চীনের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিক্ষোভে উত্তাল হংকং



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তাটোয়েন্টিফোর.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চীনের কমিউনিস্ট শাসনের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিক্ষোভে উত্তাল হংকং। বিক্ষোভকারীদের সহিংসতার মুখে পুলিশ বিক্ষোভকারীদের ওপর জলকামান, রাবার বুলেট ও টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে।

মঙ্গলবার (১ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম জানায়, চীনের কমিউনিস্ট শাসনের ৭০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে তিয়েনআনমেন স্কয়ারে ট্যাংক, ক্ষেপণাস্ত্র, সামরিক বিমান ও সাঁজোয়া যানের মহড়াসহ সামরিক বাহিনীর বিভিন্ন কার্যক্রম প্রদর্শিত হয়।

বিক্ষোভকারীরা এ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীকে অবমাননা করে সংঘর্ষ করায় পুলিশি নির্যাতন ও বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে গুলি চালানো হয় বলে সংবাদের প্রতিবেদনে জানানো হয়।

আরও পড়ুন: গণবিক্ষোভের মুখে হংকংয়ে সরকারি দফতর বন্ধ ঘোষণা

বিক্ষোভকারীদের গণতন্ত্রপন্থি উল্লেখ করে পুলিশ এ অভিযান চালায়। 'ক্যাট এন্ড মাউস ক্ল্যাস' উল্লেখ করে প্রতিবেদনে জানানো হয়, হংকং দ্বীপের সরকারি দফতর থেকে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া চালিয়ে বিক্ষোভকারীদের শহরের হেনেসি রোডে নিয়ে যাওয়া হয়।

আরও পড়ুন: হংকংয়ে বিক্ষোভ: ক্যারি ল্যামের পদত্যাগ দাবি

কয়েক হাজার বিক্ষোভকারী পুলিশের বাধা অতিক্রম করে বিক্ষোভ চালিয়ে যায়। এক পর্যায়ে বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। এ হামলায় একজন পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত হয়।

দেশটির সংবাদমাধ্যম পুলিশের বরাতে জানায়, তারা নিজেদের আত্মরক্ষার্থে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়।

আরও পড়ুন: হংকংয়ে পার্লামেন্ট ভবন ভাঙচুর

প্রায় চার মাসের এ বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের পাল্টাপাল্টি সংঘর্ষ চলছে। গত (৯ জুন) প্রস্তাবিত প্রত্যর্পণ বিল পাশের পর বিক্ষোভকারীরা একটি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিল শুরু করে। বিক্ষোভকারীদের মতে, প্রত্যর্পণ বিলটি পাশ হলে হংকংয়ের ওপর হস্তক্ষেপ বাড়িয়ে দেবে চীনা সরকার। এরই জের ধরে হংকংয়ের এ বিক্ষোভ চলমান রয়েছে। বিক্ষোভকারীরা চীনের শাসন থেকে হংকংকে মুক্তির দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। 

আরও পড়ুন: গণবিক্ষোভের মুখে হংকংয়ে সরকারি দফতর বন্ধ ঘোষণা

চীনের প্রত্যর্পণ বিলের প্রতিবাদে নতুন ‘আমব্রেলা মুভমেন্ট’

   

সিরিয়ায় আইএসের হামলায় সরকার সমর্থক ২০ সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার দামেস্ক-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) আইএস-এর দুটি হামলায় দেশটির সরকার সমর্থক বাহিনীর ২০ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স। খবরটি নিশ্চিত করেছে সিরিয়ান যুদ্ধ পর্যবেক্ষক সংস্থা।

সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, হোমস প্রদেশের পূর্ব গ্রামাঞ্চলে একটি সামরিক বাসে আইএস হামলা চালিয়ে সরকারি বাহিনী ও সরকার সমর্থক বন্দুকধারীদের মোট ১৬ জনকে হত্যা করেছে।

ব্রিটেনভিত্তিক এই পর্যবেক্ষক সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের আলবুকামাল প্রত্যন্ত এলাকায় একটি সামরিক সাইটে আইএস-এর অপর এক হামলায় সরকারি বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত হয়েছে।

এদিকে, আইএস ছাড়াও সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে শুক্রবার একটি সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। সিরিয়ার সরকার ও ব্রিটিশ পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ কথা জানিয়েছে।

সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইসরায়েলি শত্রু পক্ষ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালিয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলে আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে এবং এতে কিছু জিনিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রহমান বলেন, সোয়াইদা ও দারা প্রদেশের মধ্যবর্তী জায়গায় সিরীয় সেনাবাহিনীর একটি রাডার ব্যবস্থাকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটির সেনাবাহিনী ও ইরান-সমর্থিত যোদ্ধাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী শতাধিকবার হামলা চালিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় ইরান-সমর্থিত হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে হামলার হার বেড়েছে।

