মিশরে গির্জায় অগ্নিকাণ্ডে ৪১ জনের প্রাণহানি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
মিশরে গির্জায় অগ্নিকাণ্ডে ৪১ জনের প্রাণহানি

মিশরে গির্জায় অগ্নিকাণ্ডে ৪১ জনের প্রাণহানি

  • Font increase
  • Font Decrease

মিশরের রাজধানী কায়রোতে একটি গির্জায় রোববার ভোরে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় কমপক্ষে ৪১ জন নিহত এবং ৫৫ জন আহত হয়েছে । প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা। এই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই শিশু বলে জানিয়েছেন ।

রোববার এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি ও রয়টার্স।

দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ইমবাবা জেলার আবু সিফিনি গির্জায় অগ্নিকাণ্ডের কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।

প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি তার ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘আমি সব ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে সমস্ত রাষ্ট্রীয় পরিষেবা সংস্থাগুলোকে সেখানে পাঠিয়েছি।’

মিসরের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা মেনা জানিয়েছে, কায়রোর ইমবাবার গ্রেটার জেলার আবু সেফেইন চার্চে আগুন লেগেছে। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আগুন লাগার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়।

রয়টার্স বলেছে, ইমবাবার কপটিক আবু সিফিন গির্জায় রোববার সকালের দিকে গণপ্রার্থনা প্রায় ৫ হাজার মানুষ উপাসনার জন্য সমবেত হয়েছিলেন। সেই সময় গির্জার ভেতরে আগুন ছড়িয়ে পড়লে সবাই ছোটাছুটি শুরু করে। অগ্নিকাণ্ডে গির্জার একটি প্রবেশপথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেখানে পদদলনের ঘটনা ঘটে।

মিশরের কপ্টিক খ্রিস্টানরা মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম খ্রিস্টান সম্প্রদায়, তবে সংখ্যালঘু হওয়ায় তারা প্রায় হামলার শিকার হয় । মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ মিশরের ১০ কোটি ৩০ লাখ জনসংখ্যার মধ্যে অন্তত ১ কোটি কপ্টিক খ্রিস্টান রয়েছে ।

   

কঠোর ভিসা নীতির পরিকল্পনায় যুক্তরাজ্য



আন্তর্জাতিক ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিবাসন রোধ করতে ভিসা নীতিকে আরও কঠোর করার পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাজ্য প্রশাসন। সোমবার (৪ ডিসেম্বর) দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি কঠোর ভিসা নীতি প্রসঙ্গে পাঁচ দফার একটি পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।

যুক্তরাজ্য সরকারের চলতি বছরের নভেম্বরের এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২২ সালে দেশটিতে ৭ লাখ ৪৫ হাজার মানুষ অভিবাসন হিসেবে প্রবেশ করেছে, যা যুক্তরাজ্যের অভিবাসন ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

এর ফলে উদ্বেগ সৃষ্টি হওয়ায় নতুন এই পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে দেশটির সরকার।

জেমস ক্লেভারলি ভিসা নীতিতে যেসব পরিবর্তনের কথা বলেছেন সেগুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে- অভিবাসী দক্ষ কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি। আগে যেখানে তাদের ন্যূনতম বেতন ছিল ২৬ হাজার ২০০ পাউন্ড, এখন সেটি বাড়িয়ে ৩৮ হাজার ৭০০ পাউন্ড নির্ধারণ করা হয়েছে।

আর এই বেতন বৃদ্ধির ফলে গত বছর যে তিন লাখ নতুন অভিবাসী যুক্তরাজ্যে আসার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়েছিলেন, তারা আর আসতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন ক্লেভারলি।

এছাড়া নতুন এই পরিকল্পনায় পারিবারিক ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম আয়ের পরিমাণও বাড়ানো হয়েছে। ফলে এখন থেকে পারিবারিক ভিসায় যুক্তরাজ্যে যেতে হলে আবেদনকারীর ন্যূনতম আয় থাকতে হবে ৩৮ হাজার ৭০০ পাউন্ড।

আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশ্যে দেওয়া এক বক্তব্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, যুক্তরাজ্যে অভিবাসনের লাগাম টানা প্রয়োজন। বছরের পর বছর ধরে দেশটিতে স্বাস্থ্য ও পরিচর্যা ভিসার অপব্যবহার করা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের অভিবাসনের তথ্য প্রকাশ হওয়ার পর থেকেই দেশটিতে অভিবাসন কমিয়ে আনার ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও তার সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টিকারী ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা।

দেশটিতে অভিবাসীদের সংখ্যায় এমন বৃদ্ধি সুনাক ও ক্ষমতাসীন দল কনজারভেটিভ পার্টির জন্য একটি বড় রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে। কারণ তারা ২০১০ সাল থেকেই অভিবাসন কমানোর ব্যাপারে প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসছে।

