ইউনিয়ন ব্যাংকে জমা বৃদ্ধিতে ঊর্ধ্বগতি
বিগত চার মাসে ইউনিয়ন ব্যাংকে জমার পরিমাণ স্থিতিশীল ছিল। বর্তমানে জনমনে আস্থা ফিরে আসায় জমার গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশা করা যাচ্ছে, জমা বৃদ্ধি অচিরেই পূর্বের মতো ঊর্ধ্বগতিবেগ ফিরে পাবে।
বিগত চার মাসে ইউনিয়ন ব্যাংকে জমার পরিমাণ স্থিতিশীল ছিল। বর্তমানে জনমনে আস্থা ফিরে আসায় জমার গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আশা করা যাচ্ছে, জমা বৃদ্ধি অচিরেই পূর্বের মতো ঊর্ধ্বগতিবেগ ফিরে পাবে।
‘এমডি অব দ্য ইয়ার’ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত হলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম। বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব পণ্য উৎপাদন, বাজারজাত ও রফতানির মাধ্যমে সামগ্রিক অর্থনীতি এবং মানুষের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে অসামান্য অবদান রাখায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম আয়োজিত বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস-২০২৪ এর ‘এমডি অফ দ্য ইয়ার (টেক)’ ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার পেলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস এ ওয়ালটন হাই-টেকের এমডি এস এম মাহবুবুল আলমের হাতে বছরের সেরা এমডি’র পুরস্কারের ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ তুলে দেন ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুরের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক মাহমুদ।
‘এমডি অফ দ্য ইয়ার’ স্বীকৃতি প্রদান করায় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামকে ধন্যবাদ জানান ওয়ালটন হাই-টেকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম।
তিনি বলেন, পুরস্কার প্রাপ্তি সব সময়ই অত্যন্ত আনন্দের। বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস দেশের ব্যবসায়িক খাতের অন্যতম শীর্ষ পুরস্কার। এই পুরস্কার প্রাপ্তিতে আমি অত্যন্ত সম্মানিত হয়েছি। আমি ওয়ালটন পরিবারের প্রতিটি সদস্যকে ধন্যবাদ জানাই কারণ তাদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই আমরা একের পর এক সাফল্যের মুকুটে বিভূষিত হচ্ছি।
তরুণ প্রজন্মের জন্য তিনি বলেন, সফল হতে গেলে পরিশ্রমের বিকল্প নেই। প্রতিটি কাজে চ্যালেঞ্জ থাকবে। নানান বাধাবিঘ্ন আসবে। কিন্তু এজন্য দমে গেলে চলবে না। অভিষ্ট লক্ষ্য অর্জনে সবসময় লেগে থাকতে হবে। দৃঢ় প্রত্যয়ে এগিয়ে যেতে হবে। তাহলেই সফলতা ধরা দেবে।
উল্লেখ্য, দেশের বিভিন্ন ব্যবসাখাতের স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বদানকারী করপোরেট ব্যক্তিত্বদের অবদান এবং উল্লেখযোগ্য সাফল্যের স্বীকৃতি দিতে ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস প্রদান করে আসছে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম। বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস এর জন্য চলতি বছর ২৪টি বিভাগে ৩৩টি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান থেকে ৮৭টি মনোনয়ন জমা পড়ে। দেশের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি বিশিষ্ট উপদেষ্টা বোর্ড নিবিড়ভাবে মনোনয়ন গুলো পর্যালোচনা করেন। সেখান থেকে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক খাতের ২২ জন শীর্ষ ব্যক্তিত্বকে পুরস্কৃত করা হয়।
বাংলাদেশ সি-স্যুট অ্যাওয়ার্ডস ২০২৪ এর পূর্বে অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ ৮ম লিডারশিপ সামিট। এতে প্রায় সাড়ে তিন শতাধিক বিজনেস লিডার, বিশেষজ্ঞ এবং পেশাদার ব্যক্তিত্ব অংশ নেন। অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তৃতা প্রদান করেন বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক শরিফুল ইসলাম।
