সাত পাকে বাঁধা পড়লেন কেএল রাহুল-আথিয়া



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
সাত পাকে বাঁধা পড়লেন কেএল রাহুল-আথিয়া

সাত পাকে বাঁধা পড়লেন কেএল রাহুল-আথিয়া

  • Font increase
  • Font Decrease

সাত পাকে বাঁধা পড়লেন কেএল রাহুল ও আথিয়া শেঠি। গত কয়েক দিন ধরেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল তাদের বিয়ে।

সোমবার বিকেলে আথিয়ার বাবা সুনিল শেঠি জানান, বিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তিনি শ্বশুর হয়েছেন বলেও মজা করে জানান সুনিল শেঠি। বলিউড অভিনেতার খান্ডালার ফার্মহাউসে বিয়ে হয়। বছর দুয়েক ডেটিং করার পর গাঁটছড়া বাঁধলেন আথিয়া ও রাহুল। মুম্বাইতে রাহুল ও আথিয়ার গ্র্যান্ড রিসেপশন হবে বলে জানা গেছে।


খান্ডালায় সুনিল শেঠির বিলাসবহুল বাংলোতে তিন দিন ধরে প্রাক-বিবাহের উৎসব শুরু হয়। রোববার মেহেন্দি ও সংগীতের অনুষ্ঠান হয়। সোমবার বিকেল ৪ টায় সাত পাকে বাঁধা পড়েন রাহুল-আথিয়া। সাদা ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে বিয়ের মণ্ডপ। পরিবার ও কাছের বন্ধুদের আশীর্বাদ ও ভালোবাসায় সম্পন্ন হয় বিয়ে। এরপর বাংলোর বাইরে মিষ্টি নিয়ে হাজির হন সুনিল শেঠি। পাপারাৎজিদের মিষ্টিমুখ করান।


প্রসঙ্গত, কেএল রাহুল ও আথিয়া শেঠির বিয়েতে মোট ১০০ জন অতিথি ছিলেন। চূড়ান্ত গোপনীয়তা রক্ষা করে বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। রাহুল-আথিয়ার বিয়েতে দুই পক্ষের নিকট আত্মীয় ও বন্ধুরাই উপস্থিত ছিলেন। বিয়েতে আমন্ত্রিত অন্য অতিথিদের জন্য সুনীল শেঠির খান্ডালার বাড়ির পাশেই একটি পাঁচতারা হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আথিয়া শেঠি বিয়েতে সেলিব্রিটি আর্টিস্ট আমি প্যাটেলের ডিজাইন করা পোশাক পরেন। অন্যদিকে কে এল রাহুল পরেন ডিজাইনার রাহুল বিজয়ের পোশাক।


তিন দিনের বিয়ের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের অবশ্যই তাঁদের ফোন বন্ধ রাখতে হবে। বিয়ের স্থান থেকে কোনো ছবি এবং ভিডিও পোস্ট না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে আমন্ত্রিত অতিথিদের। বিয়ের সমস্ত আচার-অনুষ্ঠান মিটে যাওয়া পর নবদম্পতিকে সাংবাদিকদের সামনে নিয়ে আসবেন বলে জানিয়েছেন সুনীল শেট্টি।

চলে গেলেন অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান

অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেতা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা খালেকুজ্জামান আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টায় গুলশানে নিজ বাসায় মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭২ বছর।

অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিনি। যার নেশা ও পেশা ছিল অভিনয়। বহু নাটকে বাবা চরিত্রের অন্যতম সফল অভিনেতা তিনি। অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আহসান হাবিব নাসিম ও সাধারণ সম্পাদক রওনক হাসান গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, এম. খালেকুজ্জামানের নামাজের জানাজা কুর্মিটোলার একটি মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

খালেকুজ্জামানের জন্ম বগুড়ার শান্তাহারে। বাবা ডা. শামসুজ্জামান ছিলেন ব্রিটিশ রেলওয়ের মেডিকেল অফিসার। মা শায়েস্তা আক্তার জামান ছিলেন গৃহিনী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্য ও চারুকলা বিভাগের প্রথম মাস্টার্স ডিগ্রীধারীদের একজন তিনি। দেশ স্বাধীনের বেশকয়েক বছর পর খালেকুজ্জামান ১৯৭৫ সালে বিটিভির তালিকাভুক্ত শিল্পী হন। তার আগে স্কুল কলেজ জীবনের তিনি অসংখ্য মঞ্চ নাটকে অভিনয় করেন।

