অরিজিৎ সিংয়ের ১০০ কোটি টাকা প্রয়োজন!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
অরিজিৎ সিং

অরিজিৎ সিং

  • Font increase
  • Font Decrease

অরিজিৎ সিংয়ের গান শুনতে মুম্বাইয়ের জিও গার্ডেনে বহু মানুষের ভিড়। তবে গান গাওয়ার আগে নিজের হৃদয় থেকে কিছু কথা সকলের সঙ্গে ভাগ করে নিলেন স্বল্পভাষী অরিজিৎ। নিজের জন্য নয়, অরিজিৎ সিং দেশবাসীর কাছে ১০০ কোটি টাকা চেয়েছেন সমাজ কল্যাণের কাজে তার একটি বড় স্বপ্ন পূরণ করার জন্য।

কনসার্টের টিকিটমূল্য নিয়ে চর্চায় ছিলেন অরিজিৎ সিং। স্টেজে পারফর্ম করতে মোটা টাকা নেন গায়ক, সেই টাকা দিয়ে কী করেন অরিজিৎ সিং? এমন প্রশ্নও ঘোরাফেরা করে নেটিজেনদের মনে। ঢাক পিটিয়ে নিজের প্রচার না করলেও অরিজিৎ সিং-এর জনসেবার কথা কারুর অজানা নয়। জিয়াগঞ্জের ছেলে জনসেবার আদর্শে বিশ্বাসী অরিজিৎ বড় হয়েছেন স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে। সম্প্রতি মুম্বাইয়ের কনসার্টে অরিজিৎ জানান, নিজের জীবনকে গুছিয়ে নিয়ে অন্যকে সাহায্য করাটাই মানবতা। মানুষের পাশে দাঁড়াতে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুলেছেন অরিজিৎ।

জিয়াগঞ্জের ভবিষ্যত প্রজন্ম যাতে পিছিয়ে না পরে তার জন্য স্পোকেন ইংলিশের ক্লাসের ব্যবস্থা করেছেন অরিজিৎ, মেয়েদের নার্সিং ট্রেনিং-এর স্কুল খুলেছেন, মেয়েদের আত্মনির্ভর করে তোলার ক্ষেত্রে কাজ করছে সেই সংস্থা। শুধু তাই নয় মাত্র ৩০ টাকার হোটেল খুলেছেন অরিজিৎ। সেখানে ভরপেট খাবার পাওয়া যায় এই টাকায়। অরিজিৎ জানালেন বদল আনতে হলে সেটা তোমার ঘর থেকেই শুরু করতে হবে।

অরিজিৎ জানান, বেসরকারি স্কুলে যেসকল সুযোগ-সুবিধা থাকে তেমনই একটি উন্নতমানের স্কুল গড়তে উদ্যোগী তিনি। এরপর জানাতে পারেন সেই সেলফ সাসটেন্ড স্কুল তৈরির খরচ ১০০ কোটি টাকা। অরিজিৎ কনসার্ট মঞ্চে গিটার হাতেই বলেন, ‘আমার এই কাজের জন্য দরকার ১০০ কোটি টাকা। কাজ শুরু করবার পর আমি সেটা জানতে পারি। আমি সেই টাকা জোগাড় করা শুরু করেছি। আমি আপনাদের পাশে চাই। আমি আপনাদের থেকে অর্থ সাহায্য চাইছি না, এই কাজে আপনারা আমার পার্টনার হোন। সৎভাবে পাশে থাকুন। মিউজিক যাঁরা শুনতে এসেছেন, তাঁদের সকলেরই একটা হৃদয় রয়েছে।’

অরিজিতের এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। গায়কের কথা মন ছুঁয়ে গিয়েছে তাঁর অনুরাগীদের। অরিজিতের মানসিকতাকে কুর্নিশ জানাচ্ছেন সকলে। আসলে শিকড়ের সঙ্গে জুড়ে থাকতে কেমনভাবে হয় সেটা জানেন অরিজিৎ। ভাবতে অবাক লাগলেও কাজের প্রয়োজন ছাড়া মুম্বাইয়ে যান না অরিজিৎ, অথচ আজ বলিউডের এক নম্বর গায়ক তিনি। জিয়াগঞ্জের স্কুলেই পড়াশোনা করছে তাঁর সন্তানেরা। সপরিবারে মুর্শিদাবাদেই বসবাস করেন অরিজিৎ।

   

শাকিব খানের ‘মা’ হতে কি কি করতে হয়েছে জানালেন মাহি



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
(বাঁমে) `রাজকুমার’ ছবিতে বৃদ্ধা মাহি ও মাহিয়া মাহি (ডানে) /  ছবি : ফেসবুক

