স্মার্ট বাংলাদেশে মানুষের মাথাপিছু আয় বেড়ে দাঁড়াবে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার বলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আশা প্রকাশ করেছেন।
জাতীয় সংসদে বৃহস্পতিবার (১ জুন) ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পেশের সময় মন্ত্রী এ কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশে মাথাপিছু আয় হবে কমপক্ষে ১২ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার। দারিদ্রসীমার নিচে থাকবে ৩ শতাংশের কম মানুষ। চরম দারিদ্র্য নেমে আসবে শূন্যের কোঠায়।
তিনি বলেন, 'স্মার্ট বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি সীমিত থাকবে ৪-৫ শতাংশের মধ্যে। বাজেট ঘাটতি থাকবে জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে। রাজস্ব-জিডিপি অনুপাত হবে ২০ শতাংশের বেশি। বিনিয়োগ হবে জিডিপির ৪০ শতাংশ।
বাংলাদেশে শতভাগ ডিজিটাল অর্থনীতি আর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিভিত্তিক স্বাক্ষরতা অর্জিত হবে বলে আশা করেন তিনি।
মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে যাবে। স্বয়ংক্রিয় যোগাযোগ ব্যবস্থা, টেকসই নগরায়নসহ নাগরিকদের প্রয়োজনীয় সব সেবা থাকবে হাতের নাগালে। তৈরি হবে পেপারলেস ও ক্যাশলেস সোসাইটি। সবচেয়ে বড় কথা, স্মার্ট বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজব্যবস্থা, বলেন অর্থমন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশের লক্ষ্য অর্জনে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গঠনের উদ্যোগ কার্যকর ভূমিকা রাখবে। স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সোসাইটি ও স্মার্ট ইকোনমির ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠবে স্মার্ট বাংলাদেশ।
পেশাগত ত্রুটির জন্য দুঃখপ্রকাশ করে এসএস পাওয়ার নিয়ে ভুল তথ্য সম্বলিত প্রতিবেদন প্রত্যাহার করে নিল ইংরেজি দৈনিক দ্য ডেইলি স্টার।
শনিবার ‘SS power rejoinder: The Daily Star retracts story’ শীর্ষক প্রতিবেদনে দৈনিকটি এই ধরনের ভুলের পুনরাবৃত্তি রোধ করতে ‘যথাসাধ্য চেষ্টা’ করবে বলেও জানায়। এর আগে ২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর ‘S Alam nexus laundered $815 million through two LCs’ শিরোনামে প্রকাশ করে দ্য ডেইলি স্টার।
এ সম্পর্কে ডেইলি স্টার জানায়, ‘এসএস পাওয়ার নিয়ে আমাদের প্রতিবেদনে ব্যবহৃত তথ্যগুলো গত কয়েকদিন ধরে পর্যালোচনা করে মনে হয়েছে, আরও ভালোভাবে এই তথ্যগুলোর সত্যতা যাচাইয়ের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। রূপালী ব্যাংক থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়েছে, রূপালী ব্যাংকের কর্মকর্তারা বাংলাদেশ ব্যাংকে তাদের প্রতিবেদনে অন্তত ৪৬ বার এই এলসি সম্পর্কিত ভুয়া চালান নম্বর এবং তারিখ আপলোড করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্ভারে ভুল তথ্য এন্ট্রির বিষয়ে রূপালী ব্যাংকের স্বীকারোক্তি, রুপালী ব্যাংক ও এসএস পাওয়ারের প্রতিবাদের বিষয় এবং আমাদের পত্রিকায় প্রকাশিত মূল প্রতিবেদনটি আমরা এখনও পর্যালোচনা করছি। সাংবাদিকতার নীতি অনুযায়ী, এ বিষয়ে সম্পূর্ণ সমাধান না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সব ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রতিবেদনটি দ্রুতই সরিয়ে নিচ্ছি।’
২৬ সেপ্টেম্বরের প্রকাশিত সেই প্রতিবেদনে প্রতিবাদ জানিয়েছে এসএস পাওয়ার লিমিটেড ও রূপালী ব্যাংক।
ডেইলি স্টার জানায়, ‘আমরা আমাদের প্রতিবেদনে ব্যবহৃত অফিসিয়াল তথ্যগুলো গত কয়েকদিন পর্যালোচনা করেছি। বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর এবং রূপালী ব্যাংকের কিছু অফিসিয়াল তথ্য আমাদের আরও যাচাই করার প্রয়োজন ছিল।
রূপালী ব্যাংকের সেসব কর্মকর্তারা আমাদের প্রতিবেদনে ব্যবহৃত এলসি-সম্পর্কিত তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে আপলোড করেছিলেন তাদের সঙ্গে গত বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) আমরা বসেছিলাম।
