একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু ১০ আগস্ট, ক্লাস ৮ অক্টোবরে



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম, ঢাকা
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন আগামী ১০ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।

সোমবার (৩১ জুলাই) একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা বৈঠকে এ তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন বৈঠকে উপস্থিত ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার। তিনি বলেন, ভর্তির কাজ শেষে আগামী ৮ অক্টোবর থেকে একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।

ভর্তির অনলাইন আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীদের ১৫০ টাকা ফি দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থী সর্বনিম্ন ৫টি এবং সর্বোচ্চ ১০টি কলেজ বা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।

গত শুক্রবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এতে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ৪১ হাজার ৪৫০ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৪১ হাজার ১৪০ জন। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা এখন একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি হবে।

   

এইচএসসির পুনঃনিরীক্ষণ ফল যেদিন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ফাইল ছবি

ফাইল ছবি

  • Font increase
  • Font Decrease

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষার আগামী ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করা হবে।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) এ প্রক্রিয়া শেষে বোর্ডগুলোর যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শুরু করেছে। নিয়ম অনুযায়ী— এক মাসের মধ্যে এ ফল প্রকাশ করা হবে।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার জানান, এক মাসের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হয়। সেই হিসেবে আমরা ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবো।

গত ২৭ নভেম্বর ফল পুনঃনিরীক্ষা বা উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জের আবেদন শুরু হয়। টেলিটক সিম ব্যবহার করে এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করেছেন শিক্ষার্থীরা। এবার প্রতি বিষয় ও পত্রের জন্য ১৫০ টাকা হারে ফি নেওয়া হয়। যেসব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয়) রয়েছে, সেসব বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদনে ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

গত ২৬ নভেম্বর চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৭৮ দশমিক ৬৪ শতাংশ। পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩৪২ জন শিক্ষার্থী। পাস করেছেন ১০ লাখ ৬৭ হাজার ৮৫২ জন পরীক্ষার্থী। তাদের মধ্যে জিপিএ- ৫ পেয়েছেন ৯২ হাজার ৫৯৫ জন।

;

‘নতুন শিক্ষাক্রমে ব্যাঙের লাফ, হাঁসের ডাক মিথ্যাচার’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা ২৪.কম, ঢাকা 
ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

  • Font increase
  • Font Decrease

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া শিক্ষকদের অশ্লীল নাচ, ব্যাঙের লাফ, হাঁসের ডাককে মিথ্যাচার ও ষড়যন্ত্র বলে সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের সচিব মোসা. নাজমা আখতার সাক্ষরিত এক বার্তায় এসব জানানো হয়।

এতে বলা হয়, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড প্রাক প্রাথমিক হতে উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়নের একমাত্র জাতীয় প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের মানসম্পন্ন শিক্ষা উন্নয়ন ও প্রসারে এই প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমরা লক্ষ করছি, স্বার্থান্বেষী একটি গোষ্ঠী সম্প্রতি নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রম সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন ও ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে জনমনে বিরূপ মনোভাব সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে।

এর অংশ হিসেবে সাধারণ মানুষের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত লাগে বা আমাদের জাতীয় সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পরিপন্থি কাজকে শিক্ষাক্রমের কাজ বলে প্রচার করা হচ্ছে। নবীর (সা) ছবি আঁকতে বলা হয়েছে লিখে মিথ্যাচার করছে। হিন্দি গানের সাথে স্কুলের পোশাক পরা কিছু ছেলে-মেয়ে ও ব্যক্তির অশ্লীল নাচ আপলোড করে বলা হচ্ছে শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা-যা সর্বৈব মিথ্যা। কিছু লোক ব্যাঙের লাফ বা হাঁসের ডাক দিচ্ছে এমন ভিডিও আপলোড করে বলা হচ্ছে এটা নতুন শিক্ষাক্রমের শিক্ষক প্রশিক্ষণের অংশ যা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার।

বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন শিক্ষাক্রমে সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও সম্মান প্রদর্শনের কথা বলা হয়েছে। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতিকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে বিকশিত করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মিথ্যা অপপ্রচারের মাধ্যমে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রমকে বিপন্ন করার প্রচেষ্টা যারা করছেন তাদের এরূপ কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য সতর্ক করা যাচ্ছে।


শিক্ষাক্রমের কোনো ত্রুটিবিচ্যুতি থাকলে তা আমাদের জানালে আমরা অবশ্যই তা বিবেচনা করে প্রয়োজনীয় সংশোধন পরিমার্জন করবো। কিন্তু অপপ্রচার করলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এমতাবস্থায় সর্বসাধারণকে মিথ্যা প্রচারণায় বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য এনসিটিবি অনুরোধ জানাচ্ছে এবং এরূপ মিথ্যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপলোড, শেয়ার বা কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

;

সারাদেশে ৩১ লাখ বই বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
ছবি: বার্তা২৪

ছবি: বার্তা২৪

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সহযোগিতায় সারাদেশে ৩১ লাখ বই বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় দেশের ৩০০ টি উপজেলার ১৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এসব বই বিতরণ করা হবে।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, বই পড়ার অভ্যাসকে আমরা একটি সামাজিক আন্দোলনে রূপ দিতে চাই। আমরা প্রাথমিকভাবে ১৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠাভ্যাস কার্যক্রম শুরু করছি। আগামী ১-২ বছরে ৩৩ হাজার প্রতিষ্ঠানে এই কার্যক্রম পৌঁছে দিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটা যুগ পার করে এসেছি যেখানে পরীক্ষার হল থেকে বের হলেই অভিভাবকরা জিজ্ঞাসা করতো ‘কয়টা প্রশ্ন কমন পরেছে?’। যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা কমন প্রশ্ন বলে দিতে পারতো সে প্রতিষ্ঠানকে সেরা বলা হতো। আমরা সে মুখস্তনির্ভর পড়া থেকে বের হতে চাই। শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বই পড়া ও বুঝে পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। আমরা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একই মানের হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়ে ডা. দীপু মনি বলেন, আমরা বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করেছি। প্রায় ৮'শ এর বেশি বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করেছি। বিভিন্ন পর্যায়ে পাইলটিং করেছি। ২০১৭ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ এগারো বছরের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় ধাপে ধাপে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। আমাদের বইগুলো এখনো পরীক্ষামূলক সংস্করণ। এখানে পরিবর্তন-পরিমার্জনের সুযোগ রয়েছে। এসময় তিনি নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়ে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি অহ্বান জানান।

