ভোটারদের ভোটমুখী করাই চ্যালেঞ্জ



শাহজাহান মোল্লা, সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট, ঢাকা
সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

দশ বছর আগেও যেকোনো পর্যায়ের নির্বাচন এলেই মানুষের ভেতর এক ধরনের উৎসাহ-উদ্দীপনা কাজ করত। কে হবেন চেয়ারম্যান-মেম্বার আর কে হবেন সংসদ সদস্য—এসব নিয়ে চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সর্বত্র আলোচনার ঝড় উঠত। ভোটের দিন পাড়া-মহল্লায় মানুষজন দল বেঁধে ভোট দিতে যেতেন। অনেক বাড়িতে ভালোমন্দ খাওয়ার আয়োজনও থাকত।

সেই সংস্কৃতি এখন একেবারেই উঠে গেছে বলা চলে। সম্প্রতি ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি নিয়ে রীতিমতো গবেষণা চলছে। কেন এত কম ভোটার উপস্থিতি তাই নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। সরকারি দল ও নির্বাচন কমিশন নানা যুক্তি দেখালেও ভোটারদের কোনো প্রতিক্রিয়া নেই তাতে। অন্যদিকে বিরোধী পক্ষ বলছেন ভোট প্রদানের সংস্কৃতি নষ্ট করেছে সরকার, তাই মানুষের আগ্রহ কম।

এই জল্পনা-কল্পনার মধ্যে আবার শুরু হয়েছে নির্বাচনী হাওয়া। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন এবং ৫টি সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচন নিয়ে প্রার্থীরা সরগরম। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে উৎসবের আমেজ থাকলেও বিরোধী পক্ষের মুখে শুধুই অভিযোগ। তবে দুই পক্ষের কেউই ভোটার উপস্থিতি নিয়ে নিজেদের পরিকল্পনার কথা বলছেন না।

বন্দরনগরী চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে এরইমধ্যে আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় মেয়র প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে, বিএনপি এখনো তাদের প্রার্থী দেয়নি। অন্যদিকে ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ব্যবসায়ী নেতা শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন। এছাড়া যশোর-৬ আসনের  আওয়ামী লীগের প্রার্থী শাহীন চাকলাদার, গাইবান্ধা-৩ আসনের উপ-নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী উম্মে কুলসুম, বগুড়া-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাহাদারা মান্নান এবং বাগেরহাট-৪ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন আমিরুল ইসলাম মিলন।

এরা সবাই প্রার্থী চূড়ান্ত হবার পর নিজ এলাকায় আনন্দ মিছিল কেউ বা মিষ্টি বিতরণ করেছেন। ভোটের দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করার সময় তাদের হাতে নেই, এমনটিই মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা। যাদের ভোটে এমপি হবেন তাদের মতামত নেওয়ার জন্য উঠান বৈঠক বা মতবিনিময় সভা করার সময়ও তাদের হাতে নেই।

ঢাকা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ভোটার উপস্থিতি নিয়ে হয়েছে নানান সমালোচনা। সেই নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে প্রার্থীদের ভোটার প্রীতি কতটুক কার্যকর ছিল। সরকারি দল ও বিরোধী দলের মেয়র প্রার্থীরা রাস্তায় রাস্তায় সভা-সমাবেশ করেছেন, মাইকিং করেছেন, গান বাজিয়ে উৎসব করেছেন, কিন্তু ভোটারদের কাছে ভোট চাওয়ার বিষয়টি তারা খুব একটা আমলেই নেননি।

ঢাকার কয়েকজন ভোটারের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা তো কেউ ভোট চাননি, গলি দিয়ে যাওয়ার সময় হাত নেড়ে দেখান—এটা তো ভোট চাওয়ার নমুনা না। আগে তো প্রতিজন ভোটারের কাছে ভোট চাইত।

মোহাম্মদপুর টিক্কাপাড়ার স্থায়ী বাসিন্দা নূর হোসেন বার্তা২৪.কমকে বলেন, বয়স তো ৬৫ পার করলাম। নির্বাচন বহু দেখেছি, এভাবে রাস্তায় রাস্তায় দৌড়াইয়া ভোট চাইতে দেখি নাই। মানুষের এত কি ঠেকা যে, ভোট দিতে যাবে। আর গেলেই যদি সেখানে গোলমাল হয় কে রক্ষা করবে?