মূলত তাদের ও অন্যান্য অফিসিয়াল তথ্যের উপর ভিত্তি করে আমরা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলাম। এই বৈঠকে আমাদের প্রশ্নের জবাবে, রূপালী ব্যাংক লিখিতভাবে নিশ্চিত করেছে, তার কর্মকর্তারা ‘অনবধানতাবশত ৪১টি ভুল চালানের তারিখ এবং ৫টি ভুল চালান নম্বর আপলোড করেছে’। এসএস পাওয়ারের অর্থ পাচারের দাবি সম্পর্কে এত বড় ভুল তথ্য আমাদের বিভ্রান্ত করায় আমরা প্রতিবেদন করি। তবে আমরা এখন বুঝতে পেরেছি, আমরা ভুল করেছি।
আমরা আন্তরিকভাবে এই পেশাদার ত্রুটির জন্য দুঃখিত। অফিসিয়াল তথ্য ভুল থাকলে মাঝে মাঝে এমন ঘটে। এমনকী ভালো উদ্দেশ্য নিয়ে কিংবা নৈতিক সাংবাদিকতার সর্বোচ্চ মান অনুসরণ করলেও কখনো কখনো আমরা ভুল করে ফেলি। আমরা আমাদের ভুলের দায় নিচ্ছি এবং সংশোধন করছি । পাশাপশি এসএস পাওয়ার লিমিটেড এবং আমাদের পাঠকদের কাছে আমরা আন্তরিক ক্ষমা প্রার্থনা করছি।
৩ অক্টোবর, রাত ৮টার দিকে রূপালী ব্যাংক ভুল তথ্য এন্ট্রির বিষয়টি নিশ্চিত করার আধঘণ্টার মধ্যে আমরা আমাদের সমস্ত ইলেকট্রনিক প্ল্যাটফর্ম থেকে প্রতিবেদনটি সরিয়ে ফেলি এবং অপসারণের বিষয়ে পাঠকদের অবহিত করে আমাদের ওয়েবসাইটে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করি। আমরা এখন আমাদের প্রিন্ট সংস্করণ থেকে প্রতিবেদনটি প্রত্যাহার করে নিয়েছি।
আমরা উল্লেখ করতে চাই, নিবন্ধটি সরল বিশ্বাসে প্রকাশ করা হয়েছিল। ক্ষতি করার কোনো উদ্দেশ্যে নয়। আমাদের ৩৩ বছরের সাংবাদিকতায় আমরা কখনই ইচ্ছাকৃত এমন ভুল করিনি। আমরা যে তথ্য ব্যবহার করেছি তা আমাদের নিজস্ব তথ্য ছিল না। সেগুলো বাংলাদেশ ব্যাংক, এনবিআর এবং রূপালী ব্যাংকের সার্ভারের অফিসিয়াল তথ্য ছিল। এক্ষেত্রে আমরা ভুলভাবে উপস্থাপিত তথ্যের শিকার হয়েছি।
আমরা আমাদের পাঠকদের আশ্বস্ত করতে চাই, এই ধরনের ভুলের পুনরাবৃত্তি রোধ করতে আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব।
এর আগে গত ৩০ সেপ্টেম্বর দৈনিক খবরের কাগজে ‘এসএস পাওয়ার নিয়ে ষড়যন্ত্র, বিদেশি বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্তের শঙ্কা’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। এই প্রতিবেদনে বলা হয়, এসএস পাওয়ার ওয়ান লিমিটেড (এসএসপিওয়ানএল) দেশের বেসরকারি খাতে একমাত্র বৃহৎ যৌথ (চীন-বাংলাদেশ) বিনিয়োগী কোম্পানি। ১ হাজার ২২৪ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এ বিদ্যুৎ প্রকল্প ২০২৩ সালের ২৬ অক্টোবর থেকে প্রায় ১ হাজার ১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করে আসছে। এই বিদ্যুৎ উৎপাদন কারখানাটির বিরুদ্ধে পরিকল্পিতভাবে ষড়যন্ত্র চালানো হচ্ছে বলে এর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে।
অভিযোগে বলা হয়, ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে একটি জাতীয় ইংরেজি দৈনিক পত্রিকার ছাপা কপি, অনলাইন ও ডিজিটাল মাধ্যমসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে ন্যক্কারজনকভাবে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে অপপ্রচার চালানোর মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন কারখানাটিকে কলঙ্কিত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, তার স্ত্রী ও তিন সন্তানের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের ব্যক্তিমালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবও স্থগিত রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) ব্যাংক হিসাব স্থগিতের এ নির্দেশনা দেশের বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মানি লন্ডারিং পরিপালন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।
নির্দেশনায় আব্দুর রাজ্জাক, তার দুই ছেলে রেজওয়ান শাহনেওয়াজ সুজিত ও রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত এবং মেয়ে ফারজানা আক্তার তন্দ্রার পিতা–মাতার নাম ও জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর উল্লেখ করা হয়েছে। চিঠিতে স্ত্রী শিরিন আক্তার বানুর ব্যাংক হিসাবের ব্যাপারে উল্লেখ করা হয়েছে।
আব্দুর রাজ্জাক ও তার পরিবারের সদস্য এবং তাদের ব্যক্তিমালিকানাধীন ব্যাংক হিসাবে লেনদেন স্থগিতের পাশাপাশি তাদের সব ব্যাংক হিসাব–সংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণী বিএফআইইউর কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।