বিটিভিতে তিনি প্রথম নওয়াজেশ আলী খানের প্রযোজনায় ‘সর্পভ্রমে রজ্জু’ নাটকে অভিনয় করেন। এরপর তিনি ধারাবাহিক নাটক ‘তমা’, ‘বড় বাড়ি’, ‘সময় অসময়’, ‘সুবর্ণ সময়’সহ বহু নাটকে অভিনয় করে প্রশংসিত হন। নায়করাজ রাজ্জাক ও কবরীর সঙ্গে ‘অনিবার্ণ’ চলচ্চিত্রে প্রথম অভিনয় করেন।

চলচ্চিত্রে দীর্ঘদিন বিরতির পর মুরাদ পারভেজ’র ‘বৃহন্নলা’য় অভিনয় করেন। এরপর তিনি শিহাব শাহীনের ‘ছুঁয়ে দিলে মন’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তার অভিনীত সর্বশেষ মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমা অনম বিশ্বাসের ‘দেবী’।

;

নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘গৌতম বুদ্ধ’ পুরস্কার পেল 'সাঁতাও'



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘গৌতম বুদ্ধ’ পুরস্কার পেল 'সাঁতাও'

নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘গৌতম বুদ্ধ’ পুরস্কার পেল 'সাঁতাও'

  • Font increase
  • Font Decrease

নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘সাঁতাও’ চলচ্চিত্রটি আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা বিভাগে সেরা চলচ্চিত্রের পুরস্কার ‘গৌতম বুদ্ধ এওয়ার্ড’ পেয়েছে। খন্দকার সুমন পরিচালিত চলচ্চিত্রটির প্রযোজক শারিফ উল আনোয়ার সজ্জন, মুখ্য অভিনয় শিল্পী আইনুন পুতুল এবং বিশেষ প্রতিনিধি মোহাম্মদ রফিকের হাতে বিচারক মণ্ডলী পুরস্কার তুলে দেন।

গত ১৬ থেকে ২০ মার্চ নেপালে অনুষ্ঠিত হলো নেপাল আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। সেখানে ৩৫টি দেশের ৯৫টি ছবি দেখানো হয়। উৎসবের ওয়ার্ল্ড প্যানোরমা ইন্টারন্যাশনাল ফিচার বিভাগে গত ১৭ মার্চ রাজধানী কাঠমান্ডুর দুইটি সিনেপ্লেক্সে প্রদর্শিত হয় ‘সাঁতাও’।

গত ৩ মার্চ ‘সাঁতাও’ চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র আয়োজনে ‘তৃতীয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’-এ প্রতিযোগিতা সেরা ‘প্রযোজনা এবং পরিকল্পনা’ পুরস্কারে পুরস্কৃত হয়। গত ৫ মার্চ ভারতের কেরলা প্রদেশের ত্রিশুল শহরে অনুষ্ঠিত চলচ্চিত্র উৎসব ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অব ত্রিশুল (ইন্ডিয়া)-এর ১৮ তম আসরে চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হয়। এর আগে চলচ্চিত্রটি গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে বাংলাদেশ প্যানওরমা বিভাগে সেরা চলচ্চিত্র পুরস্কার ‘ফিফরিসি অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছিল।

গত ২৭ জানুয়ারি ‘সাঁতাও’ চলচ্চিত্রটি মুক্তি পেয়েছে বাংলাদেশে। এরপর বিকল্প ভাবে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হচ্ছে। গত বছরের নভেম্বরে ২৪ তারিখে ভারতের ‘৫৩তম ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অব ইন্ডিয়া’ চলচ্চিত্র উৎসবের গোয়া প্রদেশের পাঞ্জি শহরে চলচ্চিত্রটির ‘ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার’ হয়।