তাই এবার উপ-নির্বাচন ও চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটার টানতে নেতাকর্মীদের সর্বাত্মক চেষ্টা করার পরামর্শ দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা বিভাগীয় নেতাদের সঙ্গে বিশেষ যৌথসভায় এ নির্দেশনা দেন তিনি।

যৌথসভায় ওবায়দুল কাদের বলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও চারটি আসনের উপ-নির্বাচনে প্রার্থী দিয়েছি। প্রার্থীদের বিজয়ী করার জন্য সর্বাত্মকভাবে অংশ নিতে হবে। সবার উদ্দেশ্য থাকবে যাতে ভোটার উপস্থিতিটা বেশি হয়। আমরা বিষয়টা চেষ্টা করে দেখতে পারি।

নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর আস্থা ফেরাতে না পারলে ভোটারদের ভোটমুখী করা চ্যালেঞ্জ বলে জানালেন টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। বার্তা২৪.কমকে তিনি বলেন, নির্বাচন ব্যবস্থার ওপর ভোটারদের আস্থা, অনাস্থার বিষয়টি উপস্থিতির পরিমাপক। এজন্য নির্বাচন কমিশন, রাজনৈতিক দল ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে নিশ্চিত করতে হবে তারা কতটুক সুষ্ঠু নির্বাচন চায়। রাজনৈতিক দলগুলোকে অবশ্যই নির্বাচনী প্রতিযোগিতামূলক, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিতে হবে। নির্বাচন ছিল একটা উৎসবমুখর পরিবেশ, সেই ব্যবস্থাটা একেবারে ধুলিসাৎ করে দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ভোটারদের ভোটমুখী করা অবশ্যই চ্যালেঞ্জ। আগে ওই সব প্রতিষ্ঠানকে অর্থবহ করতে হবে যারা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কাজ করবে। নির্বাচন কমিশনে যোগ্য নেতৃত্ব আনতে পারলে মানুষের ভেতর আস্থা ফিরে আসবে। সদ্য শেষ হওয়া সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিয়ে যদি সত্যিকার অর্থে ভোটার উপস্থিতি বাড়াতে চায় তাহলে তাদেরই দায়িত্ব নিতে হবে। তা না হলে এই যে ভোট বিমুখ মানুষ তাদের ফেরানো কঠিন হয়ে যাবে।

   

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে গণতন্ত্র ক্ষুণ্ন হবে: সিইসি



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা নির্বাচন ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার সিইসি কাজী হাবিবুল আওয়াল।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে মাঠ প্রশাসনের সাথে আইনশৃঙ্খলা বিষয় সভায় তিনি এই কথা বলেন।

সিইসি কাজী কাজী হাবিবুল আওয়াল বলেন, দেশের নির্বাচনে আবেগ অনুভূতির জন্য কিছুটা বিশৃঙ্খলা হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। যেকোন মূল্যে নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে। এই নির্বাচনে ব্যর্থ হলে বিগত সংসদ নির্বাচনে যে গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা প্রতিষ্ঠা হয়েছে তা ক্ষুণ্ন হতে পারে। বাংলাদেশে গণতন্ত্র আছে তা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে। 

সভায় দেশের সকল জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার উপস্থিত আছেন। পুলিশপ্রধান সহ স্বরাষ্ট্র ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত আছেন।

;

উপজেলা নির্বাচন: রাজশাহীর তিন উপজেলায় বৈধ ৩১ জন



ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, রাজশাহী
ছবি: বার্তা২৪.কম

ছবি: বার্তা২৪.কম

  • Font increase
  • Font Decrease

আগামী ২১ মে দ্বিতীয় ধাপে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এতে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া, দূর্গাপুর ও বাগমারা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস-চেয়ারম্যান পদে মোট ৩১ জন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। প্রার্থীদের জমাকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে বৈধতার ঘোষণা দেওয়া হয়।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা ১২টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে রিটার্নিং অফিসার ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) কল্যাণ চৌধুরী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

রিটার্নিং অফিসার কল্যাণ চৌধুরী বলেন, দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ২ মে প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে প্রার্থীদের মূল প্রচারণা শুরু হবে। উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ করার লক্ষ্যে নির্বাচনী সভা এবং প্রচার-প্রচারণা সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা সকল প্রার্থীদের যথাযথভাবে মানতে অনুরোধ জানান।

তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র বাছাই করা হবে ২৩ এপ্রিল। মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে আপিল করা যাবে ২৪-২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি হবে ২৭-২৯ এপ্রিলের মধ্যে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে ২ মে। প্রচার শেষে আগামী ২১ মে হবে ভোটগ্রহণ।

এসময় জানানো হয়, এই তিনটি উপজেলায় ৩১ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। চেয়ারম্যান ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১১ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে ৩১ জনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।

উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হলেন- দূর্গাপুর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম, মো. শরিফুজ্জামান, মো. আব্দুল মজিদ; পুঠিয়া উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান জি.এম হিরা বাচ্চু, মো. মখলেসুর রহমান, মো. আব্দুস সামাদ, মো. আহসান উল হক মাসুদ; বাগমারা উপজেলার মো. জাকিরুল ইসলাম, মো. আ. রাজ্জাক সরকার, মোহা. নাছিমা আক্তার।

এসময় ভাইস-চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থী ঘোষিত হন- দূর্গাপুর উপজেলা মো. আ. কাদের মন্ডল, মো. হাসেম আলী, মো. আ. মোতালেব, মো. শামীম ফিরোজ, মো. মোসাব্বের সরকার জিন্নাহ, মো. আব্দুল হক; পুঠিয়া উপজেলার মো. ফজলে রাব্বি মুরাদ, মো. আব্দুল মতিন মুকুল, মো. জামাল উদ্দিন বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান; বাগমারা উপজেলার মো. আতাউর রহমান, মো. শহিদুল ইসলাম, মোছা. বানেছা বেগম, মোসা. সারমিন আহম্মেদ, মোসা. কহিনুর বেগম; পুঠিয়া উপজেলার মৌসুমী রহমান, মোছা. পরিজান বেগম, মোছা. শাবনাজ আক্তার; বাগমারা উপজেলার মোছা. শাহিনুর খাতুন, কহিনুর বানু, খন্দকার শাহিদা আলম, মোছা. মমতাজ আক্তার বেবী।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই সম্পর্কে দূর্গাপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থীরা জানান, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষে তারা বৈধতা পেয়েছেন। জেলা প্রশাসন চুল ছেঁড়া যাচাই-বাছাই শেষে প্রার্থীতা বৈধ ঘোষণা করেছেন।

মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের সময় উপস্থিত ছিলেন- সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সাকিব হাছান খাঁন, সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া বিনতে আফজাল, উপজেলা নির্বাচন অফিসার দূর্গাপুর মো. জয়নুল আবেদীন, রাজশাহী জেলার ডিএসবি মো. আলাউদ্দিন প্রমুখ।

;

কুষ্টিয়ার দুই উপজেলায় প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম,কুষ্টিয়া
ছবি: বার্তা ২৪

ছবি: বার্তা ২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে কুষ্টিয়ার দুই উপজেলার প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা নির্বাচন অফিসের সভাকক্ষে কুষ্টিয়া সদর ও খোকসা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বি ২৩ প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়।

কুষ্টিয়া জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মুহাম্মদ আবু আনসার উপস্থিত প্রার্থীদের হাতে প্রতীক তুলে দেন।

এর মধ্যে কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ২ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২ জন এবং খোকসা উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৬ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৮ জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৩ জন প্রার্থী রয়েছেন।

প্রতীক বরাদ্দ পাওয়ার পরপরই প্রার্থীরা মঙ্গলবার থেকে প্রচারণায় নেমে পড়েন। আগামী ৮ মে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

;

ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচন ৫ জুন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুর পর শূন্য আসনে আগামী ৫ জুন ভোট গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেলে নির্বাচন কমিশনের ৩২তম সভায় শেষে গণমাধ্যমকে তিনি এই তথ্য জানান।

সভা শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম জানান, ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হবে। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে এ আসনে বিজয়ী আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে আসনটি শূন্য হয়।

উপ-নির্বাচনের তফসিল ঘোষণাপূর্বক ইসি সচিব বলেন, উপনির্বাচনের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ ৭মে, মনোনয়নপত্র বাছাই ৯ মে, বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল ১০ থেকে ১৪ মে, আপিল নিষ্পত্তি ১৫ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৬ মে এবং প্রতীক বরাদ্দ ১৭ মে। এ নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন খুলনা অঞ্চলের আঞ্চলিক কর্মকর্তা।

;