বিএফআইইউর চিঠিতে বলা হয়েছে, উল্লিখিত পাঁচজন ও তাদের প্রতিষ্ঠানের নামে কোনো হিসাব পরিচালিত হয়ে থাকলে সেই হিসাবের লেনদেন মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় ৩০ দিনের জন্য স্থগিত রাখা এবং তাদের নামে কোনো লকার থাকলে তার ব্যবহার ৩০ দিনের জন্য বন্ধ করার নির্দেশনা দেওয়া হলো। প্রয়োজনে সময় আরও বাড়তে পারে।
এবি ব্যাংক পিএলসি. নতুন দিন গড়ার প্রত্যয়ে চট্টগ্রাম জেলার হাটহাজারীতে ২০০ এর অধিক ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে কৃষি ঋণ বিতরণ করেছে।
চট্টগ্রামে এবি ব্যাংকের হাটহাজারী শাখায় এ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব তারিক আফজালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব আরিফ হোসেন খান, নির্বাহী পরিচালক, চট্টগ্রাম অফিস, বাংলাদেশ ব্যাংক। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
চলতি অর্থবছরের জন্য সৌদিআরব, মরক্কো ও কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো) থেকে এক লাখ ৩০ হাজার মেট্রিক টন সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট ব্যয় হবে ৬৭৩ কোটি ৭৩ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। এরমধ্যে ৬০ হাজার টন ইউরিয়া, ৪০ হাজার টন ডিএপি এবং ৩০ হাজার টন টিএসপি সার রয়েছে।
বুধবার (০২ অক্টোবর) দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা কমিটির ৬ষ্ঠ বৈঠকে এ প্রস্তাবগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক শেষে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের জানান, আজ ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির ৬ষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ৭টি প্রস্তাব উপস্থাপিত ও আলোচিত হয় এবং সবকয়টি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, দেশের জ্বালানি ও সারের চাহিদা মেটাতে আজকে কিছু প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে। কৃষি কাজের জন্য কোনো সারের অভাব হবে না। চাহিদা মেটাতে ও মজুদ বাড়াতে সার আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। আর আমাদের ব্যবসা বাণিজ্যের জ্বালানির দরকার সেটা আমরা নিশ্চিত করবো। সারের ক্ষেত্রে আমাদের যতো রকমের সোর্স আছে সব দিক থেকে চেষ্টা করা হবে। আর আমাদের কাফকো আছে ঘোড়াশাল সার কারখানাতে ভালো উৎপাদন হচ্ছে।
তাহলে কি দেশে জ্বালানির সংকট ধীরে ধীরে বেড়ে যাচ্ছে? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, দেশের জ্বালানির যে সংকট আছে সেটাকে আমরা মিনিমাইজ করছি। যাতে ব্যবসা বাণিজ্য সচল রাখা যায়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে সৌদি আরবের কৃষি পুষ্টি কোম্পানি সার্বিক ২য় লটের ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে ব্যয় হবে ১২৪ কোটি ৬৭ লাখ হাজার টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩৪৬.৩৩ মার্কিন ডলার।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশ এর কাছ থেকে ৪র্থ লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন৷। এতে ব্যয় হবে ১২০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৩৩৫.৫০ মার্কিন ডলার।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে ওসিপি এস এ মরক্কো এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ওসিপি এস এ মরক্কো থেকে ৬ষ্ঠ লটের ৩০ মেট্রিক টন টিএসপি সার আমদানির প্রস্তাব অনুমোদন। এতে ব্যয় হবে ১৪৯ কোটি ৪০ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৪১৫.০০ মার্কিন ডলার।
রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে সৌদি আরবের মা আদেন এবং বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশনের (বিএডিসি) মধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তির আওতায় ১০ম লটের ৪০ হাজার মেট্রিক টন ডিএপি সার আমদানির প্রস্তাব। এতে ব্যয় হবে ২৭৮ কোটি ৮৮ লাখ টাকা। প্রতি মেট্রিক টন সারের দাম পড়বে ৫৮১.০০ মার্কিন ডলার।
এছাড়া সার সংরক্ষণ ও বিতরণের সুবিধার্থে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ৩৪টি বাফার গুদাম নির্মাণ (১ম সংশোধিত) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ১ম প্যাকেজের লট-০২ (নেত্রকোণা (১০০০০ মে. টন), ময়মনসিংহ (২৫০০০ মে.টন))-এর ২টি সাইটের নির্মাণ কাজসমূহ উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে (ওটিএম) বাস্তবায়নের জন্য ক্রয়ের প্রস্তাব বাতিল করা হয়েছে।