চার হাত এক হচ্ছে সিদ্ধার্থ-কিয়ারার



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

বাকি আর মাত্র দুই দিন। আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি চার হাত এক হতে চলেছে বলিউড বর্তমান সময়ের অত্যন্ত জনপ্রিয় জুটি সিদ্ধার্থ মালহোত্রা ও কিয়ারা আদভানির। সেই ‘শেরশাহ’র সময় থেকে চর্চায় এই জুটি। তাই তাদের বিয়ের খবরে মুখে হাসি ফুটেছে সবার।

আর এই বিয়েকে ঘিরে আমন্ত্রিত অতিথিদের জন্য জবরদস্ত বন্দোবস্ত করেছেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, তারকা জুটির বিয়ে হবে রাজস্থানের জয়সলমেরের জনপ্রিয় প্রাসাদ সূর্যগড়ে। অল্প কয়েকজন অতিথি নিমন্ত্রিত থাকলেও সবকিছুই হবে ধামাকার সঙ্গে। অতিথি তালিকায় নাম আছে করণ জোহর, ইশা আম্বানিদের।

বিয়ে উপলক্ষ্যে সূর্যগড় প্যালেসের প্রায় ৮০টি ঘর বুক করা হয়েছে ১০০ অতিথির জন্য। হাই প্রোফাইল অতিথিদের কথা মাথায় রেখে বুকিং করা হয়েছে ৭০টি বিলাসবহুল গাড়িও। যার মধ্যে রয়েছে মার্সিডিজ, জাগুয়ার থেকে বিএমডব্লিউর মতো নামিদামি ব্র্যান্ডের গাড়ি।

ইশা আম্বানির ছোট বেলার বন্ধু অভিনেত্রী কিয়ারা। যদিও তখন তার নাম ছিল আলিয়া। বলিউডে আসার আগে নিজের নাম বদলে কিয়ারা রাখেন। আর সিদ্ধার্থের সঙ্গে সম্পর্কে অনুঘটকের কাজ করেছেন পরিচালক-প্রযোজক করণ জোহর। তাই হাজার হোক তাকেও বাদ দেওয়া যায় না!

যদিও বিয়ে নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটেছেন বর-কনে। প্রেম নিয়েও খুল্লামখুল্লা কথা বলেননি সেভাবে। একাধিক সাক্ষাৎকারে একে-অপরের প্রতি ভালোলাগা হয়তো জাহির হয়েছে, তবে তার থেকে প্রেমের কথা আসেনি। এদিকে বেশিরভাগ সময় সিদ্ধার্থের নাম উঠলেই কিয়ারার চেহারারা লাল আভা বুঝিয়ে দিয়েছে একে-অপরকে চোখে হারাচ্ছেন।

সোশ্যাল মিডিয়াতেও বর্তমানে ট্রেন্ড করছেন এই জুটি। ‘শেরশাহ’র রিল লাইফের প্রেম রিয়েল লাইফে বিয়ে করছে এই খবর পেয়ে অনেকেই আনন্দে আত্মহারা। কেউ মনে করছেন, ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার (শেরশাহতে যে বাস্তব চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন সিদ্ধার্থ) আশীর্বাদও রয়েছে তাদের মাথার উপর।

বলিউডের অন্দরের খবর, ‘শেরশাহ’ ছবিতে কাজ করার সময়ই একে-অপরের কাছাকাছি আসেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা। মাঝে দুজনের আলাদা হয়ে যাওয়ার খবরও শোনা গিয়েছিল। সেই ঝামেলাও মিটিয়েছিলেন সিদ্ধার্থের প্রথম ছবির প্রযোজক করণ জোহর। বছর দুই প্রেমের পর এবার বিয়ে।

   

শৈশবে গানের প্রতি আগ্রহ থেকে ‘নগর বাউল’ জেমস



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
শৈশবে গানের প্রতি আগ্রহ থেকে ‘নগর বাউল’ জেমস

শৈশবে গানের প্রতি আগ্রহ থেকে ‘নগর বাউল’ জেমস

  • Font increase
  • Font Decrease

‘আসবার কালে আসলাম একা’, ‘বাবা কত দিন দেখি না তোমায়’, ‘কবিতা..’, ‘আমার সোনার বাংলা’, ‘এক নদী যমুনা’, ‘পাগলা হাওয়ার তরে’, ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ হলাম- এমন অসংখ্য বিখ্যাত গানের শিল্পী ‘নগর বাউল’ খ্যাত জেমস।