(বাঁমে) `রাজকুমার’ ছবিতে বৃদ্ধা মাহি ও মাহিয়া মাহি (ডানে) / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

ঈদুল ফিতরে ১১টি সিনেমা মুক্তি পেলেও সবচেয়ে আলোচনা শোনা যাচ্ছে সুপারস্টার শাকিব খান অভিনীত ‘রাজকুমার’ ছবিটি ঘিরে।

সচারচর শাকিব খানের নায়িকা হওয়া মাহিয়া মাহি এই ছবিতে শাকিবের মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করছেন এই খবর বেশ আলোচিত হয়। সে সময় মাহিকে নিয়ে এই চরিত্রের শুটিং অনেকটা গোপনে করা হয়। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকেও বিষয়টি নিয়ে তখন কেউ মুখ খোলেননি। এবার সিনেমা দেখার পর দর্শক পুরো ‘রাজকুমার’ ছবির সঙ্গে সঙ্গে মাহির বৃদ্ধ লুকেরও দারুণ প্রশংসা করছে।

অতিথি হিসেবে ছবিটির এই বিশেষ চরিত্রে অভিনয় করেতে গিয়ে কি ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে সে কথাই এবার প্রকাশ করেছেন নায়িকা মাহিয়া মাহি।

মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

এ ব্যাপারে মাহি বলেন, ‘আমি গতানুগতিক চরিত্র থেকে একটু বের হতে চাই। যুগের সঙ্গে চলতে চাই। বলিউডে দীপিকারা যদি মায়ের চরিত্র করতে পারে, তাহলে আমি করলে সমস্যা কোথায়? আমার কাছে মনে হয় হিমেল আশরাফ পরিচালক হিসেবে নিজেকে যথেষ্ট প্রমাণ করেছেন। তিনি আমাকে যখন চিন্তা করেছেন, আমার বিশ্বাস তিনি আমাকে ওইভাবেই উপস্থাপন করবেন। তাই কাজটি করেছি। তা ছাড়া ছবিটির প্রযোজক আরশাদ আদনান আমাকে কাজটি করার জন্য বলেছেন, তাই করেছি।’

ঈদের দিন মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

মুক্তির পর ছবিটি এখনো দেখা হয়নি মাহির। ঈদ করতে পরিবারের সঙ্গে এখনো রাজশাহীতে আছেন এই নায়িকা। দু-এক দিনের মধ্যেই ঢাকা ফিরবেন। ফিরেই ছবিটি দেখবেন। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চরিত্রটি নিয়ে ভালো সাড়া পাচ্ছে বলে জানান এই অভিনেত্রী।

তিনি বলেন, ‘ফেসবুকে অনেকেই আমাকে নিয়ে রিভিউ দিয়েছেন, অনেকেই তো দেখছি প্রশংসা করছেন। দু-একজন মেকআপের ব্যাপারে কথা বলেছেন। কিন্তু শুটিংয়ের সময় মেকআপ নিয়ে আমার কাছে সমস্যা মনে হয়নি।’

ছেলে ফারিশকে নিয়ে মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক

জানা গেছে, মাহিকে নিয়ে শুটিং হয় রাঙামাটির সাজেকের লোকেশনে। শাকিবের ৬৫ বছরের মায়ের চরিত্রে মাহিকে তৈরি করতে ভারত থেকে মেকআপশিল্পীকে আনা হয়েছিল। এ ব্যাপারে মাহি বলেন, ‘মেকআপ নিতে আড়াই ঘণ্টা লাগত, তুলতেও আড়াই ঘণ্টা। উপযুক্তভাবেই মেকআপ করা হয়েছিল।’

বৃদ্ধ মায়ের চরিত্রটি করতে দারুণ অভিজ্ঞতা হয়েছে মাহির। তিনি বলেন, ‘ছবিতে সন্তানের সঙ্গে বৃদ্ধ মায়ের কথোপকথনের জায়গাটা খুবই আবেগময়। চরিত্রটি করার সময় আমার সন্তান ফারিশকেই কল্পনায় রেখেছি। সন্তানের প্রতি মায়ের যে আবেগ, আকুতি থাকে তা ফারিশকেই মনের সামনে ধরেছিলাম। ফলে সহজেই চরিত্রটি তুলতে পেরেছি।’

মাহিয়া মাহি /  ছবি : ফেসবুক
;

সমালোচনা সইতে পারলো না জোভানের নাটক!