অতিথির বক্তব্যে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, আমরা বই পড়াতে পড়াতে বইয়ের অভ্যাস তৈরি করতে চাই। রাশিয়া, ব্রিটিশ, ফ্রান্সে বই পড়ার অভ্যাস প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রচলিত আছে। আমরা বই পড়ার অভ্যাস তৈরির জন্য ৩১ লাখ বই দিচ্ছি যার মূল্য ৪৮ কোটি টাকা। নদী যেমন ঝর্ণা থেকে শুরু হয়, আমাদের পাঠাভ্যাসও এই কর্মসূচির মাধ্যমে শুরু হোক। আমরা যে উদ্যোগটি শুরু করেছি একদিন এটা মহীরুহ হবে, সারাদেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়বে এই আশা রাখি।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, আগে ইউরোপ-আমেরিকায় বা আমাদের দেশেও মানুষ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যাওয়ার সময় হাতে করে বই নিয়ে যেতো। যাত্রাপথে বই পড়তো। এখন সে যুগ পালটে গেছে। মানুষের হাতে এখন মোবাইল-ডিভাইস চলে এসেছে। আমরা আমাদের অতীত চক্র ধরে রাখতে চাই, বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে চাই। যার প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা সারাদেশের ৩০০টি উপজেলার ১৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করেছি। আগামীতে এটি আরও বৃহৎ পরিসরে ছড়িয়ে পড়বে। 

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) ও সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ খালেদ রহীম, অতিরিক্ত সচিব (কলেজ) ও সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর আ ন ম আল ফিরোজ।

;

‘ফেসবুকে আগের ভিডিও ছড়িয়ে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে’



স্টাফ করেসপন্ডেন্ট, বার্তা২৪.কম
শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি

  • Font increase
  • Font Decrease

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে শিক্ষকদের অতীত প্রশিক্ষণের ভিডিও ছড়িয়ে দিয়ে অপপ্রচার করা হচ্ছে। এসব বিষয় আমাদের শিক্ষাক্রমের অংশ নয়, আমাদের ক্লাসের অংশ নয়। অতীতে আমাদের শিক্ষকদের দীর্ঘ প্রশিক্ষণের ফাঁকে বিনোদনের জন্য তাদের অংশগ্রহণে এসব ভিডিও তৈরি করা হয়েছিলো। সেগুলো এখন ছড়িয়ে দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠী অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবার অপপ্রচার করার জন্য নতুন করে এসব ভিডিও তৈরি করছে।

রোববার (৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত পাঠাভ্যাস উন্নয়ন কর্মসূচির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

ডা. দীপু মনি বলেন, আগামী দিনের বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমাদের সন্তানদের গড়ে তুলতে হবে। তাদেরকে প্রায়োগিক শিক্ষার উপযোগী করে গড়ে তুলতে হবে। প্রযুক্তির জগতের জন্য আমাদের সন্তানদের প্রযুক্তি বিষয়ে গড়ে তুলতে হবে। তারা যাতে উদ্ভাবন করতে পারে তাদের মধ্যে সে মনোভাব তৈরি করতে হবে। আমাদের শিক্ষার্থীদের মাঝে অনুসন্ধিৎসা গড়ে উঠুক, আমরা সেটাকে উস্কে দিতে চাই। সে অনুযায়ী আমাদের নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করা হচ্ছে।

নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে নতুন শিক্ষাক্রম তৈরি করেছি। প্রায় ৮'শ এর বেশি বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করেছি। বিভিন্ন পর্যায়ে পাইলটিং করেছি। ২০১৭ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত দীর্ঘ এগারো বছরের দীর্ঘ প্রক্রিয়ায় ধাপে ধাপে এটি বাস্তবায়ন করা হবে। আমাদের বইগুলো এখনো পরীক্ষামূলক সংস্করণ। এখানে পরিবর্তন-পরিমার্জনের সুযোগ রয়েছে। এসময় তিনি নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়ে অপপ্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সকলের প্রতি অহ্বান জানান।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বই পড়ার অভ্যাসকে আমরা একটি সামাজিক আন্দোলনে রুপ দিতে চাই। আমরা প্রাথমিকভাবে ১৫ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাঠাভ্যাস কার্যক্রম শুরু করছি। আগামী ১-২ বছরে ৩৩ হাজার প্রতিষ্ঠানে এই কার্যক্রম পৌঁছে দিতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটা যুগ পার করে এসেছি যেখানে পরীক্ষার হল থেকে বের হলেই অভিভাবকরা জিজ্ঞাসা করতো ‘কয়টা প্রশ্ন কমন পরেছে?’। যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা কমন প্রশ্ন বলে দিতে পারতো সে প্রতিষ্ঠানকে সেরা বলা হতো। আমরা সে মুখস্তনির্ভর পড়া থেকে বের হতে চাই। শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বই পড়া ও বুঝে পড়ার অভ্যাস তৈরি করতে হবে। আমরা দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে একই মানের হিসেবে গড়ে তুলতে চাই।

;