জেমসের পুরো নাম ফারুক মাহফুজ আনাম জেমস। শৈশব থেকেই গানের প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল তার। অন্যান্য অনেকের মতো তার বাবা-মা ও তাকে এই জগতে আসার ব্যাপারে উৎসাহ দেননি। কিস্তু তিনি তার স্বপ্ন পূরণে ছিলেন বদ্ধ পরিকর। তাই গানের জন্য ঘর ছেড়ে ওঠেন চট্টগ্রামের আজিজ বোর্ডিংয়ে। সেখান থেকেই তার গানের জগৎ প্রসারিত হতে থাকে, আর তিনি হয়ে ওঠেন নগর বাউল।

জেমসের বাবা মোজাম্মেল হক ছিলেন সরকারি চাকুরিজীবী। তার বাবার চাকুরি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন জায়গায় স্থানান্তরের কারণে জেমসকে বিভিন্ন জেলায় পড়াশোনা করতে হয়েছিল। সিলেটের ব্লু-বার্ড স্কুল থেকে তার পড়াশোনা শুরু হয় তার। এরপর ভর্তি হয়েছেন রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুলে। নীলফামারী ও সিরাজগঞ্জে কেটেছে তার কলেজজীবন। কলেজে থাকাকালীন তার মাথায় ঢোকে গানের পোকা। 

জেমসের পরিবারে কেউ গানের জগতে যুক্ত ছিলেন না। তাই জেমসকেও এই জগতে আসতে বারণ করেছেন চাননি বাবা-মা। কিন্তু জেমসের ছিল গানের জগতে আসার প্রতি তীব্র ইচ্ছা। আর এই ইচ্ছার কারণেই তাকে ঘর ছাড়তে হয়েছিল।  

ঘর ছাড়ার পর তার ঠিকানা হয়ে উঠে চট্টগ্রামের কদমতলীর মতিয়ার পুলের সেই আজিজ বোর্ডিংয়ের ৩৬ নম্বর কক্ষ। জেমস কোনো এক সাক্ষাৎকারে বলছিলেন, ‘আড্ডা, গান সব কিছুই আমার আজিজ বোর্ডিংয়েই হতো। সেই দিনগুলোর কথা আমার সব সময় মনে থাকবে।’ 

তবে তারকা হয়ে ওঠার পর তাকে আর কখনোই সেখানে যেতে হয়নি। এই নগর বাউল জেমসকে যেমন আজিজ বোর্ডিং পায়নি, পায়নি তার বাবা-মাও। গানের জগতে জেমসের সাফল্যের খবর যখন সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে, ঠিক তখনই জেমসের বাবা-মা পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। জেমস তার গানে তার বাবা-মাকে স্মরণ করেছেন সবসময়। গেয়েছেন তাদের নিয়ে বিভিন্ন গান। যেমন: ‘বাবা কত দিন দেখি না তোমায়...’, ‘সবাই বলে ওই আকাশে লুকিয়ে আছে, খুঁজে দেখো, পাবে দূর নক্ষত্র মাঝে...’।

গানের জগতে আনুষ্ঠানিকভাবে জেমসের আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৮০ সালে। ‘ফিলিংস’ নামে ব্যান্ড গঠনের শধ্য দিয়ে। এই ব্যান্ডের হয়ে ‘স্টেশন রোড’ নামে প্রথম অ্যালবাম প্রকাশ করেন তিনি। সে সময় এই অ্যালবামের কিছু গান স্রোতাদের মাঝে সাড়া জাগায়। এর পরেই ‘অনন্যা’ শিরোনামে একটি একক অ্যালবাম বের করেন তিনি। যা তাকে সংগীত ইন্ডাস্ট্রিতে নিয়ে যায় অনন্য উচ্চতায়।

পরবর্তীতে ‘নগর বাউল’ নামে এক নতুন ব্যান্ড গঠন করেন জেমস। সেই থেকে শ্রোতাদের কাছেও তিনি ‘নগর বাউল’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেন।