এদিকে, নতুন এই পরিকল্পনার প্রতিক্রিয়ায় লেবার পার্টির সংসদ সদস্য ইভেট কুপার বলেছেন, সোমবারের ঘোষণা এটিই বুঝিয়ে দিয়েছে যে, অভিবাসন ব্যবস্থা ও অর্থনীতি- উভয় ক্ষেত্রেই বছরের পর বছর ধরে টোরিরা কীভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে।

তিনি বলেন, অভিবাসীদের সংখ্যায় লাগাম টানা উচিত, অথচ এ বিষয়ে কনজারভেটিভরা আর উল্লেখযোগ্য কোনও টেকসই সংস্কার আনতে পারছে না।

অন্যদিকে, ব্রিটেনের ট্রেড ইউনিয়ন ইউনিসনের জেনারেল সেক্রেটারি ক্রিস্টিনা ম্যাকানিয়া নতুন অভিবাসন নীতিকে নিষ্ঠুর বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, এই পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্য ও সামাজিক পরিচর্যার ক্ষেত্রে বিপর্যয় ডেকে আনবে।

তিনি বলেন, ‘অভিবাসী শ্রমিকদের এখানে আসতে উৎসাহিত করা হয়েছিল, কারণ উভয় সেক্টরেই কর্মীদের যথেষ্ঠ অভাব রয়েছে। হাসপাতাল ও কেয়ার হোমগুলো এসব অভিবাসী শ্রমিকদের ছাড়া কাজ চালাতে পারবে না।’

তবে নতুন এই পরিকল্পনাকে ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির অনেক সংসদ সদস্য স্বাগত জানিয়েছেন।

;

নাইজেরিয়ায় ভুল ড্রোন হামলায় ৮৫ বেসামরিক নিহত



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
নাইজেরিয়ায় নিহতদের জানাজার চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

নাইজেরিয়ায় নিহতদের জানাজার চিত্র। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

নাইজেরিয়ার সেনাবাহিনীর একটি ভুল ড্রোন হামলায় গত রবিবার (৩ ডিসেম্বর) দেশটির উত্তর-পশ্চিম কাদুনা রাজ্যের একটি গ্রামে কমপক্ষে ৮৫ জন বেসামরিকের নিহত হওয়ার খবর জানিয়েছে এনডিটিভি।

দেশটির প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ টিনুবু মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) ওই ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

এদিকে দেশটির সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে যে, তাদের একটি ড্রোন সশস্ত্র গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে হামলা চালানোর পরিবর্তে ভুলক্রমে টুডুন বিরি গ্রামে আঘাত হানে, যখন সেখানকার বাসিন্দারা একটি মুসলিম উত্সব উদযাপন করছিল।

ওই হামলায় হতাহতের কোনও পরিসংখ্যান দেয়নি সেনাবাহিনী, তবে স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছে, নিহতের সংখ্যা ৮৫ জন, যাদের মধ্যে অনেক নারী ও শিশু রয়েছে।

দেশটির ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি ম্যানেজমেন্ট এজেন্সি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘উত্তর-পশ্চিম জোনাল অফিস স্থানীয় কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে জানা গেছে যে, এখনও পর্যন্ত ৮৫ জনকে দাফন করা হয়েছে।’

ওই হামলায় আহত ৬৬ জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য. নাইজেরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী প্রায়শই দেশের উত্তর-পশ্চিম এবং উত্তর-পূর্বে দস্যু মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে বিমান হামলার উপর নির্ভর করে, যেখানে জিহাদিরা এক দশকেরও বেশি সময় ধরে লড়াই করছে।

প্রেসিডেন্সি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘প্রেসিডেন্ট টিনুবু ঘটনাটিকে খুবই দুর্ভাগ্যজনক, বিরক্তিকর এবং বেদনাদায়ক হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি নাইজেরিয়ার মানুষের মর্মান্তিক ক্ষতির জন্য ক্ষোভ ও শোক প্রকাশ করেছেন।’

;

সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব সফরে পুতিন



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছবি : সংগৃহীত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি সপ্তাহের শেষে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব সফরে যাচ্ছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। পুতিনের সহযোগী ইউরি উশাকভের বরাতে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।

টেলিগ্রাম চ্যানেলকে তিনি বলেন, ‘এটি হবে একটি কর্মময় সফর। সৌদি আরবে পুতিন সেদেশের যুবরাজের সাথে বৈঠক করবেন। এর আগে আমরা সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর করবো।’

উল্লেখ্য, পুতিন কোভিড মহামারীর আগে ২০১৯ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও সৌদি আরব সফর করেছিলেন।

এদিকে, রাশিয়ার ২০২৪ সালের নির্বাচনে আবার প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পুতিন। খবরটি দ্য টেলিগ্রাফের একটি প্রতিবেদনে বলা হলেও পুতিনের কার্যালয় এ খবর এখনও নিশ্চিত করেনি।

প্রতিবেদনটি বেনামি ক্রেমলিন সূত্রের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, যারা জানিয়েছে, শিগগিরই এ বিষয়ে ঘোষণা দেওয়া হবে।

