও একই ইউনিয়নে কয়েকশ’ (সাড়ে তিনশ) রোহিঙ্গা নাগরিক হয়েছেন বলে অভিযোগ তুলে তাদের নাগরিকত্ব বাদ দিয়ে ভোটার তালিকা হাল নাগাদ না করা পর্যন্ত ওই ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন স্থগিত রাখার আর্জি জানানো হয়েছে রিটে।

;

আপিল বিভাগে তিনজন বিচারপতি নিয়োগ



স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

হাইকোর্ট বিভাগের তিনজন বিচারপতিকে বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৯৫ (১)-এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে এ নিয়োগ প্রদান করেন।

নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত বিচারপতিরা হলেন, বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ২৫ এপ্রিল সকাল সাড়ে ১০টায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে নিয়োগপ্রাপ্ত বিচারপতিদের শপথবাক্য পাঠ করাবেন।

;

আপিল বিভাগে তিন বিচারপতি নিয়োগ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে তিনজন বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) দুপুরে এবিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে আইন মন্ত্রণালয়।

নিয়োগপ্রাপ্তরা হলেন– বিচারপতি মুহাম্মদ আবদুল হাফিজ, বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম, বিচারপতি কাশেফা হোসেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, আপিল বিভাগে সদ্য নিয়োগ পাওয়া তিন বিচারপতির শপথ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায়। প্রধান বিচারপতি তাদের শপথ পড়াবেন।

আরও বলা হয়েছে, শপথ গ্রহণের পর থেকে এই নিয়োগ কার্যকর হবে।

সংবিধানে ৯৫ এর ১ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে এই তিন বিচারকের নিয়োগে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। তারা তিনজনই হাইকোর্টের বিচারপতি। বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন।

বর্তমানে প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে পাঁচজন বিচারপতি রয়েছেন। তিনজনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে আপিল বিভাগের বিচারপতির সংখ্যা দাঁড়াবে আটজন।

;