তার কিছু বিখ্যাত গানের মধ্যে রয়েছে, ‘আসবার কালে আসলাম একা’, ‘বাবা কত দিন দেখি না তোমায়’, ‘দুঃখিনী দুঃখ করো না’, ‘কবিতা..’, ‘আমার সোনার বাংলা’, ‘এক নদী যমুনা’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কী দিয়া’, ‘পাগলা হাওয়ার তরে’, ‘মীরাবাঈ’, ‘তোর প্রেমেতে অন্ধ হলাম ইত্যাদি।

আজ ২ অক্টোবর এই কিংবদন্তির ৫৯তম জন্মদিন। শুভ জন্মদিন ‘নগর বাউল’ জেমস।

;

শুটিংয়ে ফিরছেন পূর্ণিমা



Mansura chamily
পূর্ণিমা

পূর্ণিমা

  • Font increase
  • Font Decrease

গত কয়েক মাস নিজের মতো করেই সময় কাটিয়েছেন চিত্র নায়িকা পূর্ণিমা। বহুদিন ধরে সিনেমার পর্দায় দেখা যাচ্ছে না তাকে। এর পর ইচ্ছা থাকলেও পছন্দসই না হওয়ায় নতুন কোনো সিনেমায় নিজেকে জড়াতে পারেননি এ চিত্রনায়িকা। যদিও ‘আহারে জীবন’ নামে নতুন সিনেমার শুটিংও করেছেন। এর পর কাজ করেছেন ‘হোটেল রিল্যাক্স’ নামে একটি ওয়েব সিরিজে। তাও মাস কয়েক হয়ে গেল।

তবে চলতি মাসের মাঝামাঝি আবারও কাজে ফেরার কথা জানিয়েছেন নায়িকা পূর্ণিমা। গত দেড় বছর ধরে তিনি একটি প্রসাধনী পণ্যের কোম্পানির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ছিলেন। সেই কোম্পানির ওভিসি (অনলাইন বিজ্ঞাপন)’তে মডেল হিসাবে কাজ করেছেন। দেড় বছরের চুক্তি এরই মধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ার পর সম্প্রতি আগামী আরও দুই বছরের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ফের যুক্ত হয়েছেন।

চলতি মাসের মাঝামাঝিতে প্রতিষ্ঠানটির ইনহাউজ পরিচালকের পরিচালনায় নতুন ওভিসির শুটিংয়ে অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন এ অভিনেত্রী।

অভিনেত্রী পূর্ণিমা এ বিষয় বলেন, ‘সময় কাটিয়েছি নিজের মতো করে। হোটেল রিল্যাক্সের পর বেশ কিছু স্ক্রিপ্ট হাতে এসেছিল। কিন্তু প্রচণ্ড গরমের কারণে কাজ করার মুড ছিল না। তাই কিছু দিন পরিবার নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এরই মধ্যে এ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেড় বছরের চুক্তিও শেষ। তারা আবার দুই বছরের জন্য নতুন করে আমাকে চুক্তিবদ্ধ করলেন। চলতি মাসের ঠিক মাঝামাঝি তাদেরই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কাজে ফিরব। এর পর আসলে ভেবে দেখব যে, ভালো স্ক্রিপ্ট পেলে নতুন সিনেমা, নতুন নাটক কিংবা নতুন ওয়েব সিরিজে কাজ করা যায় কী না।’

এদিকে পূর্ণিমা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত ‘গাঙচিল’ নামে একটি সিনেমার কাজও শেষ করেছেন। একই নির্মাতার ‘জ্যাম’ নামে আরও একটি সিনেমায় তিনি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

;

দীর্ঘদিন পর শুটিংয়ে ফিরছেন পূর্ণিমা



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

দীর্ঘদিন ধরে সিনেমার পর্দায় দেখা যাচ্ছে না জনপ্রিয় নায়িকা পূর্ণিমাকে। তবে চলতি মাসের মাঝামাঝিতে এক প্রসাধনী পণ্যের প্রতিষ্ঠানের ইনহাউজ পরিচালকের পরিচালনায় অনলাইন বিজ্ঞাপনের (ওভিসি) শুটিংয়ে অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন এ অভিনেত্রী।

ইচ্ছে থাকলেও চরিত্র পছন্দ না হওয়ায় নতুন কোনো সিনেমায় নিজেকে জড়াতে চাননি এ অভিনেত্রী। কয়েকমাস আগে ‘আহারে জীবন’ নামে নতুন সিনেমার শুটিং করেছেন তিনি। এরপর কাজ করেছেন ‘হোটেল রিল্যাক্স’ নামে একটি ওয়েব সিরিজে। 