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
‘রূপান্তর’ নাটকে জোভান

‘রূপান্তর’ নাটকে জোভান

  • Font increase
  • Font Decrease

রাফাত মজুমদার রিঙ্কু পরিচালিত ও ফারহান আহমেদ জোভান অভিনীত ঈদের নাটক ‘রূপান্তর’ প্রচারের পর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে নানা সমালোচনার জন্ম দেয়। কেউ কেউ বলছে ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুকে কেন্দ্র করে না জেনেই পরিচালক মনগড়া কথা বলছেন।

অন্য একটি পক্ষ দাবি করছে, ট্রান্সজেন্ডার কনসেপ্টকে প্রচারণা করা হচ্ছে।

আজ দিনভর এই নাটক নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা সমালোচনা চলতে থাকে। নাটকের পক্ষে বিপক্ষে কথাও চলতে থাকে। তবে নাটকের বিষয়বস্তু নিয়ে অভিযোগ যাচাই করার আগেই ইউটিউব থেকে নাটকটি সরিয়ে ফেলেছে প্রযোজনা সংস্থা একান্ন মিডিয়া।

এরইমধ্যে এই নাটকের পৃষ্ঠপোষক ওয়ালটন ভুল স্বীকার করে ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছে। তারা বলছে, তারা ভুলবশত বিজ্ঞাপন দিয়েছে এই নাটকে।

এ বিষয়ে নাটকের পরিচালক রাফাত মজুমদার রিঙ্কুকে ফোন দেওয়া হলে তিনি ধরেননি। ফলে নাটকটি নিয়ে কী ধরণের জটিলতা তৈরি হয়েছে, কেনই বা ইউটিউব থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো তা জানা যায়নি।

এই নাটকে আরও অভিনয় করেছেন নিহার আহমেদ।

;

ছবিতে ঈদ ও ভালোবাসার ৯ বছর পূর্তিতে ফারিণের তুরস্কের রঙিন দিনগুলো



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ /  ছবি : ফেসবুক

তুরস্কের টিউলিপ বাগানে তাসনিয়া ফারিণ / ছবি : ফেসবুক

  • Font increase
  • Font Decrease

অভিনেত্রী তাসনিয়া ফারিণের সময়গুলো দারুণ কাটছে। বাংলাদেশের শোবিজ তারকাদের মধ্যে জয়া আহসানের পর তিনিই ভারতের সম্মানসূচক ফিল্মফেয়ার পুরস্কার পেয়েছেন। সেই পুরস্কার গ্রহণ করে কলকাতা থেকে সরাসরি ৫ এপ্রিল তুরস্কে যান অভিনেত্রী ফারিণ।ওদিকে যুক্তরাজ্যে থেকে একই দিনে সেখানে আসেন তার স্বামী রেজওয়ান। এবারের ঈদটি সেখানেই কেটেছে তাদের। তুরস্কের ঐতিহাসিক শহর, শহরের রাস্তা, প্রাচীন স্থাপনা, সবুজ পাহাড়, নীল সমুদ্র, হট এয়ার বেলুনে, ঝরনা, জঙ্গল, কেব্ল কারে চড়াসহ নানা জায়গায় ঘুরছেন তারা।ফারিণ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘ভালোবাসার ৯ বছর উদযাপন করছি।’

মূলত ‘ঈদ এবং স্বামীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্কেও ৯ বছর পূর্তির উদযাপনের জন্যই তুরস্ককে বেছে নিয়েছেন ফারিণ।’

আজই রেজওয়ান ফিরেছেন তার কর্মক্ষেত্র যুক্তরাজ্যে আর দেশে আসার কথা ফারিণের। তাসনিয়া ফারিণ জানালেন, ঈদের দিনই বিয়ের আট মাস ও তাদের প্রেমের সম্পর্কের নয় বছর পড়েছে।সেখান থেকে এই অভিনেত্রী গণমাধ্যমকে জানান, ‘এত সুন্দর একটা দেশ! খুবই সুন্দর সময় কাটছে আমাদের। ঈদের নামাজ এখানে আদায় করলাম আমরা। তবে এখানকার ঈদ উদ্যাপন আমাদের দেশের মতো নয়।’তাসনিয়া ফারিণ আরও বলেন, ‘এখানে শহরগুলো খুব সুন্দর। এত বছরের প্রাচীন শহর, শহরের স্থাপনা কিন্তু খুবই সাজানো-গোছানো। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের পর্যটকেরা এখানে ঘুরতে আসেন। কাপাডোসিয়ার আকাশে হট এয়ার বেলুনে উঠেছিলাম। দারুণ মজা হয়েছে। বেলুনে উঠে পুরো ইস্তাম্বুল শহর দেখা যায়।'ফারিণ আরও বলেন, ‘ঈদের দিন জাহাজে ভ্রমণ করেছি। ১৪০০ সালে চালু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থেও গিয়েছিলাম। কতশত বছর আগের শুরু হওয়া হাম্মামের তুর্কি বার্থ। এখানে নাকি রাজা-বাদশাহরা একসময় গোসল করতেন। খুবই ঐতিহাসিক একটি জায়গায়। মিস করিনি।’আনতালিয়া, কাপাডোসিয়া ঘুরে এখন ইস্তাম্বুলে অবস্থান করছেন এই দম্পতি।