কৃষকের সংগ্রামী জীবন, নারীর মাতৃত্বের সর্বজনীন রূপ এবং সুরেলা জনগোষ্ঠীর সুখ-দুঃখ, হাসি-কান্নায় গল্প চলচ্চিত্রের পর্দায় হাজির করেছে চলচ্চিত্র “সাঁতাও’’।

গণ-অর্থায়নে নির্মিত চলচ্চিত্র ‘সাঁতাও’-এর মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন আইনুন পুতুল, ফজলুল হক। ‘‘সাঁতাও’’ চলচ্চিত্রের কাহিনী, চিত্রনাট্য এবং সংলাপ লিখেছেন খন্দকার সুমন, সহকারি পরিচালক হিসাবে ছিলেন শ্যামল শিশির, সুপিন বর্মণ ও মাসুদ রানা নকীব, সম্পাদনা, রং-বিন্যাস, এফেক্ট ও টাইটেল, সাউন্ড ডিজাইন ও সাউন্ড মিক্সিং করেছেন সুজন মাহমুদ, শব্দ গ্রহণে ছিলেন নাহিদ মাসুদ, চিত্রগ্রহণে ছিলেন সজল হোসেন, ইহতেশাম আহমদ টিংকু ও খন্দকার সুমন, আবহ সংহীত করেছেন মাহমুদ হায়াৎ অর্পণ, গানে কণ্ঠ দিয়েছেন কামরুজ্জামান রাব্বী, লায়লা তাজনূর সাউদী, লিমা হক, শিল্প নির্দেশনা দিয়েছেন রবি দেওয়ান, পোশাক পরিকল্পনায় ছিলেন আফ্রিনা বুলবুল, নৃত্য পরিচালনা করেছেন ফাহিম রায়হান, রূপসজ্জা করেছেন ফরহাদ রেজা মিলন, পোস্টার ডিজাইন করেছেন সাজ্জাদুল ইসলাম সায়েম। চলচ্চিত্রটির অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোঃ সালাউদ্দিন, সাবেরা ইয়াসমিন, স্বাক্ষ্য শাহীদ, শ্রাবণী দাস রিমি, তাসমিতা শিমু, মিতু সরকার, ফারুক শিয়ার চিনু, আফ্রিনা বুলবুল, রুবল লোদী, কামরুজ্জামান রাব্বী, আব্দুল আজিজ মন্ডল, বিধান রায়, জুলফিকার চঞ্চল, বিনয় প্রসাদ গুপ্ত, সুপিন বর্মণ, রেফাত হাসান সৈকত, আব্দুল্লাহ আল সেন্টু, আলমগীর কবীর বাদল, রবি দেওয়ান, দীনবন্ধু পাল, হামিদ সরকার, মোঃ হানিফ রানা, আকতার হোসেন, আজিজুল হাকিম শিউস, সাইফুল ইসলাম লিটন, রাসেল তোকদার, মজনু সরকার, আবু কালাম, সিদ্দীক আলী, সুজন মাহমুদ, তাহসিনা আকতার তন্বী, নিশাত তাহিয়াত মিমন এবং তিস্তাবাজার এলাকাবাসী।

;

বঙ্গরত্ন সম্মাননা পেলেন সংগীত শিল্পী স্বপ্নীল সজীব



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
বঙ্গরত্ন সম্মাননা পেলেন সংগীত শিল্পী স্বপ্নীল সজীব

বঙ্গরত্ন সম্মাননা পেলেন সংগীত শিল্পী স্বপ্নীল সজীব

  • Font increase
  • Font Decrease

বাংলাদেশের জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী স্বপ্নীল সজীব। রবীন্দ্র সংগীতের প্রচারণায় ঘুরে বেড়ান দেশ বিদেশ। একজন তরুণ রবীন্দ্রসংগীত-শিল্পী হিসেবেই স্বপ্নীল সজীবের যাত্রা হয়েছিল।

কিন্তু সময়ের ধারাবাহিকতায় এ তরুণ কণ্ঠশিল্পী বর্তমানে রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি সব ধরনের গান গেয়ে শ্রোতা দর্শককে মুগ্ধ করে চলেছেন। শুধু দেশেই নয়, দেশের বাইরেও স্বপ্নীল সজীব গান গেয়ে বাংলাদেশি শ্রোতা দর্শককে মুগ্ধ করছেন প্রতিনিয়ত।