গত দেড় বছর ধরে তিনি একটি প্রসাধনী পণ্যের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ ছিলেন। সেই প্রতিষ্ঠানের অনলাইন বিজ্ঞাপনে (ওভিসি) মডেল হিসাবে কাজ করেছেন। দেড় বছরের চুক্তি এরই মধ্যে শেষ হয়ে যাওয়ার পর সম্প্রতি আগামী আরও দুই বছরের জন্য প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ফের যুক্ত হয়েছেন।


পূর্ণিমা বলেন, ‘নিজের মতো করে সময় কাটিয়েছি। হোটেল রিল্যাক্সের পর বেশ কিছু স্ক্রিপ্ট হাতে এসেছিল। কিন্তু প্রচণ্ড গরমের কারণে কাজ করার মুড ছিল না। তাই কিছু দিন পরিবার নিয়েই ব্যস্ত ছিলাম। এরই মধ্যে এক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে দেড় বছরের চুক্তিও শেষ। তারা আবার দুই বছরের জন্য নতুন করে আমাকে চুক্তিবদ্ধ করলেন। চলতি মাসের ঠিক মাঝামাঝি সময়েই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে কাজে ফিরব। ভালো স্ক্রিপ্ট পেলে নতুন সিনেমা, নাটক কিংবা ওয়েব সিরিজে কাজ করা যায় কী না ভেবে দেখব।’

পূর্ণিমা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল পরিচালিত ‘গাঙচিল’ নামে একটি সিনেমার কাজ শেষ করেছেন। একই নির্মাতার ‘জ্যাম’ নামে আরও একটি সিনেমায় তিনি চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

;

‘আমি আহত হইনি, কারা এই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন জানি না’



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে (সিসিএল) বোতল ছুড়ে মারার অভিযোগে চিত্রনায়ক শরিফুল রাজের বিরুদ্ধে মুখ খুললেন অভিনেত্রী মৌসুমী হামিদ।

রোববার (১ অক্টোবর) এ বিষয়ে নিজের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন মৌসুমী হামিদ।

সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের ঘটনায় কেউ কেউ বলছেন, রাজের ছুড়ে মারা বোতলের আঘাতে আহত হয়েছেন মৌসুমী হামিদ। আর তা নিয়েই এতো বিশৃঙ্খলার সূচনা। ফলে, গত দুদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কটাক্ষের শিকার হচ্ছেন শরিফুল রাজ। 

অভিনেত্রী মৌসুমী বলেন, ‘আমি আহত হই নাই। কে বা কারা এই বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছেন আমি জানি না। রাজ বোতল ছুড়ে মেরেছিলেন এটা সত্যি কিন্তু সেটা ফ্লোরে পড়েছে। বোতল ফেটে আমার গায়ে পানি লেগেছে মাত্র। আমি নিজে এটা নিয়ে কোনো অভিযোগ করিনি। কারণ আমি দেখেছি আমাকে বা অন্য কাউকে উদ্দেশ্য করে বোতলটা তিনি মারেননি। ও বরং যারা উত্তেজিত ছিল তাদের ঠেকানোর চেষ্টাও করছিল। শুধু শুধু কেন বার বার বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে, এটা আমি জানি না।’

তিনি আরও বলেন, ‘কাল থেকে এখন পর্যন্ত অসংখ্য মানুষ আমাকে কল দিয়েছেন যারা আমাকে ভালবাসেন। সবাই চিন্তিত হয়েই কল দিয়ে খবর নিচ্ছেন আমি ঠিক আছি কিনা। আমি নিজেও ভাবিনি এত মানুষ আমাকে ভালোবাসেন। আমরা সবাই মানুষ এবং প্রতিটি মানুষই আলাদা মানুষ। আপনাদের কাছে অনুরোধ একজনকে দিয়ে সবাইকে বিবেচনা করবেন না। আর বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়াবেন না। সকলের জন্য শুভকামনা এবং ভালোবাসা।’

শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) রাতে মারামারির ঘটনার জেরে সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগ (সিসিএল) সাময়িক স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে আয়োজক কর্তৃপক্ষ। সিসিএলের গ্রুপ পর্বের এক ম্যাচে দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় ৬ জনকে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবার কথা থাকলেও খেলা স্থগিত করা হয়েছে।

;