;

এতো ছোট্ট জয়কে কেন নিজের থেকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছেন অপু বিশ্বাস?



বিনোদন ডেস্ক, বার্তা২৪.কম
মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

মা অপু বিশ্বাস সঙ্গে সন্তান আব্রাম খান জয়

  • Font increase
  • Font Decrease

বরাবরের মতো এবার ঈদেও বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের টক শোতে অতিথি হয়ে এসেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস। সেখানে উঠে এসেছে নিজের সংসার এবং সন্তানের কথা। কারণ ছেলে জয়কে নিয়ে শাকিব-অপু ভক্তদের মধ্যে আছে বাড়তি আগ্রহ। 

শাকিব খানকে ঘিরে অপু এবং বুবলীর কথাবার্তা প্রায়শই বাগ্‌যুদ্ধে রূপ নিচ্ছে, যা নিয়ে চিন্তিত জয়ের মা-বাবাও। বেশ কিছুদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে, জয়কে বিদেশ পাঠিয়ে দিচ্ছেন অপু। সেই বিষয়েই এবার খোলাসা করলেন অভিনেত্রী। বলেন, শাকিব আর আমি দুজন মিলেই ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। চলতি বছরেই পড়াশোনার জন্যে বিদেশে যাবে জয়।

গত বছর আমেরিকায় শাকিব ও অপুর সঙ্গে জয়

অপু বিশ্বাস জয়কে ঘিরে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের উত্থান-পতনের কথা প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন আমি জয়কে নিয়ে প্রথম টিভিতে আসি, তখন শুধুই একজন মায়ের জায়গা থেকে এসেছিলাম। এটার জন্য অনেক কথা শুনতে হয়েছে। সেই সঙ্গে এখন সামাজিক মাধ্যম যতটা উপকারী, তার চাইতে বেশি ক্ষতিকর মনে হচ্ছে। মানুষ অনেক কথাই বলবে। সেগুলোকে পাত্তা দিলে নিজেদের ক্ষতি, যা হোক, জয়ের বিদেশ যাওয়াকে কেন্দ্র করেই এই বছর সাজিয়েছি আমি। এত ছোট বয়সে দেশের বাইরে যাওয়া নিয়ে প্রথমে মন খারাপ করেছিল শাকিবের পরিবার। কিন্তু পরে তাদের রাজি করাতে পেরেছি।’

আমেরিকায় শাকিব-অপুর ছেলে আব্রাম খান জয়

অপু বলেন, ‘এখানে নোংরা জিনিস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে, যা ওর জীবনে প্রভাব ফেলতে পারে, যার কারণে বাচ্চারা মানসিকভাবে হালকা হয়ে যায়। তাই আমার কাছে মনে হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি জয়ের দেশের বাইরে যাওয়া উচিত। যখন চিন্তা করেছি জয়কে বিদেশে পাঠাব, তখন খুব বেশি খারাপ লাগেনি। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, ততই খারাপ লাগছে। তবে খারাপ লাগলেও কিছু করার নেই। সন্তানের ভবিষ্যৎ গড়ার দায়িত্ব তো বাবা-মায়েরই।

অপু আরও বলেন, ‘ছেলে বিদেশ গেলেও আমি কাজ নিয়ে থাকব। শাকিবও জয়ের দেখাশোনা করবেন। বিদেশে জয় একা থাকবে না। আমাদের পরিবারের সদস্যরা মিলেমিশেই থাকা হবে। কারণ, জয় শুধু আমার জীবনেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়, ও আমাদের পরিবারের সবার কাছেই গুরুত্বপূর্ণ।’

অপু বিশ্বাস

তবে ছেলেকে কোন দেশে পাঠাচ্ছেন, সেই বিষয় খোলাসা করেননি অভিনেত্রী।

;