দেশে পর্যাপ্ত গ্যাসের সংকট রয়েছে। এই সংকট কেটে গেলে সারের ঘাটতি থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান৷
শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে নরসিংদীর ঘোড়াশাল পলাশ ইউরিয়া সার কারখানা পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি একথা বলেন।
এসময় শিল্প উপদেষ্টা বলেন, গত সাড়ে পনেরো বছরে গ্যাস খনন করা হয়নি। বাপেক্সকে বসিয়ে রাখা হয়েছিল৷ ভোলা থেকে গ্যাস উত্তোলনের চেষ্টা চলছে। পাশাপাশি দেশে সারের ঘাটতি মেটানোর চেষ্টা চলছে। লক্ষ্য বাস্তবায়নে নানা প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
গত সাড়ে ১৫ বছরে প্রতিটি সেক্টরে হওয়া দুর্নীতির কথা উল্লেখ করে সেগুলো নিরসনের চেষ্টা চলছে বলে জানান আদিলুর রহমান খান।
এসময়, শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ রাশেদ হোসেন চৌধুরি, পুলিশ সুপার মো. আব্দুল হান্নানসহ প্রশাসনের বিভন্ন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশের আয়োজনে ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেটিং ফেস্ট ৪.০ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত রাজধানীর একটি হোটেলে এ ফেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। আয়োজনের মূল থিম ছিল ‘ব্লেন্ডিং পার্সপেকটিভস, ব্রিংগিং ডিলাইটস’। যেখানে খাদ্য ও পানীয় শিল্পের উন্নয়ন, উদ্ভাবন এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়।
অনুষ্ঠান শুরু হয় নেসলে বাংলাদেশের সেলস ডিরেক্টর এবং বোর্ড সদস্য সৈয়দ ইকবাল মাহমুদ হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে। তিনি পরপর চারবার এ আয়োজনের টাইটেল পার্টনার হতে পেরে আনন্দ প্রকাশ করেন। একই সঙ্গে শিল্পের স্টেকহোল্ডারদের একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।
আয়োজনে ৪টি ইনসাইট সেশন এবং ৪টি প্যানেল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। ২৫ জন বক্তা এবং মডারেটর তাদের ইনসাইট এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। দেশের খাদ্য ও পানীয় প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং ডিরেক্টর, প্রধান নির্বাহী, চিফ মার্কেটিং অফিসার, সেলস ডিরেক্টর, সাপ্লাই চেইন বিশেষজ্ঞ, মার্কেট রিসার্চার এবং কমিউনিকেশন পেশাজীবীর উপস্থিতিতে ২৫০ জনের বেশি মার্কেটিং এবং সেলস পেশাজীবী এ আয়োজনে অংশ নেন।
আকিজ ইনসাফের সিইও অনুপ কুমার সাহা তার ইনসাইট সেশনে ‘রিডিফাইনিং ফুড মার্কেটিং অপারেশনস ফর ইকোনমিক ইফিশিয়েন্সি’ নিয়ে আলোচনা করেন। কোয়ান্টাম কনজিউমার সলিউশনস লিমিটেডের পার্টনার রুহিনা হালিম ‘ক্যান ফুড ব্র্যান্ডস বি দ্য নিউ হোপ ইন টাফ টাইমস’ বিষয়ে গবেষণা সেশন পরিচালনা করেন।
টি.কে গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের ডিরেক্টর (মার্কেটিং) মোহাম্মদ মোফাসসেল হক ‘ইফেকটিভ স্ট্র্যাটেজিস ফর ফুড অ্যান্ড বেভারেজ মার্কেট অপারেশনস অ্যামিড ইনভলভিং চ্যালেঞ্জেস’ নিয়ে আলোচনা করেন। গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের ম্যানেজিং ডিরেক্টর দীপেশ নাগ ‘ড্রাইভিং এক্সেলেন্স ইন ফুড অ্যান্ড বেভারেজ ফর ক্রাইসিস রেজিলিয়েন্স’ শীর্ষক ইনসাইট সেশনে কথা বলেন।
বক্তারা ৪টি ভিন্ন প্যানেলে খাদ্য এবং পানীয় শিল্পের চ্যালেঞ্জ, উদ্ভাবনী সমাধান এবং কৌশলগত উদ্যোগ নিয়ে কথা বলেন। আকিজ এসেনশিয়াল লিমিটেডের সিইও মোহাম্মদ মাহবুব আরসলান, সিটি গ্রুপের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জাফর উদ্দিন সিদ্দিকী, ব্রুভানা বেভারেজ গ্রুপের সিইও নাভিদ ইয়াকুব, কিভা হান গ্রুপের ফাউন্ডার সামিত বিন সালাম মতামত উপস্থাপন করেন। প্যানেলটি পরিচালনা করেন গ্রামীণ ডানোন ফুডস লিমিটেডের ডিরেক্টর সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং সুরাইয়া সিদ্দীকা।
ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা এবং ম্যানেজিং ডিরেক্টর মির্জা মুহাম্মদ ইলিয়াস বলেন, ‘এই ১০ বছরের যাত্রা আমাদের সম্মিলিত চেষ্টার উদযাপন। ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশ সর্বদাই বিজনেস এবং মার্কেটিং কমিউনিটির উন্নতিতে কো-ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করছে।’
অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন ব্র্যান্ড প্র্যাকটিশনার্স বাংলাদেশের ডিরেক্টর সানজিদা রাফিয়া। তিনি আগামী বছর আরও বড় আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দেন।
বাংলাদেশের জনপ্রিয় রাইড শেয়ারিং ও ফুড ডেলিভারি প্ল্যাটফর্ম পাঠাও, শুধুমাত্র চট্টগ্রামবাসীদের জন্য নিয়ে এলো ‘ও’ বদ্দা Only চিটাং’ ক্যাম্পেইন। এই ক্যাম্পেইনে
থাকছে পাঠাও-এর পুরাতন ও নতুন ইউজারদের জন্য পাঠাও কার, বাইক ও ফুড-এ এক্সাইটিং সব ডিসকাউন্টস! ক্যাম্পেইনটি চলবে, ১৪ ডিসেম্বর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
হোক চট্টগ্রামের ব্যস্ত রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো, কাজের জন্য যাতায়াতে বা লোকাল ফুডগুলো উপভোগ করতে, পাঠাও-এর এই ক্যাম্পেইনের এক্সাইটিং অফারগুলো এভেইল করে সহজে ও বাজেটের মধ্যে করতে পারবেন সবকিছু।
নিউ ইউজারদের জন্য এক্সক্লুসিভ অফারস
পাঠাও কার: প্রোমো FEST100 ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ১২৫ টাকা পর্যন্ত
পাঠাও বাইক: প্রোমো FIRSTRIDE50 ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৬৫ টাকা পর্যন্ত
পাঠাও ফুড: প্রোমো HELLO100 ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ১০০ টাকা পর্যন্ত
এক্সিসটিং ইউজারদের জন্য এক্সাইটিং অফারস
পাঠাও কার: প্রোমো CTGCAR ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৯০ টাকা পর্যন্ত
পাঠাও বাইক: প্রোমো CTGBIKE ইউজ করলেই পাবেন, ৫০% অফ, ৪০ টাকা পর্যন্ত
পাঠাও ফুড: প্রোমো FOODCTG ইউজ করলেই পাবেন, ৩০% অফ, ১০০ টাকা পর্যন্ত
এই প্রোমোগুলো ইউজ করে চট্টগ্রামবাসীরা এখন সহজেই ও সাশ্রয়ে রাইড ও ফুড উপভোগ করতে পারবেন। এই ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে পাঠাও তুলে ধরেছে যে পাঠাও প্রতিটি শহরের বিশেষ চাহিদাগুলো মেটাতে চেষ্টা করে আসছে।
চট্টগ্রামবাসীরা, এখনই সময় পাঠাও-এর সাথে শহরজুড়ে ঘুরে বেড়ানো ও মজাদার সব খাবার উপভোগ করার। এই ক্যাম্পেইনে দারুণ সব ডিসকাউন্ট নিয়ে পাঠাও-এর সাথে আছে সুলতানস ডাইন, কাচ্চি ডাইন, বারকোড, চমক সহ চট্টগ্রামের আরও সেরা সব রেস্টুরেন্টস।
আজই পাঠাও ডাউনলোড করুন আর উপভোগ করুন ‘ও’ বদ্দা Only চিটাং’ ক্যাম্পেইনের এক্সাইটিং সব ডিলস ও ডিসকাউন্টস! ২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পাঠাও, এমন একটি ডিজিটাল প্লাটফর্ম তৈরি করছে যা অনেক মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করে দেওয়ার পাশাপাশি সবার দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
রাইড শেয়ারিং, ফুড ডেলিভারি এবং ই-কমার্স লজিস্টিকসে পাঠাও শীর্ষস্থানে রয়েছে। ১০ মিলিয়নেরও বেশি ব্যবহারকারী, ৩,০০,০০০ পাঠাও হিরো ও ডেলিভারি এজেন্ট, ১,০০,০০০ মার্চেন্ট এবং ১০,০০০ রেস্টুরেন্ট নিয়ে পরিচালনা করছে পাঠাও। প্ল্যাটফর্মটি বাংলাদেশে ৫,০০,০০০-এরও বেশি কাজের সুযোগ তৈরি করেছে, যা দেশের ডিজিটাল অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।