এদিকে এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। যদিও ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ইস্পাহান বিমানবন্দরের কাছে বিস্ফোরণ হয়েছে।

;

সিরিয়ায় আইএসের হামলায় সরকার সমর্থক ২০ সেনা নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়ার দামেস্ক-নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) আইএস-এর দুটি হামলায় দেশটির সরকার সমর্থক বাহিনীর ২০ সেনা নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স। খবরটি নিশ্চিত করেছে সিরিয়ান যুদ্ধ পর্যবেক্ষক সংস্থা।

সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস বলেছে, হোমস প্রদেশের পূর্ব গ্রামাঞ্চলে একটি সামরিক বাসে আইএস হামলা চালিয়ে সরকারি বাহিনী ও সরকার সমর্থক বন্দুকধারীদের মোট ১৬ জনকে হত্যা করেছে।

ব্রিটেনভিত্তিক এই পর্যবেক্ষক সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, সিরিয়ার পূর্বাঞ্চলের আলবুকামাল প্রত্যন্ত এলাকায় একটি সামরিক সাইটে আইএস-এর অপর এক হামলায় সরকারি বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত হয়েছে।

এদিকে, আইএস ছাড়াও সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে শুক্রবার একটি সামরিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। সিরিয়ার সরকার ও ব্রিটিশ পর্যবেক্ষক সংস্থা সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস এ কথা জানিয়েছে।

সিরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘ইসরায়েলি শত্রু পক্ষ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে হামলা চালিয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলে আমাদের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে এবং এতে কিছু জিনিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদেল রহমান বলেন, সোয়াইদা ও দারা প্রদেশের মধ্যবর্তী জায়গায় সিরীয় সেনাবাহিনীর একটি রাডার ব্যবস্থাকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালে সিরিয়ায় গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটির সেনাবাহিনী ও ইরান-সমর্থিত যোদ্ধাদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী শতাধিকবার হামলা চালিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় ইরান-সমর্থিত হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে হামলার হার বেড়েছে।

এদিকে এক মার্কিন কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এবিসি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, শুক্রবার ইরানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। যদিও ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, ইস্পাহান বিমানবন্দরের কাছে বিস্ফোরণ হয়েছে।

;

২০০ আসনও পাবে না বিজেপি : মমতা



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ভারতে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) শুরু হয়েছে লোকসভা নির্বাচন। প্রথম দফায় পশ্চিমবঙ্গের তিনটি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে। কুচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়িতে নির্বাচনের চলাকালীন মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ার কৃষক বাজার ময়দানে জনসভা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের।

মুর্শিদাবাদের তৃণমূল প্রার্থী আবু তাহের খানের সমর্থনে সেখানে প্রচারণাও চালান তিনি। তৃতীয় দফায় আগামী ৭ মে মুর্শিদাবাদে ভোট রয়েছে। শুক্রবার হরিহরপাড়ার জনসভা শেষ করে মমতা যাবেন জঙ্গিপুরে। সেখানে দলের প্রার্থী খলিলুর রহমানের সমর্থনে প্রচার করবেন তিনি। এর পর শনিবার যাবেন মালদহে।

এদিকে, লোকসভা নির্বাচনের যে সমীক্ষাগুলোতে বিজেপিকে এগিয়ে রাখা হয়েছে, সেগুলোকে ভুয়া বলে উল্লেখ করেছেন মমতা। তিনি বলেন, ‘দেশে ২০০টি আসনও পাবে না বিজেপি। সব সমীক্ষা ভুয়া। লাখ লাখ টাকা ঢেলে সমীক্ষা করেছে। ওতে কান দেবেন না। মানুষের চোখ বলছে, বিজেপি জিতবে না।’

এনডিটিভি জানিয়েছে, শুক্রবারের সভায় নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন মমতা। তিনি বলেন, ‘যার বিয়ে সে-ই পুরোহিত-এটা প্রথম দেখছি। কী করে রাজ্যের পুলিশকে পুরো বাদ দিয়ে আপনারা শুধু কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে নির্বাচন করাচ্ছেন? যাতে লোকে ভোট দিতে না পারে?’