বরিস ইয়েলৎসিনের পর ৭১ বছর বয়সি পুতিন ১৯৯৯ সালে প্রথম রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।

উল্লেখ্য, পুতিন ইতিমধ্যেই জোসেফ স্টালিনের পর অন্য যেকোনও শাসকের চেয়ে বেশি সময় ধরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ক্রেমলিণের বিশ্বস্ত একটি সূত্রে টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ‘সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে তিনি নির্বাচনে লড়বেন।’

২০২৪ সালের মার্চ মাসে রাশিয়ায় নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ গত সেপ্টেম্বরে বলেছিলেন, ‘পুতিন যদি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তবে কেউ তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে না।’

রাশিয়ার সংবিধান অনুসারে দেশটির প্রেসিডেন্ট ছয় বছরের জন্য নির্বাচিত হন। তাই পুতিন ২০৩০ সাল পর্যন্ত শীর্ষ পদে থাকবেন।

দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, পুতিন গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণ করার পর উত্তাল সময়ের মধ্যে দিয়ে গেলেও ফের ক্ষমতায় আসতে চান।

রাশিয়ার অভ্যন্তরে ৭১ বছর বয়সি এই নেতার অনুমোদনের রেটিং ৮০ শতাংশে দাঁড়িয়েছে বলে জানা গেছে।

;

সুরঙ্গে পানি ঢুকিয়ে হামাসকে শেষ করার পরিকল্পনা ইসরায়েলের



আন্তর্জাতিক ডেস্ক বার্তা২৪.কম
গাজায় হামাসের টানেল। ছবি : সংগৃহীত

গাজায় হামাসের টানেল। ছবি : সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

গাজার সুড়ঙ্গগুলোতে পানি ঢুকিয়ে এ বার হামাসকে শেষ করার প্রস্তুতি নিয়েছে ইসরায়েল। রয়টার্স জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই সেখানে বড় বড় পাম্প নিয়ে এসেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

যুক্তরাষ্ট্রের এক সরকারি কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে এমনটাই জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

ইসরায়েল প্রথম থেকেই দাবি করে আসছে, গাজার নীচে সুড়ঙ্গগুলো থেকেই লড়াই চালাচ্ছে হামাস। স্থলপথে গাজায় ঢোকার পর ইজ়রায়েল বাহিনীর প্রথম লক্ষ্য ছিল সুড়ঙ্গগুলোকে ধ্বংস করা।

পুরো গাজাজুডে যেভাবে হামাসের সুড়ঙ্গের জাল বিস্তৃত তাতে বেশ চ্যালেঞ্জের মুখেই পড়তে হচ্ছে ইসরায়েল বাহিনীকে। হাসপাতাল, স্কুল, বড় বড় আবাসনের নীচে সুড়ঙ্গ বানিয়ে সেগুলো আত্মগোপন, কমান্ড সেন্টার হিসাবে ব্যবহার করছে বলে দাবি ইসরায়েলের।

আকাশপথ, স্থলপথে হামলা চালিয়েও যখন সুড়ঙ্গের ওই জাল ছেঁড়া বড় বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে বলেই এ বার অন্য পথ বেছে নিল বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর বাহিনী।

ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রথমে সুড়ঙ্গগুলো চিহ্নিত করা হবে। তার পর পাম্প দিয়ে পানি ঢুকিয়ে প্লাবিত করা হবে ওই সুড়ঙ্গগুলোকে।

ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, আল-শাতি শরণার্থী শিবিরের কয়েক কিলোমিটার উত্তরে বড় বড় পাঁচটি পাম্প বসিয়েছে ইসরায়েল বাহিনী। যে পাম্পগুলোর মাধ্যমে ঘণ্টায় কয়েক হাজার কিউবিক মিটার পানি তোলা যায়। কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই হামাসের সুড়ঙ্গগুলোতে পানি ঢোকানো হতে পারে বলে ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

তবে পাশাপাশি আরও একটি বিষয় উঠে আসছে। সেটি হল, সব জিম্মি মুক্তি না পাওয়া পর্যন্ত কি এই কৌশল নেবে ইসরায়েল? যদিও এই বিষয়ে স্পষ্ট কোনও উল্লেখ নেই ওই প্রতিবেদনে। ইসরায়েলও এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেনি।

তবে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল দাবি করেছে, ইসরায়েল বাহিনীর এক কর্মকর্তা সুড়ঙ্গে পানি ঢোকানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছে ঠিকই, তবে হামাসের সুড়ঙ্গগুলোকে যে একেবারে ধ্বংস করে দেওয়ার নানা রকম কৌশল নেওয়া হচ্ছে, সে বিষয়ে জানিয়েছেন।

তবে ইসরায়েল বাহিনীর একটি অংশ আবার ওই রণকৌশলের বিষয়টিকে পুরোপুরি উড়িয়েও দিতে চাননি বলেও ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে।

;