সম্প্রতি প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সেমিনারে। সেমিনার শেষে কলকাতায় যোগ দিয়েছিলেন ভারতের ২০তম প্রগতি বাঙলা উৎসবে। সেখানে দেওয়া হয় তাকে সম্মাননা। প্রগতি বাঙলা সেরা বাঙালি ও বঙ্গরত্ন সম্মাননা। রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে কাজ করায় তাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ফ্যাশন ডিজাইনার বিবি রাসেল এবং ডাঃ অরিজিতের হাত থেকে তিনি সম্মাননা গ্রহণ করেন। সম্মাননা পেয়ে স্বপ্নীল সজীব বলেন, সম্মাননা সব সময়ই অনেক বেশি অনুপ্ররেণা জোগায় আমাকে। সম্মাননা আমাকে কাজের প্রতি আরও বেশি সাহস জোগায়। ভারতের বাঙালি উৎসবে আমাকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়েছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। পরবর্তী কাজের প্রতি আমাকে দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে দিলো।ধন্যবাদ ভারতের বিখ্যাত প্রগতি বাঙলা উৎসব কে আমাকে সেরা বাঙালী এবং বঙ্গরত্ন সম্মাননা প্রদান করবার জন্য,এটা আমার জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ অর্জন, ধন্যবাদ প্রগতি বাঙলা আমার প্রানের ও শ্রদ্ধেয় বিবি রাসেল আপা এবং ডাঃ অরিজিত কে আমাকে আমন্ত্রণ ও এত বড় সম্মাননা দেবার জন্য"।

উল্লেখ্য, স্বপ্নীল সজীব নিয়মিত রবীন্দ্র সংগীত চর্চা করেন। বিভিন্ন ভারত ও বাংলাদেশের বাংলা ভাষীদের কাছে জনপ্রিয় রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী তিনি। ইতিমধ্যেই পেয়েছেন অনেক সম্মাননা। মুক্তির অপেক্ষায় আছে তার প্লেব্যাক করা কয়েকটি চলচ্চিত্রের গান যেগুলো শীগ্রই মুক্তি পাবে ভারত এবং বাংলাদেশে।

;

টালিউডের এনটি ওয়ান স্টুডিওতে অগ্নিকাণ্ড



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা ২৪.কম
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

কলকাতায় আবারও ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। রোববার (১৯ মার্চ) ভোর পাঁচটা থেকে সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত আগুন লাগে। দাউদাউ আগুনের গ্রাসে এরই মধ্যে পুড়েছে টালিগঞ্জের এনটি ওয়ান স্টুডিওর একাংশ।

স্থানীয়রা জানান, সকালে তারা প্রথমে স্টুডিওর একাংশে আগুন দেখতে পান। পরে ফায়ার সার্ভিস আসতে আসতে মুহূর্তের মধ্যে আগুন বিধ্বংসী আকার ধারণ করে। এই আগুনের ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। টলিপাড়ার একাধিক সিরিয়ালের শুটিং হতো এই স্টুডিওতে। ভোর হওয়ায় দুর্ঘটনার সময় স্টুডিওতে কোনো কাজ চলছিল না।

যেহেতু স্টুডিওর একাংশে আগুন লেগেছে তা কতক্ষণে নিয়ন্ত্রণে আসবে সেটা যেমন ফায়ার সার্ভিসের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ, একইসঙ্গে সেই আগুন যাতে স্টুডিওর অন্য জায়গায় না ছড়িয়ে পড়ে সেই বিষয়েও নজর রাখা হচ্ছে। যেহেতু সেট তৈরির অজস্র জিনিস সেখানে মজুত রয়েছে, যার বেশিরভাগই দাহ্য বস্তু দিয়ে তৈরি।

তাতে আগুন আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিস ইউনিটের সংখ্যা আরও বাড়ানো হতে পারে। আগুনের উৎসস্থল খুঁজে বের করার চেষ্টা চালাচ্ছেন দমকলকর্মীরা। কীভাবে আগুন লাগল তা এখনও জানা যায়নি। ধোঁয়ায় তিনজন বয়স্ক ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়েন বলে স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক দেবব্রত মজুমদারের দাবি।

;