‘ইন্ডিয়া’ প্রসঙ্গে মুর্শিদাবাদের সভায় মমতা বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে, আমরা ইন্ডিয়া, আমাদের ভোট দিন। ইন্ডিয়া এখানে নেই, ওটা দিল্লির। আমিই তৈরি করেছি। কংগ্রেস, সিপিএম এখানে ইন্ডিয়া নয়। ওরা বিজেপি করে। ওদের একটা ভোট দেওয়া মানে বিজেপিকে দুটো ভোট দেওয়া। একটা ভোটও দেবেন না।’

এ ছাড়াও মুর্শিদাবাদের সভায় ১০০ দিনের কাজের বিকল্প হিসাবে রাজ্যে ৫০ দিনের কাজের গ্যারান্টি দিয়েছেন মমতা। তিনি বলেন, ‘কেন্দ্র ১০০ দিনের কাজের টাকা দেয় না। আমি গ্যারান্টি দিচ্ছি। ৫০ দিনের কাজ করতে পারবেন। কেউ চাইলে ৬০ দিনও করতে পারেন।’

;

ইরানে হামলার পর বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ইরানের ইসফাহান শহরে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) ভোরে ইসরায়েলি বিস্ফোরণের ঘটনা একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। তবে ইরানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, কয়েকটি মিনি ড্রোন হামলা হয়েছে এবং সেগুলোকে প্রতিহত করতে সেখানে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়। এর ফলেই দেশের কয়েকটি অঞ্চলে প্রচণ্ড শব্দ শোনা গেছে।

এদিকে, ইরানে বিস্ফোরণের পর প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন বিশ্বনেতারা। সেই প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে আল জাজিরা। নিম্নে সেই প্রতিক্রিয়া তুলে ধরা হলো:

ওমান

ওমানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের ইসফাহানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা করছে ওমান। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘এ অঞ্চলে ইসরায়েলের বারবার সামরিক হামলার নিন্দা জানাচ্ছে মাসকাট।’ প্রসঙ্গত, উপসাগরীয় দেশটি দীর্ঘদিন ধরে ইরান ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে মধ্যস্থতা করে আসছে।

মিশর

মিশরের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে শত্রুতা বৃদ্ধির বিষয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন মিশর। এ অঞ্চলে সংঘাত ও অস্থিতিশীলতা প্রসারিত করার পরিণতি সম্পর্কেও সতর্ক করেছে মিশর।

ইতালি

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা প্রশমনের আহ্বান জানিয়েছেন ইতালির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্তোনিও তাজানি। ইতালির দ্বীপ ক্যাপ্রি থেকে তিনি আরএআই নিউজকে বলেন, ‘আমরা সবাইকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।’
উল্লেখ্য, ক্যাপ্রিতে ইতালি সাতটি দেশের গ্রুপের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের একটি বৈঠকের আয়োজন করেছে।

যুক্তরাজ্য

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেছেন, ‘ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে উল্লেখযোগ্য উত্তেজনা বৃদ্ধি কারও স্বার্থে নয়। আমরা যা দেখতে চাই তা হলো, পুরো অঞ্চলজুড়ে শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করছে।’

ইউরোপীয় ইউনিয়ন

ইউরোপীয় কমিশনের প্রধান উরসুলা ফন ডার লেইন মধ্যপ্রাচ্যে আরও উত্তেজনা এড়াতে সংযম থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। ফিনল্যান্ড সফরকালে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের সম্ভাব্য সবকিছু করতে হবে। তাই, সব পক্ষ যেন ওই অঞ্চলে উত্তেজনা থেকে বিরত থাকে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অঞ্চলটির স্থিতিশীলতা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় এবং সব পক্ষই পরবর্তী পদক্ষেপ থেকে যেন বিরত থাকে।’

নেদারল্যান্ডস

নেদারল্যান্ডসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাঙ্কে ব্রুইনস স্লট বলেছেন, নেদারল্যান্ডস ইরানের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। ব্রুইনস স্লট এক্স-এ যোগ করেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের সাম্প্রতিক ঘটনাবলী গভীর উদ্বেগজনক। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে, এই উত্তেজনার যেন বৃদ্ধি রোধ করা যায়।’

চীন

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, চীন প্রাসঙ্গিক প্রতিবেদনগুলো নোট করেছে এবং উত্তেজনাকে আরও বাড়িয়ে তোলে এমন কোনও পদক্ষেপের বিরোধিতা করে।

জাপান

জাপানের প্রধান মন্ত্রিপরিষদ সচিব ইয়োশিমাসা হায়াশি বলেছেন, ‘মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন এবং পরিস্থিতির বৃদ্ধি ঘটায় এমন যেকোনো পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানায় জাপান।

তিনি আরও বলেন, ‘পরিস্থিতির আরও অবনতি রোধে প্রয়োজনীয় সব কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে টোকিও।’

কানাডা

কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলি এক্স-এ বলেছেন, ‘আমরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা ইতালিতে জি-৭ অধিবেশনে পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করব।’

ফ্রান্স

ফ্রান্সের ডেপুটি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন-নোয়েল ব্যারোট বলেছেন, ‘ফ্রান্সের অবস্থান হলো উভয় পক্ষকে উত্তেজনা হ্রাস এবং সংযমের জন্য আহ্বান জানানো।’

;